ফাগুনের সান্ধ্যকালীন ঝড় বৃষ্টিতে নাকাল ডুয়ার্স খুশির পরশ
দেবজ্যোতি মুখার্জি
পুষ্পপ্রভাত পত্রিকা
প্রকাশিত : ০৮:১২ এএম, ৩ মার্চ ২০২০ মঙ্গলবার
আবহাওয়ার পূর্বাভাস আগেই ছিল। সেইমত সোমবার সান্ধ্য কালীন ফাগুনের ঝড় বৃষ্ঠিতে নাকাল হলো ডুয়ার্সের বিভিন্ন এলাকা। পাশাপাশি খুশির পরশ দেখা গেল ডুয়ার্সের চা বলয়ে।
গত সোমবার ও মঙ্গলবার ভালোই বৃষ্ঠি হয়েছিল। তারপর আকাশ পরিস্কার হতেই চড়া রোদের তাপ লক্ষ্য করা গিয়েছিল। সোমবার দুপুর পর্যন্ত সেই তাপ অব্যাহত ছিল।
শনিবার বিকালেই আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছিল সোমবার বিকালে ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সেই পূর্বাভাস অনুযায়ী সোমবার দুফুরের পর থেকে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। টিপটাপ এদিক ওদিক বৃষ্ঠি হয়। সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ আচমকা ঝড়ো হাওয়া বইতে শুরু করে। গাছের ডালপালা ভেঙে পড়ে। বিদ্যুৎ সরবরাহ থেমে যায়। দোকানের সাইনবোর্ড উড়ে যায়। পথ চলতি মানুষ এদিক ওদিক আশ্রয় নেয়। মাল, মেটেলি, ওদলাবাড়ি, নাগরাকাটা সর্বত্র ঝড় বৃষ্ঠি হতে দেখা গেছে। ঝড় বৃষ্ঠিতে মানুষ যখন নাকাল তখন খুশির পরশ চা বলয়ে। সোনগাছি চাবাগানের প্রবীন ম্যানেজার রাধেশ্যাম খান্ডেলওয়াল জানান, গত সপ্তাহে ভালো বৃষ্ঠি হয়েছে। আজ আবার হলো। ভালো খবর। রাতে আর একটু জল হলে ভালো। এই রোদ বৃষ্ঠি চলতে থাকলে ফাস্ট ফ্লাসের চা ভালো হবে। গুনগত মান বাড়বে। সেচের খরচ কমবে। পোকা উপদ্রব কমবে। ভালো খুব ভালো।
এই রকম অভিমত বহু চাবাগানের ম্যানেজারদের।
সংবাদদাতা,মালবাজার,আ
র্বাভাস আগেই ছিল। সেইমত সোমবার সান্ধ্য কালীন ফাগুনের ঝড় বৃষ্ঠিতে নাকাল হলো ডুয়ার্সের বিভিন্ন এলাকা। পাশাপাশি খুশির পরশ দেখা গেল ডুয়ার্সের চা বলয়ে।
গত সোমবার ও মঙ্গলবার ভালোই বৃষ্ঠি হয়েছিল। তারপর আকাশ পরিস্কার হতেই চড়া রোদের তাপ লক্ষ্য করা গিয়েছিল। সোমবার দুপুর পর্যন্ত সেই তাপ অব্যাহত ছিল।
শনিবার বিকালেই আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছিল সোমবার বিকালে ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সেই পূর্বাভাস অনুযায়ী সোমবার দুফুরের পর থেকে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। টিপটাপ এদিক ওদিক বৃষ্ঠি হয়। সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ আচমকা ঝড়ো হাওয়া বইতে শুরু করে। গাছের ডালপালা ভেঙে পড়ে। বিদ্যুৎ সরবরাহ থেমে যায়। দোকানের সাইনবোর্ড উড়ে যায়। পথ চলতি মানুষ এদিক ওদিক আশ্রয় নেয়। মাল, মেটেলি, ওদলাবাড়ি, নাগরাকাটা সর্বত্র ঝড় বৃষ্ঠি হতে দেখা গেছে। ঝড় বৃষ্ঠিতে মানুষ যখন নাকাল তখন খুশির পরশ চা বলয়ে। সোনগাছি চাবাগানের প্রবীন ম্যানেজার রাধেশ্যাম খান্ডেলওয়াল জানান, গত সপ্তাহে ভালো বৃষ্ঠি হয়েছে। আজ আবার হলো। ভালো খবর। রাতে আর একটু জল হলে ভালো। এই রোদ বৃষ্ঠি চলতে থাকলে ফাস্ট ফ্লাসের চা ভালো হবে। গুনগত মান বাড়বে। সেচের খরচ কমবে। পোকা উপদ্রব কমবে। ভালো খুব ভালো।
এই রকম অভিমত বহু চাবাগানের ম্যানেজারদের।