ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

সোমবার   ১৮ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ৪ ১৪৩১   ১৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর

মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরের চিঠি থাকা সত্ত্বেও চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

পুষ্পপ্রভাত ডেক্স

প্রকাশিত: ১৪ জুন ২০১৯ ২১ ০৯ ৫২  

মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরের চিঠি থাকা সত্ত্বেও চিকিৎসকদের কর্মবিরতির জেরে মিলল না বেড । উলটে, সহযোগী চিকিৎসকদের কাছে শুনতে হল, 'চিকিৎসকদের মেরেছেন, এবারে আপনারা মরুন' । তাই বিনা চিকিৎসার মানসিক ভারসাম্যহীন পক্ষাঘাতে আক্রান্ত রোগীকে বাড়ি ফিরিয়ে আনতে বাধ্য হল তাঁর পরিবার । ঘটনা রায়গঞ্জের মিলনপাড়ার  । রায়গঞ্জের মিলনপাড়ার বাসিন্দা পূর্ণিমা পাল । দিন কয়েক আগে পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হন । মালদা মেডিকেল কলেজে তাঁর প্রাথমিক চিকিৎসা শুরু হয় । কিন্তু, অবস্থার অবনতি হওয়ায় 4 জুন পূর্ণিমাকে কলকাতায় নিয়ে যাওয়া হয় । সেখানে পূর্ণিমাকে নিয়ে বারবার বাঙ্গুর ও SSKM মেডিকেল কলেজে নিয়ে যাওয়া হয় । অভিযোগ, সেখানেও পূর্ণিমার সঠিক চিকিৎসা হয়নি । এমনকী তাঁকে কোনও বেড দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ । গেটে তালা , বাইরে অ্যাম্বুলেন্সের লম্বা লাইন কলকাতা মেডিকেলে পূর্ণিমার স্বামী প্রণববাবু পেশায় শ্রমিক । পূর্ণিমার চিকিৎসার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরে চিঠি লেখেন প্রণব। সাতদিনের মধ্যে মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরের চিঠিতে বেড পাওয়ার নির্দেশও পেয়ে যান । কিন্তু, ডাক্তারদের কর্মবিরতির জেরে বেড তো দূরের কথা মেলেনি নূন্যতম পরিষেবাও ।  পূর্ণিমার বড় জা বহ্নিশিখা বলেন, "আমরা পূর্ণিমাকে SSKM হাসপাতালে নিয়ে গেছিলাম । সেখানে ডাক্তার দেখানোর পরও পূর্ণিমাকে কোনও বেড দেওয়া হয়নি । সেখান থেকে পূর্ণিমাকে অন্য হাসপাতালে স্থানান্তরিত করেন চিকিৎসকরা । সেখানেও ৮ দিন চিকিৎসা হওয়ার পর ফের SSKM-এ নিয়ে আসি । এখানে আসার পর চিকিৎসকরা আমাদের জানান, আন্দোলন চলছে । চিকিৎসকদের মেরেছেন এবারে আপনারা মরুন ।"স্থানীয় বাসিন্দা রাজু দাস বলেন, "বেশ কিছুদিন আগে পূর্ণিমা অসুস্থ হয়ে পড়েন । তাঁদের আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় চাঁদা তুলে তাঁকে কলকাতা পাঠাই । কিন্তু, চিকিৎসকদের কর্মবিরতির জেরে শেষ মুহূর্তে ফিরিয়ে নিয়ে আসতে বাধ্য হন তাঁদের পরিবারের সদস্যরা ।"হয়

Puspaprovat Patrika
এই বিভাগের আরো খবর