ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

শুক্রবার   ১৫ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ১ ১৪৩১   ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর

বিশ্বাস বাড়ি শতাব্দী প্রাচীন দুর্গাপূজার আশ্চর্য প্রথা

প্রকাশিত: ১৬ অক্টোবর ২০২০ ১৯ ০৭ ১২  

 আব্দুল হাই, বাঁকুড়াঃ - 

১৮৫৭ সালে ঘটেছিল সিপাহী বিদ্রোহ। ভারতের ইতিহাসে তা বিখ্যাত হয়ে আছে। ঠিক তার আগের বছরই ১৮৫৬ সালে বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুর মহকুমার জয়পুর ব্লকের জুজুড় গ্রামে শুরু হয় জমিদার বাড়ির প্রাণের দুর্গাপুজো। আদি পুরুষ রামনারয়ণ বিশ্বাস বর্ধমান জেলার খন্ডোঘোষ ব্লক হতে তৎকালীন বর্ধমানের রাজার অধীনে জমিদারিত্ব নিয়ে আসেন বাঁকুড়া জেলার জয়পুর ব্লকের জুজুড় গ্রাম এলাকায় ।আদি পদবী দাস বিশ্বাস হয় বর্ধমানের রাজার প্রদত্ত উপাধি অনুসারে। তারপর ধীরে ধীরে বিস্তার লাভ করে। বংশের দেবেন্দ্রনাথ বিশ্বাসের অকাল প্রয়াণের পর তাঁর স্ত্রী কিরণবালা বিশ্বাসের আমল পর্যন্ত ছিল জমিদারিত্ব। তারপর কিরণবালার জীবদ্দশায় জমিদারি প্রথার বিলুপ্তি ঘটে। আগে গঙ্গা মাটি দিয়ে প্রতিমা তৈরি হতো। সেই প্রথা মেনে মায়ের বিসর্জনের সময় বাঁ পায়ের বুড়ো আঙুল ভেঙে রাখা হয় পুরনো স্পর্শের জন্য। কর্মসূত্রে বিশ্বাস জমিদার বাড়ির অনেকেই গ্রামের বাইরে থাকেন। আজও প্রাণের টানে, মাটির টানে তাঁরা ছুটে আসেন তাঁদের প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী বাড়ির পূজোতে।

Puspaprovat Patrika
এই বিভাগের আরো খবর