ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

সোমবার   ২৫ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ১১ ১৪৩১   ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর

এশিয়ার অর্ধকোটি মানুষ ক্ষুধার্ত

বিদেশ ডেস্ক

প্রকাশিত: ৩ নভেম্বর ২০১৮ ১৯ ০৭ ৩৬  


দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়ন সত্ত্বেও এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে প্রায় অর্ধ কোটি (৪৮ কোটি ৬০ লাখ) মানুষ ক্ষুধার্ত অবস্থায় দিন কাটাচ্ছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ।
শুক্রবার (২ নভেম্বর) প্রকাশিত সংস্থাটির খাদ্য ও কৃষি সংস্থার একটি প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। ২০৩০ সালের মধ্যে যাবতীয় অপুষ্টিজনিত সংকট দূর করে ক্ষুধামুক্ত দেশ গড়ার অঙ্গীকার পূরণ না করলে এশিয়ার দেশগুলো মানব সম্পদের ক্ষেত্রে মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘের ৪টি সংস্থা। 
খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়,পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অপুষ্টিজনিত মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। অথচ এসব অঞ্চলে গত কয়েক বছর ধরে কোনও উন্নতি হয়নি।এই অঞ্চলের চেয়ে অপেক্ষাকৃত ভালো শহর ব্যাংকক ও কুয়ালালামপুরে এমন অনেক দরিদ্র পরিবার রয়েছে যারা তাদের শিশুকে ভালো খাবার দিতে পারে না। ফলে প্রায়ই বিভিন্ন স্বাস্থ্য জটিলতায় পড়ে এসব শিশু।
এ সময় এক জরিপের উদ্ধৃত করে বলা হয়,২০১৭ সালে এক তৃতীয়াংশের বেশি শিশু পর্যাপ্ত খাদ্য পায়নি ব্যাংককে । অপরদিকে পাকিস্তানে গ্রহণযোগ্য মাত্রার সর্বনিম্ন পর্যায়ের খাবার পেয়েছে মাত্র ৪ শতাংশ শিশু ।কিন্তু দীর্ঘ মেয়াদে অপুষ্টির হার ২০০৫ সালের ১৮ শতাংশ থেকে ২০১৭ সালে ১১ শতাংশে হ্রাস পেয়েছে। এরপরও খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা এবং অপর্যাপ্ত স্যানিটেশনের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশুরা । এসব অঞ্চলে পাঁচ বছরের কম বয়সী প্রায় ৭ কোটি ৯ লাখ শিশু এ পরিস্থিতির শিকার। 
জাতিসংঘের ৪টি সংস্থা এক যুক্ত বিবৃতিতে অভিযোগ করেছে, খাদ্য ও কৃষি সংস্থার রিপোর্ট থেকে এটাই দৃশ্যমান যে গত দুই বছরে ক্ষুধা মুক্তিতে তেমন কোনও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া যায়নি। তারা সতর্ক করেছে,এমন বাস্তবতা অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সালের মধ্যে ক্ষুধামুক্তির কোনও সম্ভাবনা নাই। 
 

Puspaprovat Patrika
এই বিভাগের আরো খবর