ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

রোববার   ২৪ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ১০ ১৪৩১   ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর

বিদ্যুৎ বিভাগের চরম উদাসীনতা, করিমগঞ্জের দুর্ঘটনা আশঙ্কা

দিদারুল ইসলাম, করিমগঞ্জ আসাম

প্রকাশিত: ৩০ জুন ২০২০ ১৮ ০৬ ৩৫  

বিদ্যুৎ বিভাগের চরম উদাসীনতার কারণে যেকোনও সময় বড়ধরণের দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে কালীগঞ্জ হাসপাতাল রোডে। বৃহত্তর কালীগঞ্জ এলাকায় কোনো সরকারি লাইন ম্যান নেই দীর্ঘ কয়েক মাস থেকে। প্রাইভেট হিসেবে স্থানীয় দু’জনকে দিয়ে এলাকার প্রায় পঞ্চাশের বেশি ট্রান্সফর্মার দেখভাল করিয়ে কোনও মতে দায়িত্ব আদায় করছেন নিলামবাজার ইলেকট্রিক সাব ডিভিশনের আধিকারিক কল্লোল দেবরায়।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, প্রতি মাসে কালীগঞ্জ থেকে নিলামবাজার সাব ডিভিশনে ইলেকট্রিক বিল বাবদ কয়েক লক্ষাধিক টাকা জমা পড়ে। তার পরও এত অবহেলিত করে রাখা হয়েছে বৃহত্তর কালীগঞ্জের বিদ্যুৎ গ্রাহকদেরকে। গ্রাহকরা কারণ দর্শিয়ে বলেন এলাকায় রয়েছে পঞ্চাশের বেশি ট্রান্সফর্মার। আর এই বিশাল অংকের ট্রান্সফর্মারগুলো নিয়মিত দেখবাল করতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে বেসরকারি বিদ্যুৎ কর্মী দু’জনের। এই কর্মী দু’জন তাদের সাধ্যমত আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে যাতে এলাকার বিদ্যুত গ্রাহকরা বিদ্যুৎ পরিষেবা থেকে বঞ্চিত না হয়। কিন্তু তার পরেও ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুত পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এলাকাবাসী।
 বৃহত্তর কালীগঞ্জ এলাকায় কোনো সরকারি লাইন ম্যান নেই দীর্ঘ কয়েক মাস থেকে। প্রাইভেট হিসেবে স্থানীয় দু’জনকে দিয়ে এলাকার প্রায় পঞ্চাশের বেশি ট্রান্সফর্মার দেখভাল করিয়ে কোনও মতে দায়িত্ব আদায় করছেন নিলামবাজার ইলেকট্রিক সাব ডিভিশনের আধিকারিক কল্লোল দেবরায়।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, প্রতি মাসে কালীগঞ্জ থেকে নিলামবাজার সাব ডিভিশনে ইলেকট্রিক বিল বাবদ কয়েক লক্ষাধিক টাকা জমা পড়ে। তার পরও এত অবহেলিত করে রাখা হয়েছে বৃহত্তর কালীগঞ্জের বিদ্যুৎ গ্রাহকদেরকে। গ্রাহকরা কারণ দর্শিয়ে বলেন এলাকায় রয়েছে পঞ্চাশের বেশি ট্রান্সফর্মার। আর এই বিশাল অংকের ট্রান্সফর্মারগুলো নিয়মিত দেখবাল করতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে বেসরকারি বিদ্যুৎ কর্মী দু’জনের। এই কর্মী দু’জন তাদের সাধ্যমত আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে যাতে এলাকার বিদ্যুত গ্রাহকরা বিদ্যুৎ পরিষেবা থেকে বঞ্চিত না হয়। কিন্তু তার পরেও ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুত পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এলাকাবাসী।
যে দু’জন বেসরকারি কর্মী রয়েছেন তাদের দায়িত্বে দক্ষিণ কালীগঞ্জের খাগাইল, ফাঁড়িরমুখ, সাগরপার, তালতলা, রুপাইল, পর্যন্ত। একই ভাবে রহিমপুর, শ্রীমন্ত কানিশাইল, চৌধুরীবাজার, বাগবাড়ি, যদুটিল্লা, চৌকিরমুখ, ঘাটাইল, মহিরপুর, জুহিরকান্দি, কালপার, সূর্যাদাস, লোকদাস ক্ষুদ্রাকান্দি, খাগকান্দি ছাড়াও আরো অনেক গ্রামের ট্রান্সফর্মার সহ বিদ্যুতের লাইন নিয়মিত দেখবাল করতে হয়। কিন্তু এত বড় এলাকার এলাকার বিদ্যুতের লাইন নিয়মিত দেখবাল করা অসম্ভব।
তিন চারদিন আগে দেখা গেছে কালীগঞ্জের বাগবাড়ি দিকের লাইনে বিদ্যুৎ থাকলেও কালীগঞ্জ বাজার সহ দক্ষিণ কালীগঞ্জের সব ক’টি গ্রাম পরদিন দুপুর পর্যন্ত বিদ্যুৎহীন অবস্থায় থাকতে হয়েছে। এমনকি গত বৃহস্পতিবার বিকালে বিদ্যুৎ উধাও হওয়ার পর প্রায় ২৪ ঘণ্টা পর বিদ্যুতের দেখা মেলে কালীগঞ্জে। ঘন ঘন লোডশেডিং এ বিপাকে কালীগঞ্জ এলাকার স্কুল কলেজের পড়ুয়ারা। এদিকে বিদ্যুৎ কর্মীর অভাবে এলাকার গ্রাম অঞ্চলের বিদ্যুৎবাহী তারের পাশাপাশি খুঁটি গুলোতে আগাছায় ঘিরে ফেলেছে। এতে যে কোনো মুহূর্তে শর্ট সার্কিট হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসী। বিশেষ করে কালীগঞ্জ বাজারের হাসপাতালে রোডে বিদ্যুতের খুঁটি সহ বিদ্যুৎবাহী তার আগাছায় বেষ্টিত হওয়ায় রাস্তা দিয়ে পথচারীরা হেঁটে যাতায়াতে যে কোনো সময় বিপদ হতে পারে। কেননা এই রাস্তা খুবই ব্যাস্ততম রাস্তা। রাস্তা দিয়ে পথচারীদের পাশাপাশি রোগী আনয়নের গাড়ি ২৪ ঘণ্টা যাতায়াত করে থাকে।তাই আশু পদক্ষেপে কালীগঞ্জ এলাকায় বিদ্যুৎ কর্মীর সংখ্যা বাড়ানোর পাশাপাশি বিদ্যুৎবাহী তার আগাছা মুক্ত করতে নিলামবাজার ইলেকট্রিক সাব ডিভিশনের এসডিও কল্লোল দেবরায়ের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন বৃহত্তর কালীগঞ্জ এলাকার ভুক্তভোগী জনগণ।

Puspaprovat Patrika
এই বিভাগের আরো খবর