ব্রেকিং:
আরজি কর মেডিকেলে ২০০ কোটির দুরনীতি, একাধিক প্রভাবশালীর জোগ থাকার সম্ভাবনা নলপুরে বেলাইন সেকান্দ্রাবাদ-শালিমার এক্সপ্রেস চলতি মাসেই ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা, রয়েছে নিম্নচাপের সম্ভাবনাও আগ্রা- লখনউ এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু রায়গঞ্জের কুলিকে শিশুর প্রাণ বাচিয়ে ডুবে মৃত্যু তরুণের গাজোলে মাটি খুড়তে গিয়ে উদ্ধার ১৬টি রুপার মুদ্রা

সোমবার   ২৫ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ১১ ১৪৩১   ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সর্বশেষ:
মুর্শিদাবাদের সুতিতে শুট আউট। CSK-তে যাচ্ছেন ঋষভ? সামনে এল বড় খবর

উচ্চশিক্ষা দপ্তরের ২০১৯ বর্ষশেষ

প্রকাশিত: ১০ জানুয়ারি ২০২০ ০৭ ০৭ ৪৬  

প্রধানমন্ত্রীর ‘সংস্কারমূলক ভারত’ চিন্তাভাবনার সঙ্গে সাযুজ্য
রেখে মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক ‘সকলের জন্য শিক্ষা, গুণগত শিক্ষা’
লক্ষ্য নিয়ে শিক্ষাক্ষেত্রে বিভিন্ন ব্যবস্হা গ্রহণ করেছে।
ডঃ কে কস্তুরী রঙ্গন কেন্দ্রীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী শ্রী
রমেশ পোখরিয়াল ‘নিশাঙ্ক’এর কাছে ২০১৯ সালে জাতীয় শিক্ষা নীতির খসড়া
কমিটি জমা দিয়েছে। দেশের চাহিদা অনুযায়ী শিক্ষা, উদ্ভাবন এবং গবেষণার
মানের দিকটি বিবেচনা করে ভারতকে শিক্ষা জগতে প্রথম সারিতে নিয়ে
আসার লক্ষ্যে কেন্দ্র নতুন শিক্ষানীতি গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে। এর
মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীরা প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও জ্ঞান অর্জন করতে পারবে।
একইসঙ্গে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, শিল্প ও শিক্ষাক্ষেত্রে যে মানব সম্পদের
ঘাটতি রয়েছে তা দূর করা সম্ভব হবে। মন্ত্রক, শিশুদের মধ্যে সম্ভাবনাকে
চিহ্নিত করে তাদের দক্ষতা ও জ্ঞান বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী
উদ্ভাবনী শিক্ষণ কর্মসূচি- ধ্রুব সূচনা করেছে। এছাড়াও দেশের গবেষণা ও
উদ্ভাবনী শক্তিকে উৎসাহদানের লক্ষ্যে শিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য
‘ইক্যুইপ’ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। এছাড়াও ২০১৯ সালে উচ্চশিক্ষা দপ্তর
‘স্বয়ম ২.০’, ‘দিক্ষারম্ভ’ এবং ‘পরামর্শ’ প্রকল্পের সূচনা করেছে।
বর্তমানে শিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য ও সমন্বিত কর্মসূচির
উদ্দেশ্যে ‘ইক্যুইপ’ কর্মসূচিটি চূড়ান্ত করা হয়েছে এবং মানব সম্পদ

2

উন্নয়ন মন্ত্রক ২০১৯-২৪ এর দেশের উচ্চশিক্ষাতে পরিবর্তন আনার
লক্ষ্যে বিভিন্ন কৌশলগত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত করবে।
আইআইএসসি ব্যাঙ্গালোর, আইআইটি বম্বে, আইআইটি ম্যাড্রাস,
আইআইটি খড়গপুর, হায়দ্রাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়, বেনারস হিন্দু
বিশ্ববিদ্যালয়, দিল্লী বিশ্ববিদ্যালয়, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় এবং আন্না
বিশ্ববিদ্যালয়, এই ১০টি সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে উৎকর্ষ
প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। আগামী ৫ বছর প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠান
১ হাজার কোটি টাকার আর্থিক অনুদান পাবে। এগুলির পাশাপাশি ১০টি
প্রতিষ্ঠানকেও উৎকর্ষ প্রতিষ্ঠানের তকমা দেওয়া হল। এগুলি হল-
বিআইটিএস পিলানি, মাহে কর্ণাটকের জিও ইন্সটিটিউট, তামিলনাড়ুর অমৃতা
বিশ্ববিদ্যাপীঠম ও ভেলোর ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি, নতুন দিল্লীর
জামিয়া হামদর্দ, ওড়িশা কলিঙ্গ ইন্সটিটিউট অফ ইন্ডাস্ট্রিয়াল
টেকনোলজি, হরিয়ানার ওপি জিন্দাল গ্লোবাল বিশ্ববিদ্যালয়, ভারতী
ইন্সটিটিউট, মোহালির সত্য ভারতী ফাউন্ডেশন, এবং উত্তরপ্রদেশের শিব
নাদর বিশ্ববিদ্যালয়।
বিজ্ঞানে উন্নত গবেষণার লক্ষ্যে ২০১৯এর ফেব্রুয়ারীতে ‘স্টারস’
প্রকল্পের সূচনা হয়েছে। ব্যাঙ্গালোরের আইআইএসসি এই পুরো প্রকল্পের
দায়িত্ব পেয়েছে। এই প্রকল্পের জন্য আড়াইশো কোটি টাকা বরাদ্দ করা
হয়েছে। এরমধ্যে ৫০ কোটি টাকা

Puspaprovat Patrika
এই বিভাগের আরো খবর