চেনা মুর্শিদাবাদে অচেনা ভোট
মজিবুর রহমান, প্রধানশিক্ষক, কাবিলপুর হাইস্কুল
প্রকাশিত: ১৬ মে ২০২৪ ১০ ১০ ৪০
চেনা মুর্শিদাবাদে অচেনা ভোট
মজিবুর রহমান, প্রধানশিক্ষক, কাবিলপুর হাইস্কুল
১৮তম লোকসভা নির্বাচনে মুর্শিদাবাদ জেলার ভোট শেষ হয়েছে। ৭ই মে তৃতীয় দফায় ৯ নম্বর জঙ্গিপুর ও ১১ নম্বর মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রে এবং চতুর্থ দফায় ১০ নম্বর বহরমপুর কেন্দ্রে ভোট অনুষ্ঠিত হয়। এমন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন মুর্শিদাবাদ জেলায় বহুদিন দেখা যায়নি। মানুষ নিজের ভোট নিজে দিয়েছে।ছাপ্পা ভোট বা বুথ দখলের ঘটনা ঘটেনি।গত শতকের নব্বইয়ের দশক থেকে প্রায় প্রতিটি নির্বাচনে বেশ কিছুদিন ধরে মারধর, খুনোখুনি, লুটপাট চলাই এই জেলায় নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছিল। সেখানে এবার প্রায় দুই মাস ধরে এই জেলায় ভোটের প্রচার চললেও কোনো উল্লেখযোগ্য সহিংস ঘটনা ঘটতে দেখা গেল না। এটা মুর্শিদাবাদ জেলার মানুষের একটা বড় সাফল্য।
১৮তম লোকসভা নির্বাচনে গোটা দেশেই ভোট প্রদানের হার যথেষ্ট কম। নির্বাচন কমিশন বিভিন্ন ভাবে ভোটারদের প্রতি ভোট প্রদানের আহ্বান জানালেও তাতে খুব একটা কাজ হয়নি। পরিযায়ী শ্রমিকরা ভোট দেওয়ার উদ্দেশ্যে বাড়ি ফেরেননি। বাড়িতে থেকেও ভোট গ্রহণ কেন্দ্রে না যাওয়া মানুষের সংখ্যা বেড়েছে। ফলে গণতন্ত্রের বৃহত্তম উৎসবকে কেন্দ্র করে আয়োজনের অভাব না থাকলেও নাগরিকদের অংশগ্রহণে ঘাটতি থেকে গেছে। তবে এর মধ্যেও পোলিং পার্সেন্টেজ দিক থেকে পশ্চিমবঙ্গ দেশের মধ্যে প্রথম আর মুর্শিদাবাদ জেলা রাজ্যের মধ্যে প্রথম দিকে অবস্থান করছে। এই জেলায় কমবেশি ৭৫ শতাংশ ভোট পড়েছে। তিনটি কেন্দ্রেই ভোটারের সংখ্যা আঠারো লক্ষের আশেপাশে। পুরুষ ভোটার মহিলা ভোটারের থেকে ১ শতাংশ বেশি।
৪ঠা জুন ভোট গণনা হবে। গণনার তিন-চার সপ্তাহ আগে মুর্শিদাবাদ জেলায় ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছে। এখন এ কদিন সম্ভাব্য ফলাফল নিয়ে আন্দাজ, অনুমান ও মনে হওয়া চলতে থাকবে কারণ গণনার আগে নির্দিষ্ট করে কোনো কিছু বলা খুব কঠিন। মাঠে ময়দানে ঘুরে যারা ভোটের প্রচার করেন বিভিন্ন দলের সেই সব নেতাকর্মীদের দাবি সাধারণত পরস্পর বিরোধী হয়ে থাকে। কখনও তারা মানুষের মনোভাব বুঝতে ব্যর্থ হন এবং সেজন্য ভোটের হিসাব কষতে ভুল করেন। আবার কখনও জেনে বুঝেই ভুল হিসাব পেশ করেন। অনেক সময় বিভিন্ন সংস্থার 'স্যাম্পল' সংখ্যাও এত কম থাকে যে, সেই সমীক্ষার ফলাফল ভোটের প্রকৃত ফলাফলের সঠিক পূর্বাভাস দিতে পারে না। 'গবেষণা' ও গণনার ফলাফলে বিস্তর ফারাক ঘটতে দেখা যায়। এখন তো দলের প্রচারে সমীক্ষার নামে বিকৃত তথ্য পরিবেশন করাও হচ্ছে।
লোকসভা, বিধানসভা, পঞ্চায়েত-পৌরসভা প্রতিটি নির্বাচনের প্রেক্ষিত পৃথক। এজন্য এই তিনটি স্তরের নির্বাচনে কোনো দলই কোনো নির্দিষ্ট জায়গায় একই রকম ভোট পায় না, বাড়ে-কমে। দল, প্রার্থী, পরিস্থিতি বিবেচনা করে ভোটাররা ভোট দেন। পরিস্থিতির পরিবর্তনে ভোটারদের ভাবনা পাল্টায়। তবে মানুষ গুরুতর কারণ ছাড়া সাধারণত প্রতিষ্ঠান বিরোধিতার থেকে স্থিতাবস্থার পক্ষেই বেশি থাকে। মানুষ যাকে দায়িত্ব দেয় তাকে দায়িত্ব পালনের জন্য সময়ও দিতে চায়। এজন্য একই ব্যক্তি একাধিক বার জেতেন অথবা একই দল একাধিকবার ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়। কোনো জনপ্রতিনিধি কিংবা সরকার ইতিবাচক কাজ করতে না পারার জন্য যে জনপ্রিয়তা হারায় তার চেয়ে বেশি হারায় নেতিবাচক কাজ করার জন্য। বিশেষ ভালো কাজ না করলেও চলবে কিন্তু মন্দ কাজ করলে তাতে মানুষ আপত্তি করবে। রাজনীতিতে মানুষের মধ্যে সাধারণত এই প্রবণতাই লক্ষ্য করা যায়। তবে সাম্প্রতিক নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগ শাসকদলের নির্বাচনী লড়াইকে খুব কঠিন করে তুলেছে বলে মনে হচ্ছে না। বরং এই লোকসভা নির্বাচনেও মমতা ব্যানার্জির সরকারের বিভিন্ন জনমুখী প্রকল্পের কথা সাধারণ মানুষকে বলতে শোনা যাচ্ছে।
২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে জঙ্গিপুর কেন্দ্রে ১৩ লক্ষ (৮১ শতাংশ) ভোট পোল হয়। তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী খলিলুর রহমান ৫ লাখ ৬২ হাজার (৪৩ শতাংশ) ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। বিজেপি ৩ লাখ ১৭ হাজার (২৪ শতাংশ) ভোট পেয়ে দ্বিতীয় স্থান দখল করে। ভোটের ব্যবধান ছিল ২ লাখ ৪৫ হাজার। জাতীয় কংগ্রেস ও সিপিআই(এম) আলাদা ভাবে লড়ে। তাদের মিলিত ভোটের পরিমাণ ছিল ৩ লাখ ৫০ হাজার (২৬ শতাংশ)। ২০২১ সালে জঙ্গিপুর লোকসভার অন্তর্গত সাতটি বিধানসভা কেন্দ্রেই সামগ্ৰিকভাবে ৫৫ শতাংশ ভোট পেয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থীরা জয়লাভ করেন।বাম-কংগ্ৰেসের মিলিত ভোটের পার্সেন্টেজ ১০ শতাংশে নেমে আসে। ২০২৩ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস একটু খারাপ ফল করে এবং ছ'টি পঞ্চায়েত সমিতির দখল নেয়। লালগোলা পঞ্চায়েত সমিতিতে বোর্ড গঠন করে বাম-কংগ্ৰেস। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে ১৩ লক্ষের (৭৩ শতাংশ) মতো ভোট পড়েছে। পুরুষ ভোটের তুলনায় মহিলা ভোট বেশি পোল হয়েছে।তৃণমূল কংগ্রেস পূর্ববর্তী তিনটি নির্বাচনের মতো দাপট দেখাতে পারেনি। শতাংশের বিচারে তাদের ভোট নিশ্চিতভাবেই কমবে। বিজেপির ভোট আর বাড়বে না। তবে বাম-কংগ্ৰেস জোটের বাড়বে। তারা দু'একটি বিধানসভা এলাকায় লিড পাবে। জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রে মোটামুটি ৭০ শতাংশ মুসলমান ও ৩০ শতাংশ হিন্দু ভোটার। হিন্দু ভোটের তিন-চতুর্থাংশ পাবে বিজেপি। বাকি এক-চতুর্থাংশ টিএমসি ও জোটের মধ্যে ভাগ হবে। মুসলিম ভোটের ৫০ শতাংশ টিএমসি, ৪৫ শতাংশ জোট এবং ৫ শতাংশ আই এস এফ, এস ডি পি আই সহ অন্যান্য নির্দল প্রার্থীরা পাবেন। জেন্ডারের দিক থেকে দেখলে টিএমসি বাম-কংগ্ৰেস ও বিজেপির থেকে মহিলা ভোট অনেক বেশি পাবে।সামগ্ৰিক ভাবে তৃণমূল কংগ্রেস, জোট ও বিজেপি প্রার্থী যথাক্রমে মোটামুটি ৩৫, ৩০ ও ২৫ শতাংশ এবং অন্যান্যরা ১০ শতাংশ ভোট পেতে পারে। হার-জিতের মার্জিন ৫০ হাজারের বেশি হবে না।
বিগত লোকসভা নির্বাচনে মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রে তৃণমূল কংগ্রেসের বিদায়ী সাংসদ তথা এবারেরও প্রার্থী আবু তাহের খান পান ৬ লক্ষ ৪ হাজার ভোট। বামফ্রন্ট ও জাতীয় কংগ্রেস পৃথক ভাবে লড়েছিল। তাদের মিলিত ভোটের সংখ্যা ছিল ৪ লক্ষ ৫৮ হাজার। বিজেপি পেয়েছিল ২ লক্ষ ৪৭ হাজার ভোট। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে এই এলাকার আসনগুলোর একটি বিজেপি ও ছ'টি জেতে টিএমসি। টিএমসি ও বিজেপির ভোট বেড়ে হয় যথাক্রমে ৭ লাখ ৭৫ হাজার ও ২ লাখ ৮৪ হাজার।বাম-কংগ্ৰেসের ভোট কমে হয় ৪ লাখ ১৮ হাজার। ২০২৩ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে অবশ্য তৃণমূলের একাধিপত্য দেখা যায়নি এবং বাম-কংগ্ৰেস জোটের রাজনৈতিক শক্তি ও ভোট বৃদ্ধি পেয়েছে। এখানে মুসলিম ও হিন্দু ভোট যথাক্রমে ৮০ ও ২০ শতাংশ।এবারের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি মুর্শিদাবাদ বিধানসভা এলাকায় টিএমসি ও বাম-কংগ্ৰেস জোটের থেকে বেশি ভোট পাবে, তবে সামগ্ৰিক ভাবে তারা এক-দুইয়ের লড়াইয়ে থাকবে না, তৃতীয় স্থান নিয়েই তাদের খুশি থাকতে হবে।বাম-কংগ্ৰেসের জোট প্রার্থী সিপিআই(এম)-এর রাজ্য সম্পাদক মহঃ সেলিম ভোটের প্রচারে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। সিপিআই (এম)-এর সমস্ত শাখা সংগঠনের নেতৃবৃন্দ দিনরাত খেটেছেন। জাতীয় কংগ্রেসের নেতাকর্মীরাও সেলিম সাহেবকে ভালো ভাবে গ্ৰহণ করেছেন। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী চৌধুরী সেলিম সাহেবের সঙ্গে একাধিক সভায় বক্তৃতা করে জান বাজি রেখে লড়াই করার আহ্বান জানিয়েছেন।প্রচণ্ড আগ্রহ, উচ্ছ্বাস ও উদ্দীপনা সহকারে জোটের সক্রিয় সমর্থকরা ভগবানগোলা থেকে করিমপুর চষে বেড়িয়েছেন। অনেককেই বলতে শোনা গেছে, সেলিম সাহেব একজন যোগ্য লোক, তাঁর সংসদে যাওয়া উচিত। তিনি ভালো মিডিয়া কভারেজ পেয়েছেন।অন্যদিকে আবু তাহের খানের প্রচারে তেমন ঝাঁঝ দেখা যায়নি। তাঁর শারীরিক অসুস্থতা সহানুভূতি পাওয়ার বদলে মানুষের মনে প্রশ্ন তুলেছে। দ্বিমুখী লড়াইয়ে মহঃ সেলিমের জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল। মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত ভগবানগোলা বিধানসভার উপনির্বাচনে বাম-কংগ্ৰেসের জোট প্রার্থী আঞ্জু বেগম জয়লাভ করবেন।
বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রে অধীর রঞ্জন চৌধুরী ১৯৯৯ সাল থেকে সাংসদ রয়েছেন। ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে তিনি ৫০ শতাংশ ভোট পান এবং ৩ লাখ ৫৪ হাজার ভোটের বিশাল ব্যবধানে জয়লাভ করেন। ২০১৯ সালে সেই ব্যবধান কমে হয় ৮০ হাজার আর ভোট পার্সেন্টেজ ছিল ৪৫।তিনি সাতটি বিধানসভা ক্ষেত্রের মধ্যে বহরমপুর, কান্দি ও বড়ঞায় লিড পান আর রেজিনগর, বেলডাঙা, নওদা ও ভরতপুরে তাঁর ডেফিসিট ছিল। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে টিএমসি'র দখলে যায় ছয়টি আসন। বহরমপুর আসনটি জেতে বিজেপি, জাতীয় কংগ্রেসের প্রার্থী মনোজ চক্রবর্তী থার্ড পজিশন পান। এই পরাজয়ের পূর্বে কিন্তু মনোজবাবুর জয়ের হ্যাট্রিক ছিল। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের নিরিখে টিএমসি, বিজেপি ও জাতীয় কংগ্রেসের প্রাপ্ত ভোটের পরিমাণ যথাক্রমে ৬ লক্ষ ৪১ হাজার, ৪ লক্ষ ৩১ হাজার ও ২ লক্ষ ৫ হাজার। অর্থাৎ টিএমসি'র ভোট বিজেপি ও কংগ্রেসের যৌথ ভোটের থেকেও বেশি। ২০২৩ সালের বিধানসভা ও বিভিন্ন পৌরসভার নির্বাচনেও কংগ্রেসের ভোট কিংবা সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধির উল্লেখযোগ্য প্রমাণ মেলেনি।বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রে মুসলিম ও হিন্দু ভোট যথাক্রমে ৫৫ ও ৪৫ শতাংশ। বিজেপির প্রার্থী বিশিষ্ট চিকিৎসক নির্মল সাহা। টিএমসি'র প্রার্থী বিশিষ্ট ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠান।প্রতিষ্ঠা ও পরিচিতির দিক থেকে তিনজনই 'হেভিওয়েট'।পাঠান ও ডাক্তার সাহার সমর্থনে তাঁদের দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ বারবার প্রচারে এসেছেন। কিন্তু অধীর চৌধুরীর সমর্থনে কংগ্রেসের কোনো বড় নেতাকে প্রচারে আসতে দেখা যায়নি। হাতের কাছেই সিপিআই(এম)-এর মহঃ সেলিম ছিলেন। কিন্তু তাঁকেও বোধহয় ডাকা হয়নি। অধীর চৌধুরী নিজের মতো করে দু'-একজন স্থানীয় নেতা নিয়ে প্রচার সেরেছেন। আসলে অধীর বাবু প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাসী। তিনি নিজেকে 'একাই একশো' মনে করেন।ব্যক্তিগত ক্যারিশমার জোরে ভোটে জেতার কথা ভাবতে ভালোবাসেন। ভোটের পাটিগণিতে অধীরবাবুর জেতার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। তাঁর জেতার জন্য ভোটের রসায়ন দরকার। এই রসায়ন অনুযায়ী গত পাঁচ বছর ধরে যারা বিজেপিকে ভোট দিচ্ছিল তাদের অর্ধেক আর টিএমসি'কে যারা ভোট দিচ্ছিল তাদের এক-তৃতীয়াংশ যদি এবার অধীরবাবুকে ভোট দেন তবেই তিনি জিততে পারেন। এতো ভোট একজন ব্যক্তির জন্য স্বতঃস্ফূর্তভাবে সুইং করা সাধারণভাবে সম্ভব নয়।এক্ষেত্রে অধিকাংশ জায়গাতেই বিজেপি ও টিএমসি'র আঞ্চলিক বা বুথ স্তরের নেতাকর্মীদের অন্তর্ঘাত করতে হবে। কিন্তু সেটা কি সম্ভব? বাম আমলে গোটা জেলা জুড়ে অধীর চৌধুরীর যে দাপট ছিল টিএমসি'র জমানায় তা কিন্তু নেই। তাঁর 'রবিনহুড' হওয়ার পর্বে যারা তাঁর পাশে ছিলেন আজ তারা তাঁর বিরোধী।বহরমপুর শহরের মধ্যেও তাঁকে একাধিকবার 'গো ব্যাক' স্লোগান শুনতে হয়েছে। পরিস্থিতি খুব কঠিন। তীব্র ত্রিমুখী লড়াইয়ে পাঠান ছক্কা মারবেন নাকি ডাক্তারবাবু অস্ত্রোপচারে সফল হবেন নাকি 'অধীর দা' ডবল হ্যাট্রিক করবেন জানা যাবে ৪ঠা জুন।
- আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় মুর্শিদাবাদ সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল `জন জাতীয় গৌরব দিবস ২০২৪`
- আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় মুর্শিদাবাদ সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল `জন জাতীয় গৌরব দিবস ২০২৪`
- আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় মুর্শিদাবাদ সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল `জন জাতীয় গৌরব দিবস ২০২৪`
- POEM - UNTOLD WORDS !
- Poems
- Poems
- Poems
- POEM - BY THE WAYS OF PARADISE
- Article - Zein lovers
- Poem - On the Open Eyelashes Shadow I Weave
- একগুচ্ছ কবিতা
- Poem - Centuries Later
- Poem - Mystery Remains
- অনুষ্ঠিত হল অরঙ্গাবাদ ব্রাইট ফিউচার অ্যাকাডেমির বার্ষিক অনুষ্ঠান
- সুতি পাবলিক স্কুল ও কোচিং সেন্টারের উদ্বোধন
- Poem - Your Hazelnut Eyes!!!!
- Poem - Life Is Melody
- একগুচ্ছ কবিতা
- Poem - Twilight
- Poem - Love in the Autumn Leaves
- রাজনীতিতে অসতের প্রবেশ,প্রতিবাদী না হলে সমূহ বিপদ
- রাজনীতিতে অসতের প্রবেশ,প্রতিবাদী না হলে সমূহ বিপদ
- রাজনীতিতে অসতের প্রবেশ,প্রতিবাদী না হলে সমূহ বিপদ
- Poem - Missing the Sky
- Poem - Missing the Sky
- Poem - The Philosophy of the Eyes
- Poem - Silence
- Poem - When the Pen Abandons You
- POEM - LEAVE
- দ্বিতীয়বারের জন্য হোয়াইট হাউসে ডোনাল্ড ট্র্যাম্প
- Poem - Centuries Later
- Poem - Mystery Remains
- POEM - UNTOLD WORDS !
- আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় মুর্শিদাবাদ সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল `জন জাতীয় গৌরব দিবস ২০২৪`
- একগুচ্ছ কবিতা
- Poem - On the Open Eyelashes Shadow I Weave
- POEM - BY THE WAYS OF PARADISE
- Poems
- আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় মুর্শিদাবাদ সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল `জন জাতীয় গৌরব দিবস ২০২৪`
- Poems
- Poems
- Article - Zein lovers
- আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় মুর্শিদাবাদ সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল `জন জাতীয় গৌরব দিবস ২০২৪`
- তৃণমূলের অফিস দখলের অভিযোগ বিজেপির বিরুদ্ধে
- বিজেপি নেতাকে রাস্তায় ফেলে মারধরের অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে
- এরশাদের নেতৃত্বে সোমবার সন্ধ্যায় গণভবনে সংলাপে যাবে জাপা
- চাই স্থায়ী সভাপতি নয় বদল তৃনমুল শ্রমিক সভার দাবী। স
- বীরভূমের রাজনগর থানা ও বিডিওকে ডেপুটেশন বিজেপির
- কালিয়াগঞ্জে লোকসভা নির্বাচনের তৃণমূলের অফিস উদ্বোধন
- তৃণমূলে যোগদান মৌসম বেনজির নুরের
- মালদা জেলা তৃণমূল সভাপতি হয়ে মালদা ফিরলেন মৌসম বেনজির নূর
- সংলাপ চেয়ে চিঠি দিয়েছে ইসলামিক ডেমোক্রেটিক এলায়েন্স
- রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় খালেদা জিয়া কারাগারে
- কলকাতায় পৌছাল চাঁচল,হরিশ্চন্দ্রপুর কলেজের তৃনমুল ছাত্র সংগঠন
- বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগদান গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান-সহ ৩ সদস্য
- মাল পৌর এলাকার একাধিক সমস্যা নিয়ে রাস্তায় বাম ছাত্র যুব সংগঠন
- হরিশ্চন্দ্রপুরে ১৬ দফা দাবিতে পাটগোলা শ্রমিকদের ধর্মঘট
- মৌলানা বদর উদ্দিন আজমলকে উষ্ণ অভিনন্দন জানালেন বিধায়ক আজিজ