ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

সোমবার   ২৫ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ১১ ১৪৩১   ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর

টানা দুদিনের ঝড়ে চাঁচলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

উজির আলি

প্রকাশিত: ৩১ মে ২০১৯ ০৭ ০৭ ৩৪  

চাঁচলঃ

বুধবার রাত্রি 11:30 নাগাদ হটাৎ শুরু হওয়া তীব্র গতির ঝড়ে চাঁচল মহকুমার একাধিক এলাকায় আম ফসলী জমির সবজি আর গরীব মানুষের ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তীব্র গতি সম্পন্ন এই ঝড় চলতিতে অশান্ত গরীব পরিবার গুলো। এর আগে গেল বুধবারের পর আবারও বৃহস্পতিবার একই সময়ে প্রচন্ড বেগে চাঁচল ও হরিশচন্দ্রপুর এলাকায় ঝড় বয়ে গেল। হরিশচন্দ্রপুরে 

11:15 মিনিটে ঝড় শুরু হয়। মুহুর্তের মধ্যে পৌছে চাঁচল এলাকায়। ঝড়ের সঙ্গে হালকা বৃষ্টিও হয়। তবে আধঘনটায় ঝড় থেমে গেলেও দু_ঘনটা ধরে পড়তে থাকে বৃষ্টি।

 ঝড় সর্ম্পকে সাধারণ মানুষ জানিয়েছেন, মুর্হৃতেই মেঘের বিকট শব্দে প্রবল বেগের ঝড় দেখে মানুষ আত্মংকিত হয়ে পড়েন। গতকালের ঝড়ের সঙ্গে সঙ্গে চাঁচল-আশাপুর রাজ্য সড়ক, 81 নং জাতীয় সড়কের ধার সংলগ্ন অনেক গাছসহ কয়েকটি এলাকায় আম গাছ ঝড়ে উপড়ে পড়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। ঝড়ে চাঁচল মহকুমায় আম, লিচু ও সবজির বেশ ক্ষতি হয়েছে।

 চাঁচল 1 নং ব্লকের ভগবানপুর অঞ্চল এলাকায় প্রায় 50 শতাংশ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গেছে। এছাড়া 50 শতাংশ কাঁচা বাড়ী-ঘর নষ্ট হয়ে গেছে। এদিকে মতিহার পুর অঞ্চল প্রধান পপি দাস জানান আমার এলাকায় প্রায় 60 শতাংশ পরিপুক্ত আমের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবেবাড়ী-ঘরের তেমন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।

ওই এলাকার চাষী নাজিমুল হক জানান, আমার 5 বিঘের মধ্য 3 বিঘে ধান কাটা হয়েছিল। কিন্ত ঝড়ের কারণে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছে দুই বিঘা জমি নিয়ে। কলিগ্রামের আম ব্যবসায়ী আব্দুল মোক্তার জানান, তার আম বাগানে গিয়ে তিনি হতাশ হয়ে পড়েছেন। দুদিনের ঝড় তাকে পথে বসিয়ে দিয়েছে। তার আমের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি তি হয়েছে।

এ ব্যাপারে জেলা কৃষি কর্মকর্তা রফিকুল হোসেনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের মাধ্যমে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা হচ্ছে সেই সঙ্গে কৃষকদের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।

ফসল ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

Puspaprovat Patrika
এই বিভাগের আরো খবর