ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

শুক্রবার   ১৫ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ১ ১৪৩১   ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর

মৃত্যু হয়েছিল ভিলেজ ও সিভিক পুলিশের চাকরি পেলেন স্ত্রী l

প্রকাশিত: ৪ জুন ২০২১ ০৮ ০৮ ৪১  

কর্মরত অবস্থায় মৃত্যু হয়েছিল ভিলেজ ও সিভিক পুলিশের,৬ মাসের মধ্যে চাকরি পেলেন স্ত্রী, ধন্যবাদ জানালেন মুখ্যমন্ত্রীকে 

মালদা;০৪জুন: কর্মরত অবস্থায় মৃত্যু হয়েছিল ভিলেজ ও সিভিক পুলিশের। পরিবারের একমাত্র রোজগেরে সদস্য মারা যাওয়ায় বিপাকে পড়ে ছিল পরিবার। আবেদন জানিয়েছিল চাকরির। আবেদনে সাড়া মিলল।৬  মাসের মধ্যে চাকরি মৃত ভিলেজ ও সিভিক পুলিশের স্ত্রী। পরিবারের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানানো হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীকে।

ডিউটি করতে গিয়ে মারা গিয়েছিলেন হরিশ্চন্দ্রপুর থানা এলাকার কুশিদা গ্রাম পঞ্চায়েতের ভিলেজ পুলিশ অলোক থোকদার। মৃত ভিলেজ পুলিশের পরিবারের আবেদনের সারা দিয়ে ৬ মাসের মধ্যেই মৃত ভিলেজ পুলিশের স্ত্রী বিউটি দাস থোকদার কে কুশিদা অঞ্চলের ভিলেজ পুলিশ হিসেবে নিয়োগ পত্র জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে।

এ প্রসঙ্গে অলোক থোকদারের স্ত্রী বিউটি দেবী জানিয়েছেন পরিবারের একমাত্র রোজগেরে সদস্যকে হারিয়ে বিপাকে পড়ে ছিলাম। রাজ্য সরকার পাশে দাঁড়ানোয় আমি আমার স্বামীর জায়গায় নিযুক্ত হলাম ভিলেজ পুলিশ হিসাবে। এ জন্য মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীকে আমি ধন্যবাদ জানাই।

অন্যদিকে গত বছর ভালুকা এলাকায় কর্তব্যরত অবস্থায় দুর্ঘটনাগ্রস্ত হয়ে মারা যাওয়া সিভিক ভলেন্টিয়ার গৌতম ভগৎ এর স্ত্রী রিতা ভগতের হাতেও সিভিক ভলেন্টিয়ার নিয়োগ পত্র তুলে দেওয়া হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে মৃত সিভিক পুলিশ গৌতম ভগতের স্ত্রী গীতা সাহা ভগৎ বলেন,"২০১৯ সালে আমার স্বামী পথ দুর্ঘটনায় মারা যায়। সেই আমাদের একমাত্র রোজগেরে সদস্য ছিল। ফলে আমরা খুব সমস্যায় পড়ে যায়। চাকরির জন্য আইসি সাহেবের কাছে আবেদন করেছিলাম। সেই আবেদন তিনি রাজ্য সরকারের কাছে পাঠান। মুখ্যমন্ত্রী আমাদের আবেদন গ্রহণ করেছেন। আমি সিভিক ভলেন্টিয়ার হিসেবে চাকরি পেলাম। মুখ্যমন্ত্রীকে আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই। সাথে ধন্যবাদ জানাই আইসি সাহেবকেও। হরিশ্চন্দ্রপুর আইসি সাহেব দুর্দিনে আর্থিকভাবেও আমাদের সাহায্য করেছেন।"

এ প্রসঙ্গে হরিশ্চন্দ্রপুর থানা আইসি সঞ্জয় কুমার দাস জানান এটা খুব প্রশংসনীয় উদ্যোগ। তাছাড়া রাজ্য সরকার আগেই ঘোষণা করেছিলেন রাজ্যের কোন সিভিক বা ভিলেজ পুলিশ গেলে তার জায়গায় তার পরিবারের একজন সদস্যকে চাকুরীতে নিয়োগ করা হবে। উনি আজি কাজে যোগ দেবেন।

Puspaprovat Patrika
এই বিভাগের আরো খবর