ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

শনিবার   ১৬ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ২ ১৪৩১   ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর

সড়ক ছুইছুই অবস্থায়! মাত্র তিনচার মিটার ব্যবধান সড়ক ও নদী ভাঙ্গনের

দিদারুল ইসলাম, করিমগঞ্জ আসাম

প্রকাশিত: ১৩ আগস্ট ২০২০ ১৮ ০৬ ৩৫  

ইংরেজীতে একটি প্রবাদ আছে যে আরোগ্যতা থেকে প্রতিরোধ ভাল। কথাটি আমাদের কাছে বর্তমানে একটি আপ্তবাক্য মাত্র। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে দেখা যায় যে উপযুক্ত সময়ে প্রতিরোধ মূলক ব্যবস্থা না নেওয়ার কারণে বহু মূল্যবান সরকারি সম্পত্তি বিনষ্ট হচ্ছে । যখন জন সম্পত্তি বিনষ্ট হয়ে গেল তখন দেখা যায় যে বিভাগীয় কর্তৃপক্ষের এমন দৌড়ঝাপ যেন রাতারাতি একটা কিছু হয়ে যাবে। পরবর্তীতে আবার উক্ত বিষয়ে কোনও ব্যবস্থা গ্রহণে এমন সব নিয়মনীতি প্রবর্তিত যে একটি জরুরী প্রকল্প মঞ্জুর হতে প্রায় চার পাচ বৎসর অতিক্রান্ত।   ক্ষোভের সঙ্গে এই কথা গুলি জানালেন মালুয়া রাধাবল্লভ মহিলা পরিষদের সম্পাদিকা সাথী ধর। মূল বিষয়টি হল একটি জাতীয় স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সমস্যা। আসাম রাজ্যের করিমগঞ্জ জেলার বদরপুর এলাকার শ্রীগৌরী হাই স্কুলের সন্মুখস্থ জাতীয় সড়কের ওপারে স্কুলটির বিশাল খেলার মাঠ ক্রমশঃ নদী ভাঙ্গনে বর্তমানে প্রায় বিলুপ্ত। ঠিক সময়মত পদক্ষেপ গ্রহণ না করার এটাই ফল লাভ। মালুয়া রাধাবল্লভ মহিলা পরিষদের সম্পাদিকা সাথী রানী ধর জানান এবার এই ভাঙ্গন আমাদের সনামধন্য সরকারী বিভাগের বদান্যতায় বর্তমানে জাতীয় সড়ককে ছুইছুই অবস্থায়। মাত্র তান চার মিটার ব্যবধান সড়ক ও নদী ভাঙ্গনের। খুব একটা দেরী নেই জাতীয় সড়ক বন্ধ হওয়ার। সংশ্লিষ্ট বিভাগ বোধহয় এরই প্রতিক্ষায় অর্থাৎ তখন এক বৃহৎ প্রকল্পের প্রস্তাব তৈরি হবে যাতে তাদের বৃহৎ স্বার্থ জড়িত থাকবে।                                         স্থানীয় অনেক নেতা পাতিনেতা ও সমাজকর্মীর অভাব নেই কিন্তু সকলেই এই বিষয়ে নির্বাক কারণ ইহাতে তাদের কোন স্বার্থ নেই। আবার কত বলিষ্ট সরকারী আমলা মন্ত্রীরা এই স্থান দিয়ে যাতায়ত করছেন কিন্তু তাদের কি আর এই বিষয়ে দেখার সময় আছে। কারণ তারা দেখছেন যে রাস্থা ত খোলা আছে। বভিষৎ এর কথা এখন চিন্তা করে লাভ নেই। এই হল আমাদের সরকারী বিভাগের বা নেতামন্ত্রীর দূরদর্শিতা। অন্যান্ন উণ্ণত দেশে কিন্তু এ বিষয়ে তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে দেখা যায়। সাধারণ জনগণ তো ঘরপুড়া গরুর মত সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়। আবার একটি আশ্চর্য্যের বিষয় হল আমাদের দেশে জাতীয় স্বার্থ আদায় করতে জনগণকে আন্দলোন করতে হয়। কি আশ্চর্য্য পরির্তন আমাদের। পরিষদের সম্পাদিকার এইরুপ ক্ষেদোক্তি।

Puspaprovat Patrika
এই বিভাগের আরো খবর