ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

সোমবার   ১৮ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ৩ ১৪৩১   ১৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর

রেলের টিকিট জালিয়াতি চক্রের অভিযোগে ধৃত সংস্থার কর্ণধার

হক নাসরিন বানু

প্রকাশিত: ২৮ আগস্ট ২০১৯ ২১ ০৯ ৩৪  

রেলের টিকিট জালিয়াতি চক্রের অভিযোগে ধৃত সংস্থার কর্ণধার।


রেলের টিকিটের বড়োসড়ো জালিয়াতি চক্রের অভিযোগে মালদা শহরের একটি ট্রাভেল এজেন্সিতে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে সংস্থার কর্ণধার কে রেলের ভিজিলেন্স আধিকারিকেরা। তাদের সঙ্গে ছিলেন  আরপিএফ এবং মালদা ইংরেজবাজার থানার পুলিশ অফিসারেরা। এদিন যৌথ উদ্যোগে এই অভিযান চালানো হয়। ওই ট্রাভেল এজেন্সির সংস্থার দোকানে তল্লাশি চালিয়ে বেশ কিছু জাল নথি তদন্তকারী কর্তাদের হাতে এসেছে। যাতে করে রেলের টিকিট কালোবাজারী,  রেলের বিভিন্ন আইডি হ্যাক করে বেআইনিভাবে কাজ করার চক্রের প্রমাণ হাতে এসেছে তদন্তকারী কর্তাদের। 
যদিও এই প্রসঙ্গে ওই ট্রাভেল এজেন্সির কর্ণধার মনমোহন সারদা জানিয়েছেন,  তার দোকানে ভিত্তিহীন অভিযোগে অভিযান চালানো হয়েছে। এসব সম্পর্কের সঙ্গে তিনি কোনোভাবেই যুক্ত নন। কিন্তু কীভাবে তার দোকানে রেলের আইডি হ্যাক করা হলো এবং নিয়মবহির্ভূত টিকিট উদ্ধার হলো কোন সদুত্তর দিতে পারেন নি মনমোহন সারদা।
বুধবার সকাল এগারোটা নাগাদ মালদা শহরে নেতাজি মোড় এলাকায় অভিযান চালায় রেলের ভিজিলান্স দপ্তরের পদস্থ কর্তারা। অভিযানে হাজির ছিলো আরপিএফ এর পদস্থ কর্তারাও। ওই ট্রাভেল এজেন্সির ল্যাপটপ, কম্পিউটার, মোবাইলসহ যাবতীয় নথিপত্র খতিয়ে দেখেন তদন্তকারী অফিসারেরা ।এবং প্রচুর ত্রুটি যুক্ত কাগজপত্র উদ্ধার হয়।  নিয়মবহির্ভূতভাবে বিপুল পরিমাণে সংরক্ষিত আসনের টিকিট উদ্ধার করে তদন্তকারী অফিসারেরা। তদন্তকারী এক অফিসার জানিয়েছেন , দীর্ঘদিন ধরেই রেলের টিকিট কালোবাজারী এবং রেলের কিছু আইডি হ্যাক করে ব্যবসা চালানোর অভিযোগ উঠেছিল এই এজেন্সির বিরুদ্ধে। নির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতেই এজেন্সির বিরুদ্ধে সার্চ ওয়ারেন্ট জারি করা হয়। তারপর এই দোকানে অভিযান চালানো হয়েছে।  অভিযান চালাতে গিয়ে প্রচুর বেআইনি নথি হাতে এসেছে। যেগুলো থেকে রেলের টিকিটের কালোবাজারী এবং বেআইনি কাজ কর্মের একাধিক তথ্য পাওয়া গিয়েছে। জামিন অযোগ্য ধারায় ওই এজেন্সির বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হচ্ছে । তবে এই মুহূর্তে এর বেশি আর কিছু বলা সম্ভব নয়।

Puspaprovat Patrika
এই বিভাগের আরো খবর