ব্রেকিং:
ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট এমকে ফাইজির গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে সামশেরগঞ্জে পথসভা SDPI এর ফের সামশেরগঞ্জের হাউস নগর ১২ নম্বর জাতীয় সড়কে পথদুর্ঘটনা, অল্পের জন্য রক্ষা গাড়িচালকের জামাইবাবুর হাতে ধর্ষিতা নাবালিকা

বুধবার   ১২ মার্চ ২০২৫   ফাল্গুন ২৭ ১৪৩১   ১২ রমজান ১৪৪৬

সর্বশেষ:
জামাইবাবুর হাতে ধর্ষিতা নাবালিকা

বিভিন্ন কর্মসূচীর মাধ্যমে বিবাহবার্ষিকী পালন দাস দম্পতির।

প্রকাশিত: ১১ মার্চ ২০২৫ ১০ ১০ ৪৬  

বিভিন্ন কর্মসূচীর মাধ্যমে বিবাহবার্ষিকী পালন দাস দম্পতির।

 

সাগরদিঘী উইনার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের সম্পাদক সঞ্জীব দাস ও তার স্ত্রী ঝুমকি দাস তাদের বিবাহ জীবনের অষ্টম বছর পূর্ণ করলো একসাথে আর এই বিবাহবার্ষিকীর দিনটিকে বিশেষ করে তুলতে ট্রাস্টের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেওয়া হলো বিশেষ এক কর্মসূচীর। সকালবেলায় সাগরদিঘীর চন্দনবাটী শিব মন্দিরে ভোলানাথের আশীর্বাদ নিয়ে মন্দির চত্বরে সঞ্জীব ও ঝুমকি বৃক্ষরোপন করে শুরু করেন কর্মসূচী। বৃক্ষরোপনের পর সেখানে উপস্থিত সকলের হাতে উপহার হিসেবে তুলে দেওয়া হয় চারাগাছ। শুধু তাই নয় এর পাশাপাশি এলাকার দুঃস্থ আদিবাসী শিশুদের খাওয়ানো হয় খাবার। প্রায় ৭০ থেকে ৮০ জন বাচ্চাকে এক রেস্টুরেন্টে নিয়ে গিয়ে খাওয়ানো হয় বিরিয়ানি, পায়েস, মিষ্টি সহ অনেক কিছুই। কর্মসূচীতে উপস্থিত ছিলেন ট্রাস্টের অন্যতম কাছের মানুষ মজির হোসেন ও অন্যান্য সদস্য সুরাজ মন্ডল, রাজ মল্লিক, বিশ্বজিৎ সাহা, প্রকাশ দাস, আনারুল শেখ, আজিজ শেখ সহ অনেকেই।

 

ট্রাস্টের সম্পাদক সঞ্জীব দাস কর্মসূচী নিয়ে বলেন "প্রতিবছরই আমরা আমাদের এই বিশেষ দিনগুলোতে বিশেষ কর্মসূচী করার চেষ্টা করি আর এই গুলোতে আমার পাশে সর্বদা ট্রাস্টের সদস্যরা পাশে থাকেন। কিন্তু এবছর রমজান মাস চলাই বহু সদস্যরাই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতে পারেনি যার ফলে বড়ো কোনোরকম কিছু আয়োজন করা সম্ভব হয়নি তবে সকলে মিলে আজকের এই কর্মসূচী সফলভাবে সম্পন্ন করতে পেরেছি খুব ভালো লাগছে।"

সঞ্জীব দাসের স্ত্রী ঝুমকি দাস বলেন "প্রতিবছরই আমরা আজকের দিনে কোনো একটি প্রাইমারি স্কুল গিয়ে স্কুল পড়ুয়াদের নিয়ে কিছু করে তবে এবার একটু অন্যরকম। সবসময় চেষ্টা করি মানুষের জন্য কিছু করার,কিছুদিন আগেই অভিনেত্রী পায়েল মিঠাই সরকারের হাত ধরে আমাদের ছোট্টো মেয়ে বর্ষা তার পিগি ব্যাঙ্ক ভেঙে পাঁচ হাজার টাকা তুলে দেয় রানাঘাটের অস্মিকার চিকিৎসার জন্য। জীবনের এই ছোট্ট ছোট্ট অনুভূতিগুলো আমার কাছে সত্যি স্মরণীয়।"

ট্রাস্টের আরেক সদস্য মজির হোসেন বলেন " সঞ্জীব ভাইকে সব সময় কারণে অকারণে মানুষের পাশে দাঁড়াতে দেখেছি, বিশেষ করে ট্রাস্ট এর অন্যান্য সদস্য হোক বা নিজের জীবনের কোন বিশেষ দিনগুলোকে বাড়িতে বসে নিজেদের মধ্যে উদযাপন না করে বিভিন্ন সামাজিক কর্মসূচির মধ্যে দিয়েই দিনগুলো কাটাতে ভালোবাসে। এই পরিবার এই ট্রাস্ট সবসময় মানুষের পাশে দাঁড়াতে ভালোবাসে।"

Puspaprovat Patrika
এই বিভাগের আরো খবর