ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

শুক্রবার   ১৫ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ১ ১৪৩১   ১৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর

অশিক্ষক কর্মচারীদের দাবিতে কাছাড় কলেজের অধ্যাপককে বহিষ্কার

দিদারুল ইসলাম করিমগঞ্জ আসাম

প্রকাশিত: ৭ মার্চ ২০২১ ২৩ ১১ ২১  

অশিক্ষক কর্মচারীদের দাবিতে কাছাড় কলেজের অধ্যাপককে বহিষ্কার টিচার্স কাউন্সিলের।

 গত চার দিন ধরে অশিক্ষক কর্মচারীদের লাগাতার আন্দোলনে শেষমেশ বহিষ্কারই করা হল কাছাড় কলেজের এক অধ্যপককে। একাধিক আপত্তিজনক মন্তব্য, ফেসবুক পোস্ট ও কলেজের অশিক্ষক কর্মচারীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের অভিযোগে কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আনন্দচন্দ্র ঘোষকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয় টিচার্স কাউন্সিল।বিতর্কিত এই অধ্যাপককে বহিষ্কারের দাবিতে গত ৩ মার্চ থেকে কলেজের সামনেই ধর্নায় বসেছিলেন অশিক্ষক কর্মচারীরা। এই আন্দোলনের অঙ্গ হিসেবে তারা কলেজের অধ্যক্ষকে একটি স্মারকপত্র পাঠিয়ে দাবি জানান, যে কোনও মূল্যে অধ্যাপক আনন্দকে বহিষ্কার করতে হবে। এরপরই শনিবার অধ্যক্ষ সিদ্ধার্থ শংকর নাথের পৌরোহিত্যে টিচার্স কাউন্সিলের জরুরি বৈঠক বসে। এই বৈঠকেই বিস্তৃত আলোচনার পর সিদ্ধান্ত হয়, লাগাতার কলেজ বিরোধী কাজের জন্য আনন্দ ঘোষকে বহিষ্কার করা হবে। এমনকি শিক্ষা বিভাগের সঞ্চালকালয় থেকে কোনও নির্দেশ না আসা পর্যন্ত বিতর্কিত অধ্যাপককে কলেজে ঢুকতে দেওয়া হবে না বলেও কাউন্সিলের সদস্যরা প্রত্যয়ী হন। তাছাড়া কলেজ পরিচালন সমিতিও একই ধরনের সিদ্ধান্ত নেয়। এরপর অবশ্য অশিক্ষক কর্মচারীরা তাদের আন্দোলন তুলে নেন।

উল্লেখ্য, গত ৩ মার্চও অধ্যাপক আনন্দচন্দ্র ঘোষ কলেজেই অশিক্ষক কর্মচারীদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েছিলেন। ওই দিন অশিক্ষক কর্মচারীরা অধ্যাপক আনন্দের কলেজ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিতর্কিত মন্তব্যের কারণ জানতে গিয়েছিলেন। কিন্তু সদুত্তর না দিয়ে তিনি বচসায় জড়িয়ে পড়েন বলে অভিযোগ। অশিক্ষক কর্মচারীরা জানিয়েছেন, আনন্দ বাবু তাদের দিকে তেড়ে গিয়েছেন। তাঁর সঙ্গে কথা বলেও তাঁকে দমানো যায়নি। এরপরই অধ্যাপকের বহিষ্কার চেয়ে তারা আন্দোলনে বসেছিলেন।

Puspaprovat Patrika
এই বিভাগের আরো খবর