ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

রোববার   ১৭ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ৩ ১৪৩১   ১৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর

ধান ও শস্য চাষ করে দেনায় জর্জরিত কৃষক

হক নাসরিন বানু

প্রকাশিত: ২৪ ডিসেম্বর ২০১৯ ২১ ০৯ ১৪  

ধান ও শস্য চাষ করে দেনায় জর্জরিত কৃষক, এইবার ফুল চাষে লাভের আশায় বুক বেঁধেছেন।

জেলাতে ধান ও খাদ্য শস্য চাষ করে চাষীরা দেনার দায়ে জর্জরিত হচ্ছে, সেখানেই ফুল চাষ করেই লাভের মূখ আশার আলো দেখতে পাচ্ছেন ফুল চাষীদের মধ্যে একাংশ। মালদা জেলার পুরাতন মালদা ব্লকের মুচিয়া চরলক্ষীপুরের বাসিন্দা রণজিৎ সরকার(৫৯)। প্রায় বিঘা দুই নিজের জমিতে গাঁদাফুল চাষ করেন। সেখানে তিনি ধান ও শস্য চাষ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েই গাঁদা ফুল চাষে আগ্রহী হয়েছিলেন। আর বছর দুই থেকে রণজিৎ সরকার গাঁদাফুল চাষ করতে শুরু করেন তাতেই লাভের মুখ দেখেছেন তিনি। খাদ্য শস্যের পরিবর্তে ফুল চাষ করে ক্ষতি হয়নি বরং ভালোই মুনাফা আসছে ঘরে।
রণজিৎ সরকার জানান, এই ফুল চাষ প্রায় সারা বছর ধরেই করে আসছেন।
তাতে তিনি ভালোই লাভের মুখ দেখছেন, এবার তিনি হলুদ গাঁদা ও কমলা গাঁদা এই দুই রকম গাঁদাই চাষ করেছেন। এই সময় ফুলের দাম প্রায় ৪০ থেকে ৫০ টাকা কিলো। এই ফুল বিক্রয় করতে যায় বুলবুলচন্ডী বাজার ও বেশি ফুল হলে মালদা ফুল বাজারে বিক্রয়  করেন। এই গাঁদার চারা রণজিৎ বাবু নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগরের জালাল খালি থেকে নিয়ে এসে ফুল চাষ করেন। এই শীতের মৌসুমে এই ফুলের চাহিদা অন্য সময়ের তুলনায় অনেকটাই বেশি পাওয়া যায়। এই গাঁদাফুল চাষ করতে জৈব ও রাসায়নিক এন পি কে সার ব্যবহার করেন। এই ফুল চাষে রণজিৎ বাবুর তার স্ত্রী ও ছেলে দেবজিৎ এগিয়ে এসেছেন। রণজিৎ সরকারের গাঁদাফুল চাষ দেখে পাশে জমির মালিকেরা এই ফুল চাষে এগিয়েছেন।

Puspaprovat Patrika
এই বিভাগের আরো খবর