মধ্যপ্রাচ্য: শান্তির সন্ধানে
খগেন্দ্রনাথ অধিকারী
প্রকাশিত: ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ১৩ ০১ ১৬ আপডেট: ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ১৩ ০১ ১৬
মধ্যপ্রাচ্য: শান্তির সন্ধানে
খগেন্দ্রনাথ অধিকারী
আজ থেকে ৮৫ বছর আগে উগ্র জাতীয়তাবাদের তথা ইহুদি বিদ্বেষবাদের পতাকা তুলে যেভাবে নাৎসী জার্মানী ইউরোপের বুকে যুদ্ধের দামামা বাজিয়ে ছিল এবং সেই যুদ্ধের দাবানলে গোটা বিশ্ব পুড়েছিল, ঠিক সেইভাবে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের মদতে উগ্র জাতীয়তাবাদ তথা মুসলিম বিদ্বেষবাদের পতাকা তুলে ইসরায়েল আজ মধ্যপ্রাচ্যে সর্ব্বনাশা যুদ্ধের আগুণ জ্বেলেছে এবং সেই আগুণ সারা পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্খা দেখা দিয়েছে। আমেরিকা--ইসরায়েলের এই রক্তহোলি খেলার নেশা সারা দুনিয়ার শান্তিকামী মানুষকে চিরতরে মিটিয়ে দিতে হবে--এটাই হোক চন্দ্র--সূর্য--গ্রহ--তারা--আকাশ--বাতাস--সাগরের তরঙ্গমেলা, সবারই এক আওয়াজ।
কবিগুরুর কথার প্রতিধ্বনি দিয়ে বলতে হয়, "মরিতে চাহিনা আমি সুন্দর ভুবনে"--এটাই হোল প্রত্যেক মানুষের মনের কথা। কোন মানুষই মরতে চায় না। বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের সুরে প্রকাশ্যে--অপ্রকাশ্যে সব মানুষই বলতে চায়, "তোমার দেওয়া এই বিপুল পৃথিবী সকলে করিব ভোগ।" কিন্তু, তবুও আমরা দেখছি যে নির্বিচারে বছরের পর বছর ধরে মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ ও তার তাঁবেদার ইসরায়েলের হাতে মানুষ মরছে। তবু মধ্যপ্রাচ্যের মানুষ কিন্তু দমছে না। বরং, জীবন মৃত্যুকে পায়ের ভৃত্যকরে মানুষ সেখানে সংগ্রাম করছে। প্রতিদিন অগণিত স্ত্রী হারাচ্ছে তাদের স্বামীকে, স্বামীরা হারাচ্ছে তাদের স্ত্রীকে, বাবা মা হারাচ্ছে তাদের সন্তানকে।
তবু, লোহিত সাগরের তীরে, জর্ডানের কূলে, গাজার প্রান্তরে দাঁতে দাঁত চেপে, চোখের জলকে জ্বালানী বানিয়ে মানুষ লড়ছে। আসলে এই মানুষগুলি মানবতার পক্ষে লড়ছে, শান্তির লক্ষ্যে লড়ছে, ধ্বংসের বিরুদ্ধে, মৃত্যুর বিরুদ্ধে, জীবনের পক্ষে, সৃজনের স্বার্থে লড়ছে। অনেকে ভাবের ঘরে চুরি করেন। তাঁরা মধ্যপ্রাচ্যের বিবাদমান পক্ষগুলিকে, অর্থাৎ মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ, ইসরায়িলী আগ্রাসনবাদ এবং এদের পাশাপাশি ইরাণ--ইয়েমেন--লেবানন--প্যালেস্টাইনের সামরিক পদক্ষেপকে একাকার করে দেখছেন। কিন্তু, এটা মোটেও যুক্তিযুক্ত দৃষ্টিভঙ্গি নয়। আক্রমণ ও আত্মরক্ষা দুটো মোটেও এক বস্তু নয়। এক হতে পারে না।
এই প্রসঙ্গে সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের সনদের ভাবাদর্শকে এখানে তুলে ধরতে চাই। জাতিপুঞ্জের সনদে যুদ্ধকে দুইভাগে ভাগ করা হয়েছে: "aggressive war" বা আক্রমণাত্মক যুদ্ধ এবং "defensive war" বা আত্মরক্ষামূলক যুদ্ধ। এই সনদ অনুযায়ী আত্মরক্ষামূলক যুদ্ধ বৈধ। অবৈধ হোল আক্রমণাত্মক যুদ্ধ। আক্রমণাত্মক যুদ্ধের বিরুদ্ধে জাতিপুঞ্জের সনদে যৌথ নিরাপত্তা বা "Collective Security"-র কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ, জাতিপুঞ্জের সনদ অনুযায়ী বিশ্বশান্তি ও নিরাপত্তার স্বার্থে, আক্রান্ত দেশের পক্ষে সমস্ত দেশ যৌথ নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নিতে পারে।
আজকের মধ্যপ্রাচ্যের অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতির সঠিক বিশ্লেষণ করতে গেলে জাতিপুঞ্জের সনদের এই আলোকে সকলকে তা করতে হবে। মধ্যপ্রাচ্যে আজ বিধ্বংসী যুদ্ধ শুরু হয়েছে এবং এই আঞ্চলিক যুদ্ধ বা "Regional war" একটি বিশ্বযুদ্ধ বা "World war" -এর চেহারা নিতে পারে। কিন্তু কথা হোল যে মধ্যপ্রাচ্যে এই বিধ্বংসী যুদ্ধের আবহে প্রকৃতপক্ষে আক্রমণকারী কে এবং আক্রান্তই বা কে? একথা বলার কোন অপেক্ষাই রাখে না যে মধ্যপ্রাচ্যে আক্রমণকারী হোল মার্কিন মদতপুষ্ট ইসরায়েল। আর আক্রান্ত হচ্ছেন প্যালেস্টাইনের স্বাধীনতাকামী জণগন। বিশ্বশান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষার জন্য গঠিত আন্তর্জাতিক সংগঠন সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বারে বারে ঘোষণা করেছে যে মার্কিন মদতপুষ্ট ইসরায়েলই হোল আক্রমণকারী, আর প্যালেস্টাইনী জনগণ হোল আক্রান্ত।
এতে আমেরিকা--ইসরায়েল খুবই অসন্তুষ্ট জাতিপুঞ্জের উপরে। জাতিপুঞ্জের কোন কর্মকর্তাকে ইসরায়েল তার ভূখণ্ডে ঢুকতে দিচ্ছে না। এমনকি জাতিপুঞ্জের মহাসচিব এ্যাণ্ডোনিও গুতেরেসকে ইসরায়েল নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। অর্থাৎ, বিশ্বশান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষার আন্তর্জাতিক সংগঠন সম্মিলিত জাতিপুঞ্জকেও সে চ্যালেঞ্জ করছে। কারণ সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ ও তার মহাসচিব গুতেরেস প্যালেস্টাইনবাসীর স্বাধীনতা সংগ্রামকে সমর্থন করছেন। বিশ্বের একশ ছেচল্লিশটি দেশ প্যালেস্টাইনকে সার্ব্বভৌম দেশ হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। নরওয়ে সহ ইউরোপের তিনটি দেশ তাকে স্বীকৃতি দিয়েছে। স্বীকৃতি দেয়নি উগ্র মুসলিম মৌলবাদীদের সমর্থনপুষ্ট তথা মার্কিন উচ্ছিষ্টভোগী বর্তমান বাংলাদেশ সরকার তথা তার প্রধান ইউনুস।
আর দুর্ভাগ্যের কথা হোল যে আমাদের দেশ ভারতবর্ষ বরাবর জাতীয় মুক্তি আন্দোলনের পাশে থেকেছে। কি ১৯৬০ সালের কঙ্গোর প্রশ্নে, ভিয়েৎনাম প্রশ্নে বাংলাদেশ প্রশ্নে, সব সময়ই আমাদের জনগণ ও সরকার জাতীয় মুক্তি আন্দোলনের পাশে থেকেছে। পণ্ডিত নেহেরুর ভাষায়, "Where freedom is menaced and justice threatened, we cannot be and shall not be neutral." অর্থাৎ স্বাধীনতা যেখানে বিপন্ন, মানব অধিকার যেখানে পদদলিত, সেখানে আমরা নির্লিপ্ত থাকতে পারি না, নির্লিপ্ত থাকবো না। বস্তুতঃপক্ষে, এযাবৎকালের যাবতীয় ভারত সরকার প্যালেস্টাইন মুক্তি আন্দোলনের পাশে থেকেছে। নরেন্দ্রমোদী সরকারই তার ব্যতিক্রম। এই সরকার প্যালেস্টাইনে ইসরায়েল--মার্কিন জোটের নির্বিচার গণহত্যাকে মদত করছে। এটা আমাদের সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী বিদেশ নীতির পরিপন্থী।
আমরা বিশ্বাস করি যে বিশ্বজনমতের চাপ তথা ভারতবাসীর সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী মেজাজের চাপ মোদী সরকারকে বাধ্য করবে এই ভ্রান্ত পথ থেকে সরে আসতে। ইতিমধ্যে মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের আবহে ইরাণ, লেবালন, ইয়েমেন প্রভৃতি দেশ রণাঙ্গনে এসে গেছে। সাম্রাজ্যবাদের দালাল কিছু লোক সংকীর্ণ ধর্মীয় মৌলবাদী দৃষ্টিকোণে কুৎসা করছে যে " মুসলমানরা সব এক হয়ে জাতের টান টানছে।" এটা একটা বর্বরসুলভ মন্তব্য। মধ্যপ্রাচ্যে "মুসলমানরা সব এক হয়ে জাতের টান টানছে" না। তা যদি হবে তাহলে ঢাকার মসনদে বলে থাকা ঐ মার্কিন দালালটা (ইউনুস) কি? ওটা কি হিন্দু? না বৌদ্ধ? না খৃশ্চান? ওটা কি তথাকথিত ধর্মসূত্রে মুসলিম নয়?
আসলে হিন্দু--মুসলিম--বৌদ্ধ--খৃশ্চান--কোন জাতের বা ধর্মের প্রশ্ন নয়। প্রশ্নটা হোল মানবতাবাদের। প্রশ্নটা হোল মানুষ নামক জাতের। আমাদের কবি সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের কথায়--
"জগৎ জুড়িয়া এক জাতি আছে,
সে জাতির নাম মানুষ জাতি।"
"মুসলমান" নয়, খৃশ্চান নয়, বৌদ্ধ নয়। মানুষ নামক এই জাতিটার অস্তিত্ব আজ মার্কিন--মদতপুষ্ট ইসরায়েলী আক্রমণে বিপন্ন। এই আক্রমণকারীর বিরুদ্ধে প্যালেস্টাইনের স্বপক্ষে জাতিপুঞ্জের সনদের যৌথ নিরাপত্তা বা "Collective Security"-র নীতির ভাবাদর্শে ইরাণসহ বিশ্বের শুভবুদ্ধি সম্পন্ন বিভিন্ন দেশ আগ্রাসী ইসরায়েল--আমেরিকার বিরুদ্ধে আক্রান্ত প্যালেস্টাইনের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। আগামী দিনে আরও বিভিন্ন দেশ তার পাশে এসে দাঁড়াবে। তার পদধ্বনি স্পষ্ট শোনা যাচ্ছে।
উল্লেখ্য যে ১৯৩৯ সালে হিটলার যখন সোভিয়েত ইউনিয়ন আক্রমণ করে, তখন League of Nations ও নেই, আবার United Nations ও উদ্ভূত হয়নি। কিন্তু যৌথ নিরাপত্তার আদর্শ তখন মানুষের ভাবাদর্শের জগতে আত্মপ্রকাশ করেছে। তারই ভিত্তিতে বিশ্ববাসী সহ সারা পৃথিবীর নাৎসী বিরোধী--ফ্যাসিবিরোধী দেশসমূহ আক্রান্ত সোভিয়েত ইউনিয়নের পাশে দাঁড়িয়েছিল। আজ সারা পৃথিবীর সকল সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী দেশ জাতিপুঞ্জের যৌথ নিরাপত্তা নীতির আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে প্যালেস্টাইন মুক্তিসংগ্রামের পাশে দাঁড়িয়েছে ও দাঁড়াচ্ছে। বিশেষতঃ, শিয়া--সুন্নি বিরোধের সুযোগে ইরাণ--ইরাক বিভাজন তৈরী করে ওয়াশিংটন সাদ্দাম হোসেনকে অপসারিত করে খুন করেছিল ও মধ্যপ্রাচ্যকে নিষ্কন্টক করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু সদ্য প্রতিষ্ঠিত শিয়া--সুন্নি প্রধান ইরাণ--ইরাক বোঝাপড়া সাম্রাজ্যবাদীদের ঘুম কেড়ে নিয়েছে। ওরা আজ আরও মরীয়া। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরাইলী--মার্কিন হানার তীব্রতা তারই প্রমাণ। এ ওদের দোজক যাত্রার, নরক যাত্রার পূর্বাভাষ। ভিয়েৎনাম, বাংলাদেশ, সর্বত্রই সাম্রাজ্যবাদীরা এটা করেছিল, মধ্য প্রাচ্যেও ওরা তাই করছে। কিন্তু, পারবে না। ওদের পরজয় ও মানবতার জয় অবশ্যম্ভাবী। শুধু সময়ের কিছু অপেক্ষা।
লেখক পরিচিতি
অধ্যাপক খগেন্দ্রনাথ অধিকারী রাষ্ট্রীয় বিদ্যাসরস্বতী পুরস্কার ও এশিয়া প্যাসিফিক পুরস্কার সহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বহু পুরস্কার প্রাপ্ত একজন খ্যাতনামা শিক্ষাবিদ। ইনি কোলকাতার সাউথ সিটি (দিবা) কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ।
ঠিকানা-শরনিয়ার বাগান
পোষ্ট-টাকী, পিন-৭৪৩৪২৯
পশ্চিমবঙ্গ, ভারত
- ফরাক্কায় চাঞ্চল্য! আবাসন থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত দেহ, চিঠিতে লেখা— “Sorry... I am give up”
- অসুস্থ পরিবারের পাশে সাগরদিঘির তৃণমূল বিধায়ক বাইরন বিশ্বাস
- গঙ্গার গ্রাসে বিলীন সামশেরগঞ্জ, চোখে জল মুর্শিদাবাদবাসীর
- পারিবারিক দ্বন্দ্বে সাজানো ছিনতাইয়ের নাটক! এক কোটি টাকার গয়না আত্মসাৎ করে চাঞ্চল্য বহরমপুরে
- রঘুনাথগঞ্জ থানার উদ্যোগে — ৮৬ গ্রাম হেরোইন ও ৫ লক্ষাধিক টাকাসহ এক ব্যক্তি গ্রেফতার
- বহরমপুরে অস্ত্র পাচার চক্রে বড়সড় সাফল্য! উদ্ধার ৮ আগ্নেয়াস্ত্র-১৬ ম্যাগাজিন, গ্রেফতার ৩
- হীরা, সোনা ও রূপার বৈচিত্র্যময় সংগ্রহ।
- পূর্ব মেদিনীপুরে ঝলমল কিসনা চাঁদিপুরে নতুন অধ্যায়ের সূচনা
হীরা, সোনা ও রূপার বৈচিত্র্যময় সংগ্রহ। - সাগরদিঘীতে ফের মানবিক উদ্যোগ বিধায়কের
- ভেজাল মসলার কারবার ফাঁস, সামশেরগঞ্জে পুলিশের বড়সড় অভিযান
- সামশেরগঞ্জ থানার উদ্যোগে, আসন্ন দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে আইনি সচেতনতা ও প্রশাসনিক প্রস্তুতি
- সাগরদিঘীতে পুলিশের জালে দুই মাদক পাচারকারী, উদ্ধার গাঁজা।
- অস্ত্র পাচারচক্রের হদিস, পুলিশের জালে তিন দুষ্কৃতী সহ আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
- কালিয়াচক তিন নম্বর ব্লকে নতুন নেতৃত্ব, আসন্ন ভোটে নতুন সমীকরণ
- উপরাষ্ট্রপতি পদে ধনখড়ের উত্তরসূরি কে? সংসদ ভবনে ভোটগ্রহণ চলছে! এনডিএ এবং ‘ইন্ডিয়া’, কার পক্ষে কত ভোট
- জন্মদিনে অন্যরকম উদযাপন, সমাজসেবায় ব্যস্ত টলিউড অভিনেত্রী পায়েল সরকার।
- Poems
- Poem - Whispers from the Wood
- Poems
- বাংলা ভাষাভাষীদের উপর বৈষম্যের প্রতিবাদে দেশ বাঁচাও গণমঞ্চের কর্মসূচি রঘুনাথগঞ্জে
- মালদায় এসটিএফ-এর ধাক্কা, বৈষ্ণবনগর থেকে উদ্ধার ২১ লক্ষ টাকার জালনোট
- হুমকি শ্রীরূপার, SIR না হলে বাংলায় হবে না ভোট
- মানসিক স্বাস্থ্য ও স্মার্টফোন আসক্তি নিয়ে বিশেষ অডিও-ভিসুয়্যাল শিবির বানারহাট হিন্দি কলেজে
- বুর্বন থানার এলাকায় দুঃসাহসিক ছিনতাই, এক অভিযুক্ত গ্রেপ্তার, লুট হওয়া সামগ্রী উদ্ধার
- সামসেরগঞ্জে গাঁজা পাচারকাণ্ডে চাঞ্চল্য, নাবালকসহ গ্রেপ্তার ৫
- পুলিশ দিবস: কালিয়াচক থানার দেড়শো বছর পূর্তি উদযাপন
- বিদুৎ পরিষেবার দাবিতে ফারাক্কর এএনটিপিসি গেটে বিক্ষোভ
- পুলিশ দিবসে আইসি সুব্রত ঘোষকে সম্মান জানালো মেরিলিবন ক্লাব ও তৃণমূল ছাত্র পরিষদ।
- ন্যাশনাল ফিট ইন্ডিয়া মিশন কালিয়াচক কলেজে
- ন্যাশনাল ফিট ইন্ডিয়া মিশন কালিয়াচক কলেজে
- অসুস্থ পরিবারের পাশে সাগরদিঘির তৃণমূল বিধায়ক বাইরন বিশ্বাস
- বহরমপুরে অস্ত্র পাচার চক্রে বড়সড় সাফল্য! উদ্ধার ৮ আগ্নেয়াস্ত্র-১৬ ম্যাগাজিন, গ্রেফতার ৩
- রঘুনাথগঞ্জ থানার উদ্যোগে — ৮৬ গ্রাম হেরোইন ও ৫ লক্ষাধিক টাকাসহ এক ব্যক্তি গ্রেফতার
- পারিবারিক দ্বন্দ্বে সাজানো ছিনতাইয়ের নাটক! এক কোটি টাকার গয়না আত্মসাৎ করে চাঞ্চল্য বহরমপুরে
- গঙ্গার গ্রাসে বিলীন সামশেরগঞ্জ, চোখে জল মুর্শিদাবাদবাসীর
- ফরাক্কায় চাঞ্চল্য! আবাসন থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত দেহ, চিঠিতে লেখা— “Sorry... I am give up”
- গণপিটুনিতে মৃত্যুর ঘটনা ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য
- হেমতাবাদে নাবালিকার ঝুলন্ত মৃত দেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য
- মাধ্যমিকে কালিয়াচক আবাসিক মিশনের উল্লেখ যোগ্য সাফল্য
- চৈত্রের বৃষ্টিতে ভিজল মালদা শহর বাঁশি
- বগুড়ায় বন্দুকযুদ্ধে জেএমবির আমির নিহত
- ফের সংঘর্ষ জোড়া মাছের গাড়ির, আহত এক বাইক আরোহী। রিপোর্ট - শ্রী
- আম গাছের প্রেমিক প্রেমিকার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য এলাকায়
- তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রীর লাশ স্কুলের বাগানে, শিক্ষক পলাতক
- বীরভূমের বিভিন্ন বিদ্যালয়ে যথাযথ মর্যাদার সাথে স্বাধীনতা দিবস পাল
- দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় প্রশাসনিক স্তরে ফের রদবদল
- NTPC Farakka Launches GEM-2025 to Empower 120 Girls from Bengal and Jharkhand
- সন্ধ্যা নামতেই রাস্তার ধারে বসে মদ ও ব্রাউন সুগারের আসর
- কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস ট্রেনের সাধারন কামরা থেকে অপহরণ
- বাড়িতে বিষধর সাপের উৎপাতে অস্থির মানুষ
- প্রেমে পড়ে আত্মহত্যা যুবকের