ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

সোমবার   ২৫ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ১১ ১৪৩১   ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর
কবিতা - সেদিন

কবিতা - সেদিন

 

 

  সেদিন 

 ইলোরা সোমা 

 

তুমি স্বপ্নে ধরা দিতেই

ইচ্ছেরা ভীষণ রঙিন, 

সেদিন যেন গল্পের মতো

আমি নিমিষেই সংঙ্গাহীন।

 

তুমি আড়চোখে চাইতেই 

আমি লজ্জায় রাঙ্গায়িত,

সেদিন অজান্তেই করেছিলাম

অচেনা ভালোবাসাকে বরণ।

 

সেদিন ছিলো বৈশাখ সাঝ

পরনে ছিল সাদামাঠা বেশ,

তোমার স্নিগ্ধ ঠোঁটের হাসিতেই 

আমার প্রথম সবদাহ 

 

সেদিন ছিল তোমার প্রতিক্ষায় 

তুমি দেওনি ধরা,

তোমার ভাবনার এককোণ আমি

গড়ে তুলেছি দুনিয়া।

 

পরিচিতি:

কবি ইলোরা সম্ভ্রান্ত পরিবারে উত্তরবঙ্গের সিরাজগঞ্জ জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম সাত্তার মোল্লা এবং মাতা আয়েশা খাতুন। তিনি আনন্দমোহন কলেজ, ময়মনসিংহ থেকে অর্থনীতি বিষয়ের উপর স্নাতক সম্মান ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। লেখালেখির ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে তাঁর স্বামী মোঃ রফিকুল ইসলাম। 

বিভিন্ন পত্রিকায় লেখা লেখির মাধ্যমে ইলোরার এই পথে যাত্রা শুরু হয় এবং "বিকল্প বিবর্ণ " তাঁর লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থ। তাঁর 

দ্বিতীয় একক ছড়ার বই "স্কুল ছুটি", 

 তৃতীয় কাব্যগ্রন্থ " জীবন যখন জাদুঘর "।

০৫:৩৭ পিএম, ১১ জুলাই ২০২৪ বৃহস্পতিবার

Poem - Binary Echoes

Poem - Binary Echoes

Binary Echoes 

Marlon Salem Gruezo-Bondroff

Country: Philippines-USA

 

In the pixelated tapestry of our age, 

Where screens flicker like distant constellations, 

Humanity weaves its fragile thread, 

Caught between the analog and the virtual.

 

We scroll through timelines, our thumbs, 

Brushing against the fabric of existence, 

As if swiping left could alter destiny, 

Or double-tapping might mend a broken heart.

 

Algorithms hum secrets in our ears, 

Predicting desires, shaping our cravings, 

Yet beneath the code, a primal hunger stirs— 

The need for touch, for warmth, for flesh.

 

 

Selfies capture fractured reflections, 

Filtered through lenses and edited smiles, 

But where lies the rawness of unfiltered souls, 

Lost in the glare of front-facing cameras?

 

 

We upload memories to the boundless cloud, 

Seeking immortality in digital ether, 

Yet the weight of forgotten moments,

Crushes our mortal shoulders.

 

 

Avatars pirouette in virtual ballrooms, 

Their binary limbs tracing patterns of longing, 

While flesh-and-blood hearts ache, 

Yearning for a dance that leaves footprints.

 

 

Humanity, pixelated and pulsing, 

Navigates this labyrinth of zeros and ones, 

Seeking meaning, connection, and redemption, 

As the digital world echoes our analog souls.

 

All rights reserved.

 

 

Biography of Amb Dr. Marlon Salem Gruezo:

Marlon Salem Gruezo is a Filipino-Spanish peace and culture advocate, educator and arts & letters protagonist. He is a member of several notable and highly respected and well-known international non-government organisations whose core missions are peace development, human rights, culture , arts & letters and education promotions. He is a poetry enthusiast, writer and editor of several culture, arts and heritage international online and print magazines. His literary works were published in highly respected and well-known literary publications, both online and in print media such as the PenCraft Magazine, The Daily Global Nation, The Trap Magazine and Quick World News, Glitterati Quill with Spark to name a few. Just recently, one of his poems entitled "Eternal Symbol of Love and Peace" was adjudged, chosen and awarded as one of the best literary entries in the literature category of CIESART France Tribute to the Great Eiffel Tower Multi Art Contest 2024. He was one of the awardees of the 1st Indo-Bangla Literature and Peace Award 2024 given by The Daily Global Nation, Global Writers Academy and University of Dhaka, Bangladesh. He is married to his loving American husband Ryan "Trucky" Bondroff who serves as his inspiration in his writings. He earned his university degree from the Philippines premier state university, The University of the Philippines Los Baños Laguna. He was granted scholarships by the Department of Education Culture and Sports and the Department of National Defense through the departments' scholarships system. He is a recipient of several honorary doctorate degrees from international non government educational institutions from other countries outside the Philippines. Among his non-government international organisations are the International Culture Day and Culture for Peace Worldwide Organisation (ICD and CPWOrg, Indonesia), Global Literary Temple International and Philippines, Global Writers Academy, International Internship University (IIU), International Chamber of Writers and Artists (CIESART) and FUNDAPDEN-Fundacion Prodefensa del Derecho a la Education y la Niñez and Global Writers Academy among others.

০২:৩১ পিএম, ১১ জুলাই ২০২৪ বৃহস্পতিবার

কবিতা - আমি না বলেছিলেম

কবিতা - আমি না বলেছিলেম

আমি না বলেছিলেম

খগেন্দ্রনাথ অধিকারী 

 

আমি না বলেছিলেম 

সাবির, কেঁদনা কেঁদনা

শিশু কন্যার লাশ নিয়ে 

উত্তাল জর্ডান তীরে,

দুচোখে আগুন জ্বালো 

মার্কিন -তেলআবিবের

শয়তানির কালো মেঘ 

ছিঁড়ে যাবে অচিরে।

গিয়েছেও সত্যিই তাই,

গাজার আকাশে দেখ

যত ছিল ঘনঘটা,

সরে গেছে দূরে।

চন্দ্র সূর্য তারার মত

স্বীকৃতির জ্যোতি দিয়ে 

প্যালেস্টাইনকে বিশ্ব

রাঙাচ্ছে আবিরে।

তোমার তনুজা বন্ধু 

মৃত্যুতে হয়নি শেষ,

মৃত্যুরও মৃত্যু আছে,

সে দানবের পেট চিরে 

মরহুম সন্তানরা সব

নিযুত কুসুম হয়ে

মানব মুক্তির সৌরভ 

দিকে দিকে ছড়াবে।

১১:৫৭ এএম, ১১ জুলাই ২০২৪ বৃহস্পতিবার

গল্প - দীপ শিখা জ্বেলে

গল্প - দীপ শিখা জ্বেলে

 দীপ শিখা জ্বেলে

খগেন্দ্রনাথ অধিকারী

 

করিমভাই, বাদুড়িয়ার বিড়ি শ্রমিক নেতা, হত দরিদ্র করিম গাজী, মারা গেছেন কাল ভোরে বসিরহাট হাসপাতালে অপুষ্টি জনিত রোগে, অকালে, মাত্র ৫৭ বছর বয়সে। ওঁর উপরের দুই দাদা এখনো বেঁচে আছেন সুস্থ শরীর নিয়ে অভাবের সঙ্গেই লড়ে।

এখন বেলা বারটা বাজে। ওঁর জানাজার আয়োজন চলছে। জোহরের নামাজের পর মাটি হবে। গ্রামের সমস্ত স্তরের মানুষরা হিন্দু--মুসলিম নির্বিশেষে একে একে সবাই উঠোনে ভিঁড় করেছেন। বিশেষ করে ভিঁড় করেছেন বিড়ি শ্রমিকরা ও তাঁত শ্রমিকরা। কারোর পরণে ছেঁড়া জামা, গলায় তুলসীর মালা, কারোর পরণে ময়লা জীর্ণ লুঙ্গি ও মাথায় টুপি। এরই মধ্যে একজনের বাইকের পিছনে করে ইদ্রিস শেখ সেখানে হাজির। এলাকায় পরিচিত একজন বিশেষ বামপন্থী নেতা।

তাঁকে দেখেই, করিমভাই-এর ছেলে, রাজীবুল, এম. এ. পাশ করেও, চাকরি না পেয়ে, বিড়ি বেঁধে রোজগার যার পেশা, এগিয়ে এসে বলল--

--আসুন চাচাজী। আদাপ। 

--তোমার আব্বা খুব ভালো মানুষ ছিলেন বাবা। তাই খবর পেয়ে ছুটে এলাম। জানাজা পড়ে তারপর যাবো।

--চাচাজী! আপনি যে আব্বার এন্তেকাল করার খবর পেয়ে আমাদের বাড়ীতে এসেছেন, এর জন্য ধন্যবাদ! আসুন, বসুন আমাদের এই ভাঙাচোরা ঘরের বারন্দায়। জানেন তো চাচাজী, আমাদের এই গ্রামের পাশের গ্রাম হোল ভাষাবিদ ডঃ শহীদুল্লাহর জন্মস্থান পেয়ারা। আব্বুর মুখে শোনা, আমরাও আগে ঐ গ্রামের বাসিন্দা ছিলাম। মামুর বাড়ীর সম্পত্তির ভাগ পেয়ে আমার পো-নানা এই গন্ধবপুর গ্রামে চলে আসেন। আমরা এখন খুবই পড়তি পরিবার। কিন্তু, আমাদের পূর্ব্ব পুরুষরা ছিলেন খুবই সম্ভ্রান্ত ও প্রতিষ্ঠিত। আমার দাদাজীও সেই আমলে প্রাইমারী শিক্ষক ছিলেন। ডঃ শহীদুল্লাহর প্রভাব গোটা গ্রামবাসীদের উপর পড়েছিল--পড়েছিল আমাদের পূর্ব্বপুরুষদের উপরও। তখনকার দিনে, এমনকি আজও, অনেকের ধারণা ছিল এবং আছেও যে সংস্কৃত হিন্দুর ভাষা। হিন্দুরাই ওটা পড়বে, মুসলিমরা ওটা পড়বে কেন? তারা পড়বে পবিত্র কোরাণের ভাষা, আরবি ভাষা। কিন্তু ডঃ শহীদুল্লাহ এই ভ্রান্ত ধারণাটি ভেঙ্গে দিয়ে সংস্কৃত নিয়ে কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি করে বিশ্ববিখ্যাত ভাষাবিদ হয়েছিলেন। অভাবের তাড়নায় মেধা থাকতেও আমার আব্বার বেশীদূর লেখা পড়ার সুযোগ হয়নি--দশ ক্লাশে উঠে সব শেষ। তারপর পেটের দায়ে বিড়ি বাঁধা। কিন্তু বই পড়ার ঝোঁক ছিল তাঁর বিস্ময়কর। নিজের খিদে মেরে, বই কিনে, বন্ধুদের থেকে বই চেয়ে, সুদূর বসিরহাট সাধারণ পাঠাগারে গিয়ে বই এনে তিনি পড়তেন। সেই সুবাদে তিনি ডঃ শহীদুল্লাহর একটি কথায় বিশেষভাবে আকৃষ্ট হন--ভাষা কোন জাতের বা ধর্মের নয়। এ হোল একটা জলস্রোত। সবার কাছেই এটা উন্মুক্ত। তবে ভারতবর্ষকে জানতে হলে, এ দেশের ভাষা ও সংস্কৃতির আদি, উৎস বুঝতে হলে সংস্কৃত জানা জরুরী। তাই গ্রামের উলেমা--মোল্যাদের সব কথা উপেক্ষা করে তিনি আমায় সংস্কৃতে অনার্স ও এম. এ করান। আজ এই মুহূর্তে একটা শ্লোক খুব মনে পড়ছে--

উৎসবে ব্যসনে চৈব, দুর্ভিক্ষে রাষ্ট্র বিপ্লবে, 

রাজদ্বারে শশ্মানে চ, যস্তিষ্ঠতি, সঃ বান্ধবঃ।

অর্থাৎ প্রকৃত যে বন্ধু, সে সুখে দুঃখে, রাজদরবারে, শশ্মানে সর্বত্রই বন্ধুর পাশে থাকে। তাই আব্বার এন্তেকালের খবর পেয়ে, হিন্দু--মুসলিম, নারী পুরুষ নির্বিশেষে তাঁর সব দরদী, স্বজন, বন্ধুরা, শেষ বার তাঁকে দেখতে আমাদের এই জীর্ণ--কুঁড়ে ঘরের উঠোনে ভিঁড় করেছেন। আপনিও এসেছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ চাচাজী। তবে কিন্তু আপনার জানাজা পড়া হবে না।

--কেন কেন?

--চাচাজী আপনি লেখা পড়া জানা মানুষ। আপনি জানেন নিশ্চয়ই Lap dog আর bull dog এর প্রভেদটা।

--তার মানে?

--তার মানে হোল "Lap dog" সবসময় আরাম প্রিয়। কোলে কোলে থাকে। কষ্ট সহ্য করতে পারে না। কোন না কোন কোল তার চাইই। আর "bull dog" হোল চোয়াল শক্তওয়ালা কুকুর। খুব সাহসী এবং একরোখা, জেদী। সে যেটা ধরে, সেটা প্রাণ থাকতে কিছুতেই ছাড়ে না। আমার মরহুম আব্বাজান ছিলেন একটা "bull dog"। সারা জীবন বুকের মধ্যে ধর্মনিরপেক্ষতা ও সাম্যপ্রতিষ্ঠার আদর্শের দীপশিখা জ্বেলে তিনি লড়ে গেছেন। সামান্য সুখের জন্যে, আরামের জন্য হারামের পথ তিনি কখনো নেননি। কোল বদল করেননি। গরীব মানুষের কোলে, জাতি ধর্ম নির্বিশেষে খেটে খাওয়া মানুষদের কোলে তিনি থেকেছেন। আজও তিনি তাঁদের কোলে উঠেই, ওই দেখুন হরি কাকা, তুলসী জ্যাঠা, ফকির চাচা, ইউসুফ নানা, কারোর গলায় দু'কণ্ঠী মালা, কারোর মাথায় টুপি, ছেঁড়া লুঙ্গি, সবাই এসেছেন। শেষ বারের মত ওঁদের কোলে উঠে, কাঁধে চেপে, আমার আব্বাজান গোরে যাবেন। কেউ হয়তো মনে মনে বা আস্তে আস্তে উচ্চারণ করবে "বিসমিল্লা রহিম," কেউ বলবে "বিসমিল্লাহি অফি সাবিলিল্লাহে", কেউ হয়তো বলবে মনে মনে "বল হরি হরিবোল।" কেউ জানাজা পড়বে। কেউ হয়তো না পড়েও আমার আব্বার স্মৃতিতে সালাম জানাবে। 

একটু থেমে রাজিবুল বোললো--

--কিন্তু চাচাজী। আপনার জানাজা পড়া হবে না। ঐ জমায়েতে আপনি অংশ নিতে পারবেন না।

--কারণ?

--কারণ, "bull dog"-এর জানাজায় চাচাজী, "lap dog" -এর স্থান নেই। তার অংশ নেওয়ার কোন সুযোগ নেই।

--পরিষ্কার করে বলো।

--চাচাজী! আব্বার নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে গেছে ঠিক। কিন্তু ওঁর বুকের মধ্যে ধর্মনিরপেক্ষতা ও সাম্য প্রতিষ্ঠার আদর্শের দীপশিখা এখনো জ্বলছে। অপ্রিয় হলেও এটাই বাস্তব যে আপনি হলেন ঝুটা বামপন্থী। এবারের লোকসভা নির্বাচনে এই মহকুমার দরিদ্র মানুষের বন্ধু দ্বিজেন কাকু, মানে ডঃ দ্বিজেন সান্যালের নাম যখন কমিউনিস্টদের তরফে উত্থাপন হোল, আমার অসুস্থ আব্বাসহ এলাকার গরীব হিন্দু মুসলিমরা আনন্দে আত্মহারা হয়ে উঠলো। আপনি কি করেছিলেন? আপনার তত্ত্ব ছিল এই বসিরহাট লোকসভায় যেহেতু মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ, সেইহেতু মুসলিম প্রার্থী দেওয়ার জন্যে আপনি দলের মধ্যে উপদল তৈরী করেছিলেন কিছু সংখ্যক মুসলিম নেতাকে নিয়ে--সব মুসলিম নেতা অবশ্য আপনার কথায় সায় দেয়নি। আপনি কোটি কোটি কালো টাকার মালিক এক অর্ধ শিক্ষিত ব্যবসায়ী ময়নদ্দিন শেখকে প্রার্থী করার প্রস্তাব করেছিলেন, যার সঙ্গে মহকুমার বা জেলার কোন গণ আন্দোলনের যোগ নেই বা ছিল না। শুধু নিজের আর্থিক আখেরের হিসেব কষে, পরের তেলে মাছ ভাজার অঙ্ক মাথায় রেখে, ময়নদ্দিনকে প্রার্থী করলে দ্বিজেন কাকুর ক্ষেত্রের মত চাঁদা তুলে খেটে মরতে হবে না, বরং তার পয়সা আছে, অনেক গাড়ী আছে, আরামে ভোট প্রচার করা যাবে, নিজের আখেরও গোছানো যাবে। আপনার এই প্রচেষ্টা যখন ব্যর্থ হোল তখন জামাতী ইসলামীর টাকায় তাদের মদতে, সাধারণ মুসলিম কমিউনিস্ট ও বামপন্থীদেরকে ওস্কাতে লাগলেন এই বলে যে পার্টির জেলা নেতারা যেহেতু অধিকাংশ হিন্দু, সেই হেতু "হাল নেই, হেথেল নেই, টাকা নেই, পয়সা নেই," এমন একজন "জগবন্ধু ডাক্তারকে" অর্থাৎ সান্ন্যাল কাকুকে প্রার্থী করেছে। জামাত ইসলামী ও ময়নুদ্দিন শেখের কালো টাকা ছড়িয়ে সাধারণ মুসলিম কমরেডকে বিপথে চালিত করার চেষ্টা করেছেন। ঠিক যে কৌশলে আর. এস. এস, ইসলামিক স্টেট, মৌলবাদী ক্যাথলিকরা মানুষের অভাবের সুযোগে তাদেরকে টাকা, পয়সা, খাদ্য বস্ত্র, শিক্ষা, কর্ম সংস্থান, ইত্যাদির ফাঁদে ফেলে তাদেরকে ধর্মান্তরিত করে, ঠিক সেইভাবে আপনি ও আপনার সাঙ্গোপাঙ্গোরা আরব দুনিয়ায় রাষ্ট্রপতি নাসেরের খুনের ব্যর্থ চেষ্টার ষড়যন্ত্রকারী "Muslim Brotherhood"-এর মতো উস্কানি দিয়ে মুসলিমদেরকে ও অর্থনৈতিক দিক দিয়ে হিন্দু কমরেডদের বিবেককে কিনে নেবার চেষ্টা করেছেন। গরীব হিন্দু--মুসলিম কমরেডদের কে আর্থিক সাহায্য দানের নামে তাদেরকে আপনি পার্টির জেলা নেতৃত্ব ও আমাদের গরীব মানুষদের পরীক্ষিত ধর্মনিরপেক্ষ সংগ্রামী নেতা কমরেড সান্যাল কাকু ও আর একজন প্রবীণ নেতা সমাজ সেবী ডাঃ মনোরঞ্জন মণ্ডলের নামে কুৎসা করে বলেছিলেন, ওঁরা হিন্দু, তাই ওঁদের সবার লক্ষ্য হিন্দুদের দিকে। আমাদের যখন "জাতভাই" প্রার্থী হতে পারেনি, তখন ভোট ঘুরিয়ে জাত ভাইকে ভোট দাও--হোক না ধুঁতরো ফুল, খেলে মানুষ পাগল হয়, তবু জাতভাইকে জেতাতে তাতেই ভোট দাও।

একটু থেমে সে আবার বলে চলে--

--কিন্তু চাচাজী! সবাই রামছাগল নয়, সবাই জাত--ভাই বিচার করে না--বিচার করে আদর্শ। তাই তকীপুরে কমরেড মালেক কাকুকে এই কথা বলতে গেলে, কার্যতঃ সেখানে আপনি কড়া প্রতিবাদের বেতের বাড়ী খেয়েছেন। আর আমার অসুস্থ আব্বাজান, অসুখকে তুচ্ছ করে হিন্দু--মুসলিম সম্প্রীতির কথা প্রচার করে দোরে দোরে লাল ঝাণ্ডা উড়িয়ে সঙ্গীদের ভোট চেয়ে বেড়িয়েছেন। চাচাজী, আমরা হেরে গেছি তবে হারিয়ে যাইনি। তাই আপনাকে আদাপ! আপনাকে আমার আব্বার জানাজায় অংশ নিতে দেবো না--আমি এজন্য দুঃখিত। কারণ, আমরা বামপন্থী হলেও আল্লাপাকে বিশ্বাস করি। আপনি আব্বাজানের জানাজায় অংশ নিলে গোটা জমায়েতটাই "নাপাক" হয়ে যাবে। আমি তা হতে দিতে পারি না।

মাথা নীচু করে নেতা চলে গেলেন। যথা সময়ে জানাজা হোল। উঠোন ভর্তি লোক: কয়েক হাজার মানুষ। কে হিন্দু, কে মুসলিম, কার মাথায় টুপি, কার গলায় তুলসীর মালা! সবাই মাথা নীচু করে নীরবে প্রয়াতের উদ্দেশ্যে সর্ব্বশক্তিমানের কাছে প্রার্থনা করলেন। তারপর এলো সেই সেই অন্তিম মুহূর্ত। কবরে শায়িত করিম ভাই--এর নশ্বর দেহ বাঁশের মাচান ও মাটিতে ঢেকে গেলো। রাজীবুল ও অনেকের চোখেই জল।

মাটি হবার পর, জমায়েতের নিস্তব্ধতা ভেঙ্গে, ঘরমুখী সহযোদ্ধারা বজ্রমুঠী আকাশে তুলে আওয়াজ তুললেন

--কমরেড করিম ভাই, 

তোমায় আমরা ভুলিনি, ভুলবো না,

ভুলিনি ভুলবো না। 

অমর রহে, অমর রহে। 

কমরেড করিম ভাই অমর রহে। 

অমর রহে, অমর রহে। 

আকাশটা আজ সকাল থেকে ছিল মেঘাচ্ছন্ন। যেন শোকে সে দিন ছিল মূহ্যমান। এবার ঝরলো যেন অশ্রু সজলধারা রূপে। রাস্তার ধারে কৃষ্ণচূড়া গাছটায় মৃদু মন্দ বাতাসে কলিগুলো দুলছে--যেন তারা মাথা নীচু করে শেষ সেলাম জানাচ্ছে করিম ভাইকে। আর করিম ভাই-এর ছোট্ট নাতনি সমা, পথের ও পারের বাসিন্দা, প্রাথমিক শিক্ষক, দেবাঞ্জন দাসের মেয়ে, চতুর্থ শ্রেনীর ছাত্রী রিনি জানালায় বসেই করিম দাদুর উদ্দেশ্যে গাইছে-- 

মোরা একই বৃন্তে দুটি কুসুম, হিন্দু মুসলমান

মুসলিম তার নয়ন মণি, হিন্দু তাহার প্রাণ।

 

      

লেখক পরিচিতি

অধ্যাপক খগেন্দ্রনাথ অধিকারী রাষ্ট্রীয় বিদ্যাসরস্বতী পুরস্কার ও এশিয়া প্যাসিফিক পুরস্কার সহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বহু পুরস্কার প্রাপ্ত একজন খ্যাতনামা শিক্ষাবিদ। ইনি কোলকাতার সাউথ সিটি (দিবা) কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ।

ঠিকানা-শরনিয়ার বাগান

পোষ্ট-টাকী, পিন-৭৪৩৪২৯

পশ্চিমবঙ্গ, ভারত

০১:২২ পিএম, ১০ জুলাই ২০২৪ বুধবার

Poem - Why Does My Heart Tire Me!!

Poem - Why Does My Heart Tire Me!!

Poem - Why Does My Heart Tire Me!!

Natasha Ilia 

Greece

 

 My heart is bleeding tired..

 I understand why he is so embarrassed..

 In a foreign country, the exiled soul..

 Courage, why has it abandoned me...??

 

 I always fought and kept my head down..

 Yes, I often get deep sadness..

 Oh, how tiring, mysterious and elusive this world is..

 Why are my limbs hurting my power has been cut..??

 

 Oh, my heart is tired, my hands are swollen and my body is exhausted..

 Maybe from walking to work..on foot..

 Kurbeti, as a coach, has exhausted the power of youth..

 Life hit me hard with a heavy palm..

 

 I realized that your foot is slipping.

 Emigration, humanity, fatigue, attract osh..

 I realized late who ruined my dreams??

 I survive in a foreign land and my soul is empty..

 

 Still, she is cruel and looks like a stepmother..

 I complain and it eases the pain in my chest..

 You were never honey and you looked like sugar..

 But I will fight again to take the reins again.

 

 

  

 

 

Biography:

Natasha Ili was born on October 1962 in Via, Curo, Greece.

She completed my eight-year primary school education in my hometown.. then secondary agricultural education at the *Thoma Dode* school..

 Later studies at the Gjirokastër Pedagogical Institute.

 In 1997 she emigrated to Greece 

 She still lives here today..

 She has published two books.

 First book:

 *Ada*libri publishing house

 *Live the life*

 The second book:

 Publications: Emal

 *Living is beautiful*

 She is the winner of three prizes in the European poetry championship in Romania.

 Senator in the world union Silvano Bortolozi where I was elected twice...

 Award *Golden Pen*

 From the association *Albanian Echoes*

 The prestigious prize *RABINDRANATH TAGORE* from Motivational Strips..

 Award: *Pen of the Year*

 From the artistic association * Prince Muzaka*

 Artistic human appreciation

 From the staff of the Magazine *Human Value*

 Second prize..third prize

 literary portal:

 *poetic muse*

 Award *Golden Polar Star*

 Motivational Strips...

 Award *Gold Star*

 Rrahim Karim Karimov Foundation 

 My poems have been distributed in the newspaper *telegraph*

 Destination al

 Neutral.al

 Cicero Pristina 

 Word.com

 The world today..

 Center.press

 Albania.press

 A new window..

 Oneline window..

 Turkish newspaper: OZGUR IFADE GAZETESI..

 My poems are in many anthologies in the country and in the world.

 As well as in AZAHAR Magazine in Spain..

০৬:১৩ পিএম, ৯ জুলাই ২০২৪ মঙ্গলবার

Poem - It Happens...

Poem - It Happens...

 

 

It Happens...

Prasanna Kkumar

 

Not that I can't write

not that I can't compose

not that I can't express

not that I can't convey, 

 

You can't always ink the mind,

You can't always tune the mood,

You can't always shine with the expression,

You can't always articulate the impression,

 

That's why I'm floundering in the waters 

Of emotions wading through the feelings, 

How could I, assert my fondness,

How could I, serenade under dark skies, 

 

Perhaps the weather 

Is not in my favour, 

May be, the wind 

Doesn't not intend 

The Zephyr to blow with a flavour, 

 

Yes, 

This might be the reason,

The season has cursed my vision,

fail I, 

 

To recite a poem 

In praising your sweet deception,

Worry not, as you ever remain 

In my heart with an eternal elation.

 

©Prasanna Kkumar

INDIA

 

About the Poet: 

Prasanna Kkumar is a widely published , translated and internationally acclaimed multilingual poet and editor.

His recent edited international anthologies are Love and Longing, Songs of Peace and Manushatvam: Songs of Humanity.

Chief Founder of The Fertile Brains an online successful literary platform he is making a significant contribution to world literature especially poetry.

A Masters degree in commerce Prasanna is a social worker by profession.

০৯:২২ এএম, ৮ জুলাই ২০২৪ সোমবার

POEM - THERE IS A POSTULATE

POEM - THERE IS A POSTULATE

 

 

 

 

Alexey Kalakutin (October 30, 1973) lives in Nizhny Novgorod, Russia. He is a Russian writer, a philologist. He is the author of six novels in verse, and and six long and extensive poetic pieces. International Ambassador for Peace, participant in several international poetic anthologies, awarded with certificates of recognition.

 

POEM - THERE IS A POSTULATE

There is a postulate: life teaches us harshly,

giving the tragedy as lessons.

Fate is a bad teacher! should be taught by words,

And they do not heal with cruel action,

They make healthy people unhealthy!

 

Life gives a person warm emotions.

And rudely remove these emotions

At the moment when the happy does quietly

A model of earthly paradise with tender feelings

A whisper from the lips of a loved one and the babbling of a child!

 

Why does fate cruelly strike,

Instantly turns heart to stone?

The earthly paradise has been taken away, and a lonely person

Will no longer be able to recreate the flame of feelings

In place where there is a wound, terrible and deep!

 

Fate is a bad teacher! Pissed off,

knowing the tragedy, he will not learn again

Love and affection! Even a goat, is broken by fate

He looks at this world like an evil wolf,

And he remembers the taste of salty tears!

 

Alexey Kalakutin

Nizhny Novgorod, Russia

Translator: Marlene Pasini

, Mexico

June, 2022

০৭:১২ এএম, ৮ জুলাই ২০২৪ সোমবার

POEM - POETS OF THE WORLD, UNITE!

POEM - POETS OF THE WORLD, UNITE!

 

POETS OF THE WORLD, UNITE!

RAHIM KARIM (KARIMOV) 

KYRGYZSTAN

 

Poets from all over the world, unite!

Now is not the time for confrontation.

We were not created for our own glory,

God chose us to serve Humanity.

 

We are the guides of blind Humanity,

If we don't show him the right way, he will fall into the abyss.

At all times, poets, thinkers have served as a torch for people.

Poets must be like Prometheus, like Danko Gorky.

 

Come to your senses! On our shoulders lies the fate of civilization,

So it was in the past, so it is now, so it will be in the future.

We don't have to be distracted by the little things in life,

We must proudly carry the torch of peacemaking.

 

To open people's eyes, to encourage them to remain human,

To love each other, to be an eternal torch for people,

Like Homer, like Rumi, like Khayyam, like Dante,

Like Rudaki, like Hafiz, like Navoi, like Shakespeare.

 

Like Ganjavi, like Schiller, like Verlaine, like Baudelaire,

Like Byron, like Pushkin, like Goethe, like Tagor.

Like Kipling, like Lorca, like Neruda, like Esenin.

Like Beranger, like Mickiewicz, like Kits, like Shelley.

 

We don't live for orders and medals,

We live not for the sake of awards and titles.

We do not live for glory and privilege,

We live for the POETRY of the world.

 

A world without Poetry as a body without a spirit.

We, poets, must provide for his livelihood.

With his heartfelt word, all-encompassing love,

We are the blood of the Universe

, we are the heart of the Universe.

 

০৪:৪১ পিএম, ৭ জুলাই ২০২৪ রোববার

গল্প - পাগলী

গল্প - পাগলী

গল্প- পাগলী

 -হাবিবুর রহমান

বারাইপুর, কলকাতা ১৪৪

 

 ভোরের আলো তখনো ফোটেনি ভালোভাবে। কলিং বেল্টটা বেজে উঠল, ক্রিং ক্রিং।

 বাড়ির কর্তা সবার বড়দা।

 ফজরের নামাজের মোনাজাত শেষ করে, পড়ি মরি করে সদর দরজার তালা খুলে দিল।

 বাড়ির মেড সার্ভেন্ট খুসলিমা গজর গজর করতে করতে বাড়িতে প্রবেশ করে।

 বড়দা তারে শুধায়, এই সাত সকালে তোর আবার কি হলো রে?

 এক মুখ হেসে পাগলী কয়, নাগো বড়দা কিছু লয়, শালা চেকারটা পোঁদে লেগেছিল। তা দিনু তার মুখে ঝামা ঘষে।

 বড়দা কয়, ঝামা?সেটা আবার কিরে ?

 পাগলী কইলো, নদী নালা পার হইয়া রেতকে দিন কইরা সরকারের রেলে চরনু, গুএকোর ব্যাটা, আমারে কয়,টিকিট?

 তার চোখের উপর চোখ থুইয়া কইনু, জানোস বাপু,লোকে মোরে পাগলী কয়। সকালে মনমর্জি ভালো আছে, মানে মানে কাইট্টা পড়। নইলে এমন ঝাঁপি দুবো বাপের নাম ভুইলা যাবা ।

 চেকার বুদ্ধিমান, বুঝল মহিলার ইস কুরু ঢিলা।

 বাক্যালাপ্ না করে চেকার বাবাজি লেজ গুটিয়ে কেটে পড়লো।

 বড়দা কয়, তোদের তো কম দাম,টিকিট কাটিস না কেন?

 পাগলী ঝাঁঝালো উত্তর করল, বাঁচি থাক আমার মমতা দিদি। বিনা পয়সায় রেশন পানি দেয়, নাতিডারে মিড ডে মিলে খাতি দেয়। কই সে তো পয়সা চায় না?

 আর বড় সরকারের রেল, তার চামচা আমারে কয়,টিকট। এ মামা বাড়ির আবদার, হে চাইলে আর আমি দিয়ে দিনু?

 আর এ বাড়ির বড় গিন্নি আমারে মত্তর দেয় তিনটি হাজার টাকা। তা নেয় কত খাতে খরচ করি জানো? তোমারএতো মায়া হোলি দাও না বাপু টিকটের দামটা।

 পাগলীর তীর বড়দার দিকে দেখে, সে চুপ হয়ে যায়।

 তারপর শুরু হলো কাজ, এটো থালা-বাসন মাজা, একনাগারে টিউ কলের ঘরঘরানি।

 দুচোখ জুড়ে ঘুম আসছিল বড়দার, এই বাসন থালার আওয়াজ, টিউকলের আওয়াজে ঘুম আসে না।

 বাড়ির গিন্নি রয়েল বেঙ্গল টাইগার, জেগে উঠে হাক পারে, এই পাগলি, তুই কি বাড়ির কাউকে ঘুমাতে দিবি না নাকি?

 বাসন থানা তোর আর মাজতে হবে না। কাল থেকে তুই আর আসিস না কাজে । 

 ভয় ওই একটা লোককেই করে, সব আওয়াজ বন্ধ হয়ে গেল, মিহি করে বললে পাগলী, আচ্ছা বরবু তুমি ঘুমাও ক্যানে ।

 সকালের আলো ফুটেছে, সাতটা বাজে। পড়ি মরি করে পাগলী চলে গেল অন্য বাড়িতে কাজ করতে।

 এইভাবে ছয় সাতটা বাড়ি কাজ করতে করতে সন্ধ্যার ট্রেনে আবার বাড়ি ফিরে।

 স্বামীহারা পাগলী, এক ছেলে, এক নাতি আর বৌমাকে নিয়ে কুঁড়েঘরে সংসার।

 ছেলেটা ঘরকুনো অলস, কাম কাজ কিছুই করেনা।

 রেগে গেলে শাপ শাপান্তি করে, কিন্তু নিজের পেটের সন্তান তো, তাকে ফেলে কেমনে।

 তাই নদী নালা সাঁতরে টাউনের বাবুদের বাড়ির এঁটকুটো থালাবাসন মেজে যে রোজগার করে, সবটা ছেলে বউয়ের পোদে লাগায়।

 শীতগ্রীষ্ম বর্ষা কোনদিন কাজে কামাই করে না পাগলি।

 কনকনে ঠান্ডায় ঠিক ছটায় কলিংবেল বাজে। লেপের গরম ছেড়ে উঠতে বড়দার দেরি হয়। আবার কলিং বেল বাজে।

 বেজার মুখে বড়দা এসে দরজা খুলে পাগলিকে শুধায়, আচ্ছা খুসলি তোর কি ঠান্ডা লাগে না?

 হালকা চাদরটা খুলতে খুলতে পাগলী বলে, অত থেন্ডার ভয় করলি কি চলে বরদা? ওকে যত ভয় করবা ও তত তোমাকে গিলে খাবে।

 তুমি যে শুয়ে পড়ো, কাজে লেগে পড়লি দেখবা গা গরম হয়ী যাবা।

 এই হল পাগলি।

 বাড়ির গিন্নিকে ভয় করে, আবার ভক্তিও করে।

 পাগলীর কাজে কেউ ভুল ধরতে পারবেনা, কিন্তু বড় গিন্নি ছাড়বে কেন?

 একদিন বললে, এই পাগলি এই কি তোর মাজা ঘষার ছিরি। থালা বাসনে এটো লেগে আছে ।

 আর যায় কোথায়। বেঁধে গেল কুরুক্ষেত্র।

 তা বড় গিন্নির কাছে পারবে কেন, সে সাফ বলে দিল, এই পাগলি অতো চোপরা করলে কাল থেকে তুই আর আসিস না কাজে।

 শুরু হলো কান্নাকাটি, ভাবি এ কথা তুমি বলতি পারলে? জান গেলেও মুই তোমাদের কাজে কামাই দেই না, আর ভালো করে কাম করি। সেই তুমি বাহানা খুঁজছো মোকে কাজ থেকে তেড়িয়ে দিতে।

 লেপের নিচে বড়দা উপভোগ করছে, পাগলী সেখানে যে হাজির।

 কাঁদতে কাঁদতে বললে, দেখনা বড়দা, ভাবি না -হক করে মোর সঙ্গে ঝগড়া করতেছে ।

 কেন জানিনা বড়দাকে সে খুব মানতো।

 বড়দা বললে,কান্না থামা পাগলী।

 কান্না থেমে গেল, পাঞ্জাবির পকেট থেকে পঞ্চাশ টাকার একটা নোট বের করে বড়দা বললে, যা বাইরে দোকানে চা রুটি খেয়ে নিস।

 ব্যাস সব ঠান্ডা।

 কিন্তু পরে আমার ওপর বিস্ফোরণ ঘটলো বাড়ির রয়েল বেঙ্গল টাইগারের। আমার আশকারাতে নাকি ঝি চাকর মাথায় উঠছে.। বোবার শত্রু নেই, চুপ থাকলাম।

 একদিন সকালে পাগলীর ছেলে এসে হাজির, মার বাজজে বমি হয়েছে, নার্সিংহোমে ভর্তি আছে, টাকা লাগবে।

 বড়দা সাধ্যমত দিল টাকা।

 ওমা পরদিন পাগলী হাজির। বড়দা তারে কয়, তুই তুইতো নার্সিংহোমে ভর্তি ছিলিস , তা এতো সকালে এলি কেন?

 দুর্বল শরীর কিন্তু মুখে হাসি, এখন মুই ভালো ভালো আছি বড়দা, আমি না আসলি তোমাদের কাজটা করবে কেডা?

 তার আনুগত্য দেখে বড়দা পুলকিত।

 পৌষ মাস, মাঠের ধান ভাঙ্গিয়ে আতপ চাল করা হয়েছে পিঠা পায়েসের জন্য।

 চালের বস্তাটা নিচের ঘরে থাকে।

 একদিন তো পাগলীর দরজার তালা খুলে দিয়ে বড়দা দেঘোর ঘুমে আচ্ছন্ন।

 কাঁদতে কাঁদতে পাগলী থাকে ঠেলে তোলে, ও বড়দা বড়দা গো, আই নাকি তোমাদের আতপ চাল চুরি করিছি। বড় ভাবি আমাকে না-হক করে চোর বদনাম দিচ্ছে। মুই বাড়ি থেকে মোর বাচ্চাদের পিঠে পানা করার জন্যি আতপ চালএনেচিনু ।

 বড় ভাবি বলছে, ওই চাল নাকি তোমাদের। মুই চুরি করেছি। চোর বদনাম দিচ্ছে মোকে ।

 আমি আর তোমাদের বাড়ির কাজ করুম না বাপু।

 বড়দা তাকে বোঝায়, ঠিক আছে মাথা গরম করিস না, বেলার দিকে আয় আমি দেখে নেব।

 কাঁদতে কাঁদতে পাগলী চলে গেল।

 ঘুম আমার মাথায় উঠে গেল, রয়েল বেঙ্গল টাইগারের আবির্ভাব, কোন কাজ তো করো না, পাচ্ছ খাচ্ছো আর ঘুমাচ্ছ।

 এই দেখো আমাদের আতপ চাল পাগলি চুরি করেছে, দুটো চাল ই একই রকম। আর, আম্বিয়া( কাজের মেয়ে) ওকে চালের বস্তা খুলতে দেখেছে।

 এখন তোমার কাছে নেকা কান্না কাঁদছে।টি তা তোমার তো দয়ার শরীর, বিনয়ের অবতার, এরপরও কি মাথায় তুলবে?

 বড়দার মন্ত্র একটাই, বোবার শত্রু নাই।

 সুতরাং শুনতে হল গিন্নির অনেক কথাই, এই সংসারে এসে তার জান ঝালাপালা হয়েছে আমার জন্য।

 গজরাতে গজরাতে ঘরের বাইরে গেল।

 আম্বিয়ার সাথে পাগলীর সাপে নেউলে সম্পর্ক।

 বেলার দিকে পাগলী আর বাড়ির মধ্যে ঢুকলো না। কলতলায় আম্বিয়ার সাথে গালাগালি, তুই খানকী লাগিয়েছিস তোর ইয়ে কে। হ্যাঁরে তর খাই না পরি, তা বলে তোরা মোকে চোর বদনাম দিলি। জানস মরে যাব তাও বি আচ্ছা, তবুও চুরি চাপাটি করার বান্দা মুই নই।

 কাঁদতে কাঁদতে আম্বিয়া বাড়িতে ঢুকলো, রয়েল বেঙ্গল টাইগার আমাকে ঠেসসা লাগালো, যাও সামলাও, আমি রাগলে কিন্তু লঙ্কা কান্ড করে দেবো।

 বড়দা নিচে এলো, এই পাগলি তোকে না আমি দেখা করতে বলেছিলাম।

 থতমত খেয়ে পাগলী বললে , না বড়দা তোমাদের বাড়িতে মুই আর কাজ করবু নি। চোর বদনাম নে কেন কাজ করব? গতর খাটালে অন্য জায়গায় কাজ পেয়ে যাব।

 গজ গজ করতে করতে সে চলে গেল।

 সত্যি পরের দিন সে আর এলো না, ঠিক সময় দরজা খুলে দিয়েছি, কিন্তু না পাগলীর পাত্তা নেই।

 গজর গজর করতে করতে আম্বিয়া অত থালা বাসন মাজলো।

 রয়েল বেঙ্গল টাইগার চুপ হয়ে গেল।

 পরদিন সকালে মর্নিং ওয়াককে যাচ্ছে বড়দা । রাস্তা পেরোনোর সময় পাগলি সামনে দাঁড়ালো, কোথায় যাচ্ছ বড়দা?

 বড়দা বলল,মর্নিং ওয়াক। তা তোর খবর কি,কাল আসিস নি কেন?

 পাগলী বললে,তুমি বলো বরদা, চোর বদনাম নে কি কাজ করা যায়?

 বরদা তাকে বললে, মাথা ঠান্ডা কর,কাজে যা।

 ১০০ টাকার একটা নোট তার হাতে গুঁজে দিল বড়দা ।

 পাগলি নিমরাজি হয়ে বললে, তুমি গুরুজন মানুষ বডরদা, তুমি যখন বলতিছো যাই কাজে।

 বেলার দিকে রয়েল বেঙ্গল টাইগার আমাকে বললে, তোমার পিয়ারের পাগলি আজ এসেছিল গো।

 বরদা বলল, ভালো কথা। তবে তোমার আতপ চালের কিছুটা পাগলিকে দিও। তার নাতি নাতকুলদের পিঠা পায়েস করে খাওয়াবে।

 সে বললো, আগে ও মানুক তারপর দেবো।

 আমি মিথ্যা করে বললাম, পাগলী আমার কাছে স্বীকার করেছে গো, লোভে পড়ে কিছু চাল সে নিয়েছিল।

 গিন্নি বলল,তাহলে তো ল্যাঠা চুকে গেলো।

 এই হলো পাগলী- কাজের মেয়ে। ঠান্ডা মেজাজে যা বলবে তাই করে দেবে, এমনকি গুটা পরিষ্কার করতে বললেও করে দেবে।কিন্তু ট্যারা ভাবে বললে, তখন সে ভীষণ ট্যারা। সেইজন্যে বোধহয় সবাই তাকে পাগলী ডাকে ।

 কিন্তু তার কোন পাগলামি আমার চোখে পড়েনি। অথচ

 জগত সংসার তাকে পাগলী বলে ডাকে!

০৪:৩৯ পিএম, ৭ জুলাই ২০২৪ রোববার

একগুচ্ছ কবিতা

একগুচ্ছ কবিতা

 

 

আমার প্রিয় ভূমি 

নাসরীন খান 

 

আমার প্রিয় ভূমি 

এই বাংলা তুমি 

তোমার কাছে ঋনি

তুমি সুখের খনি

যে যাই বলুক পাছে

তুমি  ছাড়া কি আছে! 

চিত্ত সদাই মশগুল 

তুমি শান্তির কোল

তোমায় বাসি ভালো 

সুখের সুধা ঢালো

সবুজ বনানী ভোরের 

হাতছানি দেয় দূরের 

আমার প্রাণ  জুড়ে

যতই থাকি না দূরে 

তুমি আছো মিশে 

দুঃখ আর কিসে?

 

 

আসানসোলের নজরুল 

নাসরীন খান 

 

বাংলার মাটি ও মানুষের কবি 

কবিতায়, গানে উঠেছিলো সবি

আসানসোল হতে বাংলাদেশ সবখানে 

 যেন একদেশ কাঁটাতার মাঝখানে 

জগতের মানবিক আবদার যত

কলমে উঠেছিল তাবত ক্ষত

ছেলের লাশও কবিতা থামাতে পারেনি 

 বুলবুল প্রাণ প্রিয় পুত্র বলেই তিনি হারেন নি

কষ্টের জীবন তার তবুও করেননি আপোষ 

ইংরেজ তার নামে ফণার মতন করত ফোঁসফোঁস 

আঘাত এসেছে যতবার রুখে দাঁড়িয়ে জানিয়েছে বোধ 

তেজস্বী কলমে বারবার টগবগিয়ে উঠেছে বারুদ 

কে তারে রুখে নজরুল তো নজরুল!

জেল জুলুমের বন্ধ করতে সকল সুরগোল

মানষিক পিড়ন, নির্যাতনে অসুস্থতায় হয়েছিলেন বাকরূদ্ধ 

তবুও যা দিয়েছেন সৃষ্টিতে তাতেই সবাই স্তব্ধ 

অমন আর একজন আসবে না কালের বিবর্তনে

নজরুল এর জয়গান সকলের প্রাণে মনে

নজরুল আপামর বাঙালির মনের কথা কইত

সারা ভারতবর্ষে আর এমনটা না হইত 

জাত ও জাতিতে নেই ভেদাভেদ এমন বাণী! 

ধারন,লালন তিনি করতেন সকলেই জানি 

মানবতার উর্ধ্বে তিনি এক উজ্জ্বল আলোকবর্তিকা

যতদিন বাংলা রবে নজরুল কবি আর কবিতার দিকনির্দেশিকা

 

 

সম্মান 

নাসরীন খান 

 

সমন জারি করে পেতে সম্মান 

বৃথা সেই মনোবাসনা 

ধূর্ততার চরমে ঘৃণা মেলে

অবয়ব খসে বেরিয়ে আসে 

আসল রূপ নিখাঁদ সত্যতায়

বড়ত্বে বড়াই বেশি টেনে ধরতে হয়

 সংযতেন্দ্রিয়ের লাগাম

আগমন যত সম্মানের হোক

প্রস্থানের ঘনঘটা যেন না হয় 

অসাম্মানের চাদরে আবৃত 

মনুষ্য বোধ জাগ্রত রাখতে 

সদা সতর্ক সে জন

জেদের বশে হীন অপরাধ

না হোক সদা আপন

সম্মান হবে চিরস্থায়ী কল্যাণের

ক্ষনিকের তাড়নায় অবহেলা 

কর্তব্যের মগজে ঢালে অসারতা 

সর্বোচ্চ নিগৃহীত তখন

শেষ যাত্রা অসম্মানজনক তখন

সম্মান ধরে রাখার হাতিয়ার 

সততা, নিষ্ঠা,কর্তব্য প্রিয়তা।।

 

 

আয়েসি মন

নাসরীন খান 

 

আয়েসে তৃষিত মনে ধারণ 

খুঁজে অশান্তির যত কারণ 

চাই! চাই শুধুই চাই 

তা থেকে নিস্তার নাই 

আজন্ম বিপ্লবী সেই চাওয়া 

পাওয়ার হিসেবে নাওয়া 

ভোগ বিলাসী অনুভবে

ব্যর্থ যেন জীবন ভবে

অহেতুক কু'চালে ভরপুর 

তার দিন, রাত,দুপুর 

হায় এই নশ্বর ধরায়

কেন ব্যাস্ত অশান্তি করায়

অল্পতেই তুষ্ট কেন নয়?

অনেকের তো কিছুই না রয়

তারাওতো আছে বেশ 

সংগে নিয়ে দুঃখ, ক্লেশ 

আলহামদুলিল্লাহ ভালো 

বলতে কেন মুখ কালো?

 

 

 

পরিচিতি:

কবি নাসরীন খান-এর পুরো নাম নাসরীন আকতার খানম। জন্মস্থান নেত্রকোনা। ঢাকায় স্থায়ী বসবাস। পিতা - হাবিবুর রহমান খান পাঠান ( রিটায়ার্ড প্রধান শিক্ষক, শিকদার হাট উচ্চ বিদ্যালয়)। ছোটবেলা থেকেই লেখালেখি করেন।অনুপ্রাস জাতীয় সংগঠন এর মাধ্যমে সাহিত্য চর্চা শুরু। ২১৯৯৫ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার স্বামী ডক্টর মোহাম্মদ রাজু আহমেদ ( বি সি এস) উপ সচিব। তার দুই সন্তান। বড় সন্তান নাসিফ আহমেদ নাফি ইন্জিনিয়ারিং এ অধ্যয়নরত।মেয়ে নওশিন নাওয়াল আদৃতা এইচ এস সি পরিক্ষার্থী

 

বর্তমানে বিভিন্ন দৈনিক ও সাপ্তাহিক পত্রিকা সহ দেশি বিদেশি অনেক পত্রিকায় গল্প ও কবিতা লিখছেন।

তাঁর রচিত বই-

শেকড়ের টানে ভালবাসার অনুভবে কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয় ২০১৫ সালে

 

নোঙ্গর কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয় ২০২১ সালে

 

গল্পগ্রন্থ রোদ্র ছায়ার খেলা ২০২২ এর বইমেলায় পাওয়া যাচ্ছে। 

ছায়াসঙ্গী( কাব্যগ্রণ্থ)

প্রকাশিত - ২০২৪ বইমেলা 

 

অনুরণন যৌথ কাব্যগ্রন্থটি তার সম্পাদনায় প্রকাশিত ২০২২ এর বইমেলায়।

২০২৩ এ তাঁর সম্পাদিত বই উত্তরের হাওয়া বইটি বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে। 

 

সমাজ সেবা ও সাহিত্য চর্চায় নিজেকে বর্তমানে নিযুক্ত রেখেছেন।

০৪:৩৪ পিএম, ৭ জুলাই ২০২৪ রোববার

Poem - The Essence of Honour

Poem - The Essence of Honour

The Essence of Honour

Sajid Hussain

Pakistan

 

Near a desiccated pond, a swan contemplates its eternal fate,

To linger here is my soul’s immutable decree,

To stray would betray this consecrated place,

Loyalty binds me to this tranquil abode,

Breathing life or death into my very essence,

Even as creatures commune with parched grass,

Yielding milk, a tender benefaction for humankind,

Humanity’s demands dictate life’s expansive domain,

Regardless of one’s merit in the grand theater of the world,

True recognition arises from virtuous deeds,

No endeavor is inherently insignificant or grand,

Each imbued with purpose, resplendent with intent,

Within the loom of thoughts, threads weave their narrative,

Mastering noble causes, elevating our spirits,

Those who endure life's searing crucible,

For honour's sake, they eternally strive,

Immortalized in the glowing embers of time's continuum.

 

©Sajid Hussain from Pakistan

০১:৪৮ পিএম, ৭ জুলাই ২০২৪ রোববার

Poems of Germain Droogenbroodt (Belgium)

Poems of Germain Droogenbroodt (Belgium)

 

 

GERMAIN DROOGENBROODT, was born 11 September 1944 in Rollegem, the Flemish part of Belgium. In 1987 he moved to the Mediterranean artist village of Altea and integrated in Spanish literary life.

Germain Droogenbroodt is an internationally appreciated poet. He wrote short stories and literary reviews, but mainly poetry, so far 17 poetry books, published in 30 countries. He is also translator, publisher, and promoter of modern international poetry and translated – he speaks six languages – more than thirty collections of German, Italian, Spanish, Latin American, English and French poetry, including anthologies of Bertolt Brecht, Mahmud Darwish, Reiner Kunze, Miguel Hernández, José Ángel Valente, Francisco Brines and also rendered Arabic, Chinese, Japanese, Persian and Korean poetry into Dutch.

As founder and editor of the Belgian publishing house POINT Editions (POetry INTernational) he published more than eighty collections of mainly modern, international poetry organised and co-organised several international poetry festivals in Spain. He is co-founder and advisor of JUNPA (Japan Universal Poets Association), general counsel of the Chinese cultural Association Huifeng, International Shanghai and founding president of the Spanish cultural foundation ITHACA. He also collaborates with several international poetry associations.

His poetic oeuvre is many-sided. After his début with “FORTY AT THE WALL” (1984), defined as neo-romantic poetry, he published “Do you know the country?”, Meditations at Lake Como (Italy), a collection of nature poems. In 1995 he was awarded a Hawthornden Fellowship (Scotland) where he wrote “CONVERSATION WITH THE HEREAFTER”, awarded in Belgium with the P.G. Buckinx-Prize and “PALPABLE ABSENCE”, a bilingual (Dutch Spanish) collection of love poems. A critic of the Dutch Information Office for Libraries described his love poems as “virtuoso poetry”. At the end of 1998 appeared “BETWEEN THE SILENCE OF YOUR LIPS”, his collected love poems.

During his sojourn at the Palace-Fortress “Neemrana” in Rajasthan, 1998, he completed the poetry cycle “THE ROAD”, published in China as TAO, a poetic bridge between the East and the West, inspiring the Flemish artist Frans Minnaert and the Indian painter Satish Gupta, who enriched “The Road” with their drawings. This philosophical, mystical poetry has been published in 25 countries, according to the Icelandic poet-critic Thór Stefansson prophetic, philosophic poetry. In 2001 he wrote in Spanish “AMANECE EL CANTOR” (The Singer Awakes), a homage to the deceased poet José Ángel Valente, followed by “COUNTERLIGHT” written in Ronda (Southern Spain) in 2002, published in Spain by Calima Ediciones, in Romania by ex Ponto, in Belgium by POINT Editions, in both Mongolian languages by GCompress Co., Ltd. Ulaanbaatar, in Arab by Albayat (Morocco), in Hong Kong by “Contemporary Poetry”, and in Taiwan by Poet Culture. Corp. The latter publication includes also “COUNTERLIGHT“.

 

                               Biography Germain Droogenbroodt – 2 -

 

His poetry book “IN THE STREAM OF TIME, Meditations in the Himalayas”, was published in 2008 in Belgium and as part of “Selected Poems by Germain Droogenbroodt”, 2008 in Shanghai by the Shanghai Literature & Art Publishing Group and in Spain, laureate of the XXIX Premio de Poesía Juan Alcaide 2008. Struga Poetry Evenings also published “IN THE STREAM OF TIME” in their prestigious “Pleiades” in 2010. The book was also translated in Japanese and launched at the Kyoto City International Foundation in Kyoto, Japan in 2010 and in Gaelic (Irish) in 2012. A selection of his poems was also published in Bengal in Bangladesh (2012 and 2015). “UNSHADOWED LIGHT”, was launched end 2012 in a bilingual Dutch-Spanish publication at the Book Fair in Antwerp and in several Belgian towns and in Spain. “IN THE STREAM OF TIME, Meditations in the Himalayas” was published in Romania in 2015. 

The anthology “THE DEWDROPS OF DAWN”, a selection from 11 poetry books, was published with illustrations by Satish Gupta in German, in Dutch and in Croatian (2014). “DEWDROPS”, a selection of 100 haiku in Japanese, English, Spanish, and Dutch was published by JUNPA, Kyoto, and launched in Japan end 2016. His poetry book, “THE EPHEMERAL FLOWER OF TIME” was published end 2016 in Dutch and Spanish and in English (2017) and in 2021 in Serbia, in Japan and in China. “THE ORACLE OF TIME”, published 2019 in the US. His last but one book “THE UNREST OF THE WORD” was published Dutch-Spanish in Belgium, Chile and Holland. “DANCING BUTTERFLY”, his second collection of haiku, published end 2022 in Japan. THE ROAD OF BEING, his last but one poetry book, was published 2023 in Albania, Bangladesh, Belgium, Chile, India, Holland, Pakistan and the VS. Publications are also foreseen in Portugal, Indonesia, Albania and India (Hindi). “POETIC REFLECTIONS”, his 17th poetry collection has been honoured with the Fuente Vaqueros (birthplace of LORCA) International Poetry Prize (best of 500 international submissions) and will be launched this year at the famous Granada International Poetry Festival and at Lorca’s birthplace.

Several famous artists made paintings and sculptures inspired by his poetry. Germain Droogenbroodt is yearly invited to give recitals and conferences at universities and at the most prestigious poetry festivals around the world. He received many of international poetry awards and was recommended for the Nobel prize of Literature 2017. 

 

AWARDS (SELECTION)

In Belgium: P.G. Buckinx Prijs with his poetry collection “Conversation with the Hereafter”

In Egypt “Doctor honoris causa”, as poet and promoter of international poetry, 1990 

In Spain: Premio de Poesía Juan Alcaide, with his poetry book “In the Stream of Time, 

Meditations in the Himalayas”

In Mongolia: the “Pegasus Prize” by the Mongolian Academy of Cultura and Poetry

In Macedonia: Best Poem of the Festival” at the International Poetry Festival in Tetovo

In Lebanon: Laureate of the Naji Naaman's Literary Prizes, 2013

En Bangladesh: the Kathak Literary Prize 2015. 

In Romania: “The Grand Prix Mihai Eminescu Prize” for his poetry and the Poesía Mihai Eminescu 2015 + 2017 medal as promoter of international poetry.

In China: “Internationally best poetry translator” by the International Translation and Research Centre

In Japan: the JUNPA Legend Award (2017)

In Italy; Premio Speziale Don Luigi di Liegro at the Museum of the Capitol in Rome, 2017

In France: Prix de Poésie EASAL (European Academy of Sciences Arts and Literature) 2018 

In China: Certificate of Honor for his paper “The Road” at the 3rd YiJing Summit Forum in Wuxi, 5th June 2018

In Greece: At the Chalkida International Poetry Meeting in April 2019, 

the “Homer”, European Medal of Poetry and Art

In the USA: Cross-Cultural Communications 50th Anniversary Award, 2020

In Italy: Premio Internazionale di Poesía I colori dell’Anima, San Remo 2020

In India: the Sahitto International Award for Literature 2021

In Italy: Best Foreign Author, Premio Ossi di Seppia 2022

In Australia: Outstanding Achievement Award”, 2022 Sydney Harmony and Poetry Festival

In Italy: Premio Speziale “I.P.A. Poesia dei Popoli, Triuggio, 2023.

In Italy: “Summer Award Ossi di Seppia”, best Foreign Author, Section B of poems, 2023.

In Italy: “Premio SENECA 2023”, Accademia delleArti e delle Scienze filosofiche, 2023

In Rumania: Médaille “Mihai Eminescu” and “Ambassadeur Culturel”, Académie Internationale “Mihai Eminescu, Craiova, 2023

In Spain: Premio Internacional Fuente Vaqueros (birthplace of Lorca), 2023

In Italy: SENECA International Poetry Prize, 2023.

 

 

Six poems by Germain Droogenbroodt -

THE LIGHT

 

It dawns,

The sun rises

Out of nowhere

 

Ignites

What only apparently

Seems to come from afar

 

Although it is near

And within us:

 

The light.

SMART PHONE

In the waiting room

Sits a large number of travelers.

With one notable exception

All of them are busy

With a little thing called smart phone

That fascinates them all the time.

With two thumbs at the same time

They write their stories,

Meaningful or not they are written,

And sent out into the world.

Only one person does not write, but reads,

He reads a book.

Doesn’t he have anything to say?

WITNESSES OF A TIME

 

Just as the rain

Erases traces left behind,

Disappears by a technical problem

Or decision of higher powers

What we once entrusted

To floppy, computer, VHS or CD.

What will soon remain of us, only yellowed

That once was written on paper

By typewriter or pen—

And of those who come after us,

Nothing at all?

ARTIFICIAL INTELLIGENCE

Rivers overflow their banks

Houses are demolished

Cars swept away

By the raging waters:

Man has disrupted nature.

 

In vain

Wisdom’s warning words

 

Would a chip, implanted in the brain,

Offer more wisdom or even more blindness

And indoctrination?

PEACE DOVE

 

It is raining

It is rains sadness

For innocent victims

For the destruction of a country

For the escape of murderous violence.

Hungry, a turtle dove leaves

From the shelter of her tree

Like a noose

The black ring around her neck.

IMPOTENCE

Morning after morning

He goes to the beach

With the songs of the birds

And the blooms of the flowers

He shares the joy, the meaning of life.

But in the insistence of the waves

He experiences futility,

The fruitless resistance,

Against the passage of time.

Poems from “The Road of Being”

 

 

©Germain Droogenbroodt

 

 

 

 

 

 

 

 

০১:২৯ পিএম, ৭ জুলাই ২০২৪ রোববার

আজও মনে পড়ে

আজও মনে পড়ে

  আজও মনে পড়ে
ডাঃ লিয়াকত আলি লস্কর
ক্যানিং টাউন : দক্ষিণ :২৪ পরগনা

আজ কবি গুরুর জন্মদিন
তোমাকে খুব বেশি মনে পড়ে।
তোমার আলতা পেড়ে শাড়ি
খোঁপায় জুঁই ফুলের বিনুনি
সোনালী এক ঝাঁক চুলে
আজ বেশি করে তোমাকে মনে পড়ে।
জানো, তোমার সেই কবিতা গুলো
আজ ও শুনতে পাই-
সেই ময়ূরপঙ্খী, না পাঠানো চিঠি,
বোধন, ভারত তীর্থ…, 'হে মোর চিত্ত পূর্ণ তীর্থ
                                           জাগোরে ধীরে,
এই ভারতের মহামানবের সাগর তীরে,
তোমাকে কেউ কোনদিন হারাতে পারেনি
তোমার সেই গাওয়া রবি ঠাকুরের গান
" যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে
আমি বাইবো না,বাইবো না মোর খেয়া তরী
এই ঘাটে গো…..,"
শুনতে শুনতে আমি বাকরুদ্ধ হয়ে যাই
গান শেষে তোমার জুঁই ফুলটা,
ছুড়ে মারলে আমার বুকে
একটু ছুঁয়ে, পায়ের কাছে পড়ল
সবার অলক্ষ্যে আমি কুড়িয়ে নিলাম
অনেক দিন আমার বাক্সে রাখা ছিল।
তোমার সেই রবীন্দ্র নাটক ' রক্তকরবী'র নন্দিনী;
আজ ও মনে পড়ে…..
তুমি নন্দিনী সেজে
চিৎকার করে বলেছিলে,
'তুমিও বেরিয়ে এসো রাজা তোমাকে মাঠে নিয়ে যাই'।
আমার কবিতা গান তোমার কন্ঠে গাঁথা
আমার 'পাখিওয়ালা' কবিতা তুমি
কত জায়গায় আবৃত্তি করলে
কত প্রসংসা পেলে
সেই কন্ঠস্বর আজও ভাসে
'পাখি, নেবে বাবু, পাখি……
টিয়া, চন্দনা, মুনিয়া…..
ভেসে বেড়ায় আমার চারিদিকে……
এখানে আলোর রসনাই,
মঞ্চে রবীন্দ্র সংগীতের মুর্ছনা ,
বাতাসে জুঁই ফুলের গন্ধ,
সেই মেঠোপথ, রাখালিয়া বাঁশি,
সবই আছে শুধু তুমি নেই……
সেদিন শারদ সন্ধ্যায়
তুমি ঘরে একা ফিরছিলে
ঝিরঝির করে অল্প বৃষ্টি……
আকাশটা ফিকে অন্ধকার
নিস্তব্ধ নির্জন…..
পথে লোক খুব একটা ছিল না,
হঠাৎ একটা ভাঙা কারখানার প্রাচীর থেকে,
বেরিয়ে পড়ল হিংস্র সাপদের দল
তাদের  দাঁত দিয়ে
তোমাকে ছিন্ন ভিন্ন করল
তুমি প্রাণপণ বাঁচার চেষ্টা করেছিলে সেদিন….
রক্তে ভেজা সারা শরীর,
হাসপাতালের বেডে লড়াই করেও ফিরে আসলে না।
সেদিন কত লোক প্রতিবাদের মিছিল করেছিল,
তোমার পোষা মেনীটা তিন দিন খায়নি
তোমার কুকুরটাও একদৃষ্টি, তোমার পথ চেয়ে,
পশুদের কত মায়া, কত ভালোবাসা!
অথচ মানুষ…..
এরপর কতদিন, কতমাস কেটে গেল
প্রতিবাদ মিছিল মৌন হল।
বিচারে কারোর ফাঁসি হল, কেউবা ছাড়া পেল
কিন্তু…..
সেই রবীঠাকুরের জন্মদিনে
তুমি নেই
তুমি নাই বা থাকলে
তোমার কবিতা, জুঁই ফুলের গন্ধ,
তোমার গান আজও ভেসে আসে
আজও শুনতে পাই….
"তবু মনে রেখো
যদি দুরে চলে যায়
তবু মনে রেখো".....


ডাঃ লিয়াকত আলি লস্কর
দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত

পরিচিতিঃ ডাঃ লিয়াকত আলি লস্কর এর জন্ম ৪ জানুয়ারি ১৯৫৯ সাল। পিতা  মরহুম হাজী মোহাম্মদ সরিয়ত আলি লস্কর, মাতা  মরহুম অমিচা বিবি।ঠিকানা : গ্ৰাম - আমড়া বেডিয়া, পোষ্ট - ধলীরবাটি, থানা-  ক্যানিং টাউন, জেলা-দক্ষিণ ২৪ পরগনা,পিন- ৭৪৩৩২৯  পশ্চিমবঙ্গ, ভারত। পড়াশোনা স্নাতক । ডি.এন.দে হোমিওপ্যাথি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ডিপ্লোমা । বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পঞ্চায়েত ও গ্রাম উন্নয়ন দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত হোমিওপ্যাথি মেডিকেল অফিসার । অভিজ্ঞতা সম্পন্ন চিকিৎসক (হোমিওপ্যাথি) এবং প্রাক্তন  শিক্ষক ।
কবিতা, গল্প , প্রবন্ধ, লিখতে পছন্দ করেন। যুক্তিবাদী  এবং বিজ্ঞানমনস্ক। ছোট পত্রিকায় সাংবাদিকতার কাজ করেছন। আবৃত্তি , নাটক, মঞ্চ অভিনয় এবং নির্দেশনা কাজে পুরষ্কার প্রাপ্ত ।একটি গল্প সংগ্রহ প্রকাশের পথে(শেষ সংলাপ)  ও দু'টি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশের পথে । সাহিত্য উদ্যান পত্রিকার পাতায় সেরা গল্পের পুরষ্কার প্রাপ্ত। ব‌ই পড়তে এবং ভ্রমণে আগ্রহী । সামাজিক কাজ ও  দাতব্য চিকিৎসা  করায় উৎসাহী।

১১:৪৪ এএম, ৭ জুলাই ২০২৪ রোববার

নিয়তি (সাকি সুফি সঙ্গীত )

নিয়তি (সাকি সুফি সঙ্গীত )

নিয়তি (সাকি সুফি সঙ্গীত )

এম এ জামান আহাছানুজ্জামান (সুফী সাকি জাহাঙ্গীর) 

বাংলাদেশ 

 

টুট্ ছে বাঁধন - ছুট্ ছে বন্ধন

নিয়তির নিয়ম, থাকবে ক্রন্দন। 

বেলা শেষের গান, থাকে নাতো প্রাণ

জট পাঁকানো সুরে, বেসুরো তান।

সমাপ্ত হয় না, জীবন কাহীনি

অসমাপ্ত রইলো, সাকি 'র লেখনী।

প্রেমাস্পদের সৃষ্টি, প্রেমিক 'সাকি' 

প্রেমধর্মেই - রয়ে গেলো ফাঁকি।

নেমেছে ধ্বস, স্মৃতি মনিকোঠায় 

জরা ক্লান্তির ঢল, দেহের ধরায়। 

গুলিয়ে যাচ্ছে, সব মোহমায়া 

উদাস নেত্রে, ছায়া আর কায়া।

'অঘোর তন্ত্রে', কাটেনি তো ঘোর

কাটেনি রজনী, হয়না তো ভোর।

আশার আলোয়, আছে ভরসা

সুবাস হাওয়া, মিলবে সহসা।

১০:০৯ এএম, ৭ জুলাই ২০২৪ রোববার

Poem - My Casket Is Full of  Scarlet Words

Poem - My Casket Is Full of Scarlet Words

My Casket Is Full of Scarlet Words 

Shirin Akhter 

Bangladesh 

 

The epistle that you sent me still sparkles with rainbow lights,

It resonates with evening beauty,

Speaks in the tunes of classical music,

Spreads mysticism,

Reflects brilliant shades of emotions,

Glistens multihued letters,

Laden with fabulous special effects from start to ending,

Bestows colours on my soul of my love bird,

While going through,

My passion pauses,

In each punctuation,

Am yet on the green leaf of longing,

My casket is full of scarlet words which embroider the dreamful scarf of sweet feelings,

My isolated abode that echoes the cute tale of my cloistered heart,

That bounces back the lyrics of silvery love story composed by both of us.

১০:০৮ এএম, ৭ জুলাই ২০২৪ রোববার

Poem- When She Heard His Whistle

Poem- When She Heard His Whistle

When She Heard His Whistle

Omatee Ann Marie Hansraj 

 

When she heard his whistle,

Excitement was overwhelming,

She would keep staring at the door,

Heart in rhythm, pulse quickening more.

 

That moment she knew,

Daddy's home now,

Her face lit up so bright,

Her smiles shine even more.

 

Time stood still in that quiet space,

Anticipation lit her face.

Every note a promise, clear,

Of his presence drawing near.

 

Hopeful moments, joy profound,

Whistle's echo, a cherished sound.

Love's sweet signal, pure and bright,

Filling her with endless light.

 

©Omatee Ann Marie Hansraj 

Copyright 2024

১০:০৭ এএম, ৭ জুলাই ২০২৪ রোববার

Poem - Mother Nature`s Wrath

Poem - Mother Nature`s Wrath

 

Mother Nature's Wrath

Annalyn G. Mercado

 

Wilderness of forests used to be untouched

Rare inhabitants' refuges were interrupted

The unstoppable population explosion

Technology development invaded its serenity

 

What purpose do environmental laws serve?

If logging and burning cannot be ceased,

Converting hills, mountains, rivers, and seas,

Subdivisions and buildings mushroomed in their place.

 

What is the purpose of government officials?

For allowing operations to mine and quarry

Legalizing their documents and permits

If their adverse effects would mean disaster!

 

When are we going to stop abusing Mother Nature?

Damping and spilling poisonous waste in bodies of water

Or using explosives on the sea to gain millions of profits

Even if it means destroying coral reefs and marine species.

 

Why is it that we always think of greed?

Instead of protecting citizen's welfare

Now, nature's wrath has been affecting us all

Disasters that leave painful scars in our hearts

 

Volcanic eruptions, earthquakes, floods and landslides

Mountains of soil squelching properties and human lives

Agricultural lands submerged in the raging flow of water

Sweeping the fruits of labor with our blood and sweat

 

What is the fate waiting for us now?

Famine, poverty, inflation—stricken people?

Sanctuaries and lives had been swept away

How can we save them? Lost and buried to the ground!

 

How can we extinguish people from starvation?

Proliferating crimes and more aggravations?

Epidemic diseases spreads and annihilate people

What more could be the worst scenario in the future?

 

When will you realize that every abuse we commit?

We are just digging our own graves!

And as Mother Earth cries her agony!

We remain deaf and mute to her plea!

 

Are you prepared for her uncontrollable rage?

Do you have an ark that will save you from death?

Forget your unselfishness and greed!

Repent and save Mother Nature before it's too late!

 

 

 

Copyright reserved

©Annalyn G. Mercado

 

 

Bionotes:

Annalyn G. Mercado, a multi-awarded poetess from the Philippines is a Doctor of Humanities in Social Community Development awardee(DHum, honoris causa), an honorary degree given by Ybarra Scholars and Fellows. Teacher III from Camp Vicente Lim Integrated School in Calamba City, Laguna, served 18 years as a secondary teacher. My passion for reading books and novels in my adolescent years led me to dream of becoming a writer. After college, I created poems but my passion for writing was discouraged by my father. I finished my B.S. in Agriculture, major in Ag. Economics (1996). When I discovered that I had Rheumatic Heart disease, the company rejected me. My mother encouraged me to take units of education and luckily passed the Licensure Exam for Teachers (LET) in 2003, major in English. After a 2-year teaching stint in a private school, I became a substitute teacher from 2005-2006. Finally, I got my permanent employment as a public school teacher from 2006 to the present. My master’s in education(MAED) major in TLE at Laguna State Polytechnic University was set aside when my son was diagnosed with autism spectrum disorder and seizure disorder. I'm an advocate, supporting a community of parents who have kids with autism. After 26 years I found myself writing again during my Covid-19 quarantine. A member of different global poetry forums where my writing talent was recognized. Presently, I’m an Administrator of the International Academy of Cultures, Vice President of the Pundit Society of Literature, and Advisor of Glory Future Foundation in Bangladesh, founded by Sayd Khan where I became one of the writers in a book, Poetry for Children. Recently, I was awarded by the Global Writers Academy as an Ambassador of Peace. Writer of the Daily Global Nation, The Pencraft, Amaravati Anthology, Ghorsowar, and VinAkasher Tara e-Magazines.

১০:০৫ এএম, ৭ জুলাই ২০২৪ রোববার

Poems

Poems

 

 

Sherzod Artikov is a writer, essayist and translator. He graduated from Ferghana Polytechnic Institute in 2005. He was one of the winners of the International Award of Contemporary Author’s Fairy Tales held in North Macedonia in 2021. His stories have been translated into 28 languages of the world and published in websites, magazines and newspapers of about 60 countries.

In 2020, the author’s books “Autumn Symphony”, “Beauty that did not save the world” and “Mona Lisa’s Smile” were published in 2022. In the middle of 2021-2022, his stories and poems were published in international anthologies in Bangladesh, Egypt, India, Canada, Tunisia, Greece, Mexico, Indonesia, USA, UAE, France, Lebanon, Poland, Turkey, and his author’s books were published in Cuba in 2021 “La Sinfonia del “Otono” in Spanish, in 2022 in India under the name of “The Book of Garcia Marquez” and in Romania under the name of “Sonata lui Rachmaninov” in Romanian.

In 2021-2022, he participated in international literature festivals held in Argentina, Tunisia, Singapore, Chile, Romania, Nepal, Nicaragua, Portugal and Indonesia.

He is a 2021 laureate of the “Golden creativity award” of the Mexican-Moroccan literary alliance for young translators and a member of the International Federation of Writers “FIEL” in Argentina and the World Union of Writers and Artists “UEMA” in Portugal.

 

 

Sky’s Tears

Ruined and broken

Land of Palestine

Day and night

Under the bombs.

Blood flows like a river

Poisoned life of people

Dying children, old men

Dying fathers, mothers and sons.

Families are being destroyed

Houses, walls are being crumled

Nature is being terrified.

But, the world is silent

The Mankind is silent

The God is silent.

Maybe cries only the sky

Because of the cruelty of humanity

Carrying a complaint against them

Or being angry at their silence.

Maybe cries only the sky

Who caught in deep shock

Whispering in the company of Earth

Turning whose tears into the rain.

Maybe cries only the sky

For being not able to understand 

In spite of the endless thoughts:

Why so bloodily killing each other 

Brothers who in one land were born.

А Letter to Marquez

 

Teacher,

I pray for your homeland!

Now there reigns

Chaos, turmoil, bloodshed.

A threat to peace grows

Human rights are being destroyed

Justice disappeared.

Your Macondo weeps

Where you’re safe and comfortable

Lived in past with a brunette Mercedes.

Where you wrote the fabulous Buendia family

And described the formidable Patriarch.

Your Makondo weeps

Where you breathed the fresh air

Opening the window in the early morning 

Waiting for the sun on the windowsill

With a cup of coffee in your hand.

You Macondo weeps Master

Where you sang a serenade

Cheerfully with a smile on your lips.

Danced the tango, played tirelessly

With a glass of bitter tequila

Wearing a big branded hat.

Cortazar’s Tomb

The great one`s ashes rest here

In the cemetery of vain Paris.

Among strangers a lonely tomb

As if staring into the horizon sadly.

From here impossible it is

To see kindly land of Argentine

The homeland where he was born

The homeland where was spent 

His childhood and adolescence.

No, you can not see it, 

Can not see it at all, painful tomb

It`s as obvious as

Two and two is equal to four.

But, a stubborn grave

Does not want to admit it

And it`s capricious claiming

To the gray clouds

To a half-naked trees

That beyond the horizon shines 

The radiant smile of the motherland.

 

 

 

১০:০৪ এএম, ৭ জুলাই ২০২৪ রোববার

Poem - My Consternation

Poem - My Consternation

My Consternation 

Dr Prasanna Kumar Mohapatra

 

 

I may not be a good poet , but I enjoy writing poems.

Sometimes l get disappointed 

When there is no audience of my poems.

 

 

Latter l realise that all are not crazy like me.

 I share my poetry in different platforms because l want to share my feelings sometimes.

 

 

I smile during writing poems... 

Become happy during sharing... 

Supper happy when someone listens... Become satisfied when someone appreciates... 

 

I'll write if they need...pour my words

 If they want more...

But don't misunderstand me.

 

 

If there is no one to listen, let my poems in air...

And sure someone will feel that the world is not a vacuum.

 

 

Without being appreciated it comes my mind that l don't need anyone to listen to or read my poetry.

 

 

A poetry has wings and flies to its destinations 

Where it connects with souls.

 

 

When a poet writes a poetry, 

He/she is bridged to his/her own heart, soul and the thoughts.

 

 

When l fall in love of nature, friendship beauty, 

War, peace, sorrow and the stars, l put my feelings in my poetry.

 

 

A poet never thinks about the poetry's flyby...

A poet lets it fly.

 

 

To make you understand more, l have shared so many poetry.

 

 

 If the world gets to know about my poetry,

 I hope they feel it, embrace it 

And see themselves to be reflected from the poetry.

 

Copyright ©® Dr Prasanna Kumar Mohapatra, India

 

 

Biography:

Prasanna Kumar Mohapatra is a retired person from LnT company in Odisha, India, who retired on January 1, 2014. After retirement, he joined a life insurance company where he is still working. He started writing English poetry about a year ago and has since received around 10,000 certificates and an Honorary Doctorate award for his poetry.

 

            He is a founding member of United Poets@ Heart, a moderator, rising star, and visual storyteller of The Poetic Gold Flame Ink Society, and a top contributor to Dream of Equality Colombia.

 

        Prasanna Kumar Mohapatra resides in Bhubaneswar, Odisha, India, with his wife, son, and daughter. He holds a post

graduate degree in M.Sc in Applied Mathematics.

 

        

 

 

 

১০:০১ এএম, ৭ জুলাই ২০২৪ রোববার

Berber Old Man

Berber Old Man

 

 

Berber Old Man

Dr. Kang, Byeong-Cheol 

 

Before me, an old man suddenly appeared

In a valley of Morocco

He wrapped a blue turban around my head

Like an old friend

As I wore the blue turban

I became a Berber

I pondered,

What does this blue symbolize?

The old man smiled at me!

The blue turban is a symbol like a spell that opens my soul

My burning lips felt as if they had drunk the elixir of love

Like the wind blowing through the leaves

My honey-like curiosity flew towards the Berber!

Like an arrow

 

 

Biography:

Poet Dr. Kang, Byeong-Cheol is a Korean author and poet, born in Jeju City, South Korea, in 1964. He began writing in 1993, publishing his first short story, “Song of Shuba,” at the age of twenty-nine. He released a collection of short stories in 2005 and has since won four literature awards and published more than eight books. From 2009 to 2014, he served as a member of The Writers in Prison Committee (WiPC) of PEN International. Additionally, he worked as an editorial writer for NewJejuIlbo, a newspaper in Jeju City, Korea. He holds a PhD in Political Science and currently serves as the Vice President of The Korean Institute for Peace and Cooperation. Moreover, he holds the position of founding President of the Korean Association of World Literature.

০৯:৫৬ এএম, ৭ জুলাই ২০২৪ রোববার

Poems

Poems

SOMEONE SHOULD TELL ME !

 

In that glittering touch of my dreams

Something new rises in my heart

Perhaps a smiling bud that giggles 

In the deep and dark forest of my mind .

My new poetry sings and vanishes 

Behind innumerable hopeless hopes 

Someone should tell me in a dialect 

My river of love flows in a new rhythm

And the sea of joy maddened in waves

I find not what new hue of her form

Can draw my image eternally lavish ;

Why is she acting all secretive today ?

 

©®Dr Prasana Kumar Dalai@ India.

 

 LET THE NIGHT COME !

 

Let the night come, my heart burns

I miss you in the middle of my life

Your love has destroyed me in toto

I have been a slave to your love

The pity is I'm neither living nor dying

You have turned my life like a hell

My heart is such I can't ignore you

It hurts badly for the wound is deep

My eyes do cry; let them roll tears

Let the dark night come again 

I want to sleep in your slim arms.

 

©®Dr.Prasana Kumar Dalai@India.

 

 NEVER MIND !

 

A chasm does open up as all roads fail

Why any cure now for a broken heart

Happiness always far-fetched for me

May you be blessed with it as you go

I pray fervently you do prosper in life

May your hopes and dreams come true

May you be free from my nothingness 

I 've closed all my roads to come to you

Never mind,simply ignore and walk away

Be progressive and productive all way.

 

©®Dr Prasana Kumar Dalai@India.

 

 JUST IN A MOMENT !

 

While walking alone I saw you other day

It rained and you got lost somewhere

Like a dream you passed away from me

Just in a moment you entered my life

Your pain did break my heart instantly 

I clearly remember your wet face then

I smell the rain drops down the memory 

I feel you're with me same as before

I'm crazy thinking about none but you

Someone's evil eye obstructed my love

My lips were silent, yet heart cried a lot

I could say nothing for you aren't mine.

 

©®Dr.Prasana Kumar Dalai @India.

 

 Biography of the Author.

 

DrPrasana Kumar Dalai

(DOB 07/06/1973) is a passionate Indian Author-cum- bilingual poet while a tremendous lecturer of English by profession in the Ganjam district of Odisha.He is an accomplished source of inspiration for young generation of India .His free verse on Romantic and melancholic poems appreciated by everyone. He belongs to a small typical village Nandiagada of Ganjam District,the state of Odisha.After schooling he studied intermediate and Graduated In Kabisurjya Baladev vigyan Mahavidyalaya then M A in English from Berhampur University PhD in language and literature and D.litt from Colombian poetic house from South America.He promotes his specific writings around the world literature and trades with multiple stems that are related to current issues based on his observation and experiences that needs urgent attention.He is an award winning writer who has achieved various laurels from the circle of writing worldwide.His free verse poems not only inspires young readers but also the ready of current time.His poetic symbol is right now inspiring others, some of which are appreciated by laurels of India and across the world. Many of his poems been translated in different Indian languages and got global appreciation. Lots of well wishes for his upcoming writings and success in future.He is an award winning poet author of many best seller books.Recently he is awarded Rabindra nath Tagore and Gujarat Sahitya Academy for the year 2022 from Motivational Strips . A gold medal from world union of poets France & winner Of Rahim Karims world literary prize 2023.The government of Odisha Higher Education Department appointed him 

as a president to Governing body of Padmashree Dr Ghanashyam Mishra Sanskrit Degree College, Kabisurjyanagar.Winner of " HYPERPOEM " GUNIESS WORLD RECORD 2023.Recently he was awarded from SABDA literary Festival at Assam.Highest literary honour from Peru contributing world literature 2024.Prestigious Cesar Vellejo award 2024

Completed 200 Epistolary poetry with Kristy Raines U SA.

Books.

1.Psalm of the Soul.

2.Rise of New Dawn.

3.secret Of Torment.

4.Everything I never told you.

5.Vision Of Life National Library Kolkata.

6.100 Shadows of Dream.

7.Timeless Anguish.

8.Voice of Silence.

9.I cross my heart from east to west . Epistolary poetry with Kristy Raines

০৪:০৭ পিএম, ৬ জুলাই ২০২৪ শনিবার

Poem - Yellow Magic

Poem - Yellow Magic

Yellow Magic 

 Dr. Shailesh Gupta Veer 

 

Whole atmosphere is

Magnetic

Environment is

Full of magic

I am overwhelmed by yellowish

 

In yellow

The whole creation is

Watching your feat

 

In yellow

You're-

Such as a mustard garden

Such as sunshine

Such as golden rays

In each and every direction

Yellow is spreading its magic

 

Hello

Yellow!

I am waiting for your reply

Do you know

I am yellow now

Such as sunflower

The brightness of your yellowness

Is the cause of my consciousness!

 

© Dr. Shailesh Gupta Veer

Fatehpur, UP, India

 

 

Brief Biography: 

Dr. Shailesh Gupta Veer stands as a luminary in the realm of literature, renowned for his multifaceted contributions as a poet, critic, reviewer, editor, and prolific award recipient. His literary oeuvre is distinguished by an unparalleled degree of creativity and authenticity, captivating readers across the globe.

 

Having edited approximately two dozen literary books and numerous magazines, Dr. Veer has played a pivotal role in shaping the contemporary literary landscape. His profound insights and editorial prowess have earned him widespread acclaim, solidifying his reputation as a visionary editor and curator of literary excellence.

 

Dr. Veer's literary masterpieces have transcended linguistic boundaries, with translations of his works enriching the literary tapestry in numerous languages worldwide. His impact on the global literary community was underscored by his recognition as a Literary Icon in December 2018 by the esteemed TV program You and Literature Today from Nigeria. Recently, his poem 'Become Firefly' has been presented in Hebrew in the international exhibition 'Butterflies of Peace' in Israel, along with poems by 21 selected poets from all over the world. The importance of his poems can also be understood by the fact that they have been broadcast on many platforms across the world.

 

As the esteemed editor of Micropoetry Cosmos and The Fatehpur Resolution, Dr. Veer continues to champion literary innovation and artistic expression, providing a platform for emerging and established voices alike to flourish. His unwavering dedication to the craft of writing and his commitment to fostering literary dialogue have earned him the admiration and respect of peers and readers alike.

০৪:০৪ পিএম, ৬ জুলাই ২০২৪ শনিবার

কবিতা - বেঁচে রবো ভালোবেসে

কবিতা - বেঁচে রবো ভালোবেসে

বেঁচে রবো ভালোবেসে

রিমা খান এ্যানী

ঢাকা, বাংলাদেশ

 

 

তোমার মায়ায় পড়ি বারেবার - তুমি ভাষা,

তুমি হৃদয়ের আনাচে কানাচে শান্তি শীতল ;

অনিন্দ্য সত্যি আজন্মকাল সূর্য ভালোবাসা 

তুমি ছিলে, আছো, থেকো আমার হয়ে চিরকাল।

 

তোমার ছায়ায় খুঁজে পাই বিশাল আকাশ

হাসিতে যেন রংধনু নেমে আসে হৃদয়ে;

নীল আকাশের সারা দুঃখ মরে বহে সুবাতাস

এক পৃথিবীসম ভালোবাসি, ভালোবেসে।

 

ভোর হতে পাখিদের আলাপনে থাকি সারাদিনে 

আহা প্রিয় মুধুর কন্ঠ শোনাও কতশত বাহানায়;

এমন করে আজন্মকাল কেটে যাক এখানে

তোমার আমার ভালোবাসা অনিন্দ্য মায়ায়।

 

আমরা বেঁচে রবো ভালোবেসে

আমরা বেঁচে রবো ভালোবেসে।

 

 

০২:৫৯ পিএম, ৬ জুলাই ২০২৪ শনিবার

কবিতা - আপেলমুখ

কবিতা - আপেলমুখ

আপেলমুখ

নিলয় রফিক

 

বাঁকখালী-দেহরূপ প্রেমের মুগ্ধতা ইতি-টেনে

গ্রামীণ সড়কে পাশে,বৃক্ষছায়া যুগল আয়েশ

পায়রা-ঘুঘুর গানে,ঘুমঘোরে ফুলের সকাল

রোদের ডানায় স্বপ্ন চাষে পার কৌশল-মহলে।

 

সন্ধ্যায় নদীর ঘাটে,ক্লান্তিদাগ জলের শিরায়

একাকিত্ব প্রকৃতির শব্দঘরে চোখের কুহক

আড়ালে আপেলমুখ,আড্ডার নাহারে দেখা হবে

শূন্যতা টেবিল ফাঁকা,স্মৃতির সৌরভ গন্ধ ডাকে।

 

আলোর আঁধারে বাঁকে

পোড়াবিলে নির্জনে আলয়

অদূরে কবিতাবাড়ি,পরিচর্যা চিন্তায় মগ্নতা

কুনজরে লাঠিবাহু নামজারি ভূমির দপ্তরে

সীমানা দেয়াল-রেখা, বীজতলা অমৃতি সুরভি।

 

 

 

নিলয় রফিক

মহেশখালী,কক্সবাজার,বাংলাদেশ

 

কবি নিলয় রফিকের জন্ম ৬ আগস্ট ১৯৮৩ সালে। স্কুল জীবন থেকেই স্থানীয় দৈনিক পত্রিকার সাহিত্য পাতায় লেখালেখি শুরু। পরর্বতীতে বিভিন্ন লিটলম্যাগসহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সাহিত্য পত্রিকায় কবিতা প্রকাশিত হয়। এ পযর্ন্ত বিশটির ও বেশি বিদেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে তার উল্লেখযোগ্য কবিতা। ইতিমধ্যে ল্যাটিন আমেরিকার 'অ্যাামাজন' থেকে প্রকাশিত হয়েছে ইংরেজি কাব্যগ্রন্থ 'সান লীফ'। বাংলা ভাষায় তার লেখা কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ছয়টি যথাক্রমে ১.বিশুদ্ধ বিষাদে ভাসি আমি রাজহাঁস ২.পিপাসার পরমায়ু ৩.নোনামানুষের মুখ ৪,অজ্ঞাত আগুন ৫ আঁখিআঁকা আদিনাথ ৬.মোমের প্রার্থনায় নত মাটির শরীর। তার কবিতায় রয়েছে ভাবের মায়াজাল, ঘোরলাগা অনুভব। শব্দ ও ছন্দের অসামান্য বুনুনে কবি নিলয় রফিক যেন মায়াবী জাদুকর।

০২:৫৮ পিএম, ৬ জুলাই ২০২৪ শনিবার

Puspaprovat Patrika