ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

শনিবার   ১৬ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ২ ১৪৩১   ১৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর

দুর্নীতির মামলায় খালাস পেলেন মায়া

অনলাইন ডেস্ক :

প্রকাশিত: ৮ অক্টোবর ২০১৮ ১৫ ০৩ ৫৩  

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট। সোমবার নিম্ন আদালতের দণ্ডের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিলের ওপর পুনঃশুনানি শেষে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। 

এর আগেও  ২০১০ সালের ২৭ অক্টোবর আওয়ামী লীগের এ নেতার ১৩ বছরের কারাদণ্ড বাতিল করেছিলেন হাইকোর্ট।

পরে দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগ এই মামলা পুন:শুনানির জন্য হাইকোর্টকে নির্দেশ দেন। সেই নির্দেশ মোতাবেক হাইকোর্টে দীর্ঘদিন শুনানি শেষে আজ রায় ঘোষণা করেন। রায়ে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে ফের খালাস দিলেন হাইকোর্ট।

আদালতে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট সাঈদ আহমেদ রাজা। দুদকের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট খুরশিদ আলম খান ও রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।

গত ১৪ আগস্ট মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার দুর্নীতির মামলায় দণ্ডের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিলের ওপর পুন:শুনানি শেষ হয়।

২০০৭ সালের ১৩ জুন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক নূরুল আলম সূত্রাপুর থানায় এ মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় তার বিরুদ্ধে ২৯ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদের মালিক হওয়ার অভিযোগ আনা হয়।

২০০৮ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশেষ জজ আদালত মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে ১৩ বছর কারাদণ্ড দেন। একই সঙ্গে জরিমানাও করেন।

আপিলের পর ২০১০ সালের ২৭ অক্টোবর আওয়ামী লীগের এ নেতার ১৩ বছরের কারাদণ্ড বাতিল করেছিলেন হাইকোর্ট। এর বিরুদ্ধে দুদকের আবেদনের পর ২০১৫ সালের ১৪ জুন মায়াকে হাইকোর্টের দেওয়া খালাসের রায় বাতিল করেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার নেতৃত্বে আপিল বিভাগের তিন সদস্যের বেঞ্চ। একইসঙ্গে হাইকোর্টে নতুন করে আপিল শুনানির নির্দেশও দেওয়া হয়। পরে রিভিউও খারিজ করেন আপিল বিভাগ।

এরপর আপিল বিভাগে আদেশ অনুসারে হাইকোর্টে পুনরায় শুনানি হয়।

Puspaprovat Patrika
এই বিভাগের আরো খবর