বন্ধ চাবাগান খোলা, এলাকার সার্বিক উন্নয়ন দুই সাংসদের বৈঠক
দেবজ্যোতি মুখার্জী
পুষ্পপ্রভাত পত্রিকা
প্রকাশিত : ০৭:২৬ পিএম, ১০ জুন ২০১৯ সোমবার
মালবাজার
ডুয়ার্সের বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বড় সমস্যা বন্ধ ও রুগ্ন চাবাগান। পাশাপাশি অন্যান্য সমস্যা রয়েছে। এইসব সমস্যা কিভাবে মোচন করা যায় এনিয়ে জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ার লোকসভা কেন্দ্রের দুই সাংসদের বৈঠক হয় মালবাজার শহরে। এক সময় অবিভক্ত জলপাইগুড়ি জেলায় দুই সাংসদ ছিলেন। এখন জেলা আলাদা হলেও দুই জন সাংসদ রয়েছেন। এবার এই দুই কেন্দ্র থেকে যে দুজন সাংসদ নির্বাচিত হয়েছেন তারা দুই জনই ডুয়ার্সের ভূমিপুত্র। জলপাইগুড়ির সাংসদ জয়ন্ত রায়ের পৈতৃক ভিটা লাটাগুড়ি ক্রান্তি মোর এলাকায়। আলিপুরদুয়ারের সাংসদ জন বারলা লক্ষীপাড়া চাবাগানের মানুষ। স্বাভাবিকভাবেই এই জনের বৈঠকে চাবাগানের কথা উঠে আসবে এটাই বাস্তব। সোমবার মালবাজার শহরে মাল টাউন মন্ডল সভাপতি পঙ্কজ তেওয়ারির বাড়িতে এই দুই সাংসদ একান্ত আলোচনায় বসেন। আলোচনার পর সাংসদ জন বারলা বলেন, আমরা দুইজন যেহেতু প্রায় একই এলাকা থেকে সাংসদ হয়েছি সেহেতু এখানকার সমস্যাগুলি প্রায় একই রকম এজন্য দুই জন সমাধানের রাস্তা নিয়ে আলোচনা করলাম। ডুয়ার্সের সবচেয়ে বড় সমস্যা বন্ধ ও রুগ্ন চাবাগান। বন্ধ চাবাগান খোলা ও রুগ্ন চাবাগানের মান উন্নয়ন করা। পাশাপাশি নুন্যতম মজুরী কার্যকর করা নিয়ে কিভাবে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে সেনিয়ে আলোচনা হয়েছে। এছাড়া তিস্তার উপর সেতু নির্মাণ করা। কারণ ডুয়ার্সের এক বিরাট অংশের মানুষ নিয়মিত শিলিগুড়ি বিভিন্ন কাজে যাতায়াত করেন। ভরসা একমাত্র করনেশন সেতু। সেটার মেয়াদ শেষ। নতুন এক সেতু নির্মাণ জরুরি। এছারা অন্যান্য বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
মাল টাউন মন্ডল সভাপতি পঙ্কজ তেওয়ারি বলেন, আমরা এই এলাকায় একটা মেডিকেল কলেজ স্থাপনের বিষয়ে দুই সাংসদকে বলেছি। তারা বিষয়টি দেখার আশ্বাস দেনl