ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

মঙ্গলবার   ১৯ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ৫ ১৪৩১   ১৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর

খালেদা জিয়াকে নিয়ে যা বললেন এসকে সিনহা (ভিডিও)

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত: ১১ অক্টোবর ২০১৮ ১৫ ০৩ ১২  

খালেদা জিয়ার মামলাকে একটি অমীমাংসিত বিষয় হিসেবে আখ্যায়িত করে সাবেক প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা বলেছেন, অমীমাংসিত বিষয় নিয়ে আমরা মন্তব্য করতে পারি না।

মঈনুদ্দিন নাসির নামে এক দর্শকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যেখানে প্রধান বিচারপতি কোনো বিচার পান না, সেখানে অন্য লোকদের অবস্থা কী হবে, সেটি স্রষ্টা ভালো জানেন।

শনিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ওয়াশিংটন ডিসিতে তার আত্মজীবনীমূলক বই ‘এ ব্রোকেন ড্রিম: রুল অব ল, হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ডেমোক্রেসির’ মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানেই তিনি এ আশ্রয় প্রার্থনা করেন।

যুক্তরাষ্ট্রে নিজের রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়ে সিনহা বলেন, আমার ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। আমি লন্ডনের হাউস অব কমনসে বক্তৃতা দেয়ার জন্য আমন্ত্রণ পেয়েছি। জেনেভা ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকেও আমন্ত্রণ এসেছে। কিন্তু যেতে পারছি না।

এ সময় উইলিয়াম বি মাইলাম বলেন, এটি একটি অরাজনৈতিক বৈঠক। আমি নিজেও অরাজনৈতিক। আমি এ বিচারককেও চিনি।

ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় এবং কিছু পর্যবেক্ষণের কারণে রাজনৈতিক তোপের মুখে ২০১৭ সালের অক্টোবরের শুরুতে ছুটিতে যান তখনকার প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা। পরে বিদেশ থেকেই তিনি পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দেন বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়।

এর এক বছরের মাথায় তিনি বিদেশে বসে ‘এ ব্রোকেন ড্রিম: রুল অব ল, হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ডেমোক্রেসি’ শিরোনামে বইটি লিখেছেন, যা নিয়ে বাংলাদেশের মতো প্রবাসে বাংলাদেশিদের মধ্যেও আলোচনা চলছে।

বইতে সিনহা লিখেছেন- ২০১৭ সালে বিচার বিভাগের স্বাধীনতার পক্ষে ঐতিহাসিক এক রায় দেয়ার পর বর্তমান সরকার আমাকে পদত্যাগ করতে এবং নির্বাসনে যেতে বাধ্য করেছে।

সাবেক বিচারপতি জানান, তিনি যুক্তরাষ্ট্রে নিরাপদ বোধ করছেন না। তার ভাষ্য- আমি এত ভীত থাকি যে, আমি ২৪ ঘণ্টা বাসাতেই থাকি।

সরকারি একটি গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা যুক্তরাষ্ট্রে তার বাসা সবসময় পর্যবেক্ষণ করে জানিয়ে তিনি বলেন, যারা আমার বাসায় যায় তাদের ছবি তোলা হয়।

Puspaprovat Patrika
এই বিভাগের আরো খবর