1. প্রচ্ছদ
2. এ মুহূর্তে

করিমগঞ্জে করোনা গোষ্ঠী সংক্রমনের পথে যেতে পারে , আশঙ্কা জনগণের। ভ্রমন বৃত্তান্ত হীন একের পর এক কোভিড রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন লোক। কিন্তু এর পরও কোন হেলদোল নেই প্রশাসনের।
বৃহস্পতিবার সীমান্ত জিলায় ১০ জন ক্ষৌর কর্মীর শরীরে করোনা পজিটিভ ধরা পড়েছে। কিন্তু ১২ ঘন্টা অতিক্রম হওয়ার পরেও কোন একটি এলাকাও কন্টেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়নি।
শহরের ইন্দিরা কলোনির বিধান চন্দ্র কোভিড আক্রান্ত। কিন্তু এই এলাকায় যেমন কোন ধরনের পদক্ষেপ নেয়নি স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মীরা, তেমন পদক্ষেপ নেয়া হয়নি অন্যান্য কোভিড আক্রান্ত রোগীর এলাকায়ও।
আক্রান্ত ব্যক্তিদের বাড়ির লোকেরা যেভাবে অবাধে চলাফেরা করছেন, তদ্রুপ এই এলাকায় মানুষ স্বাভাবিক ভাবে ঘোরাফেরা করছেন। করিমগঞ্জ বাসীর জন্য এটা কিন্তু অশনি সংকেত হতে পারে, এ নিয়ে ক্ষোভ ব্যক্ত করেন উত্তর করিমগঞ্জের বিধায়ক কমলাক্ষ দে পুরকায়স্থ।
তিনি বলেন, শাসক দলকে সঙ্গে নিয়ে প্রশাসনের কর্তারা ঘন ঘন সাংবাদিক সম্মেলন করেন। কিন্তু বাস্তব চিত্র ভিন্ন। একমাত্র প্রশাসনের দায়সারা মনোভাবের জন্য আগামী দিনে বিপদের সম্মুখীন যে হবে না করিমগঞ্জ বাসী, এর গ্যারান্টি কোথায়?
অতিমারি নিয়ে মানুষ আতঙ্কিত, কিন্তু যেভাবে করিমগঞ্জে প্রশাসনের ঢিলেঢালা অব্যবস্থা, তার জন্য বিপদে পড়তে পারে সীমান্ত জেলার মানুষ, আশঙ্কা জনগণের।