ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

মঙ্গলবার   ২৬ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ১২ ১৪৩১   ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর

LYING SWAN

ANGELA KOSTA (ALBANIA - ITALY)

Angela Kosta was born in Albania in 1973 and has lived in Italy since 1995. She is a translator, essayist, journalist, literary critic, editor and promoter. He has published 11 books: novels, poems and fairy tales in Albanian, Italian and English. His publications have appeared in various literary magazines and newspapers in: Albania, Kosovo, Italy, USA, England, China, Russia, Germany, Saudi Arabia, Algeria, Poland, Australia, Egypt, Greece, Spain, Tajikistan, South Korea, Hungary, India, Bangladesh etc. Angela Kosta translates and writes articles and interviews for the newspaper "Calabria Live", Saturno magazine, the newspaper "Le Radici", the international magazine "Orfeu", Alessandria Today magazine, the Nacional newspaper, the Gazeta Destinacioni, the magazine Perqasje Italo - Shqiptare , the international magazine Atunis - Belgium, collaborates with magazines in, International Literature Language Journal (USA), Bangladesh, etc. Angela Kosta is Ambassador of Culture and Peace in: Bangladesh, Poland, Canada, Algeria, Egypt, Mexico, etc. Angela Kosta has been translated and published in 28 foreign languages and countries. In the second semester of 2023 alone, she was an author in 84 national and international newspapers and magazines with: poems, articles, interviews, essays, etc...


LYING SWAN 

Waves of Thoughts 
In Search of Persuasion 
Awkward by taciturn memories
Premise repeated every morning
Where from afar with deception 
Your hand reached mine
While my happy heart smiled 
Believing in the sweet breeze of love 
In that magical infinity of the sea  
Today in a storm equal to life
As well as my lacerated soul
Swan lying on the rocks
Where the roar of the waves throws it further
Elsewhere in a troubled world, 
Haunted by a past that no longer exists 
Maybe it never existed
Preterite in the trap of your eyes
Of your lips that emitted
Endless Words 
Cheating candid, true feelings
Knowing the harm you were doing
Suppressing our oath 
Everlasting Covenant 
Today a spectre in oblivion.


THE APOTHEOSIS OF BEELZEBUB 

Silently the devil rules the world
From hell the tentacles extends.
Like a vampire
thirsty blood sucks continuously
He becomes livid with those who are helpless.
In the storms of life he howls with anger
With furious burning fire he destroys
Humans still in the womb
And on the throne of glorious power he sits.
Other Orders Invent Poison by Tasting 
From the chalice full of tears of humanity
The bastion with a thud towards the sky rises 
He is now the only God.
In the valleys, the flowers dry up 
Pollen and honey turn into gall 
The mountains are moving, 
Every stone no longer finds peace.
To the blood rivers only the mud remains 
It turns the whole earth and planets upside down 
But the demon is still thirsty
With lust the weather postulates
And it never dies.
Tentacles everywhere in space expands
The misfortune of fate sprouts in them
Over mutilated skulls he tramples 
And it is reborn every time Innocence dies.

THE LIGHT OF SURVIVAL 

The Light of Hope shines on the beloved 
land furrowed by wounded edges where 
the poverty lives naked.
There are undressed ladies 
with wide open eyes 
on the sidewalks full of corpses 
with anxiety is fed inside the garbage 
with rotting food like stale bread crumbs as if they are for stray dogs. 

But the Light of Hope triumphs it travels around the world on the paths where poor and sick people pass. 
It's passes there like a torchlight procession to tell the beloved Earth to stops suffering. 
It fed the poor in abundance 
with the light of hope. 

The oceanic light emerges and fills the cracks in the souls of the sick, 
wherever are there.  
By embracing the light, 
everyone recovers from the evils of the century: 
Diseases and Poverty!

০৪:৪০ পিএম, ৯ এপ্রিল ২০২৪ মঙ্গলবার

Poem - Blooming Lotus Flower

Kang Byeong-Cheol (writer, poet, translator, PhD in Political Science).

Kang Byeong-Cheol is a Korean authors and poet. Born in Jeju city of South Korea in 1964. He started writing in 1993, publishing his first short story, “Song of Shuba,” at the age of twenty-nine.

He published a collection of short stories in 2005. He won 4 Literature awards and published more than 8 books.

He was a member of The Writers in Prison Committee (WiPC) of PEN International (2009-2014).

He was an editorial writer of JeminIlbo Which is a News Paper in Jeju City, Korea.

He is a PhD in Political Science and Vice president of The Korean Institute for Peace and Cooperation.

 

 

Blooming Lotus Flower

Kang, Byeong-Cheol

 

Once upon a time, a wise man said

Be happy,

Feel comfortable,

Learn how to calm yourself down

Keep the peace of mind

 

Fame and medals mean nothing,

Everything disappears as dust in the wind

When the humanity in you is gone,

You will lose a precious jewel

 

As a youngster you have no respect for the laws of nature

Everything is in a state of flux

Everything is getting old

You don't listen to wise man

 

When you're engaging in meaningless conversation

Know that you're competing where you don't belong

You can make right the wrong

Follow the written and unwritten rules…

Breathing deeply and slowly

 

 

Be happy

Be comfortable

Keep the peace

There is greatness there,

Enjoy the joy of life with wisdom

 

Jewel in the lotus flower,

Shine brightly from you, me and us

Life goes on, and the power of mercy is mighty…

May people be welcomed by people

 

Lotus Flower hopes t

o ripe fruits,

for Peace in your mind

 

 

১২:৫১ পিএম, ৯ এপ্রিল ২০২৪ মঙ্গলবার

POEM - MY GÜM, IF I ASK THE BEAUTIFUL KIRK, WHAT WILL IT TAKE?

POEM - MY GÜM, IF I ASK THE BEAUTIFUL KIRK, WHAT WILL IT TAKE? Yousuf Aslan 

Turkey

After I don't see your rose face, Consider what happens if I see this world Nothing good would be possible without you, bahtiyar Gülüm, if I ask the forty beauty, what will happen?

I wandered around to find you I made my friend happy and tired my enemy Count your smiling face, I asked everyone If I ask those who don't know, what will happen?

My rose for you, count it if I haven't met you yet Neither the sun nor the moon rises above us Even if all the houris had the main share What would happen if I entered this heaven without you?

Dear God, don't put me in sin Evening and morning, my coy rose is on my mind If it weren't for you, my half would be a lie in the world What would happen if I died for you?

Kul Yusuf says he set a thousand and one traps Not once, not five, he shot me in the back The bitch, the cruel fate gets tired more and more I - what happens if I hit this place?

After I sacrificed my life What will happen if I say "I'm good" and burn with pomegranates?

 

 

 

 

 

১২:০৪ পিএম, ৯ এপ্রিল ২০২৪ মঙ্গলবার

কবিতা - তারা হাঁটছে

তারা হাঁটছে
মোঃ ইজাজ আহামেদ 
অরঙ্গাবাদ, মুর্শিদাবাদ, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত 

আকাশে তারারা হাঁটছে
নীচে হাঁটছে শরণার্থীরা 
এক পৃথিবী দুঃখ নিয়ে
একে অপরের দিকে তাকিয়ে আছে তারা
বিস্ময় ভরা নয়নে

মৃদুমন্দ বাতাসের হাত ধরে জ্যোৎস্না হাঁটছে 
কাঁটাতারের বেড়ায় কিংবা জলসীমায় পা বাড়াচ্ছে শরণার্থীরা 
এক টুকরো স্বপ্ন সাথে নিয়ে
একটু সুখী-জীবনের স্বাদ পেতে কিংবা
প্রাণহানির তাড়া থেকে বাঁচতে

সীমান্তরেখায়  আটকে পড়ছে অনেকে
অনেকে আবার গুলিবিদ্ধ হচ্ছে কিংবা
সলিল-সমাধি জোর করে তাদের  কাছে নিয়ে যাচ্ছে
সহস্র আলোকবর্ষ-পথ অতিক্রম করে তারা 
পাড়ি দিচ্ছে অকালে না ফেরার দেশে

১০:১৬ এএম, ৯ এপ্রিল ২০২৪ মঙ্গলবার

কবিতা - প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরি

প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরি

মোঃ ইজাজ আহামেদ

মুর্শিদাবাদ, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত

 

এই আধুনিকোত্তর প্রযুক্তির যুগে

কথারা প্রতিশ্রুতি রাখতে পারে না,

তারা শুধু বার্তা দিতে পারে;

আপনাকে ক্রমশ জাদুতে বিমোহিত করছে তারা;

আপনি তাদের ধ্বনির মিষ্টি সুরে বিশ্বস্ত হয়ে

বর্ষার জেলে বন্দি হয়ে গেছেন আর দুঃখরা

ভিড় করছে মনের আঙিনায় এসে;

আদিগন্তে প্লাবনের জল, আপনি একা,

প্লাবিত অসহায় মানুষদের মতো দুই নয়ন থেকে

নামছে নোনা বৃষ্টিধারা।

তাদের প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরিতে আপনিও কাউকে

দিয়েছিলেন কথা, পারলেন জানতে এ মরীচিকা,

মিথ্যা ফানুস, আপনার সুনাম ধর্ষিত লাগলো হতে;

চিরদিন পঙ্গু হয়ে রইলো প্রতারকের জন্য তা;

অহরহ মার খেতে লাগলো পথে।

০৯:১৯ এএম, ৯ এপ্রিল ২০২৪ মঙ্গলবার

কবিতা - টিউবারকুলোসিস-এর চাঁদ ও আমি

টিউবারকুলোসিস এর চাঁদ ও আমি

আবদুল মালেক

সুতি, মুর্শিদাবাদ, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত 

 

টিউবারকুলোসিসের চাঁদের মত ক্ষয় হতে হতে

শীর্ণ শরীরে জাঁকিয়ে বসেছে শীত

কাঁপুনিটা থামছে না কিছুতেই

 

কল্পনার নকশি কাঁথাটা

বড় জীর্ণ হয়ে গেছে

ঈশান কোণেএকখণ্ড কালো মেঘ ছেয়ে ফেলে

আমার মনের আকাশ

সমুদ্রমন্থনে নামি অমৃত তুলে আনবো বলে

 

আলকাপের গানের অস্থায়ী মঞ্চে

ঝাড়বাতি টা ঘুরে ঘুরে

পাহাড় বন নদীর ছায়া ছবি দেখায়

নির্বাসিত রাজা রানীর দুঃখের জীবন

চোখে অশ্রু ঝরায়

 

আমি রাজা হতে চাইনি কোনদিন

উদাসী বাউল এর মতো কাটাতে চেয়েছি জীবন পথে প্রান্তরে

যোগ বিয়োগের অংকটা শেখা হলো না আজও

ঠকে ঠকে ফিরি বারবার

বেওকুফ বলে গাল পারে বন্ধুরা

 

আমি তখন কুবেরের বিষয় আশয় ছেড়ে

কবিতার ফুলবনে নিজেকে হারাই

ঠিক মাঝ সমুদ্রে দিশাহীন নাবিক

যেমন শুকতারা খোঁজে।

০৮:৩৯ এএম, ৯ এপ্রিল ২০২৪ মঙ্গলবার

কবিতা - অনাথের শব্দ

অনাথের শব্দ 

তাইরান আবাবিল 

বাংলাদেশ

 

জল হয়ে মেঘ গেছে ঝরে 

রোদ উঠে গেলো বলে তাই,

মানুষের শহরে আমি 

আজও শব্দ খুঁজে বেড়াই।

 

সুদূরে রাখি খোলা চোখ 

নির্বাকে দেখি চেয়ে

সদ্য ভূমিষ্ঠ এক অনাথের আর্তনাদ...

করুণ শব্দে 

কালের সভ্য আবরণ 

যেন এখন ছেঁড়াই তার।

 

শব্দ কাঁদে

শব্দ হাসে

নির্মাণের মায়াজালে, 

শব্দ সুখে

শব্দ দুঃখে

তবুও ফের আমি শব্দ খুঁজি 

তার ঐ আকাশের শরীরে 

কোলাহল হীন পাখির পালে।

 

শব্দ নিহিত একাকী 

তার জীবনের খাতায়,

কেনো তাহলে শব্দ নিঃসঙ্গে অপূর্ণ 

তার ভালোবাসার প্রতিটি পাতায়..?

০৭:১০ পিএম, ৬ এপ্রিল ২০২৪ শনিবার

কবিতা - অনাথের শব্দ

অনাথের শব্দ 

তাইরান আবাবিল 

বাংলাদেশ

 

জল হয়ে মেঘ গেছে ঝরে 

রোদ উঠে গেলো বলে তাই,

মানুষের শহরে আমি 

আজও শব্দ খুঁজে বেড়াই।

 

সুদূরে রাখি খোলা চোখ 

নির্বাকে দেখি চেয়ে

সদ্য ভূমিষ্ঠ এক অনাথের আর্তনাদ...

করুণ শব্দে 

কালের সভ্য আবরণ 

যেন এখন ছেঁড়াই তার।

 

শব্দ কাঁদে

শব্দ হাসে

নির্মাণের মায়াজালে, 

শব্দ সুখে

শব্দ দুঃখে

তবুও ফের আমি শব্দ খুঁজি 

তার ঐ আকাশের শরীরে 

কোলাহল হীন পাখির পালে।

 

শব্দ নিহিত একাকী 

তার জীবনের খাতায়,

কেনো তাহলে শব্দ নিঃসঙ্গে অপূর্ণ 

তার ভালোবাসার প্রতিটি পাতায়..?

০৭:০৯ পিএম, ৬ এপ্রিল ২০২৪ শনিবার

কবিতা - যখন ভোর হচ্ছে

যখন ভোর হচ্ছে 

গোলাম রসুল 

 

ছায়ার কাছে হেরে যাওয়া আলো

আমি সূর্যাস্তের এক উৎসব দেখছি

কোনো বিগত এক বিষাদ বিশাল জন্তু কাঁদছে আমার চোখ দিয়ে 

 

একটা ছায়া তার বাচ্চাকে দুধ খাওয়াচ্ছে 

আমার মা

আর আমার বাবার নামের অর্থ হলো লাঙল 

তার ফলা মেঘের বিদ্যুৎ 

পতন অভিমুখ এক চরম 

 

এভাবে সন্ধ্যায় আমি মাঠের দিকে যাই

মাঠ আমাকে নতুন বইগুলো এনে দিতো 

আমি একটার পর একটা ছবি দেখতাম 

যখন গল্পগুলো পড়তাম কৃষ্ণ রক্ত ঝরে পড়তো

আর সেই সব কবিতাগুলো পড়া হয়নি

যে গুলো কেউ লিখবে তার মৃত্যুর পরে 

 

এখন বহু বছর পর

আমার বাড়ি ফেরার সময় হয়েছে

সূর্যের সেই সিকি পয়সা গুলো আলমারি থেকে বের করে এক কৃপণের মতো আমি গুনছি

আমাদের জীবনের বাখ্যার ঠিক পেছনে আকাশ ভাঙা চাঁদ 

গ্রামগুলো পেছনে ফেলে এগিয়ে চলেছে আমাদের গরুর গাড়ির অগ্রভাগ 

 

যখন ভোর হচ্ছে 

পেছন দিকে তাকিয়ে দেখলাম পৃথিবী পুরোটাই কালো 

  

 

            

০৬:৪৩ পিএম, ২৮ মার্চ ২০২৪ বৃহস্পতিবার

কবিতা - বৈশাখী বার্তা

নবী হোসেন নবীন

বৈশাখী বার্তা

নবী হোসেন নবীন

ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ

 

স্বপ্নের জাল বুনি বৈশাখী মেঘে।

ঝড় এসে ভেঙ্গে দেয় ঘর ভাঙ্গে হৃদয়

উড়ে যায় ঋণের ফসল।

জালে আটকে থাকে সোনালি ধানের খর

সর্বাঙ্গে থকথকে কাদা।

খর দিয়ে ফের গড়ে নেই ঘর।

এভাবেই বোশেখ আসে বোশেখ যায়

ঘুরে যায় সময়ের চাকা।

কৃষকের অঙ্গে লেগে থাকে কাদা

স্থির দাঁড়িয়ে থাকে খরের গাদা।

বৈশাখী মেঘে এত জল কোথায়?

ধুয়ে নিবে গায়ের কাদা।

ঝড় থেমে গেলে ঘাম দিয়ে জ্বর আসে।

গায়ের কাদা ধুয়ে নেয় ঘামের জল

দুচোখে আবার স্বপ্নে

রা করে জ্বলজ্বল।

 

০৮:৫৯ পিএম, ২১ মার্চ ২০২৪ বৃহস্পতিবার

রোজা ইফতারের পরে পরেই অগ্নিকাণ্ড

০৬:৪০ পিএম, ১৮ মার্চ ২০২৪ সোমবার

কবিতা - চলো পালিয়ে যাই

কবিতা - চলো পালিয়ে যাই 

ফারহানা আহমেদ পলি

বাংলাদেশ 

 

পৃথিবী আর কত ঘুর্নায়মান হবে তুমি?

আর কতটা পাহারা দিবে অতন্দ্র প্রহরী হয়ে এই মানব জাতিকে?

তুমি তো কেবলই ঐ শ্রষ্টার হুকুমের গোলামি করছ, সে কেবলই মানবের কল্যাণে।

আর জানো? আমিও কিছুটা তাই!

 

পৃথিবী তুমি কি দাওনি বলো?

 প্রতিটি নেনো সেকেন্ড মানবের হৃদ স্পন্দন জুড়ে অবাধ বিচরণ তোমার জনম জনম ধরে! 

 

স্রষ্টার থেকে নিয়ে তুমি দিয়েছ নিয়মতান্ত্রিক ভোরের লাল টকটকে সূর্য, 

দিয়েছ অলস দুপুরে ক্লান্তি নাশিতে তৃষ্ণার জল,

দিয়েছ একাকী বিকেলের সঙ্গী ঐ প্রকৃতির সৌন্দর্য। 

 

দিয়েছ নির্ঘুম রাতের জোৎনা প্লাবিত নৈসর্গিক দৃশ্য মিতালিতে প্রেমময় যৌবনের সঙ্গী ও সহচর। 

 

পৃথিবী দেখছনা কেমন তোমায় ছেড়ে আর ঐ ক্ষুধার্ত মানবদের ছেড়ে পাড়ি জমাচ্ছে ঐ মঙ্গল গ্রহে , 

কোটি কোটি টাকা ব্যায় করছে, যেখানে প্রাণের কোনোই অস্তিত্ব নেই। 

 

অথচ, তোমার জমিনে আঁচড়ে পড়ে কাঁদে অসংখ্য অনাহারী দুমুঠো ভাতের জন্য। 

নিরব ক্ষুধায় আত্মঘাতী হয় কত-শত প্রাণ।

 

দূষিত করেই চলেছে পরিবেশ, বিষময় তীর নিক্ষেপ করে ঝাঁঝরা করে দিচ্ছে তোমার গ্রীণ হাউজ।

 

এতটুকুও শুকরিয়া আদায় করেছে না কেউ,

 নেই কৃতজ্ঞতা বোধ, না আছে বিশ্বাস। 

 

পৃথিবী চলো পালিয়ে যাই, 

সবকিছু স্তগিত করে মাত্র কয়েক সেকেন্ডের জন্য। 

বুঝিয়ে দিতে চাই তোমার প্রস্থান কতোটা কষ্টের হয়, তোমার অনুপস্থিতিতে কতটা নিঃস্ব হয়ে যায় মানুষ। 

 

আবারও ফিরে আসব

আধমরাদেরকে জাগিয়ে তুলে গড়তে সত্যিকারের মানবতার মানুষ । 

ঐ সৃষ্টি ও শ্রষ্টার শুকরিয়া করতে আদায়।

০৯:১২ পিএম, ১৪ মার্চ ২০২৪ বৃহস্পতিবার

মোঃ ইজাজ আহামেদ

কবিতা - কাল

কাল

মোঃ ইজাজ আহামেদ 

 

পৃথিবীটা আজ নিদারুণ যন্ত্রণায় ভুগছে,

তার দেহ ক্লিষ্ট বিবিধ ব্যাধিতে;

মানুষের মনও আজ পীড়িত;

সাম্প্রদায়িকতা, শোষণ, অত্যাচার, রাজত্ব করছে মানুষের মনের রাজ্যে;

তারা দ্রুতবেগে ছুটে চলেছে মনের পথে পথে,

মনের এক দেশ থেকে আরেক দেশ জয় করে চলেছে অনায়াসে;

সম্প্রীতির, মানবতার সৈনিকরা দুর্বল হয়ে পড়েছে;

থামাতে পারছেনা তাদেরকে।

 

আমার বিশ্বাস আবার সম্প্রীতির, মানবতার সৈনিকরা শীঘ্রই শক্তিশালী হয়ে উঠবে;

নিজেদের দেহ-মনে মানবতার-সম্প্রীতির সালোক সংশ্লেষ করবে;

তাদের পথ অবরুদ্ধ করে পরাজিত করবে।

যুগে যুগে কত পরাশক্তির উদ্ভব হয়েছে

কিন্তু কালের নিয়মে তাদের পতন ঘটেছে;

ইতিহাসের ডি এন এ তার সাক্ষ্য দিচ্ছে।

সময় প‍্যানেসিয়া নিয়ে এসে সকলকে আরোগ্য করবে;

সময়ের নেফ্রন তাদের শোধন করে পরিশুদ্ধ করবে।  

মানবতার,সম্প্রীতির সুগন্ধে ধরণী ভরে উঠবে।

০১:৪৩ পিএম, ১৩ মার্চ ২০২৪ বুধবার

কলকাতার কবি সাংবাদিক আজিজুল হক চট্টগ্রামে সংবর্ধিত

মানুষ ও মানবতার কথাবলার মুখপাত্র 'বাংলার রেনেসাঁ ' কলিকাতা,ভারত এর সম্পাদক ও প্রকাশক, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক, ইতিহাসবিদ, কবি আলহাজ আজিজুল হক ( মু. জি. আ.) কে বাংলাদেশের চট্টগ্রামে - বাংলাদেশ ভারত নেপাল ইতিহাস মঞ্চের কবি সম্মেলনে উদ্বোধক রুপে বাংলাদেশে গমনে তাঁকে সংগঠনের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২৪ উপলক্ষে একুশে স্মারক পদক দিয়ে বরণ করা হয়। সম্প্রতি চট্টগ্রাম নগরীর চার তাঁরকা হোটেল 'এশিয়ান এসআর লি. ' অডিটোরিয়ামে এই কবি সম্মেলনে দেশ ও বিদেশের ৫০ অধিক কবি, সাহিত্যিক, লেখক, গবেষক, শিক্ষাবিদ, অধ্যাপক সহ বিভিন্ন শ্রেনি পেশার লোকজন উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ ভারত নেপাল ইতিহাস মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক, ইতিহাসবিদ জনাব সোহেল মো. ফখরুদ-দীন এর সভাপতিত্বে কবি সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ভারত নেপাল ইতিহাস মঞ্চের সভাপতি লায়ন দুলাল কান্তি বড়ুয়া। সভায় অন্যান্যের মধ্য ভারতের বিদ্যাসাগর কলেজের অধ্যাপক বাসির আল হিলাল, কবি আইনবিদ নুর নবী জমাদার, কবি রাজেশ্যাম ঘোষ, কবি তারকনাথ দত্ত, নাজমুল হক শামীম, মাস্টার আবুল হোসাইন, কবি নুরুল হুদা চৌধুরী, সজলদাস প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। সভায় ভারতীয় কবি সাংবাদিক শিক্ষাবিদ আলহাজ আজিজুল হক ( মজিআ) একুশের স্মারক পদক দিয়ে সম্মান জানানো হয়।

১০:৫১ পিএম, ১০ মার্চ ২০২৪ রোববার

বিচিত্র বিষয় বিশ্লেষণের উদার পরিসর প্রদান করেছে

উদার আকাশ এমন এক পত্রিকা যা একাধারে বিশেষজ্ঞ সংজ্ঞায়িত গবেষণা পত্রিকা এবং জনপ্রিয় সাময়িকপত্র। ৪৭তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলা উপলক্ষে প্রকাশিত এর বিশেষ সংখ্যা বিষয়বৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ। এই সংখ্যায় একদিকে যেমন আলোচিত হয়েছেন দেশ ও বিদেশের স্মরণীয় ব্যক্তিত্বরা, তেমনই সাহিত্য, সঙ্গীত, নাট্য ও চলচ্চিত্রের মতো সংস্কৃতি অঙ্গনের বিভিন্ন দিক নিয়ে চর্চা পত্রিকাকে সমৃদ্ধ করেছে। সাম্প্রতিক সমাজ ও রাজনীতির পাশাপাশি রয়েছে দর্শন, লোকজীবন, পরিবেশ ও ইতিহাসচর্চার বিভিন্ন বিষয়। তথ্যনিষ্ঠ ও বিশ্লেষণধর্মী প্রবন্ধের সঙ্গে উদার আকাশের পরিসরে স্থান পেয়েছে পুস্তক পর্যালোচনা, গল্প, কাব্য এবং উপন্যাসও। 

 

বাংলার প্রথম প্রধানমন্ত্রী এ. কে. ফজলুল হকের সার্ধশতবর্ষে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে পত্রিকার এই সংখ্যা। মইনুল হাসানের প্রবন্ধ ফজলুল হকের বহুমুখী প্রতিভার ওপর আলোকপাত করেছে। তাঁর শিক্ষাজীবন থেকে রাজনৈতিক ভাবনা, আইনজীবী হিসেবে দক্ষতা, কৃষক-কল্যাণের লক্ষ্যে সমবায়-আন্দোলনে সংগঠকের ভূমিকা এবং সর্বোপরি একজন জাতীয়তাবাদী, মানবদরদী দার্শনিক হিসেবে তাঁর জীবন ও চিন্তাকে তুলে ধরেছে এই প্রবন্ধ। আলোচনায় উঠে এসেছে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বিদ্রোহী কবি কাজি নজরুল ইসলাম সহ এদেশের বিভিন্ন মনীষীদের সঙ্গে ফজলুল হকের সম্পর্ক ও ভাবগত আদান-প্রদানের কথাও। আবার মোশারফ হোসেনের প্রবন্ধ বিশেষ করে আজকের দিনে ফজলুল হকের কর্ম ও চিন্তার তাৎপর্যকে তুলে ধরেছে। তিনি লিখেছেন, সাহসী ও মানবিক শের এ বাংলা ফজলুল হক আজও এক আদর্শ পুরুষ হিসেবে বিবেচিত হতে পারেন। বর্তমান প্রজন্মের কাছে ফজলুল হকের জীবনের অনুসরণীয় দিকগুলি তিনি তুলে ধরেছেন। কুমারেশ চক্রবর্তীও মহামেডান ফুটবলার কৃষক-বন্ধু বাংলার প্রথম প্রধানমন্ত্রী ফজলুল হক প্রবন্ধে অতি সংক্ষিপ্ত পরিসরে ফজলুল হকের বিস্তৃত কর্মজীবনকে স্মরণ করেছেন। ভারতের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে সাম্প্রদায়িক ঐক্যের প্রতীক থেকে অবিভক্ত বাংলার প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাঁর ভূমিকা স্মরণ করা হয়েছে এই প্রবন্ধে। পাশাপাশি সাহিত্য, সংস্কৃতি ও খেলাধূলায় ফজলুল হকের প্রগাঢ় অনুরাগকেও লেখক তুলে ধরেছেন। 

 

সমীর ঘোষ স্মরণ করেছেন নির্ভীক ও নিরপেক্ষ সাংবাদিক গৌরকিশোর ঘোষকে। রূপদর্শীর সাহিত্যিক জীবন সংক্ষেপে আলোচিত হলেও এই প্রবন্ধের মূল বিষয় গৌরকিশোর ঘোষের রাজনৈতিক চিন্তা এবং সত্যনিষ্ঠ সংবাদচর্চা। এর বিপরীতে তিনি তুলে ধরেছেন বর্তমান সংবাদমাধ্যগুলির শাসকের পদলেহনকারী ভূমিকার সমালোচনাও। হাল রাজনীতির মূল্যবোধহীনতা, সাম্প্রদায়িকতা ও দস্যুয়ায়ণের বিপরীতে ক্ষীণ হয়ে আসা জনকল্যাণমুখী এবং যুক্তিবাদী রাজনৈতিক চর্চার ধারাটিকে তুলে ধরার আবেদনও খুঁজে পাওয়া যায় এই রচনায়।

 

নানা ভাষা, নানা মত, নানা পরিধানের মিলনক্ষেত্র আমাদের ভারতবর্ষ। বহুত্ব এদেশের সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করেছে। এনে দিয়েছে সংমিশ্রণের স্বাদ। ভারতীয় সঙ্গীতে এই ধর্মীয় সমন্বয়ের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যকে তুলে ধরেছেন জয়ন্ত ঘোষাল তাঁর ভারতীয় সঙ্গীত-সংস্কৃতিতে হিন্দু মুসলিম ঐক্যসাধনা প্রবন্ধে। জসিমউদ্দিনের কবিতার উদাহরণের মাধ্যমে তিনি দেখিয়েছেন একটি বিশেষ ধর্মকে কেন্দ্র করে জন্ম নেওয়া উৎসবও কিভাবে কালক্রমে ধর্মীয় প্রাসঙ্গিকতাকে ছাপিয়ে সাম্প্রদায়িক ঐক্য উদযাপনের ক্ষেত্র হয়ে ওঠে। বৈদিক যুগ থেকে সঙ্গীতের বিবর্তনের ইতিহাসকে সংক্ষেপে আলোচনা করে লেখক দেখিয়েছেন যে আজ আমরা এদেশের সঙ্গীত বলতে যা বুঝি তাকে সুলতানি-মুঘল যুগের সাংস্কৃতিক সমন্বয়ের প্রভাব বাদ দিয়ে খুঁজে পাওয়া সম্ভব নয়। লেখক বোঝাতে চেয়েছেন ধর্মের নিরিখে মানুষে মানুষে বিদ্বেষ ও দূরত্বের চর্চা আসলে এদেশের ঐতিহ্যের বিপরীত। তা না হলে আমাদের সংস্কৃতি কখনওই এতটা পরিণত হতে পারত না। তাই প্রকৃত অর্থে ভারতীয় সংস্কৃতিকে সম্মান জানাতে চাইলে সাম্প্রদায়িক বিভাজনের ঊর্ধ্বে ঐক্য ও মানবতার শিক্ষাকে গ্রহণ করা জরুরি। সুফি ধর্মের সমন্বয়বাদের আদর্শকে পত্রিকার পাতায় তুলে ধরেছেন শামিম আহমেদ তাঁর ভারতীয় সুফি ঐতিহ্য প্রবন্ধে।

পত্রিকার এই সংখ্যায় হাফিজুর রহমান কলম ধরেছেন প্রান্তিক মানুষের অধিকারের দাবিতে। স্টেশন টার্মিনাসে হাটে বন্দরে ধুলোয় পড়ে থাকেন যাঁরা, ক্ষুধানিবৃত্তির জন্য পথ চলতি মানুষদের কাছে প্রার্থনা করেন সাহায্যের হাত, তাঁরা স্বচ্ছল মানুষের কাছে পরিচিত ‘ভিখারি’ নামে। এই নিরন্ন মানুষদের শিক্ষা, কর্মসংস্থান ও অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান জোগান দেওয়া যে রাষ্ট্রেরই দায়িত্ব হওয়া উচিত, সেকথা স্মরণ করিয়েছেন লেখক।    

 

বাংলার নবজাগরণে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের কাব্যচর্চা ও সাংবাদিকতার ভূমিকাকে তুলে ধরেছেন রণজয় মালাকার। মহম্মদ আসিফ ইকবাল ‘কারার ঐ লৌহ কপাট’ শিরোনামে স্মরণ করেছেন ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে প্রেরণাদানের ভূমিকায় বিদ্রোহী কবির অগ্নিলেখনীকে। আবার চলচ্চিত্র-পরিচালক সত্যজিৎ রায়ের বহুমুখী দক্ষতার সঙ্গে পণ্ডিত রবিশঙ্করের সঙ্গীতপ্রতিভা যুক্ত হয়ে পথের পাঁচালীকে কিভাবে বিশ্বের দরবারে সমাদর এনে দিয়েছে সেই আলোচনাই করেছেন মধুবন চক্রবর্তী ‘পথের পাঁচালী ও সঙ্গীত’ শীর্ষক প্রবন্ধে। বাংলাদেশের চলচিত্রে দেশভাগের অভিঘাত সম্পর্কে লিখেছেন চৈতী চক্রবর্তী। সোনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখনী স্মরণ করেছে কবি শঙ্খ ঘোষকে।  

 

সন্ন্যাসী ফকির বিদ্রোহে মজনু শাহর বীরত্বপূর্ণ লড়াইয়ের ইতিহাস মনে করিয়েছে রফিক আনোয়ারের প্রবন্ধ। পত্রিকার ইসলাম চর্চা বিভাগে রয়েছে মহিউদ্দিন সরকারের প্রবন্ধ শয়তানের শয়তানি চেনার উপায়। দেবাশিস পাঠক দ্বিতীয় মহসীন শীর্ষক রচনায় সম্মান জানিয়েছেন এদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নারীশিক্ষার উদ্যোগপতি সমাজসেবী মোস্তাক হোসেনকে। গোলাম রাশিদের প্রবন্ধও মোস্তাক হোসেনের কর্মপরিধিকে তুলে ধরেছে। এই সংখ্যায় রয়েছে পুস্তক পর্যালোচনাও। মীরজাফর ও অন্যান্য নাটক বইয়ের আলোচনা করেছেন সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায়। দেখিয়েছেন ব্রাত্য বসুর তিনটি নাটক কিভাবে ক্ষমতাকে প্রশ্ন করতে শেখায়। ইসলামের পরিচয় গ্রন্থের পর্যালোচনা লিখেছেন জহির উল ইসলাম। আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের খোয়াবনামা গ্রন্থের দার্শনিক ভাবনার বিশ্লেষণ তুলে ধরেছেন আলাউদ্দিন মণ্ডল। আবার পাঠকের কলমে উদার আকাশের পূর্ববর্তী সংখ্যার পর্যালোচনাও প্রকাশিত হয়েছে এই সংখ্যায়। পৃত্থীশ রানার নাটক এবং আমিনুল ইসলামের কবিতা সম্পর্কে আলোচনা স্থান পেয়েছে পত্রিকায়। কাজী খায়রুল আনাম চমকপ্রদ তথ্যসমৃদ্ধ প্রবন্ধ লিখেছেন। 

 

একগুচ্ছ গল্প, অনুগল্প, উপন্যাস ও প্রায় আশিজন কবির কবিতার পাশাপাশি উদার আকাশের এই সংখ্যায় রয়েছে শান্তনু প্রধান ও শুভেন্দু মণ্ডলের সমীক্ষা-নিবন্ধ যথাক্রমে নগরায়ণবাদ-নব্যনগরায়ণবাদ এবং পরিব্রাজন তত্ত্বে নদী-ভাঙনের স্বরূপ। রয়েছে মিতালী সরকারের ভ্রমণ বৃত্তান্ত সাত প্যাগোডার দেশ মহাবলীপুরম। সংকলিত হয়েছে ইতিহাস গবেষক খাজিম আহমেদের একটি সাক্ষাৎকার। এই গবেষণা পত্রিকা আলোচনা পরিধির নিরিখে সার্থকনামা। বহুকৌণিক দৃষ্টি দিয়ে স্বদেশ ও বিশ্বের শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি, ইতিহাস, রাষ্ট্রনীতি, বিজ্ঞান ও পরিবেশ প্রভৃতি বিচিত্র বিষয় বিশ্লেষণের উদার পরিসর গঠনের কৃতিত্বের অধিকারী অবশ্যই সম্পাদক ফারুক আহমেদ।

 

 

উদার আকাশ

আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলা সংখ্যা ১৪৩০ 

জানুয়ারি ২০২৪,

সম্পাদক ফারুক আহমেদ,

ঘটকপুকুর, পোস্ট ভাঙড় গোবিন্দপুর-৭৪৩৫০২,

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা,

যোগাযোগ: ৯৭৩৩৯৭৪৪৯৮

মূল্য: ২০০ টাকা।

০৯:০০ পিএম, ১০ মার্চ ২০২৪ রোববার

কবিতা - একপলকের দেখাতে

একপলকের দেখাতে

মোঃ ইজাজ আহামেদ

মুর্শিদাবাদ, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত

 

একপলকে তোমাকে দেখে

স্বপ্নের ভেলায় চলে গেছি রূপকথার দেশে;

মেঘের ভেলায় তোমার রূপসাগরের বর্ণনা পাঠিয়েছি দেশ - দেশান্তরে;

স্মৃতির ভেলায় বহন করে চলেছি সেই দৃশ্য ক্ষণে ক্ষণে;

সেই মুগ্ধতার ভেলায় তোমাকে নিয়ে আজও ভেসে যাই স্বপ্নের দেশে।

১২:২৯ পিএম, ৯ মার্চ ২০২৪ শনিবার

জঙ্গীপুরে শুরু হলো নাট্য উৎসব -২০২৪

জঙ্গীপুর, ১ মার্চ ২০২৪: প্রত্যেক বছরের ন্যায় এইবছর গতকাল ২৯শে ফেব্রুয়ারী সন্ধ্যায় রঘুনাথগঞ্জের রবীন্দ্রভবনে রঘুনাথগঞ্জ থিয়েটার গ্রুপ ও বাগানবাড়ি ড্রামাটিক ক্লাব পরিচালিত পাঁচদিন ব্যাপী বাৎসরিক নাট্য উৎসব ২০২৪ - এর উদ্বোধন হয়। উপস্থিত ছিলেন থিয়েটার গ্রুপের পৃষ্টপোষক মোহাঃ হাসানুজ্জামান (লিটন) , সভাপতি রেজাউল করিম, সহ-সভাপতি বিজয় কুমার জৈন, সম্পাদক অজিত সরকার, সাহিত্যিক কাজী আমিনুল ইসলাম, কবি মোঃ ইজাজ আহামেদ, বাংলাদেশ থেকে আগত নাট্য ব্যক্তিত্ব মোহাঃ রফিক, রাজনীতিবিদ হালিমা বিবি, রঘুনাথগঞ্জ থিয়েটার গ্রুপ ও বাগানবাড়ি ড্রামাটিক ক্লাবের সদস্যবৃন্দ। উপস্থিত অতিথিদের বরণ করা হয় এবং প্রদীপ জ্বালিয়ে উৎসবের উদ্বোধন করা হয়। এছাড়া অতিথিদের, নাট্য গ্রুপ ও সাংবাদিকদের সম্মাননা প্রদান করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন সোমনাথ কর। এদিন দুটি নাটক মঞ্চস্থ করা হয়। প্রত্যেকদিন দুটি করে নাটক মঞ্চস্থ করা হবে বলে উদ্যোক্তারা জানান। 

 

 

১১:১৬ এএম, ১ মার্চ ২০২৪ শুক্রবার

Puspaprovat Patrika