২রা জুলাই ১৭৫৭ ও আজকের আমরা
খগেন্দ্রনাথ অধিকারী
প্রকাশিত: ১০ জুলাই ২০২৪ ১৩ ০১ ২৪
২রা জুলাই ১৭৫৭ ও আজকের আমরা
খগেন্দ্রনাথ অধিকারী
২ রা জুলাই ১৭৫৭ সাল, ইংরেজদের পদলেহী বিশ্বাসঘাতক মীরজাফরের পুত্র মীরনের নির্দেশে অর্থের লোভে নির্মমভাবে পিটিয়ে এবং ছুরির আঘাতে মোহাম্মদি বেগ নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যা করে। ২৩শে জুন, ১৭৫৭ সাল, পলাশীর যুদ্ধ দিয়ে যে নাটকের শুরু, মাত্র নদিনের ব্যবধানে সে পর্বের সমাপ্তি। গোটা বাংলা তথা ভারতবর্ষ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের পদানত হওয়ার প্রক্রিয়া দৃঢ়তর হোল। প্রায় পৌণে তিনশবার আগের ঘটনা এ সব। কিন্তু, আজও এই একবিংশ শতাব্দীর প্রথম প্রহরে এর প্রাসঙ্গিকতা হোল অপরিসীম।
সেদিনও আমাদের শত্রু ছিল সাম্রাজ্যবাদ। আজও আমাদের শত্রু সাম্রাজ্যবাদ। সেদিনও বেইমান বিশ্বাসঘাতকরা চেয়েছিল সাম্রাজ্যবাদীদের পায়ে ভারতের তথা বাংলার স্বাধীনতাকে সঁপে দিতে। আজও বেইমান--বিশ্বাসঘাতক--নেমকহারামরা রয়েছে এই দানবদের পায়ের তলায় আমাদের প্রিয় দেশবাসীর স্বাধীনতা ও মানব অধিকারকে জলাঞ্জলি দিতে। পার্থক্য শুধু নামের, শুধু সাইনবোর্ডের। সেদিন আমাদের শত্রু ছিল ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ। আর তার দালাল ছিল মীরজাফর, ইয়ার লতিফ, রাজা রায় দুর্লভ, উঁমিচাঁদ, জগৎ শেঠ প্রমুখ শয়তানের দল যারা কোরাণ স্পর্শ করে, শালগ্রাম শিলা হাতে করে শপথ করে বলেছিল যে তারা দেশের স্বাধীনতার পক্ষে থাকবে, নবাব সিরাজউদ্দৌলার পক্ষে থাকবে। আর আজ আমাদের শত্রু হোল মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ, এবং তার উচ্ছিষ্টভোগী তাঁবেদার হোল আর. এস. এস, হিন্দু মহাসভা, মুসলিম লীগ, জামাতি ইসলামী প্রমুখরা।
প্রকাশ থাকে যে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধকালীন সময়ে মিত্র জোটের নেতা ছিল ব্রিটেন। এই মহাযুদ্ধে ফ্যাসিবাদ ও নাৎসীবাদের সমাধি হয়। তাদের কবরের উপর দুই বৃহৎ শক্তিধর দেশের আবির্ভাব হয়: আমেরিকা ও সোভিয়েত ইউনিয়ন। অর্থাৎ দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে মিত্রবাহিনী জিতলেও, পশ্চিমী জোটের নেতৃত্বের বদল হয়। ব্রিটেনের জায়গায় বিশ্ব জোড়া ধনতান্ত্রিক ব্যবস্থার নেতা হয়ে আত্মপ্রকাশ করে আমেরিকা। এক দিকে সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়নের লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায় সারা দুনিয়ায় সমাজতন্ত্রের প্রসার ঘটানো। অন্যদিকে আমেরিকার লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায়, সেই সমাজতন্ত্রের প্রসারকে প্রতিহত করা ও ধনতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে সুসংহত করা। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের অবসানের পর থেকে এই পৌণে একশ বছর কাল ধরে আমেরিকা এই কাজ করে আসছে। এশিয়া আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার ক্ষুধা--দারিদ্র্য--বেকারী--অনুন্নয়ন--ক্লিষ্ট দেশগুলিতে আমেরিকা এই কাজ করে আসছে।
আমাদের দেশ ভারতবর্ষ এশিয়ার মধ্যেই পড়ে এবং সেও হচ্ছে এই মহাদেশের অন্যান্য সদ্য স্বাধীন দেশ গুলির মতই প্রচণ্ড আর্থ--সামাজিক সমস্যায় জর্জরিত। তৃতীয় বিশ্বের সমস্যাদীর্ণ দেশগুলিতে যাতে সমাজতন্ত্রের প্রসার না হয়, তারা যাতে, তাদের স্বাধীন অর্থনীতি গড়ে তোলার জন্য সোভিয়েত ইউনিয়ন সহ সমাজতান্ত্রিক শিবিরের দিকে না ঝুঁকে পড়ে, তার জন্য মার্শাল প্লানের মারফৎ ওয়াশিংটন এইসব দেশগুলিকে ব্যাপক অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদানের কর্মসূচী গ্রহণ করে। পাকিস্থান সহ একাধিক দেশ এই মার্কিনী ফাঁদে পা দেয় এবং তার তাঁবেদারে পরিণত হয়। দুনিয়া জুড়ে দেশে দেশে মানব অধিকারের উপর যে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের তাণ্ডব তাকে এরা চোখ বন্ধ করে সমর্থন করে।
কিন্তু, ভারতবর্ষ এই মার্কিন সাম্রাজ্যবাদী অপকৌশলের শিকার হয়নি। মিশরের প্রেসিডেন্ট আব্দেল নাসের, ঘানার নত্রুমা, ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট সুকর্ণো প্রমুখের মত ভারতের প্রধানমন্ত্রী জহরলাল নেহেরু জোটনিরপেক্ষ বিদেশনীতি গ্রহণ করেন, যার মূল কথা ছিল সাম্রাজ্যবাদ, ঔপনিবেশিকতাবাদ, ও বর্ণবৈষম্যবাদের বিরোধীতা করা। ১৯৬০ সালে মার্কিন কংগ্রেসে কঙ্গো সংকটের উপর প্রদত্ত এক ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নেহেরু ঘোষণা করেন--"Where freedom is menaced and justice threatend, we can not be and shall not be neutral." অর্থাৎ স্বাধীনতা যেখানে বিপন্ন, ন্যায় বিচার যেখানে পদদলিত, সেখানে আমরা নির্লিপ্ত হতে পারি না, হবো না।
বলা বাহুল্য যে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বহু প্রশ্নে পণ্ডিত নেহেরুর দল জাতীয় কংগ্রেসের সঙ্গে অনেক দল ও মানুষের বহু মতভেদ ছিল বা রয়েছে। কিন্তু নেহেরু সরকারের বা কংগ্রেস সরকারের ঘোষিত জোটনিরপেক্ষ বিদেশনীতির সঙ্গে, কমিউনিস্ট--অকমিউনিস্ট নির্বিশেষে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের কোন মতভেদ নেই--সহমত রয়েছে। অর্থাৎ ভারতের জোট নিরপেক্ষ বিদেশনীতি হোল "Consensus policy" বা ঐক্য মতের বিদেশনীতি। তাই কি ১৯৫০ সালে কোরিয়ার সংকট প্রশ্নে, ১৯৫৪ সালে মিশরের জননেতা আব্দেল নাসেরকে মার্কিন মদতপুষ্ট Muslim Brotherhood কর্তৃক খুনের প্রচেষ্টার প্রশ্নে, ১৯৫৬ সালে সুয়েজ প্রশ্নে, ১৯৬০ ও ১৯৬১ সালে কঙ্গোর প্রশ্নে তথা প্যাট্রিস লুমুম্বাকে হত্যার প্রশ্নে, ১৯৬২ সালে কিউবার প্রশ্নে, ভিয়েৎনাম যুদ্ধ--বাংলাদেশ মুক্তি সংগ্রাম--আফগানিস্থানের সাউর বিপ্লব--ইত্যাদি প্রশ্নে ভারত সরকার যখন সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন, ভারতবাসী ও ভারতের সমস্ত গণতান্ত্রিক ও বামপন্থী, কমিউনিস্ট দলগুলি সরকারের পাশে গিয়ে দাঁড়িয়েছে। বলা বাহুল্য যে কমিউনিস্ট নেতা ও বিশিষ্ট বাগ্মী সাংসদ কমরেড ভূপেশ গুপ্ত, ১৯৭১-এর বাংলাদেশ মুক্তি যুদ্ধ কালে ভারত সরকারের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর বিশেষ দূত হিসাবে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের সমর্থনে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নসহ পূর্ব্ব ইউরোপের সমাজতান্ত্রিক দেশগুলিতে জনমত ও সরকারী সমর্থন আদায়ে বেরিয়েছিলেন। সোভিয়েত ইউনিয়নসহ অন্যান্য সমাজতান্ত্রিক দেশ (চীনবাদে) ও জোট নিরপেক্ষ দেশগুলির সমর্থনে মার্কিন সপ্তম নৌবহরের হুমকি উপেক্ষা করে ভারতবর্ষ বাংলাদেশ মুক্তিসংগ্রামে সাহায্য দিতে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। আজকে যে প্যালেস্টাইনের মুক্তি সংগ্রামে এতো রক্ত ঝরছে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের চক্রান্তে ইসরায়েলকে শিখণ্ডী হিসাবে সামনে রেখে, সেই প্যালেস্টাইন মুক্তি সংগ্রামকে তার জন্মলগ্ন থেকেই জাতি ধর্ম নির্বিশেষে, ভারতবর্ষের সমস্ত মানুষ সমর্থন করে আসছেন। PLO নেতা ইয়াসের আরাফত ভারতবর্ষের মাটিতে এসে ভারতবাসী তথা ভারতের সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে গেছেন।
ল্যাতিন আমেরিকার বুকে চিলির রাষ্ট্রপতি সালভাদোর আলেন্দেকে সামরিক অভ্যুত্থান ঘটিয়ে--সি. আই. এ কর্তৃক খুনের বিরুদ্ধে ভারতবাসী সরব হয়েছেন। সরব হয়েছেন তাঁরা ইরাকী প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনকে তাঁর সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী মনোভাবের জন্য বিচারের প্রহসন করে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ কর্তৃক ঈদের ভোরে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করার বিরুদ্ধে। এককথায় ভারতবাসী ও ভারত সরকারের ভূমিকা এসব ক্ষেত্রে অবিস্মরণীয়।
কিন্তু আজ গোটা পরিস্থিতির আমূল পরিবর্তন ঘটেছে। আমাদের দেশে এখন নয়া বিশ্বাস ঘাতকরা সাম্রাজ্যবাদের সেবাদাস হিসাবে দেশের স্বাধীনতা, সার্ব্বভৌমিকতা, আভ্যন্তরীণ ও বিদেশনীতির সকল আদর্শকে জলাঞ্জলি দিচ্ছে। এই বিশ্বাস ঘাতকদের নামগুলো তথা সাম্রাজ্যবাদী শক্তির নামগুলো আলাদা। সেটা হোল যথাক্রমে উগ্র হিন্দু মৌলবাদী শক্তির ধারক ও বাহকরা অর্থাৎ বি. জে. পি --আর. এস. এস নেতারা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের কাণ্ডারীরা। মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ তথা তার দোসরদের সেবাদাসগিরি করতে এদেশের বর্তমান সরকার ভারতীয় জনগণ তথা বিশ্ববাসীর স্বার্থকে জলাঞ্জলি দিচ্ছে। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের অঙ্গুলি হেলনে, মীরজাফর পুত্র মীরণের নির্দেশে মহম্মদি বেগ একজন মানুষকে, বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে, খুন করেছিল। আর মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের অঙ্গুলি হেলনে আমাদের বি. জে. পি সরকার অগণিত ভারতবাসী ও বিশ্ববাসীকে খুন করছে।
এই সরকার আভ্যন্তরীণ ক্ষেত্রে আমাদের দেশের গৃহীত মিশ্র-অর্থনীতি বা "Mixed Economy"-র পথকে পরিত্যাগ করে অবাধ বাণিজ্যবাদনীতির পথ গ্রহণ করেছে। পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার পথ পরিত্যাগ করেছে, পরিকল্পনা কমিশনকেই তুলে দিয়েছে। জাতীয়করণের পথকে পরিহার করে সীমাহীন বেসরকারী করণের পথে হাঁটছে। এক কথায় কোটি কোটি ভারতবাসীকে এই সরকার দেশী বিদেশী বৃহৎ পুঁজিপতিদের খামখেয়ালিপনার পায়ে সঁপে দিয়েছে। এই নেকড়েগুলোর নখ--দাঁত--থাবায় রক্তাক্ত ভারতীয় জনগণ।
অন্যদিকে, বিদেশনীতির ক্ষেত্রে এই সরকার আমাদের দেশের সহমতের যে নীতি হোল জোটনিরপেক্ষ তথা সাম্রাজ্যবাদবিরোধী বিদেশনীতি, সেই বিদেশনীতিকে পরিত্যাগ করে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের নগ্ন দালালি করছে। তাই আমরা দেখছি যে আজ ইসরায়েলকে সামন রেখে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ প্যালেস্টাইনকে রক্তের বন্যায় যখন ভাসিয়ে দিচ্ছে, সেই নরঘাতী, নারীঘাতী, শিশুঘাতী, পাশবিকতাকে জয় সিয়ারামের চেলা, এদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্লজ্জভাবে সমর্থন করছেন। প্রকাশ থাকে যে আমাদের দেশের মাটিতে ঔরঙ্গজেবের মত কিছু উগ্র মুসলিম মৌলবাদী বা শিবাজীর মত কিছু উগ্র হিন্দু মৌলবাদীর জন্ম হলেও, এদেশ হোল মূলতঃ অশোক--আকবর--দারাশিকো--রবীন্দ্রনাথ--বিবেকানন্দ--নজরুলের মত ধর্মনিরপেক্ষ মানুষদের দেশ। এদেশ হোল মীরমদন--মোহনলাল--সিরাজউদ্দৌলার মত ধর্মনিরপেক্ষ মানুষদের দেশ। মীরমদন--মোহনলালরা শহীদ হয়েছেন ২৩শে জুন, ১৯৫৭, পলাশীর প্রান্তরে, আর সিরাজউদ্দৌলা শহীদ হয়েছেন ২রা জুলাই ১৭৫৭ মীরজাফরের কারাগারে।
আজ হোল ২রা জুলাই ২০২৪। দীর্ঘ পৌণে দু'শোবছর ধরে ভারতবাসী অনেক বীরের রক্তস্রোত ও মাতার অশ্রু ধারার বিনিময়ে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ ও তার দালালদেরকে পরাস্ত করে দেশকে স্বাধীন করলেন, আসুন এই শহীদ দিবসে আমরা, আজ শপথ গ্রহণ করি ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের উত্তরসূরী মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ ও তার দালালদেরকে এদেশের বুক থেকে উৎখাত করে ভারতবাসী তথা বিশ্বাবাসীকে জোটনিরপেক্ষতা, ধর্মনিরপেক্ষতা তথা ধনতন্ত্র বিরোধীতার পতাকার নীচে সুরক্ষা দিতে। এটাই সময়ের দাবী।
লেখক পরিচিতি
অধ্যাপক খগেন্দ্রনাথ অধিকারী রাষ্ট্রীয় বিদ্যাসরস্বতী পুরস্কার ও এশিয়া প্যাসিফিক পুরস্কার সহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বহু পুরস্কার প্রাপ্ত একজন খ্যাতনামা শিক্ষাবিদ। ইনি কোলকাতার সাউথ সিটি (দিবা) কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ।
ঠিকানা-শরনিয়ার বাগান
পোষ্ট-টাকী, পিন-৭৪৩৪২৯
পশ্চিমবঙ্গ, ভারত
- আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় মুর্শিদাবাদ সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল `জন জাতীয় গৌরব দিবস ২০২৪`
- আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় মুর্শিদাবাদ সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল `জন জাতীয় গৌরব দিবস ২০২৪`
- আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় মুর্শিদাবাদ সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল `জন জাতীয় গৌরব দিবস ২০২৪`
- POEM - UNTOLD WORDS !
- Poems
- Poems
- Poems
- POEM - BY THE WAYS OF PARADISE
- Article - Zein lovers
- Poem - On the Open Eyelashes Shadow I Weave
- একগুচ্ছ কবিতা
- Poem - Centuries Later
- Poem - Mystery Remains
- অনুষ্ঠিত হল অরঙ্গাবাদ ব্রাইট ফিউচার অ্যাকাডেমির বার্ষিক অনুষ্ঠান
- সুতি পাবলিক স্কুল ও কোচিং সেন্টারের উদ্বোধন
- Poem - Your Hazelnut Eyes!!!!
- Poem - Life Is Melody
- একগুচ্ছ কবিতা
- Poem - Twilight
- Poem - Love in the Autumn Leaves
- রাজনীতিতে অসতের প্রবেশ,প্রতিবাদী না হলে সমূহ বিপদ
- রাজনীতিতে অসতের প্রবেশ,প্রতিবাদী না হলে সমূহ বিপদ
- রাজনীতিতে অসতের প্রবেশ,প্রতিবাদী না হলে সমূহ বিপদ
- Poem - Missing the Sky
- Poem - Missing the Sky
- Poem - The Philosophy of the Eyes
- Poem - Silence
- Poem - When the Pen Abandons You
- POEM - LEAVE
- দ্বিতীয়বারের জন্য হোয়াইট হাউসে ডোনাল্ড ট্র্যাম্প
- Poem - Centuries Later
- Poem - Mystery Remains
- POEM - UNTOLD WORDS !
- আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় মুর্শিদাবাদ সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল `জন জাতীয় গৌরব দিবস ২০২৪`
- একগুচ্ছ কবিতা
- Poem - On the Open Eyelashes Shadow I Weave
- POEM - BY THE WAYS OF PARADISE
- Poems
- আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় মুর্শিদাবাদ সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল `জন জাতীয় গৌরব দিবস ২০২৪`
- Poems
- Poems
- Article - Zein lovers
- আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় মুর্শিদাবাদ সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল `জন জাতীয় গৌরব দিবস ২০২৪`
- গণপিটুনিতে মৃত্যুর ঘটনা ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য
- হেমতাবাদে নাবালিকার ঝুলন্ত মৃত দেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য
- মাধ্যমিকে কালিয়াচক আবাসিক মিশনের উল্লেখ যোগ্য সাফল্য
- চৈত্রের বৃষ্টিতে ভিজল মালদা শহর বাঁশি
- বগুড়ায় বন্দুকযুদ্ধে জেএমবির আমির নিহত
- তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রীর লাশ স্কুলের বাগানে, শিক্ষক পলাতক
- ফের সংঘর্ষ জোড়া মাছের গাড়ির, আহত এক বাইক আরোহী। রিপোর্ট - শ্রী
- আম গাছের প্রেমিক প্রেমিকার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য এলাকায়
- বীরভূমের বিভিন্ন বিদ্যালয়ে যথাযথ মর্যাদার সাথে স্বাধীনতা দিবস পাল
- দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় প্রশাসনিক স্তরে ফের রদবদল
- কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস ট্রেনের সাধারন কামরা থেকে অপহরণ
- সন্ধ্যা নামতেই রাস্তার ধারে বসে মদ ও ব্রাউন সুগারের আসর
- বাড়িতে বিষধর সাপের উৎপাতে অস্থির মানুষ
- প্রেমে পড়ে আত্মহত্যা যুবকের
- নারীর গলা কাটা মরদেহ উদ্ধার