ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

রোববার   ২৪ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ১০ ১৪৩১   ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর

নেতাজি সব ধর্ম, বর্ণ, জাতির সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলতেনঃ মমতা

প্রকাশিত: ২৩ জানুয়ারি ২০২০ ১৭ ০৫ ০৭  

আজ বৃহস্পতিবার দার্জিলিংয়ে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৩ তম জন্মবার্ষিকীতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়  বলেন, যে নেতা সব ধর্ম, বর্ণ, জাতির সঙ্গে একসঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলেন তিনিই দেশের নেতা। বিজেপির নাম করে বলেছেন, দেশে হিন্দুত্বের নামে হিন্দুদের বদনাম করা হচ্ছে।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু দেশের এক বড় নেতা ছিলেন। যার কাছে ‘ধর্মনিরপেক্ষতার স্লোগান ছিল। তিনি হিন্দু, মুসলিম, শিখ, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, নেপালি, গোর্খা, পার্শি, জৈন যাই হোক না কেন সকলের কথা বলেছেন।’

মমতা বলেন, ‘নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর সবচেয়ে বড় ডান হাত কে ছিলেন জানেন? তাঁর নাম শাহনওয়াজ খান। নেতাজি তাঁদের নিয়ে কাজ করতেন। সবাইকে নিয়ে চলতেন।’ তিনি আজ নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর জন্মদিনকে জাতীয় ছুটির দিন হিসেবে ঘোষণার দাবি পুনর্ব্যক্ত করেন।

মমতা বলেন, ‘হিন্দু ধর্ম কেবল একজনের জন্য নয়। হিন্দু ধর্ম সর্বজনীন। যার কথা স্বামী বিবেকানন্দ একবার নয় বারবার বলেছেন। কিন্তু এখন যা বর্তমানে দেশে চলছে প্রত্যেক ধর্মকে বহিষ্কার করে হিন্দুত্বের নামে হিন্দুদের বদনাম করা হচ্ছে। আমরাও তো হিন্দু’ কিন্তু তাই বলে কী নেপালিকে পছন্দ করব না, তাঁদের উৎসব পালন করব না? গোর্খাদের, মুসলিমদের, খ্রিস্টানদের উৎসব পালন করব না?’

মমতা বলেন, ‘দেখুন নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু কী করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেবো। স্বাধীনতার আন্দোলনে, ধর্মনিরপেক্ষতার আন্দোলন, গণতন্ত্রের আন্দোলনে উনি একথা বলেছেন। কিন্তু আজ তো স্বাধীনতার কথা ভুলে যাও, গণতন্ত্রের কথা, ধর্মনিরপেক্ষতার কথা ভুলে যাও! কেবল নিজেদের রাজনীতির স্বার্থে লোকেদের রক্ত নিচ্ছে। কত মানুষের প্রাণ চলে গিয়েছে, বর্তমানে দেশে যে ‘ক্যা’-এনআরসি-এনপিআরের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলছে তাতে। সাধারণ মানুষের অধিকার থাকবে কী থাকবে না সেই প্রশ্ন আজ দেখা দিয়েছে!  এজন্য আজ নেতাজির জন্মদিবসে আমাদের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু যে রাস্তা আমাদের দেখিয়েছেন সেই পথেই আমরা চলবো। গান্ধীজি যে পথ দেখিয়েছিলেন সেই পথে আমরা চলবো। এজন্য যতই ঝড়তুফান আসুক না কেন তা জয় করার হিম্মৎ আমাদের আছে। কারণ এদেশের মাটি আমাদের সবচেয়ে প্রিয়।’

বিজেপি নেতাদের নাম না করে মমতা বলেন, ‘এরা কীভাবে দেশের নেতা হবে?  দেশের নেতা কীরকম হয়? যে নেতা দেশকে নেতৃত্ব দিতে পারেন তিনিই দেশের নেতা। যে নেতা সব ধর্ম, বর্ণ, জাতির সঙ্গে একসঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলেন তিনিই দেশের  নেতা। গরীবদের জন্য যার ভালোবাসা আছে তিনিই নেতা হন।’

আজ বৃহস্পতিবার দার্জিলিংয়ে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৩ তম জন্মবার্ষিকীতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়  বলেন, যে নেতা সব ধর্ম, বর্ণ, জাতির সঙ্গে একসঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলেন তিনিই দেশের নেতা। বিজেপির নাম করে বলেছেন, দেশে হিন্দুত্বের নামে হিন্দুদের বদনাম করা হচ্ছে।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু দেশের এক বড় নেতা ছিলেন। যার কাছে ‘ধর্মনিরপেক্ষতার স্লোগান ছিল। তিনি হিন্দু, মুসলিম, শিখ, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, নেপালি, গোর্খা, পার্শি, জৈন যাই হোক না কেন সকলের কথা বলেছেন।’

মমতা বলেন, ‘নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর সবচেয়ে বড় ডান হাত কে ছিলেন জানেন? তাঁর নাম শাহনওয়াজ খান। নেতাজি তাঁদের নিয়ে কাজ করতেন। সবাইকে নিয়ে চলতেন।’ তিনি আজ নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর জন্মদিনকে জাতীয় ছুটির দিন হিসেবে ঘোষণার দাবি পুনর্ব্যক্ত করেন।

মমতা বলেন, ‘হিন্দু ধর্ম কেবল একজনের জন্য নয়। হিন্দু ধর্ম সর্বজনীন। যার কথা স্বামী বিবেকানন্দ একবার নয় বারবার বলেছেন। কিন্তু এখন যা বর্তমানে দেশে চলছে প্রত্যেক ধর্মকে বহিষ্কার করে হিন্দুত্বের নামে হিন্দুদের বদনাম করা হচ্ছে। আমরাও তো হিন্দু’ কিন্তু তাই বলে কী নেপালিকে পছন্দ করব না, তাঁদের উৎসব পালন করব না? গোর্খাদের, মুসলিমদের, খ্রিস্টানদের উৎসব পালন করব না?’

মমতা বলেন, ‘দেখুন নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু কী করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেবো। স্বাধীনতার আন্দোলনে, ধর্মনিরপেক্ষতার আন্দোলন, গণতন্ত্রের আন্দোলনে উনি একথা বলেছেন। কিন্তু আজ তো স্বাধীনতার কথা ভুলে যাও, গণতন্ত্রের কথা, ধর্মনিরপেক্ষতার কথা ভুলে যাও! কেবল নিজেদের রাজনীতির স্বার্থে লোকেদের রক্ত নিচ্ছে। কত মানুষের প্রাণ চলে গিয়েছে, বর্তমানে দেশে যে ‘ক্যা’-এনআরসি-এনপিআরের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলছে তাতে। সাধারণ মানুষের অধিকার থাকবে কী থাকবে না সেই প্রশ্ন আজ দেখা দিয়েছে!  এজন্য আজ নেতাজির জন্মদিবসে আমাদের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু যে রাস্তা আমাদের দেখিয়েছেন সেই পথেই আমরা চলবো। গান্ধীজি যে পথ দেখিয়েছিলেন সেই পথে আমরা চলবো। এজন্য যতই ঝড়তুফান আসুক না কেন তা জয় করার হিম্মৎ আমাদের আছে। কারণ এদেশের মাটি আমাদের সবচেয়ে প্রিয়।’

বিজেপি নেতাদের নাম না করে মমতা বলেন, ‘এরা কীভাবে দেশের নেতা হবে?  দেশের নেতা কীরকম হয়? যে নেতা দেশকে নেতৃত্ব দিতে পারেন তিনিই দেশের নেতা। যে নেতা সব ধর্ম, বর্ণ, জাতির সঙ্গে একসঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলেন তিনিই দেশের  নেতা। গরীবদের জন্য যার ভালোবাসা আছে তিনিই নেতা হন।’

 

Puspaprovat Patrika
এই বিভাগের আরো খবর