প্রসঙ্গ: বাংলা ভাগের বিদঘুটে প্রস্তাব
মজিবুর রহমান, প্রধানশিক্ষক, কাবিলপুর হাইস্কুল
প্রকাশিত: ৪ আগস্ট ২০২৪ ১১ ১১ ১৫
প্রসঙ্গ: বাংলা ভাগের বিদঘুটে প্রস্তাব
মজিবুর রহমান, প্রধানশিক্ষক, কাবিলপুর হাইস্কুল
কাবিলপুর, মুর্শিদাবাদ, ৭৪২২৩৭
পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিকে অবস্থিত কোনো কোনো ভূখণ্ডের পশ্চিমবঙ্গ থেকে পৃথক হওয়ার দাবি প্রায় চার-পাঁচ দশকের পুরনো। সম্প্রতি সেই দাবির কথা আবার শোনা যাচ্ছে। তবে দাবি করার ধরন কিছুটা বদলেছে।এতদিন পশ্চিমবঙ্গ থেকে বেরিয়ে গিয়ে গোর্খাল্যান্ড, কামতাপুর বা গ্ৰেটার কোচবিহার গঠনের দাবি সংশ্লিষ্ট এলাকায় আন্দোলনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকতে দেখা গেছে।এবার তা ভারতের সংসদে উত্থাপিত হয়েছে। এতদিন এই ধরনের প্রস্তাব কোনো মূল প্রবাহের রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে করা হয়নি। এবার দলগতভাবে না হলেও বিজেপির একাধিক সাংসদ ও বিধায়ক এই প্রস্তাব পেশ করেছেন।এতদিন বাংলা ভাগের আন্দোলনকে সহিংস হতে দেখা গেছে।এবার অন্তত তা না হয়ে বাংলা ভাগ সম্পর্কিত প্রস্তাব রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও বিশ্লেষকদের তর্ক-বিতর্কের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছে। মনে করা হচ্ছে যে, অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গ সহ গোটা দেশে ভালো ফল করতে না পেরে কেন্দ্রের শাসকদল সাম্প্রদায়িক ও আঞ্চলিক মেরুকরণকে আরও তীব্র করতে চাইছে। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ ও ভূখণ্ডকে নতুন আঙ্গিকে বিভাজিত করার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।
আমরা সকলেই জানি যে, প্রশাসনিক সুবিধার কথা বলে ভাইসরয় লর্ড কার্জন ১৯০৫ সালের ১৬ই অক্টোবর বঙ্গভঙ্গ কার্যকর করেন। ব্রিটিশরা বাঙালির ঐক্যবদ্ধ প্রতিবাদী চরিত্র তথা উত্তাল আন্দোলনের মোকাবেলা করতে মুশকিলে পড়ছিল।তাই তারা বাঙালিকে হিন্দু-মুসলমানে বিভাজিত করে সেই ঐক্যকে ভাঙতে চেয়েছিল। সেই লক্ষ্যে বাংলাকে হিন্দু ও মুসলিম প্রধান দুই এলাকায় বিভক্ত করা হয়। কিন্তু সেই সময়েও সাম্প্রদায়িক বিভেদে বিশ্বাসী বাঙালির থেকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বিশ্বাসী বাঙালির সংখ্যা অনেক বেশি থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়। ধারাবাহিক আন্দোলনের জেরে ব্রিটিশরা ১৯১১ সালের ১২ই ডিসেম্বর বঙ্গভঙ্গ রদ করতে বাধ্য হয়।তবে বাঙালির ওপর প্রতিশোধ নেয় ভারতের রাজধানী কলকাতা থেকে দিল্লিতে স্থানান্তরিত করার মধ্য দিয়ে। ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের সময় আবার বাংলা ভাগ হয়। পূর্ববঙ্গ ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশে পরিণত হয়েছে। ১৯৫৬ সালের রাজ্য পুনর্গঠন আইন অনুযায়ী ভারতের অন্যতম অঙ্গরাজ্য হিসেবে পশ্চিমবঙ্গ তার বর্তমান আকার ও আয়তন পরিগ্ৰহ করে।
পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিকে অবস্থিত আটটি জেলা- দার্জিলিং, কালিম্পং, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর ও মালদা- একত্রে উত্তরবঙ্গ হিসেবে অভিহিত। উত্তরবঙ্গে লোকসভা ও বিধানসভার আসন রয়েছে যথাক্রমে ৮টি ও ৫৪টি। জনসংখ্যা আনুমানিক ২ কোটি।এই এলাকার উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে ২০১৪ সালে শিলিগুড়িতে একটি রাজ্য সচিবালয় স্থাপন করা হয়েছে যা উত্তরকন্যা নামে পরিচিত। জলপাইগুড়িতে রয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের একটি সার্কিট বেঞ্চ। এখানে মাসে গড়পড়তা ১৫ দিন করে সিঙ্গল ও ডিভিশন বেঞ্চ বসে। উত্তর-পূর্ব ভারত হল বিশালায়তন ভারত রাষ্ট্রের একটি ভৌগলিক অঞ্চল ও প্রশাসনিক বিভাগ। অরুণাচল প্রদেশ, আসাম, ত্রিপুরা, নাগাল্যান্ড, মনিপুর, মিজোরাম, মেঘালয় ও সিকিম- এই আটটি রাজ্য উত্তর-পূর্ব বিভাগের অন্তর্গত। রাজ্যগুলোর একত্রে লোকসভা আসন সংখ্যা ২৫ এবং জনসংখ্যা আনুমানিক ৫ কোটি। প্রথম সাতটি রাজ্যকে 'সপ্তভগিনী' এবং সিকিমকে 'ভ্রাতারাজ্য' বলা হয়। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সিকিম ১৯৭৫ সালের ১৬ই মে ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয়।
বিজেপির রাজ্য সভাপতি, বালুরঘাটের সাংসদ, শিক্ষা ও উত্তর-পূর্ব উন্নয়ন মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে উত্তরবঙ্গকে সংযুক্ত করার প্রস্তাব করেছেন। তাঁর মতে, উত্তরবঙ্গের সাথে উত্তর-পূর্ব ভারতের মিল রয়েছে এবং এজন্য প্রথমটি দ্বিতীয়টির সাথে সংযুক্ত হলে উন্নয়নের প্রশ্নে অনেক উপকৃত ও লাভবান হবে। সুকান্ত বাবুর বক্তব্যকে সঠিক বলা শক্ত। ভাষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি কোনো দিক থেকেই এই দুই এলাকার মধ্যে উল্লেখযোগ্য সাদৃশ্যের সন্ধান পাওয়া যায় না। উন্নয়নের দিক থেকেও 'সপ্তভগিনী' উত্তরবঙ্গের থেকে এগিয়ে নেই। চীনের সঙ্গে দীর্ঘ আন্তর্জাতিক সীমানা থাকা অরুণাচল প্রদেশ নিয়ে তো ভারতের টেনশনই দূর হয় না। ১৯ লাখ বাঙালিকে বেনাগরিক বানিয়ে আসামে যে অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে তার নজির গোটা দেশে আর কোথাও আছে কি? উত্তরবঙ্গের মানুষ সেখানে ডিটেনশন ক্যাম্প পরিদর্শন করতে যাবে? ত্রিপুরা কবে অগ্ৰসর রাজ্য হিসেবে গণ্য হল? নাগাল্যান্ডে নাগা জঙ্গিদের আন্দোলন কি একেবারে স্তব্ধ হয়ে গেছে? মনিপুরকে কি জ্বলতে দেখা গেল না? শিক্ষা, স্বাস্থ্য, শিল্প, শান্তি- কোন্ মানদণ্ডে উত্তর-পূর্ব বিভাগ উত্তরবঙ্গের থেকে কয়েক কদম এগিয়ে রয়েছে যে উন্নয়নের দোহাই দিয়ে সংযুক্ত করার কথা বলা হচ্ছে? আসলে, ওই দুই অংশের মিলন ঘটিয়ে সুকান্ত বাবুরা একটি বিজেপির বেল্ট তৈরি করতে চাইছেন। প্রশ্ন তোলার যথেষ্ট অবকাশ রয়েছে যে, বিজেপির সরকার ও সাংসদরা গত দশ বছরে উত্তরবঙ্গের উন্নয়নে বলার মতো কোনো কাজ করেছেন কি? দার্জিলিংয়ের চা ও মালদার রেশম শিল্পের ক্রমাবনতি রোধের কোনো প্রয়াস কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে করা হয়নি।গঙ্গার ভাঙনে মুর্শিদাবাদ জেলার একাধিক ব্লকের বাড়ি ঘর, জমিজমা নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে। বহু মানুষ সর্বস্বান্ত হচ্ছে। গঙ্গা ভাঙন একটি জাতীয় সমস্যা কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার কোনো পদক্ষেপ করছে না। মুখে উন্নয়ন আর কাজে বঞ্চনা!
বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ অনন্ত মহারাজ দাবি করেছেন যে, প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে গ্ৰেটার কোচবিহার রাজ্য গঠনের বিষয়টি খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে। উল্লেখ্য, এই অনন্ত মহারাজের বিরুদ্ধে কোচবিহারে বিচ্ছিন্নতাবাদী ও সহিংস আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার অভিযোগ ছিল। তিনি পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের ভয়ে একসময় আসামে আত্মগোপন করে থাকতেন।
ঝাড়খণ্ডের বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে সংসদে পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ ও মালদা এবং বিহারের কিষানগঞ্জ, কাটিহার, পূর্ণিয়া ও আরারিয়া- এই ছয়টি মুসলিম অধ্যুষিত জেলা নিয়ে একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ব্যাপক অনুপ্রবেশের কারণে এই জেলাগুলোতে জনবিন্যাস বদলে গেছে। তাঁর মতে, মুসলমানদের অতিরিক্ত সংখ্যা বৃদ্ধি ও হিন্দুদের উদ্বেগজনক হারে সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে। নিশিকান্ত দুবের এই প্রস্তাব ও পর্যবেক্ষণে উগ্ৰ সাম্প্রদায়িক ভেদবুদ্ধি অত্যন্ত স্পষ্ট। মিথ্যাচারও রয়েছে। ঝাড়খণ্ডের একজন সাধারণ সাংসদের মস্তিষ্কে বিহার ও পশ্চিমবঙ্গের ভূখণ্ড নিয়ে কোনো পরিকল্পনা রচিত হওয়া অভিপ্রেত নয়। তাঁর প্রস্তাব বা পরিকল্পনা সংশ্লিষ্ট এলাকার অধিবাসীরা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করবেন, এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। ঘটনা হল, একবিংশ শতাব্দীর ভারতে রোহিঙ্গা বা বাংলাদেশীদের অনুপ্রবেশ ধর্তব্যের মধ্যে রাখার মতো কোনো বিষয়ই নয়। যা বাস্তবে হয় না তাই নিয়ে মাতামাতি করা মতলববাজদের কাজ। বাংলা ও বিহারে রোহিঙ্গাদের উপস্থিতি বা অস্তিত্ব নিশ্চিতভাবেই একটি আনুবীক্ষণিক ব্যাপার। প্রশ্ন হল, বাংলাদেশের সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের মানুষ ভারতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ হিসেবে অমর্যাদা ও জ্বালা যন্ত্রণা ভোগ করতে কেন আসবে? এখানে এসে তারা কী পাবে? তাছাড়া, জীবনযাত্রার মানের দিক থেকেও কি ভারতীয় মুসলমানরা বাংলাদেশী মুসলমানদের থেকে খুব ভালো জায়গায় অবস্থান করে? কাজেই বাংলাদেশের মুসলমানরা দলে দলে ভারতে ঢুকে পড়ছে, এমন অভিযোগের মধ্যে কোনো সত্যতা নেই।
মুর্শিদাবাদ ও মালদায় ব্রিটিশ আমল থেকেই মুসলমানের সংখ্যা বেশি। মুর্শিদাবাদকে প্রথমে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হিসেবেই ঘোষণা করা হয়েছিল। ১৮ই আগস্ট'৪৭ সেটি পশ্চিমবঙ্গের অন্তর্ভুক্ত হয়। মুসলিম অধ্যুষিত মুর্শিদাবাদ জেলা থেকে ত্রিদিব চৌধুরী, শশাঙ্ক শেখর সান্যাল, অতীশ সিনহা, প্রণব মুখার্জি, অভিজিৎ মুখার্জি, ননী ভট্টাচার্য, প্রমথেশ মুখার্জি ও অধীর রঞ্জন চৌধুরী প্রমুখ হিন্দু ব্যক্তিরা সাংসদ নির্বাচিত হয়েছেন। কোনো মুসলিমপন্থী দল এখানে সুবিধা করতে পারে না। বিভিন্ন সময়ে মুর্শিদাবাদে রাজনৈতিক সংঘর্ষ হলেও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় হতাহত অথবা লুটপাটের ঘটনা সেভাবে ঘটতে দেখা যায় না। মুসলমানদের হাতে হিন্দুদের অত্যাচারের দৃষ্টান্ত প্রায় নেই বললেই চলে।
মুসলিম সমাজে জনবিস্ফোরণ ঘটার যে কথা বলা হয় তাও ঠিক নয়। ধর্মীয় বিধি অনুযায়ী একজন মুসলমান পুরুষ চারজন মহিলাকে বিয়ে করতে পারে। কিন্তু বাস্তবে এমন বিয়ের সংখ্যা হয়তো এক লাখে একটি। আবার কারোর একাধিক বউ থাকলেই যে তার এক-দেড় ডজন ছেলেমেয়ে থাকবে, এই ধারণাও বাস্তবসম্মত নয়।গোটা দেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কমছে এবং তাতে মুসলিম সমাজের উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে। গত দুই দশকে জন্মহার হ্রাস পাওয়ার হার হিন্দুদের থেকে মুসলমানদের মধ্যে বেশি। পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও কেরালা প্রভৃতি যে রাজ্যে মুসলিম জনসংখ্যা ২৫ শতাংশের বেশি সেখানে জন্মহার দুই শতাংশের কম। কিন্তু উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ ও বিহার প্রভৃতি যে রাজ্যে মুসলিম জনসংখ্যা ২০ শতাংশের কম সেখানে জন্মহার তিন শতাংশের বেশি।এই পরিসংখ্যান প্রমাণ করে যে, হিন্দু-মুসলমানের জনসংখ্যা হ্রাস-বৃদ্ধির মধ্যে কোনো অস্বাভাবিকতা নেই।এখন অধিকাংশ মুসলিম দম্পতি জন্মনিয়ন্ত্রণের কোনো না কোনো পদ্ধতি ব্যবহার করে। দুটি শিক্ষিত মধ্যবিত্ত হিন্দু ও মুসলিম পরিবারের 'ফ্যামিলি প্ল্যানিং' প্রায় একই রকম হয়। দশজন হিন্দু শিক্ষকের সন্তান সংখ্যার সঙ্গে দশজন মুসলমান শিক্ষকের সন্তান সংখ্যার বিশেষ ফারাক থাকে না।অনুরূপ ভাবে, দারিদ্র্য পীড়িত ও শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত দুটো হিন্দু ও মুসলিম পরিবারের অনিয়ন্ত্রিত সন্তান উৎপাদনের মধ্যে মিল রয়েছে। মুসলিম সমাজকে সবসময় অশিক্ষিত, গোঁড়া, বিজ্ঞান বিরোধী, উগ্ৰ, দরিদ্র মনে করা সঙ্গত নয়। ভারতীয় মুসলমানদের মধ্যে এখন আধুনিকতার উপাদানের অভাব নেই।মুসলমানরা হিন্দুদের মতোই দোষ-গুণ নিয়ে ভারতীয় সভ্যতার অবিচ্ছেদ্য অংশ।
গণতান্ত্রিক সংসদীয় রাষ্ট্রে সাম্প্রদায়িক মনোভাব ও মতাদর্শ নিয়ে রাজনীতি করা দল ও ব্যক্তিদের গরিব মেহনতি মানুষের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য নানা ধরনের কূটকৌশল গ্ৰহণ করতে হয়। মানুষের রুটি রুজির সমস্যার সমাধান না করে ধর্ম ও সম্প্রদায় কেন্দ্রিক ইস্যু খুঁচিয়ে তুলতে হয়।কেন্দ্রের প্রধান শাসকদলের নেতা মন্ত্রীরা সেটাই করছেন। তবে স্বস্তির কথা হল,মুর্শিদাবাদ ও উত্তরবঙ্গ নিয়ে যেসব ভুলভাল ও বিভ্রান্তিমূলক প্রস্তাব উত্থাপন করা হচ্ছে তা বাস্তবায়নের সম্ভাবনা আছে বলে মনে হয় না। কারণ, এইসব বিতর্কিত বিষয় সংসদে পাশ করার জন্য সরকারের যে সংখ্যাধিক্য থাকা দরকার এখন তা নেই।
- আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় মুর্শিদাবাদ সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল `জন জাতীয় গৌরব দিবস ২০২৪`
- আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় মুর্শিদাবাদ সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল `জন জাতীয় গৌরব দিবস ২০২৪`
- আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় মুর্শিদাবাদ সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল `জন জাতীয় গৌরব দিবস ২০২৪`
- POEM - UNTOLD WORDS !
- Poems
- Poems
- Poems
- POEM - BY THE WAYS OF PARADISE
- Article - Zein lovers
- Poem - On the Open Eyelashes Shadow I Weave
- একগুচ্ছ কবিতা
- Poem - Centuries Later
- Poem - Mystery Remains
- অনুষ্ঠিত হল অরঙ্গাবাদ ব্রাইট ফিউচার অ্যাকাডেমির বার্ষিক অনুষ্ঠান
- সুতি পাবলিক স্কুল ও কোচিং সেন্টারের উদ্বোধন
- Poem - Your Hazelnut Eyes!!!!
- Poem - Life Is Melody
- একগুচ্ছ কবিতা
- Poem - Twilight
- Poem - Love in the Autumn Leaves
- রাজনীতিতে অসতের প্রবেশ,প্রতিবাদী না হলে সমূহ বিপদ
- রাজনীতিতে অসতের প্রবেশ,প্রতিবাদী না হলে সমূহ বিপদ
- রাজনীতিতে অসতের প্রবেশ,প্রতিবাদী না হলে সমূহ বিপদ
- Poem - Missing the Sky
- Poem - Missing the Sky
- Poem - The Philosophy of the Eyes
- Poem - Silence
- Poem - When the Pen Abandons You
- POEM - LEAVE
- দ্বিতীয়বারের জন্য হোয়াইট হাউসে ডোনাল্ড ট্র্যাম্প
- Poem - Centuries Later
- Poem - Mystery Remains
- POEM - UNTOLD WORDS !
- আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় মুর্শিদাবাদ সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল `জন জাতীয় গৌরব দিবস ২০২৪`
- একগুচ্ছ কবিতা
- Poem - On the Open Eyelashes Shadow I Weave
- POEM - BY THE WAYS OF PARADISE
- Poems
- আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় মুর্শিদাবাদ সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল `জন জাতীয় গৌরব দিবস ২০২৪`
- Poems
- Poems
- Article - Zein lovers
- আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় মুর্শিদাবাদ সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল `জন জাতীয় গৌরব দিবস ২০২৪`
- স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবির ও বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা
- হাইলাকান্দিতে অজ্ঞাত মহিলার মৃতদেহ উদ্ধার
- বিজেপি কর্মীদের ওপর নৃশংস গণহত্যার প্রতিবাদে মৌন মিছিল
- রাজ্যে নতুন মদের দোকানের লাইসেন্স দেওয়ার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল
- প্রশাসক পদ থেকে তরুন নেতার অপসারণ,ক্ষুদ্ধ তরুণ প্রজন্ম
- কর্মস্থলে যাওয়ার পথে আক্রান্ত গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন
- যদুপুরে ছেলেধরা সন্দেহে গণপিটুনি
- চাঁচলে নিখোঁজ গৃহবধু, দুশ্চিন্তায় স্বামী
- প্রিয়রঞ্জন দশমুন্সির ক্যারিশমা লোকসভা নির্বাচনে ব্রাত্য?
- মেয়েটির কান্নার আওয়াজ শুনে পাশে কে দাঁড়াবে
- উচ্চমাধ্যমিকে অষ্টম কালিয়াগঞ্জের মধুরিমা
- অসম মন্ত্রীসভায় পদত্যাগ অগপের তিন মন্ত্রীর
- সাবিরের ডাক্তার হয়ে গরিবের সেবা করাই বাধা অর্থসঙ্কট
- উত্তর মালদার সিপিএম প্রার্থী বিশ্বনাথের ভোট প্রচারে বিমান বসু
- চাঁচলে অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির নগ্ন দেহ উদ্ধার