ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

শুক্রবার   ১৫ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ১ ১৪৩১   ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর

প্রবল বর্ষণে ভেসে গেলো বাঁশের সেতু,বিপাকে নদীর দুই পারের সাধারণ ম

প্রকাশিত: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২০ ২০ ০৮ ৫৮  

প্রবল বর্ষণে ভেসে গেলো বাঁশের সেতু,বিপাকে নদীর দুই পারের সাধারণ মানুষ। 

 

পূজা দাস ঠাকুর, মালদা: প্রবল বর্ষণের ফলে নদীর জলের স্রোতে ভেসে গেলো বাঁশের সেতু। নদীর দুই পারের মানুষের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম ছিল ওই বাঁশের সেতু । প্রবল বিপাকে মানুষজন।এরকম অবস্থায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকো করে পারাপার করতে হচ্ছে তাদের।মালদা জেলার হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নং ব্লকের ফুলহার নদীর উপর মীরপাড়া গ্রাম থেকে বিহার যাওয়ার একমাত্র পথ ছিল এই বাঁশের সেতুটি। প্রসঙ্গত, কয়েকদিনের প্রবল বর্ষণে বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে ফুলহারের জল।

উল্লেখ,গত কয়েকদিন ধরে লাগাতার বৃষ্টির ফলে জল বাড়তে শুরু করেছে উত্তরের নদীগুলোতে। ভারী বৃষ্টির ফলে ফুলহার নদীর জল বেড়ে যাওয়ায় হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নং ব্লকের ফুলহার নদীর উপর মিরপাড়া থেকে বিহার যাওয়ার ক্যানেলের বাসের সেতুটি গত কয়েক দিনের প্রবল বর্ষণে ভেঙে যায়। ফুলহার নদীর উপরে থাকা কয়েকটি গ্রামের লক্ষাধিক মানুষের চলাচলের একমাত্র রাস্তা ছিল এটি। গ্রামবাসীরা নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এই বাঁশের সাঁকোর উপর দিয়ে যাতায়াত করতো। কিন্তু গত চারদিন ধরে চলা প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে নদীর জল বেড়ে যাওয়ায় এই সাঁকোটি ভেঙে পড়ে।এখন দুই পাড়ের মানুষ ঝুঁকির সহিত নৌকায় চেপে পারাপার হচ্ছে। কেউ সাইকেলে ফসল নিয়ে এপারে আসছেন আবার কেউ শিশু সন্তান কোলে নিয়ে পারাপার হচ্ছেন। ঝুঁকি নিয়ে চলছে পারাপার। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে শুনে আসছি নদীর উপর সেতু হবে, কিন্তু সেই সেতু হলো না। নদী পারাপারের একমাত্র ভরসা ছিল এই বাঁশের সাঁকোটি। কিন্তু গত চার দিনের প্রবল বৃষ্টিতে নদীতে জল বাড়াই জলের তোড়ে ভেসে গেল বাঁশের সাঁকোটি। এখন আমাদের দুই পারের বাসিন্দাদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। ভরা নদী তে নৌকায় হচ্ছে এখন যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম। তাই আমাদের জীবনের ঝুঁকির সহিত নৌকা নিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে।ভরা নদীতে নৌকো করে পারাপার যথেষ্ট ঝুঁকির বিষয় ।সেক্ষত্রে প্রশাসন এই মুহূর্তে কি ব্যবস্থা নেই সেই দিকেই তাকিয়ে সকলে।

Puspaprovat Patrika
এই বিভাগের আরো খবর