ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

মঙ্গলবার   ২৬ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ১১ ১৪৩১   ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর
POEM - LANGUAGE IS THE TONGUE OF SOUL

POEM - LANGUAGE IS THE TONGUE OF SOUL

LANGUAGE IS THE TONGUE OF SOUL

Dr.Zainul Husain

 

The garden of expression overflows 

With the blossoms

Of languages manifold. 

Each of them is a bearer

Of an age old civilization

And prospering culture. 

 

Language is the beat of heart

And the tongue of soul. 

Let's use it wisely 

To enjoy heavenly glades

Or be prepared

To lie headlong in Hellfire

To reap the harvest

Of our vicious tongues. 

 

Words possess a healing power

They beautify emotions

Whether uttered 

In English, Arabic, Spanish ,

Russian, French or German. . 

No matter what vocabulary we use

No matter what grammar we choose

But behind every sentence

That is said

A message of love 

Must be conveyed. 

 

©®Dr.Zainul Husain

   India

 

 

Biography:     

Dr. Zainul Husain hails from Bareilly, a city of the Indian state of Uttar Pradesh where he works as an English language teacher in a government senior secondary school.He possesses master degrees in English Literature and philosophy .He has a passion for moulding his feelings and emotions into lovely artifacts of his poems that earned many awards and honours across the world for him proving his literary excellence. He has been awarded GUJRAT SAHITYA ACADEMY AWARD 2021,2022 , GLOBAL PEN AWARD 2022 SYRIA, GOLDEN FEATHER AWARD 2021 SYRIA, SHIELD OF PEACE LEADERS EGYPT, HORUS PEACE PRIZE EGYPT, GLOBAL LITERATURE EXCELLENT PERFORMANCE AWARD BY GWWC NIGERIA, PURPLE DIAMOND AWARD BY ART AND LITERATURE INTERNATIONAL DIAMOND ACADEMY HUNGARY, PLATINUM POETRY AWARD 2024 BY LETRAS DEL CORAZON. 

His first solo poetry book “Spring Of Love “ was published in 2023 by The Bookspot Publishing House .He has been a part of several national and international anthologies like “Antologia de Relato poesia ( Mujer idolatrada), “ Just For You”, “ Cosmic Poetry”, “Modern Writers” “ Chauceberries garden “ and Guinness World Record making anthology “ Hyperpoem”. For his significant contribution in the field of literature and humanity he is honoured with several honorary doctorates from different countries.

০৮:১৫ এএম, ১৮ মে ২০২৪ শনিবার

Poem - Poetic Letter

Poem - Poetic Letter

 

Poetic Letter

 

© Antonina M. Wiśniewska

Country: Poland

০৯:০২ পিএম, ১৭ মে ২০২৪ শুক্রবার

গল্প - অস্তরাগে দাঁড়িয়ে

গল্প - অস্তরাগে দাঁড়িয়ে

অস্তরাগে দাঁড়িয়ে

খগেন্দ্রনাথ অধিকারী

 

বেলা প্রায় বারটা বাজে। বৃদ্ধ শিক্ষক কাদেরী সাহেব স্নানে যাবেন। এমন সময় আমির সোয়েল ও তার শ্বশুর মশায় জাকির খান এসে হাজির--

--আদাপ স্যার।

--আদাপ। বসুন বসুন। কখন বেরিয়েছেন? স্যার সকাল আটটায়। কিন্তু, রাস্তায় জ্যাম। তাই আসতে দেরী হয়ে গেলো জামাইকে নিয়ে।

--ঠিক আছে, ঠিক আছে।

বৌমাকে হাঁক পাড়লেন--মা সালমা! আগে ওঁদের একটু কিছু খাওয়াও।

--জি আব্বা। এখনই ব্যবস্থা করছি আমি।

--না, মা, তার আগে তোমার এই চাচাজীর একটা ছোট্ট অনুরোধ রাখো। এই ব্যাগ দুটো আগে ভিতরে নিয়ে গিয়ে সদ্‌গতি করো মা।

--ওতে কি আছে জাকির ভাই?

--স্যার, আপনাদের এখানে আসবো বলে ভোরে পুকুরে জাল টেনেছিলাম। ইনস্‌ আল্লা আমার কপালও ভালো। এক খ্যাপোনেই কিস্তি মাৎ-- গলদা চিংড়ি, কাতলা ও মাগুর মাছ মিলে প্রায় কুড়ি কিলো মাছ পড়েছে। জাল টেনে ডাঙ্গায় তোলাই দায়। তার থেকে কিছু মাছ বাড়ীতে খাবার জন্য রেখে এসেছি--বাকীটা এনেছি আপনার জন্যে।

--ধন্যবাদ জাকির ভাই। আপনি কিনে আনলে নিতাম না। আপনার পুকুরের জিনিষ। ভালোবেসে এনেছেন। এটা ফেরৎ দিলে আপনাকে অসম্মান করা হবে; আমার অহংকার প্রকাশ পাবে। সৃষ্টিকর্তার বিচারে এটা আমার গোনা হবে। তাই আমি ফেরাবো না--কিন্তু এতো মাছও আমি নেবো না। আপনি এই মাছের চার ভাগের একভাগ আমায় দিন: আমরা মাত্র সাড়ে চারটে প্রাণী--আমরা স্বামী--স্ত্রী; ছেলে বৌমা ও পাঁচমাসের নাতনি। বাকীটা আপনি ভাই বাড়ী নিয়ে যান।

--স্যার! আমি আপনাকে চিনি অনেক দিন থেকে। আপনার ছোট ভাই-এর মতো আমি। আসতে অনেক বেলা হয়েছে আমার রাস্তার জন্যে। এতো বেলায় এতটা পথ আবার যাবো। ফেরৎ নিলে মাছগুলো পচে যাবে। ফেলে দিতে হবে। ভাবীজানকে বলুন--ফ্রিজে রেখে দিতে। দু-তিনদিন ধরে খাবেন; না হয় আত্মীয় স্বজনকে কিছুটা দেবেন। ওগুলো ফিরিয়ে দেবেন না স্যার।

অগত্যা জাকির সাহেবের অনুরোধ মত তিনি প্যাকেটটা নিয়ে স্ত্রীকে ভিতরে গিয়ে দিয়ে এলেন এবং মেহেমানদের জন্যে একটু দ্রুত নাস্তার ব্যবস্থা করতে বলে এলেন পুনরায়।

--এবার বলুন ভাই, কেমন আছেন?

--স্যার, আপনার আশীর্বাদে ও আল্লা পাকের অসীম রহমতে ভালো আছি। সেজন মুখ তুলে চেয়েছেন আর আপনার একাগ্রতা, তাই আমীর চাকরির পরীক্ষায়, HS-এ শিক্ষক পদে সফল হয়েছে। চিঠি এসেছে। পরশুদিন Join। তাই এসেছি স্যার।

--বাঃ, বাঃ, খুব ভালো খবর।

--স্যার! অনেক বেলা হয়েছে। আপনারও বয়স হয়েছে। চান--খাবার সময় আপনার। তাই স্যার আপনাকে দেরী করাবো না। শুধু একটা মিনতি করতে এসেছি।

--আরে ছোট ভাই। মিনতি কেন? বলুন বলুন।

ইতিমধ্যে বৌমা জলখাবার নিয়ে হাজির--একটু মুখে দিন চাচাজী। কখন বেরিয়েছেন!

--আবার এসব কেন মা?

--তা হোক। এইটুকু মুখে দিন। না হলে মা খুব কষ্ট পাবেন--তিনিই হাতে করে তাড়াতাড়ি বানিয়েছেন।

খেতে খেতে খান সাহেব বলেন--

স্যার! আপনার অসাধারণ গাইডেন্সে এক চান্সেই আমীর সফল হয়েছে। আপনি সময় দিয়েছিলেন তিন বছর। নাম মাত্র একটা দান নিয়ে বলেছিলেন যে তিন বছরের মধ্যে আমার জামাই সফল না হলে সুদসহ টাকাটা ফেরৎ দিয়ে দেবেন। আমি জানি আপনি অসফল কয়েকজনকে এইভাবে টাকা ফেরৎ দিয়ে-দিয়েছেন। আমি এও জানি যে আপনি ঐ অগ্রিম দান খরচ করেন না--তৃতীয় কোন ব্যক্তির কাছে জমা রাখেন। সফল হলে ঐ দানের টাকায় গরীব দুঃখীদের আপনি সাহায্য করেন। অসফল হলে সুদসহ ফেরৎ দিয়ে দেন।

একটু থেমে জাকির সাহেব বলেন--

জানেন স্যার। মাঝে মাঝে নিজের মধ্যে কৌতুহল হতো যে দান, অথচ আগে জমা রাখছেন তৃতীয় ব্যক্তির হাতে, Candidate একটা নির্দ্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সফল না হলে সুদসহ টাকা ফেরৎ দিচ্ছেন, এর রহস্যই কি? পরে জেনেছি, আসলে অধিকাংশ মানুষ অসৎ। আপনি নামমাত্র একটা দানের অনুরোধে দু-তিন বছর ধরে পড়িয়ে একটি ছাত্র বা ছাত্রীকে চাকরির পরীক্ষায় কোয়ালিফাই করছেন। অথচ কোয়ালিফাই করার পর ঐ নাম মাত্র দান টুকুও অনেকে দেয় না গরীব মানুষের সমাজ সেবার কাজে। আপনি নিজের আরামের জন্য তো এটা নেননা। এতো আপনি উভয় দিক দিয়ে সমাজের কল্যাণ করছেন। একদিকে একটি পরিবারকে অন্নকষ্ট থেকে বাঁচাচ্ছেন। অন্যদিকে তাদের দেওয়া নামমাত্র দানে গরীব মানুষের সেবা করছেন। আর যারা দিতে পারে না তাদের তো সব মাফ। পকেট থেকেই তাদের বইপত্র কিনে দেন।

ছেলেবেলায় পড়েছিলাম যে রাজ্য শাসনের অবকাশে ঔরঙ্গজেব টুপি সেলাই করে তা বিক্রি করে ইসলামের প্রচারে ব্যয় করতেন। আর ছত্রপতি শিবাজী রাজ্য শাসনের ফাঁকে তাল পাতায় গীতার বাণী লিখে বিক্রি করে তা দিয়ে হিন্দু রাষ্রেস্র প্রচারে ব্যয় করতেন। আর আজ মানব ধর্মে আপনার ভূমিকা দেখছি স্যার। 

--আপনি জাকির ভাই আমায় নিয়ে এতো ভাবেন?

--ভাববো না স্যার! সবাই যদি অমন উন্নত আদর্শ নিয়ে চলতো, তাহলে সমাজটা অন্যরকম হতো।

--এই বলে আমায় লজ্জা দেবেন না জাকির ভাই।

-- লজ্জা দেওয়া নয় স্যার। সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকতা আপনার মত মানুষ এই পৃথিবীতে আরো পাঠান। এই কামনা করি। চারিদিকে বেকার ছেলে মেয়েদের রক্ত চোষার ফাঁদপাতা। একদিকে বিভিন্ন কোচিং সেন্টারগুলোর ঠগবাজি। অন্যদিকে মন্ত্রী, আমলা সবাই চোর--বেকারদের চাকরিদেবার নামে চারিদিকে ফুলের ছড়াছড়ি--ধুঁধরো ফুল, পারথানিয়াম ফুল, ঘেঁটকুল ফুল, ইত্যাদি। এর ভিঁড়ে আপনি স্যার অখ্যাত জঙ্গলে থাকা, এই অখ্যাত গ্রামে থাকা এক কাঠমল্লিকা লতা। আপনি শতায়ু হোন। আর যে মিনতির কথা বলছিলাম, তা হোল এই যে এই খামটা দয়া করে আপনাকে রাখতে হবে গরীবদের সেবার কাছে।

--কি ওটা জাকির ভাই?

--এটা একটা প্রণামী! দরিদ্র মানুষদের সেবায় আপনার পায়ে প্রণামী--আমীরের দুই মাসের সম্ভাব্য মাহিনা বাবদ এক লক্ষ টাকার একটি বেয়ারার চেক স্যার। দয়া করে এটা নিন।

--জাকির ভাই, আমার শিক্ষকতার জীবনে অনেক ছাত্র ও অভিভাবককে পেয়েছি; অধিকাংশই খুব বুদ্ধিমান। দু-এক জনকে পেয়েছি যারা খুব নির্বোধ ও বোকা। আজ সেই নির্বোধদের তালিকায় আরো দুটি নাম সংযোজিত হোল--(১) জাকির খান ও (২) তাঁর জামাই আমির সোয়েল। 

জাকির সাহেব একটু ভ্যাবাচাকা মেরে গেছেন দেখে তাঁর পিঠে হাত রেখে কাদেরী স্যার--বললেন--ভাই, যাদের পয়সা আছে, তারা শিক্ষকদেরকে ভিখারী বলে মনে করে। পরীক্ষায় কোয়ালিফাই না করলে সে দায় শিক্ষকের; আর কোয়ালিফাই করলে সব কৃতিত্ব ছাত্রের। শিক্ষকের guidance-এর কোন মূল্যায়নই হয় না। তখন দরিদ্রদের সেবায় ঐ শিক্ষকের হাতে সামান্য দান দিতে কষ্ট হয়। তাই তো বাধ্য হয়েই, আমাকে অগ্রিম দানের ও কোয়ালিফাই না করলে দান ফেরতের নিয়ম চালু করতে হয়েছে। আপনি তো ভাই যথারীতি অগ্রিম দান তৃতীয় পক্ষের হাতে আমিরের ভর্তির সময়েই দিয়ে রেখেছেন। আমি তাতেই সন্তুষ্ট; গরীবদের সেবায় এটা খুব কাজে লাগবে। কিন্তু, আজ আবার এই লাখ টাকার চেক কেন ভাই?

-- না স্যার, এটাও গরীবদের কাজে লাগাবেন আপনি। আপনি তো মানুষ নন স্যার; আপনি মানুষরূপে ফেরেস্তা।

--ছিঃ ছিঃ ভাই। এমন বলবেন না। আমি স্রষ্টার একজন নগন্য বান্দা মাত্র। আল্লার কাছে দোয়া করবেন আমি এবং আমার ছেলে--বৌমারাও যেন এমনিভাবে সারাজীবন গরীবের সেবা করতে পারেন। তবে হ্যাঁ, এই চেকটা আপনি নিয়ে যান। ব্যাঙ্কে টাকাটা রাখুন। যখন গরীবের কাজে লাগবে তখন সেটুকু করে টাকা আপনার থেকে আমি বা আমার অবর্তমানে আমার ছেলে বৌমা চেয়ে নেবে। ততক্ষণে ব্যাঙ্কে রাখলে টাকাটা তো বাচ্চা পাড়বে।

দুপুর হয়ে গেছে। সূর্য্য মাথার উপরে। স্ত্রী-বৌমা ও স্যার স্বয়ং জাকির ভাই ও তাঁর জামাইকে একটু বসে ভাত খেয়ে যেতে অনুরোধ করলেন।

আমীর বোললো--না খালামা! আপনি যা নাস্তা খাইয়েছেন, সন্ধ্যের আগে পর্যন্ত খিদে হবে না। দোয়া করবেন আমার ও আব্বাজানের জন্য।

ওঁদের গাড়ী ছেড়ে দিল। হু হু করে মারুতি ছুটে চলেছে। জানলার ফাঁক দিয়ে জাকির সাহেব তপ্ত সোনালী সূর্য্যটার দিকে তাকিয়ে ভাবেন যেন সে এখন অস্তাচলে, এবং তার সেই অস্তরাগে দাঁড়িয়ে সারা দেহে মুঠো মুঠো লাল আবির মেখে স্থির হয়ে আছেন অশীতিপর শিক্ষক কাদেরী সাহেব জানা অজানা অগনিত মানুষের শ্রদ্ধা--সালাম--প্রণাম নিয়ে। 

 

      

লেখক পরিচিতি

অধ্যাপক খগেন্দ্রনাথ অধিকারী রাষ্ট্রীয় বিদ্যাসরস্বতী পুরস্কার ও এশিয়া প্যাসিফিক পুরস্কার সহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বহু পুরস্কার প্রাপ্ত একজন খ্যাতনামা শিক্ষাবিদ। ইনি কোলকাতার সাউথ সিটি (দিবা) কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ।

ঠিকানা-শরনিয়ার বাগান

পোষ্ট-টাকী, পিন-৭৪৩৪২৯

পশ্চিমবঙ্গ, ভারত

 

০৬:২২ পিএম, ১৫ মে ২০২৪ বুধবার

কবিতা - নাম- না- জানা ফুল

কবিতা - নাম- না- জানা ফুল

নাম- না- জানা ফুল

ড.গৌর সেন

 

দিঘির মাঝখানে শ্যাওলা ভেদ ক'রে

একটা ফুল ফুটে আছে ;

নাম- না- জানা ফুল ।

 

ওর নাকি অনেকগুলো পাপড়ি , তার

এক একটাতে লেখা :

ক্ষুদিরাম- বিনয়- বাদল- দীনেশ- সূর্য সেন

এমন কী নেতাজি সুভাষচন্দ্র পর্যন্ত ;

কিন্তু কেউ ওর কাছে আজও পৌঁছাতে পারেনি ,

শ্যাওলার এমন-ই তীব্র গন্ধ!

 

দিঘিতে যারা মাছ ধরতে আসে

মাছ ধরে ; কিংবা

না পেলে উল্টো কথা বলে ।আজও একদল

ফুলটি ছোঁবে ব'লে জলে নেমেছিল ,

শ্যাওলা ভেদ ক'রে অসংখ্য বিছে বেরিয়ে এলো ;

পিছনে হটে দলটি বেপাত্তা !

 

দিঘির মাঝখানে শ্যাওলা ভেদ ক'রে

একটা ফুল ফুটে আছে ;

নাম- না- জানা ফুল ।

 

 

ড.গৌর সেন : জন্ম--উত্তর চব্বিশ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জ থানার আমবেড়িয়া গ্রামে । বর্তমান ঠিকানা-- রাজারহাট , কলকাতা---700135 . বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় , শান্তিনিকেতন থেকে এম.এ. পাশ করার পর ওই প্রতিষ্ঠান থেকেই জন্মভূমি সুন্দরবনের ওপরে পি.এইচ.ডি করেন । গবেষণা গ্রন্থের নাম " সুন্দরবনের লোকসাহিত্য ও লোকসংস্কৃতি "। গ্রন্থটি 2017 সালে স্যার ড্যানিয়েল ম্যাকেনিন হ্যামিলটন পুরস্কার ও 2019 সালে বিভূতিভূষণ স্মৃতি পুরস্কার পায় । 1993 সাল থেকে 2019 সাল পর্যন্ত দীর্ঘ 27 বছর ধরে " দুষ্টুমি " নামে একটি ছোটোদের পত্রিকা সম্পাদনা করেন । বর্তমানে " অন্য বার্তা " নামে একটি পত্রিকার সহ-সম্পাদক । তাঁর প্রথম প্রকাশিত ছড়া গ্রন্থ " ভোরের চড়ুই "। এছাড়া তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থ গুলির মধ্যে " বইমেলা নিয়ে যত ছড়া "," আয় রে পাখি লেজঝোলা "," হ্যালো রয়েল বেঙ্গল টাইগার ", " বিলে থেকে বিবেকানন্দ "," এই জীবন এই নদী ", " পাপ্পুর প্রিয় ছড়া ও কবিতা ", " ঘড়া ভরা ছড়া ও কবিতা ", " জল পিপি ও অন্যান্য ছড়া- কবিতা ", "ছোটোদের ছড়া ও কবিতা " ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য ।1981 সাল থেকে 1992 সাল পর্যন্ত আকাশবাণী , যুববাণী কেন্দ্রের নিয়মিত স্বরচিত ছড়া ও প্রবন্ধ পাঠক ছিলেন । সাধনা বাংলা , উত্তরণ বাংলা ,CTN , সৃষ্টি ইত্যাদি চ্যানেলে স্বরচিত কবিতা পাঠ করেন ।

০৬:১১ পিএম, ১৫ মে ২০২৪ বুধবার

Rubaiyat

Rubaiyat

Rubaiyat of Gazi Abdulla-hel Baqui

Original: Professor Nandalal Sharma

                                  Translation: Noor Nahar,

               M.A. in Education Studies, University of Portsmouth, England

Gazi Abdulla-hel Baqui, a student and distinguished professor in the field of English language and literature, is recognized not only as a poet but also as a skilled translator. His profound understanding of Iranian literature is unmatched. Beyond poetry, his significant contributions extend to essays and literary critiques. Within his personal life, Professor Baqui reflects the essence of Sufi ideals as a contemplative seeker of knowledge. He has devoted a considerable period of time to exploring the depths of the renowned Rubaiyat belonging to Iran's rich literary heritage. Therefore, his authority in crafting productions of Bangla Rubaiyat is unquestionable. His efforts in this regard have yielded remarkable success. In the realm of Persian poetry, he stands shoulder to shoulder with luminaries such as Omar Khayyam, Hafiz Shirazi, Sheikh Saadi, Jalaluddin Rumi, and others, embodying their ethos and mystic elements. Widely acclaimed for his expertise in Sufi literature and philosophy, he has earned a doctoral degree through an insightful work on Omar Khayyam.

Poet Baqui embarked on his exploration of Persian literature during his student years, laying the foundation for his proficiency in composing quatrains in Bangla in the authentic form of Rubaiyat. So, it was only natural that his efforts in this domain would yield noteworthy success. His work Rubaiyat-i-Gazi Abdulla-hel Baqui, comprising 200 quatrains, was initially published in 2006. A second edition enriched with 1570 quatrains and spanning 410 pages, was released in 2014.

Within the book, almost every Rubai unfurls with the essence of Sufi wisdom and spiritual enlightenment, manifesting through its profound theme and eloquent language. Even the readers with a modest familiarity with Sufism in Persian literature will find themselves irresistibly drawn into its narrative, ultimately unable to tear them away from its captivating charm. Each Rubai casts a mesmerizing spell, offering readers a profound journey into the heart of Sufism intertwined with the rich fabric of Persian literary tradition. The language, rhythm, and emotive depth of these Rubaiyat can bewitch the reader's imagination. Here lies the poetic genius and scholarly triumph of poet as well as Rubai-composer Baqui.

By immersing oneself in the vast expanse of over fifteen hundred original Rubaiyat contained within this book, the readers will gain a profound understanding of the richness and thematic complexity of Iranian as well as Bangla poetic tradition. It is worth emphasizing that none of the Rubaiyat featured here are translations; they are all original and authentic productions, reflecting only Persian technique of composing Rubaiyat. Thus, the Rubaiyat within the book under discussion offers a compelling fusion of the poet's lifelong commitment to Sufi practices and personal insights. While there may not be any similar poetry collection in Bangla, there have been instances of a few collections of original Rubaiyat by a handful of authors being published. Nonetheless, since the 1970s, Baqui has not only been the path-finder, but also a pivotal figure in shaping the landscape of Rubaiyat composition in Bangla in our country Bangladesh.

The Rubaiyat resonates with the soul of Iran. Professor Baqui skillfully employs words such as shab-sharaab (night and wine), saqi (cupbearer), kujo (goblet), asheq (ardent lover), mashuk (beloved), golap (rose), bulbul (nightingale), and more, commonly associated with Iranian poetry. To the casual readers, these may appear as translations of Iranian verses. But not at all, here poet Baqui’s brilliance shines. Baqui's work serves as a brilliant testament to the seamless fusion of both Bangla and Iranian aesthetics into his Rubaiyat. While the essence and a good number of words may be Persian, the book adds a refreshing absolute dimension to Bangla literature, offering a unique blend of Persian and Bangla sensibilities. Despite its Persian flavour, the book reverberates deeply with the joys and sorrows, celebrations, and struggles of absolutely Bangla life. Each Rubai within the pages paints a vivid picture of present Bangladeshi culture and social life, making for a delightful and insightful read.

Poet Baqui's Rubaiyat compositions echo the harmonious blend of Sufism with Baul and Vaishnav philosophies of Bangla tradition. Through his quatrains, he portrays the tapestry of Bangla life, capturing its moments of joys and sorrows, laughter and tears, societal dynamics, and the innate connection with nature and the environment. Under the skilled pen of this accomplished poet, Bangla Rubaiyat has flourished alongside their ancient Persian counterparts. In essence, Baqui’s Bangla Rubaiyat can be taken into account as a unique creation, offering a new dimension to traditional Rubaiyat composition. While Persian Rubaiyat belongs to the medieval era, Poet Baqui's compositions are distinctly modern. With acclaim in both English and Bangla literature, and renowned for his original poetic faculty and adherence to mystic philosophy, it has been possible for Baqui to achieve such a remarkable and rare feat in the world of poetry.

In Baqui's Rubaiyat collection, the essence of Sufi spiritual consciousness is expressed through the following quatrain:

If you do not become free, you will remain confined to your own cage,

You will see only shadows of the moonlight, pierced by the arrows of pain.

The day when your true love's image will blossom in your own mirror,

You will behold the shore at a distance; the warmth of the day will hug you.

These lines exemplify how Baqui embodies purely mystic awareness in his quatrains, conveying profound truths about liberation, self-realization, and the transformative power of love.

A lay reader might easily mistake such a Rubai of Baqui for a translation of Omar Khayyam's Rubai. It serves as a testament to the poet's profound immersion in the realm of Rubaiyat, be they Persian, or of Rubaiyat composed in any other language, showcasing the depth of his understanding and adherence to its form. The rhyme scheme, maintaining the pattern AABA, resonates with the classic Rubai structure. Yet, amidst such adherence, there exist nuanced departures. In Bangla literature, luminaries such as Kanti Ghosh, Narendra Deb, Kazi Nazrul Islam, and Sikandar Abu Zafar have immortalized themselves by translating Omar Khayyam's Rubaiyat. While a few Bangla poets have ventured into the original Rubaiyat composition, Baqui's distinction lies here in that his number of published Rubaiyat exceeds theirs, and also his Rubaiyat have become so charming and attractive, for his unwavering fidelity to maintaining the original Persian characteristics of Rubai composition including rhyme scheme pattern. Thus, poet Baqui could be able to make his Rubai compositions bloom so gracefully and beautifully that his Rubaiyat will outlast as the "dazzling white dome on the cheek of eternity".

Banglalee poet Baqui has ventured into Rubaiyat composition within the realm of Bangla poetry, transcending the thematic confines of Persian literature. In his Rubaiyat, he encapsulates the essence of our existence, blending spiritual contemplation with modern artistic finesse. His verses, crafted in the meter of Persian Rubaiyat, pulsate with the flavor of contemporary English and Bangla poetry, showcasing his versatility. Thus, his writings are a testament to his ability to bridge the gap between different literary traditions:

In this world, all humans shall converge one day,

Such a lie wise Einstein would believe in his own way.

When the fight will cease to stop and all will seek peace,

But, still discord lurks ahead, and bad days will usher.

The meticulous selection of words, drawing from Persian, Sanskrit, Arabic, regional and indigenous vocabulary by the poet, captivates the readers. His adept use of language with apt figures of speeches captures the attention of the readers across diverse backgrounds, transcending linguistic barriers. By following Persian model in Bangla context, the poet has enriched the literary landscape, ensuring that despite the extensive lexicon, readers remain engrossed rather than overwhelmed. His skill in captivating readers reflects his deep understanding of their preferences, making his epic poetic works i. e. now a great number of creations of about two thousand and above original Rubaiyat, a cherished gift to Bangla literature, destined to be immortalized in the history of Bangla literature. May the poet enjoy a long and healthy life, his pen continuing to flourish with vitality and vigour.

 

 

 

 

 

 

 

 

০৬:০৬ পিএম, ১৫ মে ২০২৪ বুধবার

খামখেয়ালী প্রকৃতি (ইজাজীয় কবিতা)

খামখেয়ালী প্রকৃতি (ইজাজীয় কবিতা)

খামখেয়ালী প্রকৃতি (ইজাজীয় কবিতা)

মোঃ ইজাজ আহামেদ 

 

বড়ো বড়ো ইমারত দাঁড়িয়ে রয়েছে

কমে গেছে গাছেরা

তারা আকাশের দিকে তাকিয়ে রয়েছে

থেমে গেছে বাতাসেরা

তারা পথে হাঁটতে হাঁটতে হোঁচট খেয়েছে

 

বারিমণ্ডলে বিশুদ্ধতা মরেছে

দাপিয়ে বেড়াচ্ছে দূষণেরা 

গুলি বোমা মিসাইল পড়েছে

অকালে না ফেরার দেশে চলে যাচ্ছে মানুষেরা

ধরণী অসহায় নয়নে কান্না করে চলেছে

 

প্রকৃতি খামখেয়ালী হয়েছে

উদাসী হয়েছে মেঘবালিকারা 

রবি নিষ্ঠুর হয়েছে

রোগা হয়েছে বারিধারা

মাটি তৃষ্ণায় কাতর হয়েছে

 

 

নোট: ইজাজীয় কবিতা (ইজাজ‍্যান কবিতা - Ejajan poem):পনেরো পংক্তির কবিতা। পাঁচ পংক্তির তিনটি স্তবক। মিলবিন্যাস-রীতি হল - ক খ ক খ ক, ক খ ক খ ক, ক খ ক খ ক।

০৯:০৬ পিএম, ১৩ মে ২০২৪ সোমবার

Poems

Poems

 

 

The Alphabet Of Love

Martin M. Estanislao 

Republic Of The Philippines

 

Aren't we glad;

Because of love;

Companionship is always alive!;:

 

Didn't we glow;

Existence of affection;

Friendship is always in circulation!;:

 

Gay will soon regret;

Hoping for goodness;

In life determined for changes!;:

 

Joy will soon beget;

Keeping for contentedness;

Life regained for charges!;:

 

Memory of grief;

Nothing to disappoint about;

Once moment that meant to doubt!;:

 

Prodigy is brief;

Questioning to disburse about;

Romance that meant to last!;:

 

Sail to the sea of love;

Take trip to the fantasy land;

Upon the cloudy sky we may find our-selves over the rainbow!;:

 

Vale to the sea of love;

Wake-up from the fantasy land;

Xeno from the cloudy sky through the rainbow we need to say good-bye!;:

 

Years gone-by wishing for someone to hear and;

Zest is what I feel for someone who'll share "The Alphabet Of Love" to anyone!!!;;;:::

                                                      

 

"Parnassus" by: "Pop-Corn(Sekretaryo)"

 

 

I Love You,The Formula Of Love

 Martin M. Estanislao 

Republic Of The Philippines

 

So many times I've tried my Dear;

To simplify the way I feel;

I wonder if what word would mean;

The whole of what I want to tell!;

 

I've tried Physics and Mathematics; 

To calculate this classy thoughts; 

I've tried Statistic and Arithmetic;

But the unknown is increased by "1"!;

 

I've tried Addition and Subtraction;

To locate this choosy thoughts;

I've tried Division and Multiplication;

But the unknown is decreased by "4"!;

 

I've tried Trigonometry and Geometry;

To reach its boundary;

I've tried everything and anything;

But the unknown is reduced by "3"!;

 

So what I used is Chemistry;

To solve all its formulas;

And with the aid of Algebra;

I've got the solution "1-4-3"...!!!;;;

 

           "Parnassus" by: "Pop-Corn(Sekretaryo)"

 

 

০৪:৪৭ পিএম, ১৩ মে ২০২৪ সোমবার

আলোর সন্ধানে প্রকাশনীর সাহিত্য অনুষ্ঠান

আলোর সন্ধানে প্রকাশনীর সাহিত্য অনুষ্ঠান

আলোর সন্ধানে প্রকাশনীর সাহিত্য অনুষ্ঠান
মোঃ ইজাজ আহামেদ

উত্তর চব্বিশ পরগনা, ১২ই মে, ২০২৪: রবিবার উত্তর ২৪ স্বরূপনগর ব্লকের গোবিন্দপুরে আলোর সন্ধানে পত্রিকার অফিসে কবি জয়দেব বিশ্বাসের সভাপতিত্বে শুরু হয় রবীন্দ্র জয়ন্তী উৎসব। প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথির আসন অলংকৃত করেন যথাক্রমে কবি ফিরোজা খাতুন ও  ডাঃ সিরাজুল ইসলাম ঢালী, কবি জালাল উদ্দিন মণ্ডল। এদিন প্রকাশিত হয় আলোর সন্ধানে মাসিক পত্রিকার ২৪তম সংখ্যা, কবি জালাল উদ্দিন মণ্ডলের- 'অমৃত বাণী' বাণী সংকলন, রুজিনা বেগমের - 'আলোর খোঁজে' কাব্যগ্রন্থ এবং  আন্তর্জাতিক দ্বিভাষিক কবি ইমদাদুল ইসলামের দ্য রিদমিক ('The Rhythmic Blossoms' by Imdadul Islam)ইংরেজি কাব্যগ্রন্থটি। মোড়ক উন্মোচন করেন ডাঃ সিরাজুল ইসলাম ঢালী, আনারুল হক ও জয়দেব বিশ্বাস। উক্ত অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রনা ঠাকুরের জীবনীর আলোকপাত করেন  উপন্যাসিক ডাঃ সিরাজুল ইসলাম ঢালী, মোহর আলি মণ্ডল, পত্রিকা সম্পাদক আনারুল হক,  ফিরোজা খাতুন প্রমুখ ব্যক্তিগণ। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ  ঠাকুরের উপরে স্বরচিত কবিতা পাঠ করেন সরবত আলি মণ্ডল, সিকান্দার আলি, সাইদুর রহমান, মোঃ রেজাউল মণ্ডল, মাকফুর রহমান, কুন্তল সরকার, জালাল উদ্দিন মণ্ডল, অরুণ ভট্টাচার্য নুরুল হক মণ্ডল ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা আবৃত্তি করেন তুবা খাতুন অলিফা সুলতানা, ইভানা মণ্ডল, আরিজজ্জামান প্রমুখ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন  মাকফুর রহমান।

০৯:১৫ এএম, ১৩ মে ২০২৪ সোমবার

কবি - বেসুরো জীবনবীণা

কবি - বেসুরো জীবনবীণা

বেসুরো জীবনবীণা

 স্বাগতা সান্যাল 

 

দিগ্বিদিক জ্ঞানশুন্য ওরা

           হেঁটে চলেছে-

 চড়াই উতরাই পেরিয়ে

    মাইলের পর মাইল -

  শুধু হেঁটে চলেছে,

    পৌঁছবেই ঠিকানায়।

    মাথায় বোঝা,বুকে শিশুসন্তান।

   ওরা? পরিযায়ী শ্রমিক।

 

  অশ্রুনদীর সমুদ্র তবু তৃষাতুর-

        খাবার ,ঘুম ,শান্তি নেই ,

ভালো মন্দের অনুভূতি নেই, 

  আছে শুধু বাঁচার তাগিদ। 

বেসুরো জীবন বীণা-তাই

       তালহীন, ছন্দহীন ক্লান্তিহীন

                      শুধু পথচলা।

 ওরা এখন খবর, শুধুই খবর,

           আর রসদ কবিতার। 

    পরিচয়?পরিযায়ী নাম্নি শ্রমিক।

****************************

 

স্বাগতা সান্যাল

মুর্শিদাবাদ, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত

 

কবি পরিচিতি: কবি স্বাগতা সান্যাল মুর্শিদাবাদ জেলার অরঙ্গাবাদের দহরপার গ্রামের সম্ভ্রান্ত সান্যাল পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা অমিয় কান্তি সান্যাল, মাতা-মালা সান্যাল। তিনি পোস্ট অফিসে চাকরি করার পাশাপাশি লেখালেখি চালিয়ে যান। তাঁর লেখা বিভিন্ন যৌথ গ্রন্থ ও পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।

০৪:৪৫ পিএম, ১২ মে ২০২৪ রোববার

কবিতা - মনে পড়ে

কবিতা - মনে পড়ে

মনে পড়ে
মেহেনাজ পারভীন

বাড়ির ভিটেয় চৈত্র্যের রোদ,
আমার মায়ের সাতদানার নাকফুল চিকচিক করে,
দাদির আঁচলে বাঁধা চাবি ঝনাৎ ঝনাৎ শব্দ করে,
বাছুরটা ঘন্টা বাজিয়ে এদিক ওদিক ছুটোছুটি করে।
সন্ধ্যাগুলো নেমে আসে বেণী দোলাতে দোলাতে,
হুতোম পেঁচার ডাকে বাবা ফিরে আসে,
বুবু রুমালে বাতাবি ফুলের গন্ধ আঁকে,
রাতে পুরো আঙিনা জুড়ে  জোছনারা খেলা করে,
আমি এক ব্যাকুল কিশোরী অসংখ্য জোছনা গায়ে মাখি-
মনটা হু হু করে উঠে-
কৈশোরের হাত ধরে হেঁটে যাই সেদিনের কাছে।


পরিচিতি:
আশেপাশে লুকিয়ে থাকা সুতীব্র বোধ ও ব্যথারা স্পর্শ করে নিবিড়ভাবে, উপলব্ধির আলেখ্যই লিখতে আগ্রহী কবি মেহেনাজ পারভীন। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থ: একটুখানি রোদ্দুর (উপন্যাস), কে যেন আমায় ডাকে (উপন্যাস), অপলক চোখে এখনো তাকিয়ে (গল্পগ্রন্থ), এভাবেই পাশে থেকো (কাব্যগ্রন্থ), ভালোবাসার কুঁড়েঘর (কাব্যগ্রন্থ),
এক ব্যালকনি প্রেম (কাব্যগ্রন্থ), শিশুর চোখে বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ (ছড়াগ্রন্থ), ট্যাক্সেরহাট গণহত্যা (গবেষণা গ্রন্থ)।  চেঞ্জ মেকার অ্যায়ার্ড-২০২০ ও ২০২১, মানবাধিকার সম্মাননা-২০২১, পরিবেশ বন্ধু সম্মাননা-২০২২, ভারতের ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে গুজরাট সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার পেয়েছেন। তিনি একজন স্কাউট এডাল্ট লিডার।

০৪:২২ পিএম, ১২ মে ২০২৪ রোববার

গল্প - আকাশে মায়ের মুখ

গল্প - আকাশে মায়ের মুখ

 

আকাশে মায়ের মুখ

সামসুজ জামান

 

সাইকেলটা চালাতে চালাতে পা ধরে যাচ্ছিল নির্মলের। এমনিতে খুব একটা অভিজ্ঞ বা পরিপক্ক নয় সে সাইকেল চালানোয়। কিন্তু চাপে পড়ে তাকে সাইকেল জোগাড় করতে হয়েছিল।

মালিকের কাছে কাজ করতে করতে হঠাৎই অন্য সকলের সাথে সেও শুনল কাল থেকে সারাদেশে লকডাউন। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী টিভিতে ভাষণ দিয়ে দেশবাসীর উদ্দেশ্যে এই আদেশ ছড়িয়ে দিয়েছেন যেটা অমান্য করার ক্ষমতা কারোর নেই। কিন্তু অন্যদেরকে তার অবস্থাটা বোঝানোর মতো পরিবেশ বা ক্ষমতাও তার নেই। কাকে সে বোঝাবে আর কেমন করে বোঝাবে তার মনের অবস্থা!

এমনিতেই নির্মল বড় মা অন্ত প্রাণ। পাড়ার অন্য ছেলেরা যখন দলবেঁধে হৈ-হুল্লোর, মৌজ-মস্তিতে ব্যস্ত হয়ে পড়তো, তখনও কিন্তু নির্মল মায়ের কথা ভেবে বাড়ির বাইরে বেশিক্ষণ থাকত না। বন্ধুরা ক্ষ্যাপাতো তাকে অনেক। কিন্তু মায়ের ভালবাসার কাছে বন্ধুদের খ্যাপানোর কোন তুলনায় হয় না।

তিন দিন আগে পাশের বাড়ির ফোন পেয়ে সে জেনেছিল মায়ের সংকটজনক অবস্থার কথা। তারপরে আর কাজে মন বসে না তার। মালিকের সাথে অনেক বাদানুবাদ করেও যখন সমস্যার সমাধান হয়নি তখন অগত্যা কাজ ছেড়ে বাড়ি ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সে। মালিক তাকে পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছিল – দেখ, কী ছাই লকডাউন-মাউন, এসব ব্যপার তো বাপের জন্মেও শুনি নি। এই মুহূর্তে হঠাৎ তোমার হাতে দেওয়ার মত কোন টাকা-কড়িই আমার কাছে নেই। শেষে অনেক চেঁচামেচির পর অল্প কিছু টাকা দিয়েছিল মালিক।

বাড়ির ফোন পেয়েই তড়িঘড়ি এজেন্টের কাছে ছুটেছিল নির্মল এবং পরের দিন রাতের এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিটও পেয়ে গিয়েছিল সৌভাগ্যক্রমে। তাতেই তার বাড়ি ফেরার কথা। বাড়ি ফিরতে তার লাগবে সতেরো ঘন্টা। নির্মল পাগলের মত শুধু ভেবে যাচ্ছে এই সতেরো ঘণ্টা কি করে তার কাটবে? আর এমন অবস্থায় আজ হঠাৎ এই লকডাউনের ঘোষণা!

 কিন্তু বাস, ট্রেন সমস্ত কিছু যখন বন্ধ, তখন ফেরার রাস্তা তো আর নেই। অন্য অনেকের সঙ্গেই আলাপ-আলোচনার পরেও ফেরার রাস্তা কিছু না পেয়ে নির্মল অগত্যা সাইকেলে চড়ে ফেরার মত সিদ্ধান্ত নিল মনে মনে। একমনে এই দুশ্চিন্তার কথা ভাবতে ভাবতে তার নজর পড়ে হাতের দুর্বল আংটির দিকে। কারণ সামান্য কিছু অর্থের মধ্যেও আবার যদি সে বাজে খরচ করে ফেলে এইসময়, তবে তো মায়ের অপারেশন করার খরচ ই পাবে না। তখনই মাথায় মতলব আসে অন্ততপক্ষে এই সোনার আংটিটুকু বিক্রি করলে একটা পুরনো সাইকেল কেনার মত পয়সা তার হতে পারে। আর তারপরই যেমন ভাবা তেমনি কাজ। সেই টাকা দিয়ে অনেক কষ্টে অনেক দরদাম করার পর সাইকেলের দোকান থেকে পুরনো সাইকেলটা কিনে তার ভরসা হয়। যখন রাস্তাঘাটের গাড়িঘোড়া সব বন্ধ তখন সাইকেলে চড়ে এই দীর্ঘ পথ ফিরতে তার অন্তত কোন অসুবিধা হবে না বলেই তার মনের জোর।

 রাস্তায় লোকজন তেমন নেই কিন্তু নির্মল সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছে বিরামহীন। নির্মলের পাখির চোখ তার মায়ের মুখ। পাশের প্রতিবেশী মারফত মাকে সে খবর পাঠিয়েছিল সে গিয়েই মায়ের অপারেশন এর যাবতীয় বন্দোবস্ত করবে। কিন্তু চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনী। রাস্তায় পুলিশ বারবার তাকে আটকে কত যে হয়রানি করেছে কতবার। কতভাবে পুলিশকে বলে, বুঝিয়ে, টাকা-পয়সা খরচ করে তবে সে সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছে অবিরত।

 অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে ওড়িশা সীমান্ত দিয়ে ঢোকার মুখেই বিপত্তি গেল বেড়ে। পুলিশ কিছুতেই তার কথা শুনবে না। অবশেষে নিজের একমাত্র সম্বল পকেটের কম দামী মোবাইলটা পুলিশকে দিতে, তবে সে মুক্তি পেল। পেটের নাড়ি ছিঁড়ে যাচ্ছে ক্ষিদে আর তেষ্টায়। সেসবের তোয়াক্কা না করেও অন্তহীন সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছে নির্মল।

অবশেষে একসময় নির্মল মাতালের মত টলতে টলতে কোনরকমে সাইকেলটা নিয়ে তাদের নিজেদের গ্রামের বড় নদীর ব্রিজ পার হচ্ছিল। সকালের নতুন সূর্যটা কি সুন্দরভাবে উঠছিল আম বাগানের পাশ দিয়ে। ওপারে বড় আম বাগানের পাশেই এলাকার শ্মশান। কিন্তু শ্মশানে হঠাৎ ভিড় কেন? খুব অসহায় লাগছে তার। সাইকেলটা কোনরকমে থামিয়ে মাটিতে পা রেখেছে নির্মল আর ছুটতে ছুটতে এলো রঘু। বলল- নির্মল কাকু তুমি এলে? কিভাবে এলে? এখনতো চারিদিকে লকডাউন। তোমার মোবাইল তো সুইচড অফ বলছে। কেউ যোগাযোগ করতেই পারেনি। জানো কাকু, ঠাকুমা........ কাল সন্ধ্যেয়...... মারা গেছে পেটের যন্ত্রনায়! ভোরে ভোরে এসে সবাই এইমাত্র ঠাকুমার দাহকার্য শেষ করল।

কি বলছিস রে রঘু? তুই ঠিক বলছিস? বলতে বলতেই মাথাটা ঘুরে গেল নির্মলের।

হ্যাঁ গো কাকু, এই কথা কি আর মিথ্যে করে কেউ বলে? জবাব দিল রঘু।

 সহসা চোখে অন্ধকার দেখতে দেখতে মাটিতে পড়ে গেল নির্মল আর চিৎকার করে উঠল তীব্রভাবে -- মা! মাগো! আমি যে এসে গেছি মা, তোমার অপারেশন করাব বলে কিছু টাকাও জোগাড় করেছি।

 আমবাগানের ফাঁক দিয়ে সূর্যটা এসে পড়ছিল তার মুখের উপর। নির্মলের হঠাৎ মনে হল - ওই তো? ভোরের আকাশের সূর্যের মধ্যে থেকে মা চেয়ে আছে তার পানে। দুটো হাত সূর্যের দিকে প্রসারিত করে নির্মল চিৎকার করে উঠল – মা, মাগো! দাঁড়াও মা তুমি ওইখানে। আমি আসছি তোমার দিকে, তুমি চলে যেও না মা, আমি আসছি। আমি যে এত কষ্ট করে ছুটে এলাম, সে তো তোমার অপারেশনের জন্যেই। তুমি চলে যেও না মা।

মাটিতে দু’ হাতে ভর দিয়ে নির্মল প্রাণপণ শক্তি সঞ্চয় করে উঠে দাঁড়িয়ে ছুটতে চেষ্টা করল সামনের দিকে, কিন্তু পা দুটো আর তার এগোল না। দু’ পায়ে জড়িয়ে আছড়ে পড়ে গেল সে মাটিতে। সামনে পড়ে থাকা ভাঙ্গা একটা ইটের উপর মুখটা লাগতেই গর গর করে রক্তস্রোত বয়ে যেতে লাগল তার জামা-কাপড় বেয়ে।

ছোট্ট রঘু এই কাণ্ড দেখে হাও মাও করে চিৎকার করতে করতে লাফালাফি করতে লাগল – ও সুদীপ জ্যেঠু, ও অমর দাদু, তোমরা শিগগির ছুটে এই দিকে এসো গো। দেখে যাও নির্মল কাকুর কি অবস্থা......

কিন্তু নির্মলের সেদিকে কোন ভ্রুক্ষেপই নেই। সে তার ছোট ব্যাগটা খুলে তার অনেক কষ্টের সঞ্চয়ের টাকাগুলো ছেলেখেলার ভঙ্গীতে বাতাসে উড়িয়ে দিতে দিতে অভিমানে বলতে লাগল – কিচ্ছু দরকার নেই এগুলো আর আমার। এ টাকা-পয়সা আমার আর কোন কাজেই লাগবে না – বলতে বলতেই কান্নায় ভেঙে পড়ল নির্মল। -----------------

 

 

ব্যক্তিগত পরিচয়ঃ 

সামসুজ জামান,

স্থায়ী নিবাস- বাড়ির নাম – “ সেতারা ”, গ্রাম- টোলা, ডাক – বৈদ্যপুর, জেলা – পূর্ব বর্ধমান, পিন – ৭১৩১২২

বর্তমান ঠিকানা- এলিট আশিয়ানা, ৩০/১ মিলনপল্লী, এয়ারপোর্ট গেট- ২, দমদম, কলকাতা- ৭০০০৭৯

জওহরলাল নেহেরু গভঃ কলেজ, পোর্ট ব্লেয়ারে দু বছর লেকচারার হিসেবে যুক্ত থাকার পর ১৯৯২ থেকে ২০১৬-এর নভেম্বর পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনস্ত আন্দামানের সরকারী স্কুলের শিক্ষক।বাংলা ও শিক্ষাতত্ত্বে এম.এ., বি এড, সাংবাদিকতায় পি.জি. ডিপ্লোমা, রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ব বিদ্যালয়ের বয়স্ক শিক্ষার সার্টিফিকেট কোর্স, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজ সেবার ট্রেনিং, প্রাচীন কলাকেন্দ্র, চণ্ডীগড় থেকে তবলায় সঙ্গীত বিশারদ। । N.C.E.R.T (C.B.S.E.)-র Translation & Development–এর কাজে Co-Ordinator & Translator হিসেবে প্রাথমিক স্তরের সমস্ত পাঠ্য গ্রন্থের অনুবাদের অভিজ্ঞতা। শিক্ষকতায় মাহাত্ম্যপূর্ণ যোগদানের জন্যে প্রশাসনের সর্বোচ্চ সম্মান উপ-রাজ্যপালের প্রশস্তি পত্র প্রাপক। রাজ্য গ্রন্থাগার, পোর্টব্লেয়ারের গ্রন্থ-নির্বাচক মণ্ডলীর বাংলা বিভাগের প্রাক্তন সদস্য এবং সংশ্লিষ্ট বিভাগে পরামর্শদাতা হিসেবে বর্তমানেও যুক্ত। পত্র-পত্রিকা, আকাশবাণী ও দূরদর্শনের বিভিন্ন চ্যনেলের সঙ্গে গল্প, কবিতা, নাটক, প্রবন্ধ লেখালিখি ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান-সূত্রে যুক্ত। বহু সরকারী-বেসরকারী পুরস্কার-সম্বর্ধনায় ভূষিত। রাজ্য যুব উৎসবে তবলা ও সমবেত লোকগীতিতে আন্দামানে প্রথম হয়ে জাতীয় যুব উৎসবে যোগদান ও কেন্দ্রিয় মন্ত্রীর প্রশংসা পত্র প্রাপক। প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা- ১৪টি।

০৯:১৯ এএম, ১২ মে ২০২৪ রোববার

ARTICLE - OUR ONENESS WITH GOD

ARTICLE - OUR ONENESS WITH GOD

OUR ONENESS WITH GOD

(The Principle Of Faith)

Dr. Philip Oyani PhilSpirit

 

(The only key to global unity)

As humans keep striving to maintain peace, live in unity, as well as maintain economic stability, either as individuals or as a nation, one thing which keeps hindering the speed at which such vision is actualised is the fact that the majority of people on earth lack the awareness of their true identity and of the oneness of humanity with the power that brought the world into being, and as such they live less of whom they were meant to be, or worse off, some persons demoralize fellow humans with the view of that being the best way to attain a revered status in the society. This is the root of all forms of discriminations, including racism.

 

The royalty of all humanity cannot be overemphasized, as we all came from one Holy and Eternal Father, who is adorned in glory, and as such He made us in His image, after His likeness: but the misconceptions had by some persons who had lived before now led to the establishment of various views that brought about racial discrimination, political oppressions, rituals and worship systems that dehumanize the authority we all have over creation.

 

As stated, we all possess the fullness of our heavenly Father, and are all given equal power to dominate and replenish (bring completeness to) the earth; which means we were never created to feel superior to another, but to complement each other with our innovative ideas.

 

Understanding the depth of this knowledge gives us a better perspective about humanity and a better approach towards maintaining the principle of inclusive and collaborative governance in every territory on earth. With this, we get to understand that no nation or territory is better than the other, and no individual or group of persons are better than the other; for we have all been endowed with our unique potentials to create a heavenly world on earth as against the wrong religious beliefs that made so many individuals to lose interest in many activities that would have been of great benefits to humanity.

 

 

 

 

MY BIOGRAPHY :

H.E. KRMB Prof. Dr. Philip Oyani PhilSpirit (Osemudiamhe) is a Nigerian by birth and an Honorary Prince of Javanese Nobility, Indonesia.

 

He is a passionate lover of the peace and growth of humanity with an exceptional leadership quality. His incomparable leadership quality led to the movement that metamorphosed into the federation of The Sovereign Online State (the borderless and boundaryless federation). The Sovereign Online State is a federation consisting of citizenry from different geographically located nations who have taken advantage of the online community to build a strong bond that is beyond all forms of geographical, religious, ethnic, and political divides, upholding the principle of inclusive governance in the global community.

 

The Federal Government of The Sovereign Online State is the home of the world's number one incorporation body, known as OCertiVa Global Incorporation Council. The council legalizes institutions, associations, NGOs, and international bodies that intend to operate across borders. The Sovereign Online State is equal the central government of the famous Online Certificate Verification Association (OCertiVa), a body committed to maintaining the integrity of online institutions and the general online community.

 

H.E. KRMB Prof. Dr. Philip is an award winning writer and an academician with numerous doctorate degrees in multidisciplinary fields of study, both of professional doctorates and honorifics in English language, Leadership, Education Management, Theology, Divinity, Ministry, Human Rights Consultancy etc.

 

His creative mind has birthed numerous books and articles on faith, self-awareness, leadership, relationship, vision and purpose driven life, etc.

 

Dr. Philip is a Self-awareness Expert, Relationship Counsellor, a Certified Leadership Coach, a Certified International Human Rights Advisor/Consultant, an English and professional writing professor, who is judged by many as an erudite academician who has so many academic organizations to his credit. He is the founder of the famous English Master Institute, the first autonomous purely online institution incorporated globally under OCertiVa Global Incorporation Council, having the largest number of affiliated English, professional writing, and leadership training academies and with several international representatives. EMI is registered as a partner of the United Nations in the UN Partner Portal; registered as an authorized supplier in the UN Global Marketplace; registered with the European Commission and enlisted in European Commission Participant Register; registered at the European Centre for the Development of Vocational Training (CEDEFOP), registered as an Approved Continuing Professional Development (CPD) Provider by The CPD Group, London, United Kingdom; registered as a member of the United States Distance Learning Association (USDLA). EMI has several international accreditations which all serve as symbols of her credibility.

 

Dr. Philip is also the founder of Mysteries Unveilers, Mysteries Unveilers School of Advanced Divinity; the pioneer of Intercessors Prayer Network (IPNetwork). He is appointed as chairman, director, Chancellor, as well as vice-chancellors of several international organizations and institutions.

০৭:১১ পিএম, ১১ মে ২০২৪ শনিবার

Poem - Education Matters

Poem - Education Matters


Education Matters
Dr Tasneem Ustad (India)


Where minds face confusion and bitterness breeds..
Education matters as it sows thoughtful seeds ..
Ignorance and illiteracy go hand in hand..
Conscience teaches you to take a bold stand..

Bitterness sending negative vibes ..
Spreading a lot of commotion in peaceful tribes ...
"Where did your minds wander?' the Gods asked ..
Blinded by hatred following illogical tasks...

"Wake up man, you are sleeping since long"
In God's own country believing the wrongs.
A mindful approach and peace in your minds..
You can reach the zenith be it any kind..

Thinking minds following no blinds ..
Resist the hatred with a bond of love to bind..
With pen and paper delve into knowledge..
It will always be your support system and courage..

Copyrights reserved
©DrTasneem Ustad
India



Dr Tasneem Ustad is a Homoeopathic physician (BHMS,
Kolhapur, Maharashtra State, India)
Her goals are service to mankind and helping the needy.
She values loyalty, integrity and steadfast behaviour.
Friendly in connecting to people so as to provide a helping hand.
She has worked as an assistant physician in the Institute of Clinical Research, Kolhapur past few years.
Currently I work as a  amateur counselor.
Having a passion to read, she researches on psychology and emotions through observations.
Being interested in arts, she has tried using her pen in writing on different topics through her poetries. She  has received recognitions and many awards.

১১:৪৯ এএম, ১১ মে ২০২৪ শনিবার

Have you ever asked existence?

Have you ever asked existence?

 

Have you ever asked existence?

Lazar Belhaj

Algeria

 

Have you ever asked existence.......????? Why are you there....??????

I asked him once when I was not there....??!!!!!! 

then he said to me .: 

That despair...that depression...that guilt and frustration dominate your mind so that you do not know the divine presence... 

For whom we were created...yes, worshiping God... 

Cultivating goodness and performing a noble message. 

If you follow the path of truth, you will feel that you truly exist. 

Yes, it exists in your thoughts, your mind, your soul, and everything within you that pulsates with life. 

And how beautiful life is.... 

Be there and see life as beautiful.

 

 

Short Biography:

Lazar Belhaj is a visual artist, sculptor, designer, writer, an ambassador global diplomat, international coordinator, the president of Lazar International Magazine for Arts and Peace.

১০:০০ এএম, ১১ মে ২০২৪ শনিবার

Article - Hatshepsut, the woman who dressed like men

Article - Hatshepsut, the woman who dressed like men

Hatshepsut, the woman who dressed like men

Dr.Reda abdel-Rahim

 

Hatshepsut was one of the most prominent and powerful queens who ruled Egypt. She belonged to the Eighteenth Dynasty and was born in 1508 BC.

Her father was Thutmose I, her mother, Queen Ahmose, her brother Thutmose II, and her nephew Thutmose III.

Hatshepsut participated in the government at the end of her father's rule, and after years her father died and she assumed all the affairs of government and began to paint herself on the temples while she was wearing men's clothes, where she spoke in masculine pronouns, and that was to delude the people that there was no change with a woman sitting on the throne, and after that she chose some employees for her, and the most important of them "Senmut", who is the engineer who built the Deir el-Bahari temple for her, which is one of the greatest, most beautiful and most luxurious temples ever built. Senmut took over the supervision of her daughter, "Nefru Ra", who declared her queen after that, but she died when she was young. Hatshepsut claimed the story of her birth so that she would have the right of ownership to rule, and she said that she was the daughter of the god "Amon". And she wrote this down on her temple, so she recorded that her father pledged allegiance to the ruler, and that her brother and nephew, Thutmose II and Thutmose III, usurped her right. Hatshepsut took care of rebuilding the temples that the Hyksos demolished. And the borders of Egypt in her era were confined between Syria and Palestine, and that was due to her peaceful policy, and Hatshepsut campaigned to the south, because the people of Syria and Palestine revolted against Egyptian sovereignty. by placing it at the entrance to her temple.

This temple is a masterpiece of ancient historical monuments, as it is located in the interior of the mountain on the western mainland. It was established 3,500 years ago, and it was ordered to be built to perpetuate its memory in a good land. Deir el-Bahari is a group of tombs on the West Bank, and 40 mummies were recently found. Deir el-Bahari contains three temples and behind it The Valley of the Kings is the most famous tomb of the kings.

The temple has three floors

The first: Pictures of hunting birds and transporting obelisks from Aswan to the temple

The second: depicting a punt trip

Third: foyer for celebrations

The temple consists of an ascending road that contains statues of the Queen in the form of the Sphinx and leads us to the first flat, which is an open courtyard that contains a group of trees brought from Punt, two basins of water and papyrus plants, and there are two balconies in the west on the right and left, and each balcony bears 22 columns and 16 ribs, and there are statues It has the form of "Osir", the god of death, its length is 7 m and it contains inscriptions and two obelisks, then after that the second surface: it is a road with a width of 10 m bordered by arched walls and begins with a statue in the form of a lion to protect it and contains two balconies with 22 columns on the right and left and on the south there is a small temple "for worship Hathor" and the second part is carved in the rock, with two halls with 16 columns, and 12 columns with colored capitals, and its ceiling represents the sky and the stars, and represents the planets, and on the right recorded scenes of the sacred birth.

Hatshepsut was a capable woman, but her aggressive attitude towards her husband and her stepson made Thutmose III an enemy to her. When he had the opportunity, he took revenge on her most severely. We do not know how Hatshepsut's life ended, but it is certain that it was a tragic end, because her body was only recently found. Thutmose III demolished her monuments, removed her name and the names of everyone who followed her, and destroyed the tombs of those close to her, including "we will die."

Thus, her 18-year rule ended, and Hatshepsut died in January 1457 BC.

 

 

 

 

 

 

 

০৯:৩০ এএম, ১১ মে ২০২৪ শনিবার

See what a kind of matters...!

See what a kind of matters...!

See what a kind of matters...!

By Imdadul Islam

India

 

 

As if the sweet-scented flowers are now bemused,

They can't decorate the branches.

But maneuver of the scentless flowers is quite eye-catching.

In fact, the meditation and devoir of this era are different. 

It's not enough to have only one's own beauty,

And not enough their previous glory as well.

Now fragrance has to reach his loved ones a little.

Otherwise, how can they appreciate the real fragrance?

In a crowd of fake stars the bright ones are now quite faint. 

Perhaps their value should never be dishonoured.

 

But the waves of the rivers of this epoch are exactly opposite.

The malodour rotted things of sewage now brag,

They show themselves to be full of aroma and fragrance.

Even the bees can't catch their tricks,

And they fly around them.

We can't realise it!

Only think what a kind of matters it is!

Only think and be befuddled!

Oh! Count the days when the illusion of the bee clan is broken, 

And manipulation of the fake flowers is broken down.

 

 

*A short biography of the author*:

Imdadul Islam, born on September 6, 1975 is a contemporary Indian bilingual poet and author who lives in the village of Piprapuri under Domkal municipality, district Murshidabad, West Bengal. His father’s name is Nur mohammad Mandal and his mother is Kohinur Begum. The poet completed his MA degree in English literature from IGNOU in 2016. He works as a teacher & he is also an earnest fond of composing English and Bengali poems with detective story writing as well. He also works as an online peace ambassador for multiple international literary, Peace and human rights organisations like WLFPHR(Bhutan), WSHPLA(Bangladesh)etc. He is the district secretary of Mother Teresa Foundation in his district Murshidabad. At all events he is an author and co-author of many English and Bengali books. The books where he is a co-author are like Arushi(Bengali), Kobitar Sagar (Bengali), Nabo Shrishti(Bengali), 'Mid night in the garden of peace' and 'We want peace, We don't want war' (from Italy) etc. He also writes for multiple national and international English and Bengali magazines such as Banglar Renesan, Alor Sandhane, Aponzon, Natun Gati, Swapner Vela, Taifas, The Elite, The Arab evening, Friendship of people etc. His Bengali poetry Anthology Nabo Kabyo Maloncho is just on the way to be launched in the literary world and he is the composer of the English poetry anthology 'The Rhythmic Blossoms'. It's pleasurable that he has been already honoured with multiple online international Honorary Doctorate certificates from various world class literary and human Rights organizations , Academy and Universities like Good Samaritan Theological seminary Inc(Nigeria), Prixton Church And University (America), Lazar international Journal of Arts and Peace(Algeria), Al Fayad international academy for Literature, Culture and the Arts(Egypt) and some others as well.

 

He owns some high and senior honour certificates from various international Peace, human rights and literary organisations like World Literary Art Impressions,Taifas international magazine, World Literary forum for Peace and human rights, Instituto Cultural Columbiano Casa Poetica Magia Y Plumas, Associazione culturale per la pace e lumanita, International Art and Heritage association for Creativity etc. After all the author won Universal Poetry Cup - 2023, organized by World Literary Art Impressions magazine (Romania) and Peace Poet award from WLFPHR (Bhutan).

০৮:২৭ এএম, ১১ মে ২০২৪ শনিবার

Poem - Ashes

Poem - Ashes

 

 

 

 Ashes

Dimitris P. Kraniotis (Greece)

 

The fireplace

Was eager

To put a fullstop

 

In the sentence

Where the road

Of my dreams

Stuck

Upon the word of happiness

 

With sparkles

Of wet logs

I collected

From the inside of me

That I dared

To turn to ashes

 

 

 

Biography:                      

Dimitris P. Kraniotis was born in 1966 in Larissa Prefecture in central Greece and he grew up in Stomio (Larissa). He studied Medicine at the Aristotle University of Thessaloniki. He lives in Larissa (Greece) and works as a medical doctor (internal medicine specialist). He is the author of 10 poetry books. He has won international awards for his poetry which has been translated in 36 languages and published in many countries. He participated in International Poetry Festivals. He is Doctor of Literature, Academician in Italy, President of the 22nd World Congress of Poets (UPLI), President of the World Poets Society (WPS), Director of the Mediterranean Poetry Festival (Larissa, Greece) and Chairman of the Writers for Peace Committee of PEN Greece. His official website: https://www.dimitriskraniotis.com/  

 

 

১০:১৩ পিএম, ১০ মে ২০২৪ শুক্রবার

কবিতা - কেউ কারো নই

কবিতা - কেউ কারো নই

কেউ কারো নই 

তুহীন বিশ্বাস 

 

পরিচর্যাহীন গাছ ঝিমুচ্ছে- 

পশু খাবলে খাচ্ছে ছাল-বাকল,

মালী ও পাহারাদার অনুপস্থিত, 

মালিক কিনে খায় লেমন জুস।

 

স্কুলের টিফিনের টাকায়-

মায়ের শাড়ি কেনা ছেলেটা নিশ্চুপ, 

সেবা'র জন্য সময়ের বড্ড অভাব, 

সুযোগে তীর মারে প্রতিবেশী ঝি।

 

অসহায়ত্বে বিবেক কোমায়-

পরিবর্তিত দায়িত্ব - কর্তব্য আধুনিক! 

মস্তিষ্ক বিভ্রাট! নাকি মানবিকতার অভাব? 

আসলে কেউ কারো নই, সভ্যতার স্বভাব। 

 

 

পরিচিতিঃ

তুহীন বিশ্বাস বাংলাদেশের একজন কবি ও কথাসাহিত্যিক। ১৯৭৪ সালে ১০ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বরগুনা জেলার সদর উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মু, আঃ সোবহান বিশ্বাস ছিলেন হাইস্কুল প্রধান শিক্ষক। মাতা মনোয়ারা বেগম ছিলেন গৃহিণী। 

ছাত্রাবস্থায় সাহিত্যে বেশ আগ্রহ ছিল। দেশ বিদেশের প্রখ্যাত লেখকদের বই পড়া ছিল তার নেশা। তারই ধারাবাহিকতায় তিনি ২০১০ সালে সাহিত্যে সরাসরি প্রবেশ করেন। বাংলাদেশ, ভারত সহ বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক, মাসিক, ত্রৈমাসিক পত্রিকায় নিয়মিত লিখছেন। 

শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ ১৯৮৯ সালে এস এস সি, ১৯৯১ সালে এইচ এস সি, ১৯৯৪ সালে বি কম অনার্স ( হিসাব বিজ্ঞান ), ১৯৯৫ সালে মাস্টার্স ( হিসাব বিজ্ঞান ) সমাপ্ত করেন।

পেশাঃ বহু বছর তিনি কর্পোরেট কোম্পানিতে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা হিসাবে কর্মরত ছিলেন। স্বেচ্ছায় অবসর নিয়ে তিনি বর্তমানে নিজ ব্যবসা পরিচালনা করছেন। 

প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের সংখ্যাঃ ১ টি কাব্যগ্রন্থ ' বিমর্ষ বালার্ক ' ( অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০২১ - বাংলাদেশ ) 

০৮:৪৭ পিএম, ১০ মে ২০২৪ শুক্রবার

Poem - Doll

Poem - Doll

 

Poem - Doll

Tamikio L. Dooley 

USA

 

I brought home a life-size doll one evening named Molly.

From the antique market,

From the bowls, capturing the antique world,

The doll stood just as tall as me.

With blond hair, distant from my ancestors,

 

 

 

And guarded the rails of her plastic beauty,

Nevertheless,

 She wasn’t one of me.

Then I saw her brilliant blue eyes flicker.

Astonished!

 

 

 

That a life-size synthetic model,

Without a soul, a heart, a mind,

Could she hear me?

Listen to my thoughts,

Hear my heartbeat,

And feel my pain,

Which I brought her home?

 

 

 

In time, I learned the doll,

Could, in fact,

Listen to my thoughts,

Hear my heartbeat,

And feel my pain.

 

 

I became her.

 

 Copyright © 2022 by Tamikio L. Dooley

 

 

 

About the Author:

Tamikio L. Dooley is a multi award-winning author. She is the author of 150 titles and 90 published books. The author writes fiction and nonfiction of crime, thriller, mystery, fantasy, historical, western, romance, zombie apocalypse, and paranormal. In her spare time, she writes short stories, poetry, articles, essays, health books, children’s books, diaries, journals, inspiring books, culture, African American, and history books.

 

She is the founder and publisher of CreatiVIngenuitiy Magazine, the President and Founder of The Pinnacle News Review-Digital Newspaper, the Editor of Friendship of People Magazine, the Editor of Orfeu Magazine, and the Ambassador of The Daily Global Nation Newspaper.

 

Tamikio is the President and Founder of Tamikio Dooley Writers Coach Organization, and the president and founder of Empowering Education Skills and Programs Organization.

 

 Tamikio is featured in Humanity Magazine, CreatiVIngenuitiy Magazine, Kidliomag, Friendship of People Magazine, The Daily Global Nation Newspaper, Connections E-Magazine, The World of Myth Magazine, Orfeu Magazine, along with other magazines and newspapers.

 

She has received awards and certificates for her works published in Bard’s Day Key Anthology, People’s Poetry Parliament, Antologia (a anthology published in Italian), and Multinational Pen Soldiers Poetry Anthology.  

Recognition Awards & Certificates

-An honorable recognition as the best crime author in September 2016,

- National Poetry Stage Bangladesh Award 2023,

-Certificate for Hyperpoem Book (a poetry book publishing 1700 poets) 2023,

- “Zheng Nian Cup” National Literature (second place prize) 2023,

-Virtual International Artist Gallery Certificate (2023),

 

- Best Leadership Award, Best Poetry Collection Award 2023,

-People’s Poetry Parliament Literature Certificate 2023,

-Certificate of Appreciate Memorial of V.M. Terehov 2023 (Russia Nizhny Novgord),

-The World Literary Award 2022,

-Samantarel Certificate 2024,

-Orfeu Gratitude Certificate 2023,

-CPS Gallery Virtual Exhibition “Rain and Snow” Poem Certificate excellent work 2023,

-Won her first crystal trophy award in the crime category (2016), along with other awards and certificates.

-Honorary Doctorate Friendship of People Magazine Award, 2024.

০৮:৩৯ পিএম, ১০ মে ২০২৪ শুক্রবার

Poem - Love

Poem - Love

LOVE

Ubaidullo Sanginov 

Tajikistan 

 

If I burn, but my ashes speak of love.

If I die, I will give my life again for love.

 

My blood flows with love in my body

Like a huge river with a hundred storms

 

As I am dead without a soul, this language also rots in the wet soil

Even if I turn to dust, my bones will always say love

 

I am like a hot fire on the ground

I lit this fire with love all over the world.

 

I am not one of the commanders, the soldier of my love every breath,

I walk in the group of my love and with love

 

I will sit with those who are like flowers, and I will collect flower juice from them

With such wine of love I will stay young forever

 

As long as there is a soul in this body, I will speak of love.

I speak of love both on earth and in the sky.

 

 

Biography: 

Ubaidullo Sanginov was born in 1975 in the city of Vahdati, Tajikistan. Educational University named after

Sadriddin Aini in Dushanbe

graduated with a degree in mathematics. Since 1996, he has been working as a mathematics teacher.

Ubaidullo Sanginov is the world's best poet and translator. His poems have been translated into

different languages. Ubaidullo Sanginov's poems have been published in many international magazines

and anthologies.

Ubaidullo Sanginov is the editor of the world magazine "Friendship of People".

Ubaidullo Sanginov is a member of various international cultural organizations.

Ubaidullo Sanginov's poems are about love, peace, friendship, good human behavior, masculinity.

০৬:০১ পিএম, ১০ মে ২০২৪ শুক্রবার

Poem - Mother`s Love

Poem - Mother`s Love

Mother's Love

DR. Piyush Raja

India

 

In the cradle of warmth, a love divine,

A mother's embrace, tender and kind.

Through whispers of night and dawn's first light,

Her love, a beacon, forever bright.

 

In laughter's echo and tears that fall,

A mother's love, the strongest of all.

Through trials and triumphs, a steadfast guide,

In her comforting arms, fears subside.

 

With gentle hands that mend and mold,

A mother's love, more precious than gold.

In every heartbeat, a lullaby's grace,

Her love, an eternal, comforting embrace.

 

Through seasons of joy and storms that brew,

A mother's love, unwavering and true.

In every sacrifice, a selfless art,

Her love, a masterpiece, stitched from the heart.

 

Through fleeting years and moments shared,

A mother's love, an unspoken prayer.

In the tapestry of life, her threads entwine,

A love unending, pure and divine.

 

©®

 

 

Biography: 

1. Full name : Dr. Piyush Raja

2. Education: PhD(Computer Science)

3. Country: India

4. Record Specifications: Poet, Global Educator, Global Peace Ambassador, Editor, Reviewer, Bihar, India

A. Record of reciting poetry 3 times in the world's largest 400-hour virtual poet conference included in the world record.

B. Honor of being a world record holder in February 2022 courtesy of Eva Zindagi International Literary and Cultural Group

C. Experience of about 1000 poet conferences / open mics and 55 solo poetry lessons nationally and internationally

D. Book "Piyush Sarita" published and "Piyush Kalash" in process of publication!

E. Published more than 50 shared anthologies including shared poetry collection book Jashn-e-Holi, Peeli Dhoop, Kavya Sagar, Prabhanjali and Archana shared anthology book, shared poetry collection Mere Humsafar, Kalam Se Panno Tak and Mera Pyaara Hindustan in process of publication!

F. Published more than 600 compositions in various Hindi and English magazines!

G. Received more than 8000 Online/Offline awards in Literature, Research and Education. 

০৫:৫৯ পিএম, ১০ মে ২০২৪ শুক্রবার

Poem - Peace shall be prevailed 

Poem - Peace shall be prevailed 

 

Peace shall be prevailed 

Nasser Alshaikhahmed

 

The course of perfect accord can be proved

Even with twists and turns, like a winding grooved

Wars keep interfering, killing us with rockets,

driving us to question if repose is just brackets. 

 

No reconciliation can be achieved and true,

If there were no obstacles and bumps to get through,

testing our patience, our strength, and our will,

making us wonder if we ever have the skill.

 

But through the hardships and the strife,

We will learn to cherish truce in our life,

To hold on to and never let go,

To weather the storms and the ebb and flow.

 

For nothing worth having comes easy,

All things in time are hard and queasy,

But with concord as our guiding light,

This world would be sunny and bright.

 

 

So let us embrace the harmony path,

And all the bounties that it hath,

For in the end, our freedom will shine

And we'll know that life would be fine,

 

 

 

Short Biography. 

NASSER ALSHAIKHAHMED is a Sadi Arabian bilingual poet and writer, he writes poetry and short story in Arabic and English. He went to school at Sonoma State University in California, USA. Although his field of study is far from literature but his soul is immersed in poetry and writing. He is a member of All Poetry.com, Soul Asylum Poetry Radio, New York-USA, Poetry Anthologies, Voracious Polyglots-USA, The Quilled ink South Africa, Wheel song Poetry- UK, 

 

Online Magazines 

1-Polis Magazino- Greece 

2-ILA Magazine- USA

3- Grupo de trabajo de escritores "Juntos por las letras" -ARGANTINA

3- www.youtube.com/c/Uddan Television

.He has translated from English to Arabic  several poetries work for poets from USA, Japan and Australia and published his translation in local journals.He has published one poetry book in Arabic( العرافةara’fa) in 2013 by ( Arabian house for science and publishing). He has won the second prize  "Zheng Nian Cup" China Literally Award! 2023. He has published one English  

He was awarded on 14-10-2023 by the L.A. Seneca International Academic Literary Award , the Italian Academy of Philosophical Arts and Sciences, Bari- Italy.

০৯:২৯ এএম, ১০ মে ২০২৪ শুক্রবার

গল্প - ঝিলাম রাজের কথা

গল্প - ঝিলাম রাজের কথা

 

ঝিলাম রাজের কথা

খগেন্দ্রনাথ অধিকারী (প্রাক্তন অধ্যক্ষ)

 

দু'দলের ফুটবল ম্যাচ শেষ। মিতালী সংঘ জিতেছে ২-১ গোলে ভ্রাতৃসংঘকে হারিয়ে। খেলার শেষে বিজয়ীদের তাঁবুতে গিয়ে বিজিতরা শুভেচ্ছা জানিয়ে আসছে। কিন্তু গোলকিপার মনোজ গেলো না। সে চুপ চাপ ভ্রাতৃসংঘের তাঁবুর এককোণে বসে আছে। ওদের দলের এক খেলোয়াড় ইমরান ওকে ডেকে বলল--

এই ভাই চল। সবাই যাচ্ছে ওদেরকে কনগ্রাচুলেট করতে; তুই না গেলে ভাববে হিংসেয় বা পরাজয়ের জ্বালায় তুই যাচ্ছিস নে। একটা ভুল বার্তা যাবে তোর সম্পর্কে।

--দ্যাখ ভাই ইম্যু! তুই যে কথাটা বলেছিস, সেটা উড়িয়ে দেবার নয় একেবারে। তবে কথা কি জানিস ভাই, ছোটবেলা থেকে আমি একটা মূল্যবোধ নিয়ে বড় হয়ে উঠেছি; তার সঙ্গে আপোষ করতে পারবো না। তাই Sorry ভাই। আমি যাবো না।

--কিসের আপোষ মনোজ?

--তাহলে ভাই বলি শোন। আমি গরীব ঘরের ছেলে। ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়ার সুযোগ পাইনি। গ্রামের পাঠশালায় পড়েছি। আব্দুল ছাত্তার ওস্তাদজী বলে এক হত দরিদ্র শীর্ণকায় দীর্ঘদেহী বৃদ্ধ শিক্ষক আমাদের গল্পচ্ছলে ক্লাশ থ্রিতে ইতিহাস পড়াতেন। বছর কয়েক আগে অপুষ্টিতে তিনি মারা গেছেন। কিন্তু তাঁর সেই পড়ানোটা আজও আমার অন্তরে গেঁথে আছে। তাই ভাই আমি যাবো না।

--স্যারের কি পড়ানো, আমায় একটু বল ভাই।

--তখনকার স্যারেরা ছিলেন খুব ill-Paid! কিন্তু তাঁদের পড়ানো ছিল অনবদ্য। স্যার পড়িয়ে ছিলেন বন্দী পুরুর সঙ্গে বিজয়ী আলেকজাণ্ডারের কথোপকথন। ওঃ, মনে হচ্ছিল স্যারই যেন গ্রীকবীরের দরবারে শৃঙ্খলিত ঝিলাম রাজ! স্যার শুরু করেছিলেন এইভাবে--

হে রাজবন্দী! আপনি আমার কাছে কিরূপ ব্যবহার আশা করেন?

--একজন বীর আর একজন বীরের কাছে যা আশা করে ঠিক তাই রাজন।

--তার মানে?

--তার মানে, আমার দেশের ভীরু--কাপুরুষ--তক্ষশীলার রাজা অম্ভির মত ক্রীতদাসের অধীনতা আশা করি না--আমি চাই সম্মান জনক মিত্রতা আপনার সাথে। আমি মহারাজ পরাজিত, আমি যুদ্ধে হেরেছি আপনার কাছে, কিন্তু হারিয়ে যাইনি। আমি আজও উন্নত শির বীর পুরু।

--বন্দী বীর! অম্ভিত তো মিত্রতা করেছেন আমার সাথে।

--হে দিগ্বীজয়ী। আমার ধৃষ্টতা মার্জনা করবেন। মিত্রতা হয় দুই ভাবে--(১) কাপুরুষরা বিজেতার গুহ্যদ্বার দিয়ে তাঁর শরীরে প্রবেশ করে এবং সেখানে মলমূত্র খেয়ে পুষ্ট হয়। আর আত্মমর্যাদাবানরা বন্ধুত্বের স্থান চান বিজেতার বুকে--বাহুবন্ধনে আবিষ্ঠ হয়ে তাঁর অন্তরে। আমি এই দ্বিতীয়টিই চাই হে ম্যাসিডোনিয়া অধিপতি।

সেনাপতি সেলুকাস সহ সবাই হতবাক। বিস্মিত সম্রাট আলেকজাণ্ডার। আপন আসন ছেড়ে উঠে তিনি পায়ে পায়ে পুরুর দিকে এগিয়ে গেলেন; নিজের হাতে তাঁকে শৃঙ্খলমুক্ত করে বুকে জড়িয়ে ধরলেন সাদরে। 

একটু থেমে মনোজ বললো--স্যারের এই বর্ণনা সব সময় আমাকে উদ্দীপ্ত করে। আমি আত্মদম্ভী নই ইমরান, আমি হিংসুটেও নই। আমি আত্ম মর্যাদা বোধ সম্পন্ন। খেলায় হেরে গেছি; হার মেনে নিয়েছি। তাই বলে আর পাঁচটা মেরুদণ্ডহীন খ্যালেণ্ডার মত খেজুরে আলাপ জমাতে আমি বিজেতাদের তাঁবুতে কখনোই যেতে পারবো না। যাবো না। বরং চেষ্টা করবো যাতে ভবিষ্যতে আমাদের Team জয়ের মুখ দেখে সেই প্রয়াস চালাতে। 

শীতকালের বেলা। সূর্য্য ডুবু ডুবু। ইমরান দেখলো, অস্তগামীর শেষ রক্তরাগে তার খেলোয়াড় বন্ধুর মুখখানি প্রত্যয়ে লালে লাল হয়ে উঠেছে। 

 

      

লেখক পরিচিতি: 

অধ্যাপক খগেন্দ্রনাথ অধিকারী রাষ্ট্রীয় বিদ্যাসরস্বতী পুরস্কার ও এশিয়া প্যাসিফিক পুরস্কার সহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বহু পুরস্কার প্রাপ্ত একজন খ্যাতনামা শিক্ষাবিদ। ইনি কোলকাতার সাউথ সিটি (দিবা) কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ।

ঠিকানা-শরনিয়ার বাগান

পোষ্ট-টাকী, পিন

-৭৪৩৪২৯

পশ্চিমবঙ্গ, ভারত

০৯:০৪ এএম, ১০ মে ২০২৪ শুক্রবার

Poems

Poems

Poem - Scary Woman

Yasmine Abdel Salam Harmoush

 

A rebellious woman

She was created from the womb of a frozen nation

As a linguistic masterpiece

About the lines of the shops are unique...

Slim figure

He rises to the heights of pride...

And curls of gypsy hair

Flows with freedom...

Her nose is like a lofty one

Zubaida Al-Abbasiya...

Her lips are burgundy

L ike cries of truth

 The violent blood...

Its fragrance is of a wild flower

He broke the neck of the bottle and the bondage...

Don't falter in her steps

Even if she walked without shoes

 On a pink land..

A woman like the full moon, clear and clear

And luminous on moonlit nights...

Do not accept grievances, solid and proud..

Firm as olive roots

In the soil of its land, it is firmly established and strong...

 

 

 

 

 

Poem - I Disputed My Time

Yasmine abd alsalam harmoush

 

So I came to you, O sea, with a confused conscience

No, I came to you to ask you for my things

Did you forget that you swallowed my earrings?!

He said:

You have my pearls and all my treasures

Sit on a sand blanket

 Don't be shy and complain to me

 My ears have listened to you

She said:

Thank you, you who greeted me with kindness

And on the shore of Arsani wave

I am the one who pledged myself as a sacrifice

I did not shed any burning from my eyelids

Nor is the sickness of the world my eyes

Jihad was my title

I meant you were advising me

The sound of your waves called me

He said :

O flower made by the Most Gracious

Leave the time behind you

And listen to me:

No, the bloody disc killed me

Nor did the red twilight revive me

Until the waves of treachery crash

No, it shattered my rocks and my shells

Not a single day has my faith weakened

She did not resort to anyone other than the Creator, the Guide

So be like me

May God protect you and me

 

 

 

 

Poem - A Virgin Pearl

Yasmine Abdel Salam Harmoush

 

Spring seasons..

Born from the womb of the fields...

Daughter of the artist's brush...

Anemone sister...

Neighbor of rand and basil...

It harbors rose buds

At her plump waist...

Amalia's daughters sit down

 On the cheek chair..

Birds approach it

And it tightens around her and passes..

Shahad Al-Ridaab meets

From the gap like a crazy scum..

The baby falls asleep like a newborn

On the edge of the eyelids..

She is the bride of virgins

Penetrates the holes of the universe..

Roaming the mysteries of existence

Without attraction and limits..

 No rules, no clauses.

Governed by laws

Innocence and pleasure

 And the ecstasy of every feeling..

In the languages of silence it speaks..

And from the perfume of Yasmina, it smells...

 

Biography:

The writer, Yasmine Abdel Salam Harmoush, from the country of culture and beauty, Lebanon was born on 8/15/1988. Her birthplace is Safira, Dinniyeh. Her academic specialt

y is artistic excellence in experience and financial auditing. She has a work titled “Jasmine”...

০৮:৫৪ এএম, ১০ মে ২০২৪ শুক্রবার

Puspaprovat Patrika