ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

শুক্রবার   ১৫ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ১ ১৪৩১   ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর

মাদ্রাসায় লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে ৬ জন শিক্ষক নিয়োগ করা হয়েছে।

প্রকাশিত: ২৬ জুলাই ২০২২ ১৯ ০৭ ৪৯  

মালদাঃ- মাদ্রাসায় লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে ৬ জন শিক্ষক নিয়োগ করা হয়েছে। লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে ঘুরপথে তাদের নিয়োগ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। পাশাপাশি কাটমানি নিয়ে বিবাহিত মহিলাদেরও কন্যাশ্রী পাইয়ে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া মিড ডে মিলেও চলছে চরম দুর্নীতি। মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুরের মিলনগড় সাজ্জাদিয়া হাই মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে এমনই একাধিক অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার জেরে কয়েক হাজার বাসিন্দারা মাদ্রাসা ঘেরাও করে,বিক্ষোভকে ঘিরে উত্তেজনা ছড়াল। খবর পেয়েই এলাকায় পৌঁছায় বিরাট পুলিশ বাহিনী! পুলিশের আশ্বাসে কয়েকঘণ্টা বাদে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। এদিন সর্বদলীয়ভাবে ওই বিক্ষোভ দেখানো হয়। যদিও বিক্ষোভে সামিল ছিলেন হরিশ্চন্দ্রপুর-২ পঞ্চায়েত সমিতির শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ মনিরুল আলমও। ওই মাদ্রাসা পরিচালন সমিতি রয়েছে কংগ্রেসের দখলে। ঘটনাকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি। আর যা নিয়ে শুরু হয়েছে তৃণমূল ও বিজেপির তরজা।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গত কয়েক মাসে ওই মাদ্রাসায় ৬ জন শিক্ষককে নিয়োগ করা হয়। আদালতের নির্দেশে তারা যোগ দিয়েছেন বলে মাদ্রাসা কতৃপক্ষের দাবি। স্থানীয়দের অভিযোগ, শুধু ওই ৬ জন নন। এলাকায় অন্তত ২০ জনের কাছ থেকে ৮ থেকে ১০ লক্ষ করে টাকা নেওয়া হয়েছে। তারা মাদ্রাসায় কাজ অরগানাইজ করেছেন তথা কাজ করেছেন দেখিয়ে আদালতে মামলা করে ঘুরপথে তাদের কমিটি নিয়োগ করেছে বলে অভিযোগ। এ নিয়ে স্থানীয়রা একাধিকবার মাদ্রাসা কতৃপক্ষের কাছে নথি চাইলেও তা দেওয়া হচ্ছে না। এছাড়া গত ছ বছর ধরে সেখানে নির্বাচন হয়নি। ফলে ওই কমিটি অবৈধ বলেও বিক্ষোভ কারীদের দাবি। স্থানীয়দের আরও অভিযোগ, উচ্চ মাধ্যমিক ওই মাদ্রাসায় পড়ুয়ার সংখ্যায় প্রায় ১৮০০। সরকারি বিধি না মেনে তাদের কাছে থেকে বাড়তি ফি আদায় করা হচ্ছে। যার কোনও হিসেব নেই। মিড ডে মিলের টাকাও নয়ছয় করা হচ্ছে। কমিটির সম্পাদক ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক যোগসাজসে দুর্নিতি করছেন বলে অভিযোগ।

Puspaprovat Patrika
এই বিভাগের আরো খবর