ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

বৃহস্পতিবার   ১৪ নভেম্বর ২০২৪   কার্তিক ৩০ ১৪৩১   ১৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর

ফাগুনের সান্ধ্যকালীন ঝড় বৃষ্টিতে নাকাল ডুয়ার্স খুশির পরশ

দেবজ্যোতি মুখার্জি

প্রকাশিত: ৩ মার্চ ২০২০ ০৮ ০৮ ১০  

আবহাওয়ার পূর্বাভাস আগেই ছিল। সেইমত সোমবার সান্ধ্য কালীন ফাগুনের ঝড় বৃষ্ঠিতে নাকাল হলো ডুয়ার্সের বিভিন্ন এলাকা। পাশাপাশি  খুশির পরশ দেখা গেল ডুয়ার্সের চা বলয়ে। 
গত সোমবার ও মঙ্গলবার ভালোই বৃষ্ঠি হয়েছিল। তারপর আকাশ পরিস্কার হতেই চড়া রোদের তাপ লক্ষ্য করা গিয়েছিল। সোমবার দুপুর পর্যন্ত সেই তাপ অব্যাহত ছিল। 
শনিবার বিকালেই আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছিল সোমবার বিকালে ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সেই পূর্বাভাস অনুযায়ী সোমবার দুফুরের পর থেকে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। টিপটাপ এদিক ওদিক বৃষ্ঠি হয়। সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ আচমকা ঝড়ো হাওয়া বইতে শুরু করে। গাছের ডালপালা ভেঙে পড়ে। বিদ্যুৎ সরবরাহ থেমে যায়। দোকানের সাইনবোর্ড উড়ে যায়। পথ চলতি মানুষ এদিক ওদিক আশ্রয় নেয়। মাল, মেটেলি, ওদলাবাড়ি, নাগরাকাটা সর্বত্র ঝড় বৃষ্ঠি হতে দেখা গেছে। ঝড় বৃষ্ঠিতে মানুষ যখন নাকাল তখন খুশির পরশ চা বলয়ে। সোনগাছি চাবাগানের প্রবীন ম্যানেজার রাধেশ্যাম খান্ডেলওয়াল জানান, গত সপ্তাহে ভালো বৃষ্ঠি হয়েছে। আজ আবার হলো। ভালো খবর। রাতে আর একটু জল হলে ভালো। এই রোদ বৃষ্ঠি চলতে থাকলে ফাস্ট ফ্লাসের চা ভালো হবে। গুনগত মান বাড়বে। সেচের খরচ কমবে। পোকা উপদ্রব কমবে। ভালো খুব ভালো। 
এই রকম অভিমত বহু চাবাগানের ম্যানেজারদের।                                                                                                           
সংবাদদাতা,মালবাজার,আ

 

র্বাভাস আগেই ছিল। সেইমত সোমবার সান্ধ্য কালীন ফাগুনের ঝড় বৃষ্ঠিতে নাকাল হলো ডুয়ার্সের বিভিন্ন এলাকা। পাশাপাশি  খুশির পরশ দেখা গেল ডুয়ার্সের চা বলয়ে। 

গত সোমবার ও মঙ্গলবার ভালোই বৃষ্ঠি হয়েছিল। তারপর আকাশ পরিস্কার হতেই চড়া রোদের তাপ লক্ষ্য করা গিয়েছিল। সোমবার দুপুর পর্যন্ত সেই তাপ অব্যাহত ছিল। 
শনিবার বিকালেই আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছিল সোমবার বিকালে ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সেই পূর্বাভাস অনুযায়ী সোমবার দুফুরের পর থেকে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। টিপটাপ এদিক ওদিক বৃষ্ঠি হয়। সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ আচমকা ঝড়ো হাওয়া বইতে শুরু করে। গাছের ডালপালা ভেঙে পড়ে। বিদ্যুৎ সরবরাহ থেমে যায়। দোকানের সাইনবোর্ড উড়ে যায়। পথ চলতি মানুষ এদিক ওদিক আশ্রয় নেয়। মাল, মেটেলি, ওদলাবাড়ি, নাগরাকাটা সর্বত্র ঝড় বৃষ্ঠি হতে দেখা গেছে। ঝড় বৃষ্ঠিতে মানুষ যখন নাকাল তখন খুশির পরশ চা বলয়ে। সোনগাছি চাবাগানের প্রবীন ম্যানেজার রাধেশ্যাম খান্ডেলওয়াল জানান, গত সপ্তাহে ভালো বৃষ্ঠি হয়েছে। আজ আবার হলো। ভালো খবর। রাতে আর একটু জল হলে ভালো। এই রোদ বৃষ্ঠি চলতে থাকলে ফাস্ট ফ্লাসের চা ভালো হবে। গুনগত মান বাড়বে। সেচের খরচ কমবে। পোকা উপদ্রব কমবে। ভালো খুব ভালো। 
এই রকম অভিমত বহু চাবাগানের ম্যানেজারদের।                                                                                                           

Puspaprovat Patrika
এই বিভাগের আরো খবর