ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

মঙ্গলবার   ২৬ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ১২ ১৪৩১   ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর

অন্ধ প্রতিবন্ধী যুবতীকে মারধর, নীরব পুলিশ

০৯:২৪ পিএম, ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ বৃহস্পতিবার

শিক্ষকদের আর্থিক সাহায্যে স্কুলে ডিজিটাল ক্লাসরুম

০৬:৫৩ পিএম, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ বুধবার

কবিতা - হিয়ার পরশ

হিয়ার পরশ

 বিশ্বনাথ সাহা 

 

দিন দুপুরে অনেক খুঁজি 

পাই না তবু দিশা

ব্যাকুল হৃদয় কেঁদে ফেরে

আঁধার ঘনায় নিশা।

 

সেই যে তোমার মুখের হাসি

উজাড় করে ব্যথা

মানস পটে উঠছে ফুটে

না বলা সব কথা।

 

খুঁজি নানা লোকের ভীড়ে

আমার মানিক হীরে

দু চোখ ভরে দেখবো বলে 

চলি ধীরে ধীরে।

 

রাতের ঘুমে বন্ধ আঁখি

স্বপ্নে ভালো দেখি

তুমি হীরে মানিক আমার 

হিয়ার পরশ একই।

 

ভোরের আলোয় জেগে উঠি

আঁখি খুলি এবার

চেয়ে ‌দেখি সবই ফাঁকা 

 পাই না দেখা তোমার।

০২:২৩ পিএম, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ মঙ্গলবার

বাংলা চতুর্দশপদী কবিতায় একাধিক নতুনত্ব আনলেন কবি ইমদাদুল ইসলাম

ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকের মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তকেই (২৯/০১/১৮২৪ - ২৯/০৬/১৮৭৩ খ্রী:) আমরা বাংলা সনেট বা চতুর্দশপদী কবিতার জনক বলে জানি। ১৮৬৫ খ্রিষ্টাব্দে ফ্রান্সের ভার্সাই শহরে থাকাকালীন অবস্থাতেই তিনি ইউরোপ মহাদেশের বিশিষ্ট ইতালীয় কবি পেত্রারকের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে প্রথম বাংলা সনেট লেখা শুরু করেন। বঙ্গভাষা তাঁর লেখা প্রথম চতুর্দশপদী কবিতা এবং তিনিই প্রথম অক্ষরবৃত্ত ছন্দ রীতির মাধ্যমে সাজান তাঁর বাংলা চতুর্দশপদী কবিতা গুলো। অক্ষরবৃত্ত ছন্দে আট যুক্ত ছয় মাত্রায় প্রায় একশোটি মতো তাঁর লেখা সনেট আমরা দেখি। বাংলায় অমিত্রাক্ষর ছন্দেরও প্রবর্তক কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত।

কবির এই রীতি আজকের দিনেও কিন্তু সমান জনপ্রিয়। অনেকেই তাঁকে অনুসরণ করে এখনও লিখেন বাংলা চতুর্দশপদী কবিতা। অনেকেই আবার কবিতার অন্তমিল বা রাইম স্কিম কিছুটা পরিবর্তন করে এনেছেন বাংলা চতুর্দশপদী কবিতায় নতুনত্ব। তেমনই একজন কবি হলেন ভারতের পশ্চিম বঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার দ্বিভাষিক কবি ও সাহিত্যিক ইমদাদুল ইসলাম।

তিনি বাংলা সনেটের মূল ছন্দ ও মাত্রা ঠিক রেখে বিভিন্ন শ্রুতিমধুর অন্তমিল সহযোগে পরিবর্তন করেছেন বাংলা সনেটকে।

এই বাঙালি কবি প্রথম পর্বান্তিক অন্তমিল ও ইংরেজি মনোরাইম অন্তমিলকে দক্ষভাবে কাজে লাগিয়ে ইতিপূর্বেই সৃষ্টি করেছেন দু'টি নতুন রীতির বাংলা সনেট বা চতুর্দশপদী কবিতা।

এছাড়াও কবি কখখক, খগগখ, গঘঘগ, ঙঙ অন্তমিল সহযোগে এক ধরনের নতুন বাংলা সনেটের অন্তমিলের উদ্ধাবন করেছেন যা পাঠক মহলে বেশ সাড়া ফেলেছে। বর্তমানে দু'শোটিরও বেশি বাংলা সনেটের রচয়িতা কবি ইমদাদুল ইসলাম, আর তাঁর নাম অনুসারেই তিনি এই নতুন ধরনের সনেটের নামকরণ করেছেন ইমদাদীয় সনেট বা চতুর্দশপদী। আসুন এবার আমরা উপভোগ করি একাধিক আন্তর্জাতিক অনারারি ডক্টরেট সম্মাননায় সম্মানিত এই ইংরেজি ও বাংলা দ্বিভাষিক কবির লেখা একটি বাংলা ইমদাদীয় সনেট। __

 

খুঁজে দ্যুতি

ইমদাদুল ইসলাম

 

চলে পথচলা খণ্ড খণ্ড স্বপ্ন নিয়ে,

জানিনা স্বপ্ন দেখার সমাপ্তি কোথায়।

অচেনা পথে স্বপ্নেরা গন্তব্য হারায়,

আলো আঁধারে তবুও চলে আশ নিয়ে।

পথ মাঝে খুঁজে দ্যুতি স্বস্তির আশায়,

পায় অজ্ঞাত আলোক রশ্মির আশ্বাস,

তবু ভীত, যদি পথে খোয়ায় নিশ্বাস,

গন্তব্যে বাধা অনেক তবু চলে যায়!

 

স্বপ্নদের আজ যেন অন্তরে বিশ্বাস

গন্তব্য স্থলে পৌঁছাবে খুব খুব শীঘ্র।

আলোরা ডাকে, তারাও বেশ যেন ব্যগ্র,

দেয় দুষ্টের দমনে তাদের আশ্বাস।

তাই স্বপ্নেরা চলুক, চলুক দুর্বার,

পুড়িয়ে গুঁড়িয়ে যত অশুভ বর্বর।

০২:১৪ পিএম, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ মঙ্গলবার

কবিতা - নষ্ট মেয়ে

নষ্ট মেয়ে

ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ 

বাংলাদেশ

 

বন্ধু মানে তোর কাছে খোলা আকাশ,

বুঝিস না তোকে চেয়ে দেয় ওরা বাতাস, 

অনলাইনে চ্যাট আর অফলাইনে রুমডেট 

এসব করে হয়নি কভু লজ্জায় মাথা হেট। 

 

জীবনে কতো শত বাইক, 

দামী গাড়ী আর 

অটোরিকশাতে উঠলি,

হাত ভাঙ্গলি, পা ভাঙ্গলি, 

বুকের এক সাইড কাটলি, 

তবুও তুই অন্ধকারেই থাকলি। 

 

জীবনের কতো সিড়ি উঠতে 

গিয়ে কতো বার নামলি।

কতো জনের সাথে হাটতে 

গিয়ে কতো বার থামলি।।

 

ফুর্তি করাই আসল কাজ, 

হাটে, মাঠে নেইকো লাজ, 

লোকে যখন দিচ্ছে তোকে ধিক, 

এতে তুই আরও হচ্ছিস আধুনিক। 

 

অনেক হয়েছে এবার তবে থাম,

তওবা করে মুখে নে, আল্লাহর নাম।

বয়স হয়েছে দুই কুড়ি তিন বছর পার,

এখন এসব ধান্দাবাজি এক্কেবারে ছাড়।

১১:২৪ এএম, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ সোমবার

পরিচিতি ও কবিতা - শরণার্থী

পরিচিতি: মোঃ ইজাজ আহামেদ একজন কবি, লেখক, সম্পাদক ও সাংবাদিক। তিনি মুর্শিদাবাদ জেলার অরঙ্গাবাদের মহেন্দ্রপুর নামক প্রত্যন্ত গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ১৯৯০ সালের ২৬শে ফেব্রুয়ারি। তিনি পরিবারের ছয় ভাই বোনের মধ্যে বড়ো। পিতা-মোঃ সামসুদ্দিন বিশ্বাস, মাতা-মতি

য়ারা বিবি। শিক্ষাগত যোগ্যতা- ইংরেজি অনার্স, ট্রিপল এম.এ,  বি.এড, ডি. এল.এড। তিনি বেশ কয়েকটি বেসরকারি  স্কুলে ১২ বছরের বেশি সময় ধরে ইংরেজির শিক্ষক হিসেবে শিক্ষকতা করেছেন। তিনি ২০২৪ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অধীন সেখপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন । ছোট থেকেই তিনি মেধাবী ছিলেন। স্কুলে পড়াকালীন ক্লাসে প্রায় প্রথম হতেন, অবশ্য দুইবার তৃতীয় হয়েছিলেন। মাধ্যমিকে সুতি থানা এলাকায় তিনি   প্রথম হয়েছিলেন। ছোট থেকেই পারিবারিক আর্থিক প্রতিকূলতাকে হার মানিয়ে পড়ার পাশাপাশি লেখালেখি চালিয়ে যান। ডি এন সি কলেজে পড়াকালীন  কলেজের 'অয়ন' পত্রিকায় প্রত্যেক বছর তাঁর বাংলা-ইংরেজি কবিতা ও প্রবন্ধ প্রকাশিত হত। তাঁর বাংলা-ইংরেজি  কবিতা, প্রবন্ধ বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন পত্রিকা, জার্নাল ও যৌথ কাব্যগ্রন্থে  প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর কবিতা আরবী ও চীনা ভাষায় অনুবাদ হয়েছে।  তিনি নিজস্ব রীতির বিজ্ঞান কবিতা ও ইজাজীয় (ইজাজ্যান) কবিতা তৈরি করেছেন। ইজাজীয় কবিতা (ইজাজ‍্যান কবিতা - Ejajan poem) হলো পনেরো পংক্তির কবিতা। পাঁচ পংক্তির তিনটি স্তবক। মিলবিন্যাস-রীতি হল - ক খ ক খ ক, ক খ ক খ ক, ক খ ক খ ক।  একটি আন্তর্জাতিক জার্নালে Discovery and the Golden peak of  Improvement  এবং একটি আন্তর্জাতিক মানের বইয়ে Exploring New Trends and Innovations in English Language and Literature নামক দুটি রিসার্চ পেপার প্রকাশিত হয়েছে।  তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থ 'স্বপ্ন তরী', 'বাংলা সাহিত্য ও সিনেমায় গোয়েন্দা চরিত্র',  'মনের পাণ্ডুলিপি', 'হৃদ-ক্যানভাস', 'অন্তরের কাব্যকথা', নির্বাচিত কবিতা মানবতা ও শান্তিরজন্য' ও 'পড়ন্ত সন্ধ্যা'।  তিনি 'স্বপ্নের ভেলা সাহিত্য পত্রিকা'র সম্পাদক, 'আন্তর্জাতিক সাহিত্য সুবর্ণ' পত্রিকার সম্পাদক মন্ডলীর একজন সদস্য ছিলেন, বর্তমানে উপদেষ্টা মন্ডলী হিসেবে আছেন এবং কাদেরী টাইমস পত্রিকার উত্তরবঙ্গ সম্পাদক। তিনি ভারত ও বাংলাদেশের কবিদের কবিতার সংকলন 'কবিতার আকাশ', 'কবিতার অরণ্য' ও 'কবিতার সাগর' সম্পাদনা করেছেন। এছাড়া তিনি বিভিন্ন খবরের কাগজে সাংবাদিকতা করেন। তিনি সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন প্রদত্ত রাজা রামমোহন রায় স্মৃতি স্মারক সম্মান, সানন্দ সাহিত্য সম্মাননা ২০১৯-২০২০, নব পরিচয় সাহিত্য সম্মাননা ১৪২৬, বিদ্যাসাগর স্মৃতি সম্মাননা, নূর মহম্মদ স্মৃতি সম্মাননা, সাহিত্যিকরত্ন, কবিরত্ন, সমুন্নত সৌহার্দ‍্যিক‍ সম্মাননা, মহাকবি কায়কোবাদ সাহিত্য পদক-২০২২,  ইকরা ফাউন্ডেশন থেকে আইকন অফ পিস অ্যায়ার্ড, ইকরা ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ থেকে আন্তর্জাতিক কবিতা সম্মেলন ২০২২- এ বাংলাদেশ বেস্ট অ্যায়ার্ড ২০২২, 'এশিয়ান প্রেস সাহিত্য সম্মান ২০২২'(Asian Press Books), ১৮ বছর পূর্তি কবি মিলনমেলা ও কবি জীবনানন্দ দাশ সাহিত্য  সম্মাননা- ২০২২, নবকণ্ঠ সম্মাননা স্মারক, প্রতিভার উন্মেষ কবি সম্মাননা-২০২১ এবং বেশ কয়েকটি দেশের কয়েকটি সংস্থা থেকে সাম্মানিক ডক্টরেট  ইত্যাদি বিভিন্ন সম্মাননায় সম্মানিত হয়েছেন।
তিনি যেসকল সাহিত্য সাংস্কৃতিক সংগঠনের পদ লাভ করেছেন (পদবীসহ) : সম্পাদক- স্বপ্নের ভেলা সাহিত্য পত্রিকা, উত্তরবঙ্গ সম্পাদক - কাদেরী টাইমস,  উপদেষ্টা - 'আন্তর্জাতিক সাহিত্য সুবর্ণ' পত্রিকা, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক- জয় বাংলা সাহিত্য পরিষদ (বাংলাদেশ)।
মডারেটর-লন্ডন পোয়েটস্ ক্লাব( ইংল্যান্ড), মডারেটর ও অ্যাম্বাসেডর - ইন্টারন্যাশনাল লিটারেসি স্টাডি( বাংলাদেশ),  অ্যাম্বাসেডর-  জেনিসিস ওয়ার্ল্ড রাইটার্স কমিউনিটি (নাইজেরিয়া), অ্যাম্বাসেডর-  'অ্যাসোসিয়েজিওন কালচারাল পার লা পেস এল উমানিতা' ( রোমানিয়া), অ্যাম্বাসেডর- 'ইন্টারন্যাশনাল পিস অ্যাম্বাসেডরস একাডেমি' র সদস্য(মিশর)। অ্যাম্বাসেডর- 'ইকরা ফাউন্ডেশন' (জেরুজালেম),  'গ্লোবাল অ্যাম্বাসেডরস অফ সাসটেইনেবিলিটি'র সদস্য(দুবাই), পিস অফ মেম্বার অফ 'ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস' (মিশর), সদস্য- 'ফেদার অ্যান্ড এক্সটেন্ডার হিউম্যানিটি একাডেমি' ইউরোপ এবং তুরস্ক শাখা, সদস্য- গ্লোবাল ফ্রেন্ডস ক্লাব, অ্যাম্বাসেডর ফর  ওয়ার্ল্ড পিস- ফাউন্ডেশন মারিয়া গ্লাডেজ।

 

কবিতা - শরণার্থী

মোঃ ইজাজ আহামেদ

 

মাথায় স্বপ্নের বোঝা নিয়ে 

শরণার্থীরা এগিয়ে যাচ্ছে,

ইতিহাস পিছনে দেখছে 

আর তার স্মৃতিপটে ভেসে উঠছে

 তাদের অসংখ্য অসহায় জীবনচিত্র,

তারা স্বপ্ন দেখেছিল নিজ দেশে

সুখের নীড় তৈরি করতে,

শান্তিতেও ছিল, ঝড়ের মতো হটাৎ করে যুদ্ধ এলো

আর অনেকের জীবন কেড়ে নিল, 

অনেককে নিঃস্ব করে দিল, 

অনেককে পথের ভিখারি বানিয়ে দিল,

তাদের ভবিষ্যতকে চোরের মতো পেটানো হল;

তাদের ইচ্ছা, আশা, স্বপ্ন কাঁচের মতো চুরমার হয়ে গেল

তবু একটু বাঁচার জন্য পিঁপড়ের মতো লাইন ধরে

কাঁটাতারের বেড়ার দিকে এগিয়ে চলেছে

আর মাটির বুকে দূর্বিষহ জীবন-ইতিহাস লিখে যাচ্ছে; 

হোঁচট খেয়ে রাস্তায় পড়ে গেলে, দাঁড়াতে হয় উঠে;

রক্তাক্ত জীবন নিয়ে তারা সেটাই করার চেষ্টা করছে;

কাঁটাতারে, জলসীমায় মার খেতে হচ্ছে

যেন এই নীল গ্রহে তাদের কোনো ঠাঁই নেই,

যেন তাদের কোনো দেশ নেই।

 

১০:৪৯ এএম, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ সোমবার

কবিতা - ঘাসফুল

ঘাসফুল

মোঃ রহমত আলী

(খালিশপুর, খুলনা, বাংলাদেশ)

 

 

আমি এক ঘাসফুল,

দুঃখ কে জয় করেছি

কষ্টকে সর্বদাই বন্ধু ভেবেছি,

চোখের জলকে সারাব

বানিয়ে পান করেছি।

প্রিয়তমার ছলনাকে সত্য

ভালোবাসা ভাবি তাই।

আমি আশার প্রদীপ নিভায়ে

দিয়ে,নিরাশার অন্ধকারে

বসত করি-আমি জীবনের

শতক হতাশা কে আশাবাদী

চিরাগ বানায়ে রেখেছি।

আমি ভালোবাসার হাজারো

হাজার বেদনা কে হৃদয়

কোনে দাফনায়ে দিয়াছি।

 

আমি এক ঘাসফুল,

আমার জন্ম হওয়াটাই ভুল

সবারই পদতলে আমায়

সুস্বাগতম মিলে,হাজারো

সু'সুন্দর ফুলের মাঝে,

কি আর মূল্য আমার বলো।

পদ্ম ফুলের মূল্য আছে,

গদ্য লিখে কবি রাখে।

আমি এক ঘাসফুল আমার

তবে কি কোনো মূল্যায়ন আছে।

আমি সারা-কাল'ই অবহেলিত

পদতলেই সহি মর্যাদা পাই,

তবু আমি ঘাসফুল হয়েই ধন্য

আমা প্রিয়ার ছলনা প্রয়াসেই মগ্ন।

১০:৪৫ এএম, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ সোমবার

মালদায় মুকুলের দেখা মিলেছে আমবাগান গুলিতে

মালদা জেলা জগৎ বিখ্যাত আমের জন্য। ইতিমধ্যেই মুকুলের দেখা মিলেছে আমবাগান গুলিতে। শুরু হয়েছে আম গাছ স্পে থেকে পরিচর্যা

১০:৪৪ পিএম, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ রোববার

তৃনমূল ছেড়ে কংগ্রেসে যোগদান সিউড়ির বৈঠকে

আগামী ২০২৪ এর লোকসভা ভোটকে পাখির চোখ করে সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের রণকৌশল ঠিক করে মাঠে ময়দানে অবতীর্ণ।সেইসাথে শুরু হয়েছে ঘর ভাঙা গড়ার খেলা।

১০:২৭ পিএম, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ রোববার

মন

০৭:৩৩ পিএম, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ রোববার

Puspaprovat Patrika