ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

শুক্রবার   ১৫ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ১ ১৪৩১   ১৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর

বদরপুর পুলিশের হাতে আটক ১৫ লক্ষ টাকার কফসিরাপ

দিদারুল ইসলাম করিমগঞ্জ আসাম

প্রকাশিত: ২৬ মে ২০২১ ১৯ ০৭ ১৩  

আসামে দিন দিন হু হু করে বাড়ছে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ।আসাম সরকারের নির্দেশে চলছে সান্ধ্যকালীন আইন। সকাল ১১ টা থেকে বাজার হাট বন্ধ। সান্ধ্যকালীন আইনকে কাছে লাগিয়ে বরাক উপত্যকা হয়ে বাংলাদেশে প্রতিদিন প্রচার হচ্ছে, কয়লা, পাথর, বার্মিজ সুপারি, ড্রাগস, কফসিরাপ। করিমগঞ্জের জেলা শাসকের নির্দেশে বদরপুর ঘাটে বসানো হয়েছে নাকা চেকিং, যাতে এক জেলার লোক অন্য জেলায় না আসতে পারেন, বুধবার সকালে বদরপুর ঘাটে রুটিন তাল্লাশির বদরপুর পুলিশের বৃহৎ সাফল্য, এএস১৯ এসি ২৫০৮ নাম্বারের একটি গাড়ি থেকে উদ্ধার করেন 

 ২৬ কার্টুন অর্থাত ৭৮০০ বোতল কফসিরাপ ।সঙ্গে আটক করেন দুই ব্যক্তিকে । কফসিরাপের বাজার মূল্য ১৫ লক্ষ টাকা। আটক হওয়া দুই ব্যাক্তির নাম তাজ উদ্দিন ও রশিদ আলী ।এদিকে . মদের ফোয়ারায় ভাসছে বদরপুরে শহর। নিয়মিত অভিযান নেই আবগারি বিভাগের, ভাতের হোটেল থেকে শুরু করে চায়ের দোকানে দেদার বিক্রি হচ্ছে মদ ।আবগারি বিভাগের তৎপরতা নিয়ে খুব স্বাভাবিকভাবেই সন্দেহ ও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে জনমনে। বদরপুরে শহরের বিভিন্ন জায়গায় অবৈধ উপায়ে মদ বিক্রি বেপরোয়া চলছে। সে সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলছে ড্রাগস বেচাকেনা ও পাচারের মতো ঘটনা। ফলে উঠতি প্রজন্মের একাংশ এসবের পাল্লায় পড়ে গোল্লায় যাচ্ছে। হাত বাড়ালেই মদ ও মাদকদ্রব্য যত্রতত্র পাওয়া যাচ্ছে বলে বিভিন্ন বয়সী লোকজন সহজলভ্য নেশার দাস হয়ে উঠছে। বদরপুরের প্রায় সব জায়গায়ই মদ ও ড্রাগসের রমরমা।

বিশেষত রেলগেটে অবৈধ মদের কারবারের মুক্তাঞ্চল হয়ে উঠেছে বলে অভিযোগ। এ সব থেকে সৃষ্ট নানা সামাজিক ও গার্হস্থ অপরাধের মাত্রাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। মানুষের নিরাপত্তাও দাঁড়িয়েছে প্রশ্নের মুখে। এ পরিস্থিতিতে আবগারি বিভাগের তৎপরতা কতটুকু তা যথেষ্ট সন্দেহের। নিয়মমাফিক অভিযান চালানো হয়না বলে অভিযোগ তো রয়েছেই। অনেকেই মনে করেন, বিভাগীয় কর্তাদের প্রশ্রয় ও মদত এবং গোপন লেনদেন ছাড়া দিনরাত মদের ঠেক চালানো ও বেচাকেনা অসম্ভব। এ নিয়ে প্রায়ই পুলিশ ও আবগারি বিভাগ একে অপরকে দোষারোপ করে হাত গুটিয়ে থাকে বলে অভিযোগ।

Puspaprovat Patrika
এই বিভাগের আরো খবর