রাজ্যে দশম চাঁচল সিদ্ধেশ্বরীর আরজু শুভেচ্ছা বার্তা ছাত্র সংগঠনের
উজির আলি
পুষ্পপ্রভাত পত্রিকা
প্রকাশিত : ১০:৫২ পিএম, ২৭ মে ২০১৯ সোমবার
চাঁচলঃ
১৩ মার্চ ছিল উচ্চ মাধ্যমিকের শেষ পরীক্ষা। পরীক্ষা শেষের ৭৪ দিনের মাথায় এবার সোমবার ফলাফল ঘোষণা করল সংসদ।
এ বছর উচ্চমাধ্যমিকে রাজ্যে পাসের হার ৮৬.২৯ %। গত বছরের পাসের হার ছিল ৮৩.৭৫। ছাত্রদের থেকে ছাত্রীদের সংখ্যা ৬.২৬% বেশি। ছাত্রাদের পাশের হার ৮৭.৪৪% ,ছাত্রীদের পাসের হার ৮৫.৩০%। পূর্ব মেদিনীপির,কলকাতা,পশ্চিম মেদিনীপুর,কালিম্পং জেলায় পাসের হারী ৯০% এর বেশি। সংসদের ইতিহাসে প্রথম ১৩৭ জন কৃতী রয়েছেন প্রথম ১০’এ।
এদিন ফলাফল ঘোষনাতে জানা যায়, চাঁচল সিদ্ধেশরী ইনসষ্টিশনের আরজু সুলতানা রাজ্যে সম্ভাব্য দশম স্থান অধিকার করে। আরজু বিজ্ঞান বিভাগে ছাত্রী। সর্বমোট প্রাপ্ত নম্বর 486 পেয়ে বিদ্যালয়ে প্রথম ও রাজ্যে দশম স্থান করে। ফলাফল ঘোষনাতেই পরিবার ও বিদ্যালয়ে খুশিতে উল্লফিত হয়। আরজুর পিতা মহঃ আনোয়ার পেশায় বোর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স। চাঁচলের খেলেনপুর জামে মসজিদ সংলগ্ন বিপরীতে বসবাস আরজু সুলতানার।
আরজু ফলাফলের দৃষ্টিতে ছিল চাঁচলের রাজনৈতিক মহলেও। এদিন মালদা জেলা পরিষদের কৃষি ও সেচ সমবায় দফতরের কর্মাদক্ষ রফিকুল হোসেন শুভেচ্ছা জানায়। কর্মাদক্ষ সাহেব বলেন, আরজু আমার বিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র। মাধ্যমিক থেকেই এর পড়াশুনা সাফল্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কামনা করি আরজুর। উচচ শিক্ষায় আর্থিক সংকট দেখা দিলে সর্বদা পাশে থাকব বলে আসশাস দেন আরজুর পরিবারকে।
এদিকে চাঁচল ব্লক বাম সংগঠন থেকেও শুভেচ্ছা জানানো হয় আরজু কে।
চাঁচল ব্লক SFI সম্পাদক ও মালদা জেলা কমিটির সদস্য অভিজিৎ দাস এবং DYFI ব্লক সম্পাদক সানাউল্লাহ খাঁন ও শুভেচ্ছা জানায় কৃতী আরজুকে।
বাম সদস্য অভিজিৎ দাস বলেন,সাফল্যে পরিপূর্ন হোক আগামী দিন, আরজু শুধু পরিবারের নয় সমগ্র চাঁচলবাসীর মুখ উজ্জ্বল করেছে।