নেহরু যুব কেন্দ্রের চেতনা শিবির
রাহাতুল আক্তার বড়ভূইয়া
পুষ্পপ্রভাত পত্রিকা
প্রকাশিত : ০৭:৩০ এএম, ২২ জানুয়ারি ২০১৯ মঙ্গলবার
নেহরু যুব কেন্দ্রের চেতনা শিবির
আলগাপুর
রবিবার নেহরু যুব কেন্দ্রের উদ্যোগে এওরারনেস এণ্ড এডুকেশন প্রোগ্রাম পভেটিভিটি অনুষ্ঠানে যুবক যুবতিদের সেবা মুলক কাজের অনুপ্রেরণা দিয়ে ডিডিসি এফআর লস্কর বলেন জীবনের ইনিংস অচিরেই শেষ হয়ে যাবে কিন্ত তার আগে মানুষের কল্যানের ইতিহাস সৃষ্টি করা জরুরী । যে যেভাবে আছি না কেন অন্ততপক্ষে ন্যায় প্রতিষ্ঠান করার চেষ্টা করি ।
এফআর লস্কর দৃষ্টান্ত সমেত বলেন যে কোন বিভাগের শীর্ষ স্থানে থাকুক কিংবা অধিকারিক থেকে যদি সেই বিভাগের উন্নয়ন ঘটাতে না পারেন তবে তার কোনও মূল্য নেই ।
ডিডিসি এফ আর লস্কর আরও বলেন সব কাজ মহৎ কাজ তবে কাজ কর্ম কে বৃহত্তর আনজাম দিতে হবে । বক্তব্য তিনি যবক যুবতিদের দেশ ও সমাজের মঙ্গলের জন্য কাজ করে যেতে পরামর্শ দেন । ডিডিসি এফ আর লস্কর অপরের শোক যারা চায় তারাই সুখী হয়। পড়া প্রতিবেশি কে নিয়ে তাদের সহায়তা করে এগিয়ে যাওয়ার মানবতার কাজ । কর্ম দক্ষতা দ্বারা দেশ কে প্রগতির পথে নিয়ে যেতে যুবক যুবতির মধ্যে সেবামুলক মনোবৃত্তি গড়ে তুলার আহ্বান জানান ডিডিসি এফআর লস্কর ।
এদিন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন হাইলাকান্দি এসএস কলেজের অধ্যাপক ডঃ হিমব্রত চক্রবর্তী তিনি বলেন গঠন মূলক চিন্তা চেতনার উপর গুরুত্ব আরোপ করেন । এ নিয়ে তিনি বিভিন্ন দৃষ্টান্ত তুলে ধরে বলেন কেউ অন্যের ক্ষতি করতে চাইলে ক্ষতিটা নিজের হয় । বক্তব্য তিনি আরও বলেন দেশ প্রগতির জন্য নিশ্বার্থ ভাবে কাজ করার আবেদন জানান । এএলসি কলেজের অধ্যাপক ডঃ বাহার উদ্দিন লস্কর তিনি বক্তব্য দিয়ে বলেন যুবক যুবতির সেবা মুলকাজে নিশ্বার্থ ভাবে ঝাপিয়ে পড়ার আহব্বান জানান ।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন জেলা কৃষি বিভাগের এসডিও এ আর আহমেদ তিনি বলেন সমাজের স্বার্থে নিশ্বাস দৃষ্টিভংগী নিয়ে কাবু করার আহ্বান জানান । অনুষ্ঠানে নেহরু যুব কেন্দ্রীয় কো অডিনেটর শেখর বঞ্জন দেব বলেন সমাজ থেকে কিছু নেওয়ার আশা দেব বলেন সমাজ থেকে কিছু নেওয়ার আশা না করে সমাজ কে দেওয়ার জন্য তরুন প্রজন্মের প্রতি আবেদন জানান । এদিন অনুষ্ঠানে অন্যানদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মইনুল কহ চৌধুরী বিঞ্জান কলেজের অধ্যাপক ডঃ কওসর আলম লস্কর ,অনুষ্ঠানের সহযোগীতায় ছিলেন হিউম্যান ওয়েলফার সোসাইটি । সোসাইটির কর্মকর্তা আব্দুল আজিম বড়ভূইয়া, সহ সভা পরিচালনা করেন সোসাইটি সভাপতি ইমদাদুর রহমান ।